somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি অবাস্তব প্রেমের গল্প

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ছবি গুগল

এপোয়েন্ট লেটারটা হাতে নিয়ে খানিকটা সময় বিষণ্ণ মুখে তাকিয়ে রইলো সেটার দিকে । যেন চাকরিটা পেয়ে নাদিয়া মোটেই খুশি হয় নি । নিজের মনের কাছে বারবার মনে হচ্ছে কি হত আর মাত্র কয়েকটা দিন এই খবরটা এলে । আবীরদেরকে গত সপ্তাহেই মানা করে দিয়েছে ওর বাবা । বলে দিয়েছে আপাতত নাদিয়ার বিয়ে করার কোন ইচ্ছে নেই । ওর এমবিএ করার ইচ্ছে । অথচ নাদিয়ার ইচ্ছেই ছিল আবীরকে সাথে নিয়েই সামনের দিন গুলোর দিকে এগিয়ে যাওয়া !

সব কিছু শুরু হয়েছিলো খুব চমৎকার ভাবেই । নাদিয়ার বড় মামা আবীরের খবর এনেছিলো প্রথমে । ছেলে প্রাইভেট ব্যাংকে চাকরি করে । পরিবারও ভাল । সব কিছুতেই নাদিয়ার সাথে মানাবে ভাল । নাদিয়ার বাবাও খুব খুশি । পারিবারিক ভাবে সব কথা বার্তা এগিয়ে গেল । নাদিয়ারও আবীরকে খুব পছন্দ হল । কথা বার্তা চাল চলনে বেশ । বেশ কয়েকদিন তাদের ভেতরে যোগাযোগ হল । ফেসবুকে এড ছাড়াও কয়েক দিন দেখা সাক্ষাত হল আবীরের সাথে । নাদিয়ার কেবল মনে হতে লাগলো যে জীবনটা চমৎকার কাটবে আবীরের সাথে ।

কথা বার্তা যখন একেবারে পাকা হয়ে যাবে তখনই দুঃসংবাদটা এল । কোথা থেকে ওর বড় মামাই খবর আনলো যে আবীরের চাকরি চলে গেছে কোন কারনে । নাদিয়ার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল । ওর বাবা তখনই বলে দিলে যে ছেলের চাকরি নেই সেই ছেলের সাথে তিনি মেয়েকে বিয়ে দেবেন না । অথচ এই কদিন আগেও ওর বাবাই বলতো আবীরের মত নাকি ছেলেই হয় না ।

তারপরেও নাদিয়া আবীরের সাথে ঠিকই যোগাযোগ করতো । কথা বলতো রাতে । সেখান থেকেই ও জানতে পারলো যে আবীর ম্যানেজারের সাথে রাগারাগি করেই চাকরি ছেড়ে দিয়েছে । নাদিয়া মন খারাপ করে বলল যে এমন ভাবে রাগ করলে কি চলে । জীবনে অনেক কিছু কম্প্রমাইজ করে নিতে হয় ।
আবীর তখন বলল
-কিছু কিছু বিষয় আমি কোন ভাবেই কম্প্রমাইজ করতে পারি না যে । তা এখন কি আমাদের আর বিয়ে হবে না ?

নাদিয়া অনেকটা সময় কোন জবাব দিতে পারে নি । তারপর বলল
-আমার হাতে কিছু নেই । বাবা যা বলবে আমাকে তাই করতে হবে !
ফোনের ওপাশ থেকে আবীরের দীর্ঘশ্বাসটা নাদিয়ার বুকে এসে লাগলো খুব । বারবার ইচ্ছে হল বাবাকে বলতে যে আবীরকেই সে বিয়ে করবে । কি হয়েছে এখন ওর চাকরি নেই তো । যদি বিয়ের পর চাকরিটা চলে যেত তখন কি করতো ওরা । তখন কি ডিভোর্স দিয়ে দিত ? মোটেই না । তাহলে এখন কেন আর বিয়ে হবে না ?

