somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ পরস্ত্রীর দিকে তাকিও না

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




-আপনাকে কখনও ভূতে হুমকি দিয়েছে ?

আমি পাশ ফিরে ভদ্রলোককে দেখার চেষ্টা করলাম । চেহারা দেখে আমার বিশেষ কিছু মনে হল না । কিন্তু হঠাৎ ভদ্রলোক আমাকে এই কথা বললেন কেন ঠিক বুঝতে পারলাম না ।
আমার স্ত্রী খুলনা থেকে আসছে রাতের ট্রেনে । আমি ওকে নিতে এসে শুনি ট্রেন আরও ঘন্টা খানেক দেরিতে এসে পৌছাবে । তাই স্টেশনের ওয়েটিং রুমে বসে অপেক্ষা করছি । সময় কাটানোর জন্য মোবাইলে একটা বই পড়ছিলাম । তখনই পেছন থেকে এই ভদ্রলোকের কথার আওয়াজ শুনতে পেলাম । আমি কখনও ভুতের হুমকি শুনেছি কি না !

আমি ভদ্রলোকের দিকে আরও খানিকটা সময় মনযোগ দিয়ে তাকানোর চেষ্টা করলাম । চেহারা ছবি বেশ ভাল । বসে আছেন তবে বেশ উচু লম্বা আর চেহারাও বেশ ভাল । দেখে মনে হল কোন ভাল অফিসের চাকরি করে । চেহারাতে একটা চাকুরীজীবী চাকুরীজীবী ভাব আছে । সেই সাথে পরনের স্যুট টা বেশ দামি মনে হল । গুলিস্তান থেকে কেনা স্যুট নয় । আমি অপরিচিত মানুষের সাথে ঠিক কথা বলতে অভ্যস্ত না হলেও খানিকটা কৌতুহল থেকে বললাম
-ঠিক বুঝলাম না । পাড়ার মাস্তানের হুমকি শুনেছি কিন্তু ভূতের হুকমি শোনা হয় নি !
ভদ্রলোক বলল
-ভূতের মার খেয়েছেন ?
আমি খানিকটা হেসে বললাম
-নাহ । তাও খাওয়া হয় নি । আপনি খেয়েছেন নাকি ?

আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে লোকটা নিজের কোর্টের কলারটা খানিকটা সরিয়ে নিজের গলাতে দেখালেন । আমি আরও খানিকটা কাছে গিয়ে একটু চমকেই উঠলাম । ভদ্রলোকের গলাতে পুরু একটা লাল দাগ দেখা যাচ্ছে স্পষ্ট । নিশ্চিত ভাবেই তাকে গলা টিপে মারতে চেয়েছে । আমি বললাম
-কি সর্বোনাশ ! আপনাকে কেউ গলা টিপে মারতে চেয়েছিল দেখছি ? থানাতে যান জলদি !

ভদ্রলোক শুকনো হাসি হেসে বলল
-লাভ নেই । সত্যি মানুষ হলে আমি থানাতেই রিপোর্ট করতাম । ধানমন্ডি থানার ওসি আমার বাল্যবন্ধু ! কিন্তু আমাকে কোন জ্যান্ত মানুষ এভাবে আক্রমন করে নি । করেছে আমার মৃত বন্ধু ।
এই কথা বলে লোকটা বেশ কিছু সময় চুপ করে তাকিয়ে রইলো আমার দিকে । তবে তার চেহারা দেখে মনে হচ্ছে সে অন্য কিছু ভাবছে । আমার দিকে তাকিয়ে কিছুই দেখছে না । ভদ্রলোকের প্রথম কথা শুনে আমার যেমন অদ্ভুদ লেগেছে কিন্তু এখন আমার মনে একটা দারুন কৌতুহল জন্মেছে । আমি ঠিক জানি না লোকটা সত্য বলছে নাকি মিথ্যা বলছে কিন্তু একটা চমৎকার গল্পের সন্ধান পাবো বলে মনে হচ্ছে । আমি লোকটার দিকে তাকিয়ে বললাম
-তা আপনার বন্ধু মানে মৃত বন্ধু আপনাকে মারতে কেন চাইবে ? তার কি এমন ক্ষতি করেছিলেন শুনি যে মরার পরেও আপনাকে মারতে এসেছে !

