somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ ভবিষ্যৎ থেকে

২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাইনুল আহসান প্রায় সপ্তাহ খানেক পরে আজকে বাসায় এল । এতোদিন সে হাসপাতাল ছিল । সপ্তাহ খানেক আগে অফিস থেকে ফেরার সময় তার গাড়িটা উল্টে যায় । সব সময়ই তিনি খুব সাবধানী চালক তবে সেই দিন কি হয়েছিলো তিনি বলতে পারবেন না । তবে একটা ব্যাপার পুরো সময় তার মাথায় ভেতরে ছিল ।

গাড়িটা উল্টে যাওয়ার সময় সেই ছেলেটার সেখানে থাকাটা । তিনি কিছুতেই এটা মাথা থেকে ভুলতে পারছেন না । যদিও তার পুরোপুরি জ্ঞান ছিল না তবে তিনি এই টুকু নিশ্চিত যে সেই ছেলেটাই সেখানে ছিল । এবং সে নিজেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে । নয়তো ঐ রাস্তায় তাকে আরও কত সময় পড়ে থাকতে হত কে জানে । মাইনুল আহসানের কেবল মনে হয়েছে ছেলেটা সেখানেই ছিল । তার জন্য অপেক্ষা করছিলো । যেন ছেলেটা জানতোই তার গাড়ি সেখানেই উল্টে যাবে ।

মাস খানেক আগেই ছেলেটা একদিন হঠাৎ তার অফিসে এসে হাজির হয় । তার পিএ এসে তাকে খবর দিয়ে যায় যে অপু নামের একজন নাকি তার সাথে দেখা করতে এসেছে । ছেলেটা সম্ভবত বাংলাদেশ থেকে এসেছে । এটা শোনার পড়েই তিনি ছেলেটাকে ভেতরে নিয়ে আসতে বলেন । তিনি এখানকার বাংলা কমিউনিটির সাথে ভাল ভাবে পরিচিত । অনেক ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশ থেকে এসে এখানে বেশ বিপদে পড়ে । কি করবে ঠিক বুঝে উঠতে পারে না । তিনি তার যথাসাধ্য সাহায্য তাদের কে করেন । এই ছেলেটাও হয়তো তেমন কোন সাহায্যের জন্য তার কাছে এসেছে ।

কিন্তু ছেলেটা তার সাথে সেই ব্যাপারে কোন কথাই বলল না । কেবল তার হাতে একটা খাম ধরিয়ে দিল । তারপর বলল
-এখন আমার কথা আপনার কোন ভাবেই বিশ্বাস হবে না । কিংবা মনে হবে আমি আপনার সাথে মশকরা করছি কিন্তু এই খামটা খোলার পরে আপনি নিজ থেকে আমার সাথে কথা বলতে চাইবেন ।
মাইনুল হাসান ঠিক বুঝতে পারলেন না উনি কি বলবেন । ছেলেটা আসলে কি চাচ্ছে আর কেনই বা তার সাথে দেখা করতে এসেছে সেটা সে ঠিক ধরতে পারছে না । অপু বলল
-আপনি নিশ্চয়ই আপনার মেয়েকে ভালবাসেন । তাই না ?
-কি বলতে চাও ?
-তাহলে এটা খুব বেশি জরুরী । খুব বেশি । আপনি এই মাসের ২৮ তারিখের আগে এই খামটা কোন ভাবেই খুলবেন না । তাহলে পরবর্তি সময়ে যখন আমার সাথে আপনার দেখা হবে তখন হয়তো আমি এখানে আসার গুরুত্ব আপনি বুঝতে পারবেন না । এটা ঝুমুরের জন্য খুব বেশি জরুরী !

