somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ স্বপ্ন ভ্রমন

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ততদিনে ক্লাসের প্রায়ই সবাই আমার স্বপ্নের ব্যাপারে জেনে গেছে । অনেকে এটাকে সিরিয়াসলি নিয়েছে আবার অনেকে এটাকে বিদ্রুপ করেছে । সেটা নিয়ে অবশ্য আমার খুব একটা মাথা ব্যাথা নেই । আমি কারো কাছে গিয়ে কিছু বলি নি । কোন দিন এসবের ব্যাপারে কোন ক্রেডিট দাবি করি নি । কে কি মনে করলো তাই সেটা নিয়ে আমার খুব একটা চিন্তিত হওয়ার কোন কারন নেই । মানুষ যখন আমার কাছে এসে খুব করে অনুরোধ করে তখন আমি তাদের কিছু সাহায্য করি । এর বেশি কিছু না ।

কিন্তু আমাদের ক্লাসের রিয়া এসে যখন আমার কাছে সাহায্য চাইলো তখন আমি খানিকটা অবাক না হয়ে পারলাম না । রিয়াও যে এসব ব্যাপারে বিশ্বাস করবে সেটা আমার জানা ছিল না । ক্লাসে আমরা রিয়াকে কেবল দুর থেকেই দেখতাম । যে মেয়ে কোটি টাকার গাড়িতে করে ক্যাম্পাসে আসে চাইলেই তার সহজে কথা বলা যায় না । বিশেষ করে আমাদের মত ছা-পোষা মধ্যবিত্তদের তো নয়ই ।

ক্লাসের শেষে আমি ক্যান্টিনে বসে বসে সিঙ্গারা খাচ্ছিলাম তখনই দেখি রিয়া ক্যান্টিনের ভেতরে ঢুকলো । এদিক ওদিক তাকিয়ে আমার দিকে চোখ পড়তেই আমার দিকে হাটতে লাগলো । আমার সামনে এসে বলল
-বসতে পারি ?
আমার তখন খাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে । আমি খানিকটা অবাক হয়েই বলল
-বস ।
একটু কনফিউজ ছিলাম আপনি বলব কি না । কিন্তু একই ক্লাসে পড়ি বিধায় আপনি বলাটা হাস্যকর শোনাবে । তার উপর রিয়া নিজেও আমাকে তুমি করে বলেছে । রিয়া বলল
-তোমার সাথে কয়েকটা কথা বলতাম ।
-বল !
-আসলে কিভাবে যে বলব ঠিক বুঝতে পারছি না ।
আমি ততক্ষনে নিজেকে সামলে নিয়েছি । বলল
-বল সমস্যা নেই ।
-তোমার ব্যাপারে যে মানুষ জন যে কথা বলে সেটা কি সত্যি !

আচ্ছা এই তাহলে বিষয় । আমি খানিকটা হাসলাম । বললাম
-আসলে লোকে তো কত কিছুই বলে । সব কিছু কি বিশ্বাস করতে নেই ।
-কিন্তু আসলেই কিছু সত্য না ?
আমি কি বলব ঠিক বুঝতে পারলাম না । একবার মনে হল বলি যে কিছুই না সত্য না । সবাই কেন এমন কথা বলে আমি ঠিক জানি না । অথবা বলি সব গুজব । কিন্তু তারপর মনে হল সত্যি কথাটাই বলি । এমন মেয়ের কাছে মিথ্যা বলা যায় না । আমি বললাম
-দেখো আমি তোমার কাছে মিথ্যা বলব না । আমি এও বলব না যে আমার কোন পাওয়া কিংবা ক্ষমতা আছে ! তবে আমার সাথে কিছু অদ্ভুদ ঘটনা ঘটে যার কোন ব্যাখ্যা আমার কাছে নেই ।
-তারমানে যা শোনা যায় সত্যি !
-কিছু কিছু সত্যি । সব সময় যে হয় এমন না । তবে হয় ! মাঝে মাঝে !

রিয়া যেন এই কথাটাই শুনতে চাচ্ছিলো । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুমি কি আমার একটু সাহায্য করতে পারবে ?
-সাহায্য !

