somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ সারেং বউ

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবি গুগল

বাসটা ছুটে চলছে রাজধানীর দিকে । জানলার দিকের একটা সিটে বসে রয়েছে জিনাত । মনটা সামনের রাস্তার দিকে নেই । ওর পাশেই ওর দুজন কলিগ বসে আছে । আপন মনে নিজেদের ঘর সংসারের গল্প করায় ব্যস্ত । জিনাতের মনে পড়ে আছে বহুদুরে জাহাজে । নিজেকে মাঝে মাঝে ও সারেং বউয়ের মত হয় । যার প্রিয়জন রয়েছে দুর সমুদ্রে ! পথে পানে সে তাকিয়ে আছে !

মানুষটা এখন কি করছে কে জানে ?
ওর কথা ভাবতে নিশ্চয়ই ?
জিনাত ব্যাপারটা বুঝতে পারে । মাঝে মাঝে জিনাতের মন খুব বেশি অস্থির হয়ে ওঠে । জিনাত জানে তখন রিয়াজ ওর কথা ভেবে মন খারাপ করে । আর আজকে তো মন খারাপ করবেই । আজকে এই বিশেষ দিনে দুজন পৃথিবীর দুই প্রান্তে । মন খারাপ হওয়াটা খুব স্বাভাবিক ।

সকাল থেকেই জিনাতের মন খারাপ । ঘুম ভেঙ্গে যখন হাত দিয়ে রিয়াজ খুজছিলো তখন থেকে ওর মন খারাপের শুরু । শূন্য বিছানার পাশে কিছু সময় বসে বসে ছিল চুপচাপ । একবার মনে হল আজকে কোথা না যায় । সারা দিন বাসায় শুয়ে থাকে । তারপর মনে হল এই কাজটা করলেই বরং মন খারাপের ভাবটা আরও জেকে বসবে । এর থেকে কাজের ভেতরে থাকলে মন খারাপের ভাবটা কমবে !

ঠিক মত নাস্তা করতে ইচ্ছে করে নি । জোর করে কিছু মুখে নিয়েছে । মন খারাপের ভাবটা নিয়েই বাসা থেকে বের হল । তারপর বাসা থেকে বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত আসতেই জিনাতের মন খারাপের ব্যাপারটা বেড়ে গেল অনেক বেশি । এই ঘটনা এখন প্রায়ই ঘটে । সকালে অফিস যাওয়ার সময় হলেই রিয়াজের কথা সব থেকে বেশি মনে পড়ে । রিয়াজ যখন বাসায় থাকে তখন প্রতিদিন তার কাজই হচ্ছে ওর সাথে ঘুম থেকে উঠা । সকালে এক সাথে নাস্তা খাওয়ার পর ওরা এক সাথেই রিক্সা করে বাস স্টান্ড পর্যন্ত আসতো । তারপর এখানে রমিজ মামার দোকান থেকে এক সাথে চা খেয়ে জিনাত ধরনো অফিসের পথ আর রিয়াজ তখন বন্ধুদের আড্ডায় । কি চমৎকার ভাবে প্রতিদিনের সকাল শুরু হত !

কিন্তু এখন ? রিয়াজ সমুদ্রে চলে যাওয়ার পরে জিনাত থেকে একা একাই ঘুম থেকে উঠতে হয় । নাস্তা খাওয়ার সময় মনে হয় রিয়াজ বুঝি এখনও ওর পাশে বসে আছে । একটা ছেলে মানুষী সে এখনও করে । একা জেনেও রিয়াজের জন্য আলাদা একটা প্লেট ডাইনিং টেবিলে রাখে । নিজের মনের কাছেই একটা খেলা করে যে এখনই বুঝি রিয়াজ এসে এখানে বসবে । তারপর নাস্তা খেতে শুরু করবে । প্রতিদিন ভাবে এই কাজটা সে আর করবে না কিন্তু পারে না ।

রিক্সা করে বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত আসতে আজকে সত্যি সত্যিই জিনাতের মন খুব খারাপ হয়ে গেল । কম করে হলেও আসার পথে গোটা বিশেষ কাপল দেখতে পেল । অন্যান্য দিনও তার চোখে কাপলরা পড়ে কিন্তু আজকে সেই পরিমানটা অনেক বেশি । ছেলে গুলো সব পাঞ্জাবী পরে আছে অন্য দিকে মেয়েরা পরেছে শাড়ী । আজকে সেও শাড়ি পড়েই অফিস যাচ্ছে । এতো লম্বা পথে শাড়ি পড়ে যাতাযাত করাটা একটু ঝামেলার । সেলোয়ার কামিজে বেশি স্বাছন্দবোধ করে কিন্তু আজকে কি মনে করে ও শাড়ি পরলো ।

রিয়াজ আজকে দেশে থাকলে ও নিশ্চয়ই শাড়ি পড়তে বলতো । নিজেও পাঞ্জাবী পরতো হয়তো । তারপর এই বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত এক সাথে রিক্সা করে আসতো ওরা ! নিজের হাতের দিকে তাকালো ও । রিক্সা করে আসার পুরোটা সময় রিয়াজ ওর হাত ধরে থাকতো সব সময় । একটা মুহুর্তের জন্যও হাত ছাড়তো । কি অদ্ভুদ একটা আনন্দময় অনুভূতি যে কাজ করতো ওর ভেতরে ।