মাইনুল আহসান কিছু বলতে গিয়েও থেমে গেল । তার মেয়ের নাম আরিফা রহমান । এখানে ওকে অনেকেই তৃষা নামে চিনে কিন্তু ঝুমুর ! এটা তো কেবল ওর দাদী ডাকে । এই নাম এই ছেলে কিভাবে জানলো ?
-তুমি এই ....
-আমি সব প্রশ্নের জবাব দিব । কিন্তু আপনি কথা রাখবেন । তাহলেই হয়তো আমার কথা গুলো আপনার বিশ্বাস হবে । আমি আসি আজকে ।

ছেলেটা আর কিছু না বলেই অফিস থেকে বের হয়ে গেল । খাম টা তিনি বেশ কিছু সময় হাতে নিয়ে বসে রইলেন । হাত দিয়েই বুঝলেন ভেতরে কেবল কাগজ ছাড়া আর কিছু নেই । কিন্তু সেই কাগজে কি এমন আছে ? আর ২৮ তারিখের আগে সেটা কেনই বা খোলা যাবে না । মাইনুল আহসানের খুব ইচ্ছে হল খাম টা খুলে দেখতে কিন্তু খুললেন না । একটু অপেক্ষা হয়তো করতে হবে তবুও ব্যাপারটা যখন ঝুমুরের সাথে যুক্ত তখন সেটা না খোলাই ভাল ।

হাসপাতালে বসে বসে তিনি ছটফট করেছেন । কেবল ২৮ তারিখের জন্য অপেক্ষা করেছেন । ঠিক ২৮ তারিখেই তাকে রিলিজ করে দেওয়া হয়েছে । তিনি বাসায় এসে সোজা নিজের শোবার ঘরের লকার রুমের দিকে হাটা দিল । সেখানেই রাখা আছে খাম টা । লকার খুলে খামটা বের করলেন । একটা ছিড়ে ফেলতেই একটা ফটোগ্রাফ বের হয়ে গেল । একটা কাপলের ছবি । যার ভেতরে ছেলেটা গত দিনে দেখা হওয়া অপু । তার পাশে মেয়েটাকে তিনি চিনতে পারলেন না । তবে চেহারাটা খুব পরিচিত মনে হল । কিন্তু চিনতে পারলেন না ।

মাইনুল আহসান সাথের কাগজটা খুললেন । সেখানে বেশ কিছু কথা লেখা । কিন্তু সম্মোধোনটা দেখেই তিনি বেশ অবাক হলেন । সেখানে লেখা

ডিয়ার ড্যাড,
আপনি বেশ অবাক হচ্ছেন যে আপনাকে ড্যাড বলে ডাকছি । কিন্তু বিশ্বাস করবেন না কি না জানি না তবে আপনি কিন্তু সত্যি সত্যিই আমার ফাদার ইন ল হতে যাচ্ছেন । আজ থেকে ঠিক ২২ বছর পরে ঝুমুরের সাথে আমি বিয়ে হবে । সাথে ছবিতে আমার সাথে যে মেয়েটাকে আপনি দেখতে পাচ্ছেন সেটা আপনারই মেয়ে ঝুমুর । এখন থেকে ঠিক ২০ বছর পরের ছবি এটা । আপনি হয়তো আমার এই কথা গুলো বিশ্বাস করছেন না তবে আমি কয়েকটা প্রমান দিলে হয়তো বিশ্বাস করবেন । এই চিঠিটা আমি আপনাকে দিচ্ছি এই মাসের ২ তারিখে । আজ থেকে ঠিক ২০ দিন পরে অর্থ্যাৎ ২২ তারিখে আপনার গাড়ি এক্সিডেন্ট করবে । আপনি হাসপাতালে ভর্তি হবে । ঐদিন আপনি একটা লাল রংয়ের শার্ট পরবেন । আপনার পছন্দের মার্সিডিস গাড়িটা ঐদিন আপনার স্ত্রী নিয়ে যাওয়ায় আপনি আপনি কালো স্পোর্টস গাড়িটা নিয়ে বের হবেন । আমি ভবিষ্যৎ থেকে এসেছি সেটা প্রমানের জন্য ২০ দিন পরের ভবিষ্যৎ বানী করলাম । খামটা ২০ দিন আগেই আপনার কাছে পৌছে দিলাম । আশা করি এটা পড়ার পরে আপনি বুঝতে পারবেন ।


চিঠিটা পড়ে বেশ কিছুটা সময় মাইনুল আহসান থ হয়ে বসে রইলেন । এমন কি কোন সময় হতে পারে ? একজন মানুষ কোন ভাবে ভবিষ্যৎ থেকে আসতে পারে ? কিন্তু ছেলেটা যে প্রমান তাকে দিল সেটা দেখে তিনি ঠিক অবিশ্বাসও করতে পারছে না । ছেলেটা ২০ দিন আগে থেকেই জানতো তার গাড়ি এক্সিডেন্ট করবে । আচ্ছা সেটা না হয় ছেলেটা নিজেই ব্যবস্থা করে রেখেছে কিন্তু তার শার্ট পরার ব্যাপারটা ? ওনার স্ত্রীর গাড়ি নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারটা ? এটা কিভাবে সম্ভব হয়েছে ?