আমি জানি মানুষ আমার কাছে কি সাহায্য চায় । আমি যতই এই ব্যাপারটা থেকে দুরে থাকতে চাই কিন্তু সেটা সব সময় সম্ভব হয় না । আমি আবার বললাম
-কি রকম সাহায্য ?
-তুমি আমাদের বাসায় একটা রাত থাকতে চাইবে ?
-কেন ? দেখো সামনে কি হবে সেটা অনিশ্চিত থাকাই ভাল । সেটা জেনে ফেলাটা মোটেই ভাল কথা নয় ।
রিয়া বলল
-আমি ভবিষ্যৎ জানতে চাই না ।
-তাহলে ?
-আমি জানতে চাই আমার বাবার সাথে কি হয়েছিলো । আমি শুনেছি যে অতীতের কোন অস্বাভাবিক ঘটনাও তুমি দেখতে পাও !
-আসলে সব সময় এম ন কিছু হয় না । আমার হাতে কিছুই নেই । আমি চাইলেও কিছু করতে পারি না । যা আসে আপনা আপনি আসি । আমি তোমাকে কোন নিশ্চয়তা দিতে পারবো না যে আমি কিছু দেখবোই ।
রিয়া বলল
-আচ্ছা সমস্যা নেই । কিছু না দেখলে তো কিছু করার নেই । একদিন আমাদের বাসায় এসো । গল্প হবে আড্ডা হবে । তারে ঘুমাবে যদি কিছু দেখলে তো দেখবেই না দেখলে না দেখবে ! আমি আর কিছু চাই না ।

আমি সত্যিই রিয়ার চোখে একটু বেপোরোয়া ভাব দেখতে পেলাম । হঠাৎ করে রিয়া এতো বেপোরোয়া হয়ে গেল কেন । আমি বললাম
-তুমি এতো আগ্রহী কেন ? হঠাৎ করে এমন করে জানতে চাইছো !
রিয়া বলল
-আমি সব বলবো । আজকে আসো আমাদের বাসায় । যদি কোন কাজ না থাকে তাহলে এখনই চল আমার সাথে । যাবে প্লিজ ?

আমি না বলতেই পারলাম না । বিশেষ করে রিয়া এমন ভাবে আমাকে অনুরোধ করতে থাকলো যে আমি না বলতে পারলাম না । তবে তখনই গেলাম না । বললাম যে রাতে টিউশনীর পরে আমি ওদের বাসায় গিয়ে হাজির হব ।


দুই
আমার ভেতরে এই অদ্ভুদ শক্তিটা কবে এসেছে সেটা আমি ঠিক নিজেও জানি না । হয়তো জন্ম থেকেই আমি ঠিক বুঝতাম না । তবে একটু বয়স হওয়ার পরেই বুঝতে পারতাম । আমি লক্ষ্য করা শুরু করলাম যে প্রায়ই দিনই আমার সাথে সেই সব ব্যাপার ঘটতে শুরু করলো সে গুলো আমি কয়েকদিন আগেই স্বপ্নে দেখেছি । আরও ভাল করে বললে আমি স্বপ্নের ভেতরে সেই স্থানে চলে যেতে পারতাম । স্বপ্ন ভ্রমন করতাম । সামনের কিংবা পেছনের কোন ঘটনার ভেতরে আমি চলে যেতাম । এমন মনে হত যেন আমার চোখের সামনের ঘটছে সে সব ।

একবার ছোট মামার বাসায় বেড়াতে গেছি । রাতে একটা ভয়ংকর স্বপ্ন দেখলাম । দেখলাম যে কিছু লোক মিলে একটা বুড়ো মত লোক কে মেরে ফেলছে । একেবারে জবাই করে মাটিতে পুতে ফেলল । সকাল বেলা উঠে মুখ গোমরা করে থাকতেই মামি জানতে চাইলো কি হয়েছে । আমি মামিকে বলে দিতেই মামীর মুখ কেমন কালো হয়ে গেল । আমাকে বসিয়ে রেখে ঘরের ভেতরে চলে গেল । তারপর একটু পরে ফিরে এসে একটা ছবি দেখালো আমাকে । আমি অবাক হয়ে দেখলাম রাতের বেলা যে স্বপ্নের দেখেছিলাম সেই বৃদ্ধের ছবি !
আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-এই কি সেই বৃদ্ধ ?
আমি বললাম
-হ্যা । আমি ইনাকেই দেখেছি ।
মামী বলল
-ইতি আমার বাবা । এক রাতে আমার বাবাকে কে বা কারা নিয়ে গেছে আমরা আর কোন দিন তাকে ।

মামি কাঁদতে শুরু করলো । আমি তখন বুঝতে পারলাম যে আমার মাঝে কেবল সামনের জিনিসই না পেছনের জিনিসও আমি দেখতে পারি । এই ব্যাপারটা আস্তে আস্তে জানা জানি হয়ে গেল । অনেকেই আমাকে তাদের বাসায় নিয়ে গেল । সব বারই যে সত্যই এমন কিছু হয়ে কিংবা আমি কিছু দেখেছি তেমন না তবে অনেক বারই দেখেছি । এবং সেগুলো সত্যিই হয়েছে ।