লোকটার চোখ দুটো হঠাৎ কেমন যেন জ্বলে উঠলো আনন্দে । আমার মনে হল মুহুর্তেই কোন আনন্দ স্মৃতি মনে পড়ে গেল তার । তারপর আবারও মুখটা শুকনো হয়ে গেল । লোকটা এদিক ওদিক তাকিয়ে কাকে যেন খোজার চেষ্টা করলো । তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আসলে মরার আগে নয় মরার পরের কাজের জন্য সে আমার জানের দুশমন হয়ে উঠেছে । জীবিত থাকতে সাইদুর ছিল আমার সব থেকে কাছের বন্ধু !
-তাহলে কি এমন কাজ করলেন শুনি ?

লোকটা খানিক সময় যেন ইতস্তত করলো । আমাকে সব কথা বলা ঠিক হবে কি না সে ভেবে নিল আরেকবার ! তারপর বলা শুরু করলো ।

-আমার দিকে তাকিয়ে তো বুঝতেই পারছেন আমার চেহারা ছবি বেশ ভাল । উচু লম্বা সেই সাথে বাবার বেশ ভাল পরিমান টাকা পয়সা আছে । এসব সব এক সাথে থাকলে যা হয় আর কি ! কলেজ থেকেই আমার প্রেমিকার সংখ্যার অভাব ছিল না । প্রেম করে গেছি আজীবন । আসলে সত্যি বলতে কি আমার চেহারা আর টাকার কারনে মেয়েরাও আমার কাছে ধরা দিত খুব সহজেই । বুঝতেই পারছেন !

আমি মনযোগ দিয়ে শুনতে লাগলাম তার কথা । সে বলেই চলেছে ।

আমার একটা মনে হতে লাগলো যে আমি চাইলেই যে কোন মেয়েকে বিছানা পর্যন্ত টেনে নিয়ে যেতে পারি । মনে মনে একটা গর্বই হত বলা চলে । সাইদুরের সাথে আমার সেই স্কুল জীবন থেকে । মেয়েদের ব্যাপারে আমার ঠিক উল্টো । মেয়েদের থেকে দুরে থাকে । আমার সব কিছু ভাল লাগে তার কেবল এই প্লেবয় টাইপের মনভাবটা বাদ দিয়ে । প্রথমে বেশ কিছুদিন চেষ্টা করেছিলো তারপর হাল ছেড়ে দিয়েছে ।

আমরা স্কুল কলেজ এক সাথেই পার করেছি । একই ইউনিভার্সিতে ভর্তি হলেও আমাদের সাবজেক্ট ছিল আলাদা । একদিন হঠাৎ করে সাইদুর একটা মেয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দিল আমাকে । আমাকে অবাক করে দিয়েই জানালো যে ওরা বিয়ে করে ফেলেছে । আমি সত্যই অবাক না হয়ে পারলাম না । যে সাইদুর সারা জীবন মেয়েদের কাছ থেকে ১০০ হাত দুরে থেকেছে সেই কি না একেবারে বিয়ে করে ফেলেছে ।

আমাকে আড়ালে ডেকে খুব করে সাবধান করে দিল যেন আমি যেন তার বউয়ের সাথে উল্টাপাল্টা কিছু না করতে চাই । তাহলে কিন্তু ফল ভাল হবে না । আমার স্বভাব সে খুব ভাল করেই জানতো । যাই হোক আমি হেসে তার ভরশা দিলাম যে আমি এমন কিছুই করবো না । সে আমার বন্ধুর স্ত্রী । আমি আর যাই করি না কেন এতোটা নীচে নামি নি ।

এভাবেই দিন কেটে যাচ্ছিলো । তবে আমার মনের ভেরতে রিনির জন্য আলাদা একটা অনুভূতি কাজ করা শুরু করলো । রিনি হচ্ছে সাইদুরের বউয়ের নাম । আমি মাঝে মাঝে ওদের সাথে দেখা করতাম, আমার বুকের ভেতরে একটা আলাদা কষ্ট অনুভব করতে পারতাম । এটা যে রিনির জন্য সেটা বুঝতে কষ্ট হল না । কিন্তু বন্ধুর সম্মানের জন্য আমি কিছু বলতেও পারতাম না । তাই ওদের কাছ থেকে যথা সম্ভব দুরে রাখতাম নিজেকে । এভাবেই খানিকটা দুরত্ব সৃষ্টি হল । সেটাও আমি মেনে নিয়েছিলাম । আমি অন্য সব কিছু নিয়ে মেতে থাকতাম ।