এই কথা বাবাকে বলতেই নাদিয়ার বাবা একেবারে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো । পারলে তো নাদিয়া ধরে চিবিয়ে খেয়ে ফেলে । অনেকটা সময় ধরে বকাবকি করলো ওকে । এমন কি শক্ত ভাবে শাসন করে বলল যে আবীরের সাথে যেন কোন ভাবেই যোগাযোগ না করে আর । সে এটা মোটেই পছন্দ করবে না ।
নাদিয়ার সারা জীবন বাবার বাধ্য মেয়ে হিসাবেই কাটিয়ে এসেছে কিন্তু এতো দিন পরে এসে ওর কেন জানি বাবার অবাধ্য হতে মন চাচ্ছে । কিন্তু সেই সাহস সে জোগার করতে পারে নি ।

তারপর তাই হতে শুরু করলো । নাদিয়ার বাবা আবারও নতুন করে ছেলে দেখতে শুরু করলো কিন্তু নাদিয়ার মন পড়ে রইলো আবীরের দিকেই । কিছুতেই আবীরকে মন থেকে বের করতে পারলো না সে । বারবার মনে হতে লাগলো যে এমন কিছু একটা হোক যাতে সে আবীরকে বিয়ে করতে পারে ।

গত সপ্তাহে যখন ওর বাবা সরাসরি ওদেরকে মানা করে দিলো তখন ওর মনের সব আশা দপ করে নিভে গেল । আজকে চাকরির লেটারটা হাতে পেয়েও তাই মোটেই খুশি হতে পারলো না । মন মরা হয়ে বসে রইলো বেশ কিছুটা সময় । ঠিক সেই সময়েই আবীরের ফোন এসে হাজির । হ্যালো বলতেই আবীর ওপাশ থেকে বলল
-কি ব্যাপার মন খারাপ নাকি ?
নাদিয়া কি বলবে খুজে পেল না । ওর খুব বেশি কান্না আসতে লাগলো । ওপাশ থেকে আবীর বলল
-কি হয়েছে ? আমাকে বল ?

নাদিয়ার এবার সত্যিই সত্যিই কান্না আসতে লাগলো । ছেলেটা কন্ঠই বলে দিচ্ছে নাদিয়ার জন্য তার মনের বেকুলতা । হঠাৎ নাদিয়ার ভেতরে কি হল সে আবীরকে বলল
-তুমি কোথায় এখন ?
-কেন ?
-কোথায় আছো ?
-বাসাতেই । কি হয়েছে ?
-এখনই বাংলামোটর আসতে পারবে ?
-এখনই ?
-হ্যা ।
-আচ্ছা আসছি ।
-আসো এখনই !

বলেই নাদিয়া ফোন রেখে দিল বড় করে একটা দম নিলো । ওর মনে হঠাৎ করে এই চিন্তাটা কিভাবে এল ও কিছুতেই বলতে পারবে না তবে যা চলে এসেছে সেটা যদি আজকে ও না করতে পারে তাহলে হয়তো আর কোন দিন করতে পারবে না । আর হয়তো সারা জীবনই এই আফসোস টা ওর রয়েই যাবে !

নাদিয়া আরও কয়েক জায়গাতে ফোন দিল । যে কাজটা করতে যাচ্ছে সেটা ও একা করতে পারবে না । ওর আরও কয়েকজনের সাহায্য লাগবে ।

ঘন্টা খানেক পরেই আবীর এসে হাজির হল । ওর দিকে তাকিয়ে নাদিয়ার বুকের ভেতরে কেমন যেন একটা শক্তি এসে হাজির হল । এতো সময় যে অস্তিরতা বিরাজ করছিলো ওর মন জুড়ে সেটা কমে এল অনেকটাই । মনে হল যে কাজটা ও করতে যাচ্ছে সেটাই সঠিক কাজ ।