রিয়া আমার কথা গুলো এক ভাবে শুনছিলো । আমি বললাম
-তুমি বলছিলে তোমার বাবা অনেক আগেই হারিয়ে গেছে ।
-হ্যা । মায়ের কাছে শুনেছি যে বাবা অনেক ঘুরতে পছন্দ করতেন । দু একদিনের ছুটি পেলেই চলে যেতেন এদিক ওদিক । একবার কেবল গেছেন আর আসেন নি !
-তা এতোদিন পরে তোমার কেন সেটা জানতে ইচ্ছে করছে তোমার বাবার সাথে কি হয়েছে ?
-আসলে আমার মায়ের শরীর খুব খারাপ । তিনি খুব বেশি দিন বাঁচবে না । এতোটা দিন উনি হাসপাতালে ছিলেন । ডাক্তারেরা বলেছেন যে আর কোন আশা নেই । শেষ কটা দিন যেন উনি বাসায় থাকেন । এই কদিন থেকেই আম্মু খুব অস্থির হয়ে গেছে বাবার জন্য । যেন বাবা ফিরে আসবে । আমি চাই যে তুমি আমার বাবার খবর টা নিশ্চিৎ করে তাকে বল । মরার আগে যেন এই সত্য কথাটা জানতে পারে । মা সারাটা জীবন কেবল বাবার অপেক্ষাতে থেকেছেন । আমি চাই যে মৃত্যুর আগে তার অপেক্ষাটা শেষ হোক । এই জন্য !

আমি রিয়ার চোখে পানি দেখতে পেলাম । আমি উঠে গিয়ে ওর পাশে বসতে বসতে বললাম
-দেখো আমি কথা দিতে পারছি না তবে আশা করবো যেন এমন কিছু হয় !

রিয়া আমাকে ওর মায়ের রুমে নিয়ে গেল । আমাকে পরিচিয় করিয়ে দিল ওর বন্ধু হিসাবে । ওর মা হাসলো । আমি খানিকটা চিন্তিত মুখে ওর মায়ের রুম থেকে বের হলাম । এমন কয়েকবাই হয়েছে যে আমি কিছুই দেখি নি । কিংবা দেখলেও সেটা সকালে উঠে মনে করতে পারি নি । যদি এমন কিছু আজকে হয় তাহলে কি হবে । রিয়া খুব আশা নিয়ে আছে । যদি সে আশাটা আমি পূরন না করতে পারি তাহলে আমার নিজের কাছেই খারাপ লাগবে ।

ঘুমানোর আগে খুব করে আশা করলাম যেন আমি কিছু একটা দেখতে পাই ।


তিন
সকাল বেলা বেশ বেলা করে ঘুম ভাঙ্গলো । তাকিয়ে দেখি ঘড়িতে প্রায় ১০টা বেজে গেছে । জলদি করে উঠে বাইরে বের হয়ে এলাম । দেখি রিয়া বসার ঘরে বসে আছে । আমাকে উঠতে দেখেই একটু হাসলো । আমি কাছে গিয়ে বললাম
-আমাকে ডাকো নি কেন ?
-তুমি ঘুমাচ্ছিলে দেখে আর ডাকি নি । কি হয়েছে ?
আমি ওর দিকে তাকালাম । আমার মুখের দিকে তাকাতেই রিয়ার মুখ কালো হয়ে গেল । রিয়া বুঝতে পারলো যে কিছূ খারাপ হতে চলেছে ! বলল
-আজই ?
আমি ঘড়ির দিকে তাকালাম । তারপর বললাম
-আর আধা ঘন্টা !

রিয়া চোখ দিয়ে পানি পরতে লাগলো । দ্রুত নিজের মায়ের রুমের দিকে গেল । আমি পেছন পেছন রুমে গিয়ে দেখি রিয়া তার মাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে । ওর মা চোখ মেলে তাকালো । দেখি তার চোখ দিয়েও পানি পরছে । আমি শুনেছি যে মানুষ যখন মারা যায় তার আগেই নাকি সেটা বুঝতে পারে যে তার সময় চলে এসেছে । বেশ কিছুটা সময় মা মেয়ে একে ওপরকে জড়িয়ে ধরে রাখলো । আমি সেই সময় দিলাম । তারপর আমি বলল
-আন্টি, আঙ্কেল শেষ বার দক্ষিন আফ্রিকা গিয়েছিলো তাই না ?