পড়াশুনা শেষ করে চাকরিতে ঢুকলাম । বাবা মা বাসা থেকে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলো ঠিকই কিন্তু আমার মন চাইলো না । আমার স্বভাব তখনই রয়ে গেছে আগের মতই । একজনে আমার মনে ভরতো না ।

তারপর হঠাৎ একদিন সাইদুর মারা গেল সড়ক দুর্ঘটনাতে । সেদিন সত্যিই আমি বড় কষ্ট পেয়েছিলাম । সে আমার সত্যিই কাছের বন্ধু ছিল । সাইদুরের মরারও আর দুই বছর পরে আমি একদিন রিনিকে নিউমার্কেটে দেখতে পেলাম হঠাৎ করেই । আমার মত রিনিও আমাকে দেখে এগিয়ে এল । সেই থেকে আমাদের যোগাযোগ শুরু । রিনি তখন একটা চাকরিতে ঢুকেছে । আমার অফিস থেকে খানিকটা কাছেই । আমাদের মেলামেশা হঠাৎ করেই বেড়ে গেল ।

একটা সময় আমি টের পেলাম রিনির প্রতি আমার যে রকম অনুভূতি রিনিও ঠিক সেই রকম অনুভব করে । ব্যাস আর আমাকে পায় কে । একদিন লিফটের ভেতরে ওকে চেপে ধরে খুব চুমু খেলাম । ওর চোখে মুখে আমার জন্য যে কামনা দেখেছিলাম সেদিন সেদিনই মনে হচ্ছিলো ওকে বিছানাতে নিয়ে যাই । কিন্তু এতো দিনের কাঙ্খিত রিনিকে এতো সহজে কিছু করতে ইচ্ছে করলো না । মনে হল একটু সয়ে শয়ে ওর সাথে খেলা করা যাবে ।

তারপর থেকেই ঝামেলা শুরু হল । আমার মনে হতে লাগলো কেউ যেন সব সময় আমার পেছন পেছন ঘুরে বেড়ায় । আমি একটু একা হলেই একটা ছায়া মুর্তিকে দেখতে পাই । রাত কিংবা দিন যে সময়ই আমি একা হতাম সেই সময়েই আমি সেই ছায়া মুর্তিটাকে দেখতে পেতাম । খুব চেনা চেনা মতে হত কিন্তু চিনতে পারতাম না কিছুতেই ।

তারপরই সেই দিন এল । রিনি নিজেই আমাকে ওদের বাসায় আমন্ত্রন জানালো । সাইদুর মারা যাওয়ার পরেও রিনি ওদের দুই বছরের ছেলেকে নিয়ে সাইদুরদের বাসাতেই থাকতো । সাইদুরের বাবা মা দুজনেই সেদিক গিয়েছিলো ওদের গ্রামের বাসাতে। সাথে করে ওর বাচ্চাটাকেও নিয়ে গিয়েছিলো । পুরো বাসা ছিল ফাঁকা । ব্যাস সুযোগ পেয়ে ও আমাকে নিজের বাসাতেই ডেকে নিয়ে গেল ।
সন্ধ্যা থেকেই আমাদের খেলা শুরু হল । একটা সময় আমি ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম । যখন ঘুম ভাঙ্গলো তখন হঠাৎ আমি আবিস্কার কারলাম যে যে ঘরে আমি শুয়ে আছি সেটা অনেক বেশি ঠান্ডা হয়ে গেছে । আমার শীত লাগছে । কিন্তু এখন গরম কাল । শীত লাগার তো প্রশ্নই আসে না । আমি চোখ খুলে কিছু দেখার চেষ্টা করলাম । চারিদিকে অন্ধকার মনে হল । কেমন যেন নিশ্চুপ হয়ে আছে সব কিছু । কিছু সময় পরে অন্ধকার চোখে সয়ে আসতেই আমি আমার খাটের সামনেই সেই ছায়া মুর্তিকে দেখতে পেলাম । এবং আমি তখনই তাকে চিনতে পারলাম ।

সাইদুর ! আমার মৃত বন্ধু সাইদুর ।

আমার দিকে জ্বলন্ত চোখে তাকিয়ে আছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল ফয়সাল তোকে বলেছিলাম রিনির সাথে কিছু করলে ফল ভাল হবে না ! আমি বলেছিলাম !