ওকে নিয়ে রিক্সাতে চড়ে বসলো । আবীর বসতে বসতেই বলল
-কি ব্যাপার এতো জরুরী তলব ? তোমার বাবা তো আমার সাথে মিশতে মানা করে দিয়েছে ।
-আমি ছোট খুকি না যে বাবা যা বলবে তাই শুনবো !
-আচ্ছা বুঝলাম । এখন বল হঠাৎ এভাবে ডাক দিলে কেন ? বিয়ে টিয়ে করে ফেলবে নাকি আমাকে ?
নাদিয়া আবীরের কথার জবাব না দিয়ে সরাসরি ওর দিকে তাকালো । আবীর ওর চোখের দিকে তাকিয়েই বুঝলো যে ও ঠিক এই কাজটাই করতে যাচ্ছে । আবীর খানিকটা অবাক হয়ে বলল
-তুমি কি সত্যিই আমাকে বিয়ে করার জন্য নিয়ে যাচ্ছো ?
-কেন তোমার আপত্তি আছে ?

নাদিয়ার দিকে তাকিয়ে আবীর সত্যিই অবাক হয়ে গেল । এই মেয়ের কাছ থেকে অন্তত এই ব্যাপারটা আশা করে নি সে । আবীর বলল
-আমার যে চাকরি...
-তোমার কি মনে হয় আমি সেই সমস্ত মেয়েদের মত যে যারা কেবল ছেলের চাকরি টাকা পয়সা দেখে পছন্দ করে ?
আবীর আমতা আমতা করে বলল
-আসলে সেটা মিন করিনি !!
-যাই মিন কর না কেন আমি যদি এমনটা করতাম যেটা কিনা করতেই যাচ্ছিলাম তাহলে আমিও তেমন হতাম । তুমি সারা জীবন ভাবতে যে আমি বুঝি সেই সমস্ত লোভী মেয়েদের মতই । কিন্তু না । আমি নিজেকে এমন করে প্রমান করতে চাই না ।
আবীরের মুখে একটা হাসি দেখে গল । নাদিয়া বলল
-শোনো আপাতত কোন চিন্তা নেই । আজকে আমি চাকরি পেয়েছি । বেতন মোটামুটি খারাপ না । যতদিন না তুমি যতদিন আবার কিছু না করবে ততদিন আমি চালিয়ে নিতে পারবো আশা করি ! একটু কষ্ট হবে তবে হবে !
আবীর বলল
-আর যদি চাকরি না পাই আর !

নাদিয়া কিছুটা সময় দ্বিধা নিয়ে তাকিয়ে রইলো আবীরের দিকে । তারপর দৃঢ় কন্ঠে বলল
-তাহলে আমিই চালিয়ে নেব । তুমি আমার জন্য রান্না করবে । পারবে না ?
আবীর হেসে ফেলল । তারপর বলল
-খুব পারবো । আমি কিন্তু খুব ভাল রান্না করতে পারি !
-তাহলে তো হয়েই গেল । সমস্যার সমাধান ।

নাদিয়া হঠাৎ লক্ষ্য করলো আবীর ওর হাত চেপে ধরেছে । উষ্ণ স্পর্শে নাদিয়ার মনটা হঠাৎই ভাল হয়ে গেল । বারবার মনে হল ও যে কাজটা করতে যাচ্ছে সেটা মোটেই ভুল কিছু না । আবীর হঠাৎ করে বলল
-তোমাকে আমি একটা কথা বলেছিলাম মনে আছে ?
-কোন কথাটা ?
-এই যে আমি কিছু কিছু ব্যাপারে মোটেই ছাড় দিতে চাই না । মনে আছে ?
-হ্যা । ঐযে তোমার চাকরি ছাড়ার ব্যাপারে তো ?
-না ব্যাপারটা অন্য কিছু !
নাদিয়া বলল
-কি সেটা !
-আমি ছোট বেলা থেকে সব সময় একটা ব্যাপারই দেখে এসেছি যে মানুষ কেবল মুখেই ভালবাসার কথা বলে অন্য কিছু না । যদি আমি তার জন্য কিছু করতে পারি তাহলেই ভালবাসা নয়তো ফুট্টুস !
-মানে ? বুঝলাম !
আবীর কিছুটা সময় চুপ করে থেকে বলল
-জানো আমার আগেও একটা বিয়ে ঠিক হয়েছিলো । মেয়েটার সাথে আমি বেশ ভাল ভাবে কথা বার্তা বলতাম । সব কিছু ঠিক হওয়ার পরেও আমি কিছু দিন সময় নিয়েছিলাম । বলেছিলাম যে বিয়ের আগে আমাদের মাঝে আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা একটু ভাল হোক । মেয়েটা আমাকে পছন্দ করতে শুরু করলো । একটা সময় মনে হল মেয়েটা আমাকে সত্যিই পছন্দ করেছে । তারপর হঠাৎ একদিন আমার চাকরি চলে গেল । তারপর কি হল জানো ? সেই মেয়ে যেন আমাকে চেনেই না এমন একটা ভাব ! মানে হচ্ছে আমার ভবিষ্যৎ খানিকটা অনিশ্চিত কি হয়েছে আর মেয়ে আমার হাত ছেড়ে দিল মুহুর্তেই । এমন মেয়েকে আমি কিভাবে বিয়ে করবো বল ?