আমি রিয়ার মায়ের চোখে খানিকটা সপ্রতিভ ভাব দেখলাম । রিয়াও খানিকটা অবাক হয়ে তাকালো আমার দিকে । কারন সেও আমাকে বলেনি শেষবার সে কোথায় গিয়ে আর ফিরে আসে নি ।
আমি বললাম
-আঙ্কেল ঐবার একাই যাচ্ছিলো । কোন গাইড নেয় নি । কারন সেখানে সে আগেও গেছে । কিন্তু এইবার দুর্ঘটনা ঘটে যায় । পাহাড় থেকে পা ফঁসকে পড়ে যান । সেখানেই মারা যান !

আমি দেখলাম রিয়ার মায়ের চোখে একটা বেদনার ছাঁপ ফুটে উঠলো তবে সেই বেদনার মাঝেও একটা প্রশান্তি দেখতে পেলাম । যেন অনেকটা দিন পরে তার কোন একটা অপেক্ষার সমাপ্তি হয়েছে । বললেন
-তুমি কিভাবে জানো বাবা ?
-আমি জানি আন্টি । আমি এভাবেই জানি ।

রিয়ার মা একটু হাসলো । তারপর বলল
-রিয়া বলছিলো তোমার কথা । থ্যাঙ্কিউ !



পরিশিষ্টঃ
তারপর প্রায় মাস খানেক কেটে গেছে । রিয়া অনেকটা কাটিয়ে উঠেছে । ক্লাস আসা শুরু করেছে নিয়মিত । আমার সাথেও যগাযোগ শুরু করেছে । একদিন আবারও আমাকে ওদের বাসায় নিয়ে গেল । রিয়ার নানারা বেশ অবস্থা সম্পন্ন মানুষ ছিলেন । তাই খুব একটা সমস্যা হয় নি কোন দিন ।
একদিন ওর পাশে বসে বসে গল্প করছি এমন সময় হঠাৎ করেি রিয়া বলল
-থ্যাঙ্কিউ !
-কেন ?
-মিথ্যা বলার জন্য ।
-মানে ? কি মিথ্যা বললাম ?
-মারা যাওয়ার সময় আম্মু খুব শান্তি নিয়ে মারা গেছে । তার অপেক্ষা শেষ হয়েছে । তিনি এটা ভেবেই মারা গেছেন যে মৃত্যুর পরে তিনি আব্বুর সাথে দেখা করবে ।
-হ্যা !
-কিন্তু ওটা মিথ্যা ছিল তাই না ? তুমি কিছু দেখো না ।
আমি খানিকটা সময় চুপ করে রইলাম । তারপর বললাম
-সত্য আবার মিথ্যা ।
-মানে ?
-আমি কিছু দেখি নি সেটা ঠিক না । তবে যা দেখেছি সেটা বলি নি । আসলে বলতে পারি নি ।

রিয়া আমার চেহারার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি দেখেছো ?
আমি আরও কিছুটা সময় চুপ থেকে বললাম
-তোমার বাবা মারা যান নি । তিনি বেঁচে আছেন । দক্ষিন আফ্রিকায়ই আছেন । ওখানে একজনকে বিয়ে করেছেন । সেখানেই সুখে আছেন ! এই কথা আমি তোমার মা কে বলতে পারি নি । এই সত্য কথাটা আমি তোমার মাকে বলতে পারি নি ।

রিয়া অনেকটা সময় কিছু বলতে পারলো না । তারপর বলল
-আসলে আমারও এরকম কিছুই মনে হয়েছিলো জানো । এমন একটা ভয়ই ছিল । ভালই করেছো । আম্মু তো শান্তি মত মারা গেছে ।
-তবে ঐদিন আমি আরও কিছু দেখেছিলাম ।
-কি ?
-সেটা বলা যাবে না অবশ্য । সেটা ভবিষ্যৎ ! সামনে আসুক !
-বল !
-না ।
-বল বলছি !
-না না না । বলব না !
-বল বলছি...

আমাদের কথা চলতে থাকে । আমি আর কিছু ওকে বলি না । ঐদিন অনেক লম্বা সময় আমি ঘুমিয়েছিলাম । এই জন্যই হয়তো স্বপ্নে অনেক কিছু দেখেছিলাম । যার কিছু সত্যি হয়ে গেছে আর একটা সত্যি হওয়া বাকি আছে !
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৫
১৩টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×