মাইনুল আহসান কিছু ভাবতে পারছে না । ঠিক সেই সময় তার স্ত্রীর ডাক শুনতে পেলেন ।
-হাসান তোমার সাথে কেউ দেখা করতে এসেছে !

মাইনুল আহসান জানেন তার সাথে কে দেখা করতে এসেছে । যদি এই চিঠি সত্যি হয়ে থাকে তাহলে তার ভবিষ্যৎ সান ইন ল তার সাথে দেখা করতে এসেছে । তিনি ধীরে ধীরে নিচে নামতে শুরু করলেন


ছেলেটা সোফার উপরেই বসে ছিল শান্ত ভাবে । তাকে দেখে উঠে দাড়ালো । তারপর একটু হাসলো ।
-কেমন আছেন স্যার ?
-ভাল ।
অপু আবার হাসলো । অপুর হাসিটা মাইনুল আহসানের কাছে যেন খুব বেশি পরিচিত মনে হল । উণি বসতে বসতে বলল
-বস ।
অপু বলল
-আমি আশা করি আপনার মনযোগ আকর্ষন করতে সক্ষম হয়েছি !
-হ্যা হয়েছো । কিন্তু কিভাবে সম্ভব ?
অপু কিছুটা সময় চুপ করে থেকে বলল
-আসলে ওরা ঠিক নিশ্চিত ছিল না যে কাজ হবে কি না ।
-মানে যখন আজ থেকে ২৫ বছর পরেই জার্মান একটা রিসার্স ল্যাবে এই টাইম ম্যাশিন বানানো হবে । কিন্তু ওরা তখনও ঠিক জানে না যে এটা কাজ করবে কি না ।
-তুমি কিভাবে যুক্ত হলে এর সাথে ? তুমি কি বিজ্ঞানী ?
-নাহ । আমি বিজ্ঞানী না । তবে ...।
-তবে আমি মাদার ইন ল এক বিজ্ঞানী ....
মাইনুল আহসাম অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলেন । তারপর বললেন
-তার মানে স্কারলেট ?
-হ্যা আপনার স্ত্রী । একটা জার্মান প্রোজেক্টে আন্টি যুক্ত হবে । সেখানেই আবিস্কার হবে এই টাইম মেশিন । সব কিছু ঠিক থাকলেও ওরা পরীক্ষা করতে পারছিলো না । খাওয়ার টেবিলে আমাদে সাথে আলোচনা করতেন আন্টি । তারপরই আমার মাথায় বুদ্ধিটা আছে ! আমি নিজে রাজী হয়ে যাই ?
-কিন্তু কেন ? কেন রাজী হলে ? কি জন্য এখানে এসেছো এখানে ?
-ঝুমুরের জন্য ।
-কেন ওর কি হয়েছে ? আই মিন হবে ?

অপু বেশ কিছু সময় চুপ করে রইলো । তারপর বলল
-দেখুন ঝুমুরের জীবনে আমি কিন্তু প্রথম জন নই ? আমার আগে সে আরও একটা ছেলেটা আসবে ওর জীবনে । এবং হি উইল ব্রেক হার আরফার সামটাইম । এই শকটা ওর জন্য সহ্য করা খুব টাফ হবে ।
-এখন কি করনীয় ?
-আমি এটার জন্যই এসেছি । আমি চাই যেন ঐ প্রথম ছেলেটা ঝুমুরের জীবনে না আসে । আমি চাই ঐ কয়টা বছর ও যেন কষ্ট না পায় কোন ভাবেই ।