নাদিয়া খানিকটা অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো আবীরের দিকে । আবীর আবারও বলল
-তোমার বেলাতেও ঠিক একই ঘটনা ঘটলো । আমি ইচ্ছে করেই চাকরিটা ছেড়ে দিয়েছি । চাইলেই চুপচাপ বিয়ে করতে পারতাম । একবার মনে হয়েছিল তাই করি । তোমার সাথে কথা বলে তোমাকে আসলেই আমার খুব বেশি মনে ধরেছিলো । কিন্তু ঐ ব্যাপারটা ছাড় দিতে পারলাম না । মনের ভেতর থেকে বলছিলো তুমি আসবেই আমার কাছে । গত সপ্তাহে তোমার বাবা সরাসরি মানা করে দেওয়ার পরেও মনে হয়েছিলো তুমি ঠিকই আসবে ! সি ! তুমি ঠিকই চলে আসতে !

নাদিয়া বলল
-যদি না আসতাম ?
-তাহলে আর বিয়ের দিকে যেতামই না আমি । ধরে নিতাম যে এমন মেয়ের জন্মই হয় নি । আর এই ব্যাপারটা কম্প্রমাইজ করার ছেলে আমি নই ।
নাদিয়া আবীরের বুকে জোড়ে একটা ঘুসি মারলো । তারপর বলল
-তোমাকে আমি বিয়ে করবো না যাও ! এই কটা দিন আমাকে কি পরিমান মানসিক কষ্টে রেখেছো তুমি ?
-আমি কোথায় রাখলাম । তোমার বাবা রেখেছে !
-কারন তো তুমি ?
আবীর হাসলো । তারপর বলল
-হতে পারি ! কিন্তু কি আর করবো বল !
নাদিয়া কিছু না বলে কেবল তাকিয়ে রইলো । এই ছেলেকে নিয়ে সে কি করবে বুঝতে পারছে না । নাদিয়া বলল
-আর যদি কোন দিন যদি এমন করেছো তোমার ....
এই বলে আবারও আবীরের বুকে আরেকটা ঘুশি মারতে গেল তবে এবার আবীর নাদিয়ার হাত ধরে ফেলল । তারপর বলল
-আরে বিয়ের আগেই যদি পুরুষ নির্যাতন শুরু করে দাও তাহলে কিভাবে হবে ?
-তোমার সত্যিই খবর আছে । আগে বিয়ে করি !

দেখতে দেখতে রিক্সা এসে থামলো মগবাজার কাজী অফিসের সামনে এসে থেমেছে । নাদিয়া যাদেরকে ফোন করে আসতে বলেছে তারাও এসে হাজির । রিক্সা থেকে নেমে আবীরের হাত ধরেই কাজী অফিসের দিকে দৃঢ় পায়ে এগিয়ে গেল সে । তখনও তার কেবল মনে হল যে সিদ্ধান্তটা সে নিয়েছে সেটা মোটেই ভুল সিদ্ধান্ত না ।



বিঃদ্রঃ ইহা একটি রূপকথার গল্প । বাস্তবে এমন মেয়ে কোথাও খুজে পাবেন না ।

সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৯
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×