আমি তখনও অবাক হয়ে তাকিয়েই আছি সামনের ছায়া মুর্তির দিকে । আমার তীব্র ভয় করতে লাগলো । আমি পালিয়ে যেতে লাগলাম কিন্তু পারলাম না । সাইদুর আমাকে চেপে ধরলো । তারপর আমার গলা চেপে ধরলো । আমি নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলাম কিন্তু একটা সময়ে আমার পক্ষে বাঁধা দেওয়া সম্ভব হল না । আমার কেবল মনে হল আমি মারা যাচ্ছি । একটা সময় জ্ঞান হারিয়ে ফেললাম । যখন জ্ঞান ফিরলো তখন তাকিয়ে দেখি আমি রাস্তায় পড়ে আছি । কোন মতে আমি বাসায় ফিরে এলাম । তারপর থেকেই সাইদুরের কাছে আমি পালিয়ে বেড়াচ্ছি ।

কথা গুলো বলে ফয়সাল সাহেব চুপ করে রইলাম । আমি তাকিয়ে রইলাম । আরও কিছু শোনার আশায় । অনেক কিছু প্রশ্ন আমার মনে ভেতরে ঘুকপাক খাচ্ছে । কিন্তু আমি আরও কিছু বলবো তার আগেই ট্রেন ঢুকে পড়লো স্টেশনে । ফয়সাল সাহেব উঠে দাড়ালো । তারপর বলল
-আমাকে পালাতে হবে । এখনই পালাতে হবে । সাইদুরের কাছ থেকে পালাতে হবে !

ফয়সাল সাহেব আর দাড়ালো না । এক দৌড় দিয়ে ওয়েটিং রুম থেকে বের হয়ে গেল । আমি ডাকতে গিয়েও ডাক দিলাম না । তার পেছন পেছনে ওয়েটিং রুম থেকে বের হয়ে এলাম । দেখতে পেলাম ফয়সাল সাহেব কেবল এলোমেলো পা ফেলে ট্রেনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ।

আমার তার পেছনে যাওয়া ঠিক হবে না এমন টা ভাবছি এমন সময় আমি তৃষাকে দেখতে পেলাম । ট্রেন থেকে নামতেছে । ফয়সাল সাহেব আমার মাথা থেকে দুর হয়ে গেল । আমি দ্রুত এগিয়ে গেলাম ওর দিকে । আমাকে দেখতে পেয়ে তৃষার মুখে হাসি দেখতে পেলাম ।

আমি হয়তো ভুলেই যেতাম ফয়সাল সাহেবের কথা কিন্তু দুইদিন পরে একটা নিউজ আমার চোখে না পড়তো । খবরটা ফায়সাল আহমেদ নামের একজনের মৃত্যু সংবাদ । তাকে খুলনা স্টেশনে ট্রেন যখন থামে তখন ফার্স্ট ক্লাসের এক কামড়া থেকে একজন ৩৫/৩৬ বছরের পুরুষ মানুষের মৃত দেহ পাওয়া গেছে । কেউ তাকে গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে । হত্যা কারীর খোজ করা হচ্ছে ।


তৃষাকে সব বলতেই ও হেসে উড়িয়ে দিল । এমনটা কোন দিন হতেই পারে না । মৃত্যুর পরে কেউ ফেরৎ আসতে পারে না । ফয়সাল সাহেবকে হয়তো তার কোন শত্রু মেরে ফেলেছে ।

আমার আর কিছু বলার ছিল না । আমার কথা প্রমানের কোন উপায় ছিল না । হয়তো ফয়সাল সাহেবের পেছনে তার শুত্রু লেগেছিলো । সেই শুত্রুই তাকে মেরে ফেলেছে । আবার হয়তো সত্যিই সাইদুর সাহেব ফিরে এসে তার বন্ধুকে শাস্তি দিয়েছিলো । আমার কিছুই জানার উপায় নেই ।



সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×