মাইনুল আহসান কি বলবেন খুজে পেলেন না । তিনি ঠিক বুঝতেও পারছে না । তার সামনে এমন পরিস্থিতি চলে এসেছে যে তার মেয়ের জন্য সামনে গিয়ে কি হবে সেটা নিয়ে তাকে এখন সিদ্ধান্ত নিতে হবে ।
-কি করতে হবে ?
-আজ থেকেই করতে হবে । আজকে বিকেল বেলা আপনাকে দেখতে আসবে আপনার বন্ধু । তার সাথে থাকবে তার ছেলে ..
-তুমি বলতে চাও শ...
-ইয়েস স্যার । এই নামটা আমি উচ্চারন করতে চাই না । এই নাম শুনলে আমার মাথায় আগুন ধরে যায় । যে মানুষটা আমার ঝুমঝুমির জীবনে এমন ভাবে নষ্ট করে দিয়েছে সেই মানুষটাকে আমি কোন ভাবেই সহ্য করতে পারি না । আমার কেবল মনে হয় এই ...
-আমাকে এখন কি করতে হবে ?
-আপনি কেবল এইটা ব্যবস্থা করবেন যেন ঝুমুর কোন ভাবেই ঐ কার্লপ্রিটের সাথে দেখা না হয় ।
-তাহলেই হবে ?
-হ্যা ।

তারপর বেশ কিছুটা সময় কেউ কোন কথা বলল না । মাইনুল আহসান বলল
-আই ক্যান ডু দ্যাট ফর হার ! কিন্তু একটা কথা বলার ছিল ।
-বলুন
-এই যে তুমি চাচ্ছো না যে ঝুমুরের জীবনে সে আসুক । কিন্তু মানুষের জীবনে তো একটা হারমনি থাকে । একটা ঘটনার পরে আরেকটা ঘটনা ঘটে । যদি সে না আসে তার জীবনে তাহলে এমন তো হতে পারে যে তুমিও হয়তো আসবে না । তাই না ?

অপু খানিকটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল । তারপর বলল
-হ্যা আমি জানি । এমনটা হতে পারে । ওকে হয়তো আমার পাওয়া হবে তখন কিন্তু ওর জীবনে এই যে কষ্ট টা পেয়েছে সেটা তো আর পাবে না ।
মাইনুল আহসান বলল
-এতো ভালবাসো আমার মেয়েকে ?
-সব কিছু থেকে বেশি ! আমি চাই যেন ও সব সময় ভাল থাকে । এমন কি আমি যদি ওকে নাও পাই তবুও !

মাইনুল আহসান খানিকটা সময় তাকিয়ে রইলেন অবাক হয়ে অপরিচিত ছেলেটার দিকে । তার চোখে তার মেয়ের জন্য যে ভালবাসা দেখছেন সেটা তিনি অনুভব করতে পারছেন । তার মেয়ের জন্য ছেলেটা এতো বড় ঝুকি নিয়ে টাইম মেশিনে পা দিয়েছে । তিনি উঠে গিয়ে তার পাশে বসলেন । তারপর বলল
-ইয়াং ম্যান, আমি তোমাকে কথা দিচ্ছি যে আমি এই ব্যবস্থা করার সর্বাত্তক চেষ্টা করবো যেন আমার মেয়ের বিয়ের তোমার সাথে হয় । যে ছেলে আমার মেয়ের সুখের জন্য সময় কে পেছনে ফেলে এগিয়ে আসতে পারে সেই ছেলের থেকে ভাল মেয়ে জামাই আমি আর খুজে পাবো না ।



পরিশিষ্টঃ

-স্কারলেট
-কি হল ?
-এক কাজ কর তৃষার ন্যানির সাথে ওকে একটু বাইরে পাঠাও তো ।
-কেন ?
-যা বলছি কর । আমার বন্ধু আসছে আমাকে দেখতে । আমি চাই না তৃষার সাথে ওদের দেখা হোক !
-কিন্তু কেন ?
-আহ এতো প্রশ্ন কর না তো । যা বলছি কর তো ।

তৃষার আম্মু কিছুর বুঝতে পারলো না । তবে স্বামীর কথা অমান্যও করলো না । তৃষাকে তখনই তৈরি করে সিটি সেন্টারে পাঠানোর ব্যবস্থা করলো । তিনি জানতেও পারলেন না তৃষাকে বাইরে পাঠানোর কারনে তার মেয়ের জীবনে অনেক বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটতে চলেছে ।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×