একবার রিয়াজের সাথে কি নিয়ে ঝগড়া হয়েছে । দুজনের কথা বলা বন্ধ । রাতের বেলা দুজন ঘুমিয়েছেও দুদিক মুখ করে । কেউ কারো সাথে কথা বলবে না এমন একটা ভাব । সকাল বেলা জিনাত ঠিক করলো আজকে ও একা একাই অফিস যাবে । যত সময় না রিয়াজ ওকে সরি না বলবে তত সময় কোন কথা নাই । ঠিকই একই টেবিলে দুজন নাস্তা খেল । কিন্তু কোন কথা ছাড়া । বাইরে বের হওয়ার সময়ও রিয়াজ ঠিকই ওর সাথে বেরিয়ে এল বাসা থেকে । রিক্সাও ডাক দিলো । যখনই জিনাত রিক্সাতে উঠে বলসো অনুভব করলো রিয়াজ ঠিকই ওর হাত ধরেছে । রাতের রাগ কোথায় ধুয়ে মুছে চলে গেল ।

আর আজকে কতটা দিন রিয়াজের হাত ধরে না । জিনাতের মনটা আবারও সিক্ত হয়ে ওঠে । মোবাইল বের হোয়াটসএপ চালু করে । গতকালকের পাঠানো মেসেজটা এখনও ডেলিভারি হয় নি । সব স্থানে নেটওয়ার্ক থাকে না । যত সময় না কোন দেশের নেটওয়ার্কের ভেতরে আসবে তত সময় এই হ্যাপি ভ্যালেনটাইনের মেসেজ ওর কাছে পৌছাবে না । এমন হতে পারে হয়তো ভ্যালেনটাইন পার হয়ে যাবে তারপর এই মেসেজ ওর কাছে পৌছাবে ।

অফিসের বাসে উঠে মন খারাপ ভাবটা দুর করার চেষ্টা করলো । ওর জীবনটা এমন হবে এটা তো ও আগে থেকেই জানতো । ওদের দুজনের জীবনের গতিপথ অন্য রকম । কোন ভাবেই বছরের সারাটা সময় ওরা এক সাথে থাকতে পারবে না । বছরে ছয় সাত মাস রিয়াজ জাহাজের চাকরি নিয়ে সমুদ্রে কাটায় । আর তিনচার মাস থাকে বাসা । অবশ্য এই ছুটির সময়ও রিয়াজ পুরোটা সময় জিনাতকে কাছে পায় না । তাট চাকরির সময় প্রতিদিন নয়টা পাঁচটা । সপ্তাহে পাঁচদিন ।

তবুও জিনাত রিয়াজেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । যাকে ভালবাসে তার সাথে সংসার বাঁধাটাই সে সব থেকে জরুরী মনে করেছে । কি লাভ এমন মানুষের সাথে সারা বছর এক সাথে থেকে যাকে সে ভালবাসে না । অন্য কাউকে বিয়ে করলে হয়তো জীবন আরও সহজ হয়ে যেত, সব সময় তাকে কাছে পেত কিন্তু তাকে ভালবাসতে পারতো কি না সেটা জিনাত জানে না । রিয়াজকে ছাড়া আর কাউকে ভালবাসার কথা ভাবতেও পারে না সে ।

ওর অফিসের লোকজনের তো চিন্তার শেষ নেই ওদের এই সংসার নিয়ে । কিভাবে সামনের দিন যাবে ! একা একা থাকতে হবে বছরের বেশির ভাগ সময়টা কিভাবে জিনাত সামলাবে এসব ! জিনাত এই সব কথা বেশি চিন্তা করে না । ওর কেবল মনে হয় রিয়াজ ওর থেকে দুরে থাকলেও সব সময় ওর কাছেই আছে । যে কোন বিপদ কিংবা কঠিন সময় আসলে সে ঠিক ঠিক সব সামলে নিতে পারবে ! কোন সমস্যা হবে না ।

কিন্তু এই বিশেষ বিশেষ দিন গুলোর সময় জিনার মত মানতে চায় না । তখন বারবার মনে হয় রিয়াজ যেন সব সময় ওর কাছেই থাকুক আর কিছু চাওয়ার নেই ও ।

আরেকবার মোবাইলটা বের করলো । খেয়াল করে দেখলো মেসেজটা ডেলিভারি হয়েছে । নিশ্চয় নেটওয়ার্কের মধ্যে চলে এসেছে ।সাথে সাথেই মেসেজ লিখলো ও
-কই তুমি ?
উত্তর এল সাথে সাথেই
-আমি যেখানে থাকি !
জিনাত লিখলো
-তোমাকে মিস করছি খুব ।
-আমিও !
-চলে এসো !
-চলে আসবো ?
-হুম । আমার কাছে !
-সত্যি আসবো কিন্তু ! দেখবা যে জাহাজ থেকে ঝাপ দিয়ে সাঁতরেই চলে এসেছি তোমার কাছে ! তুমি তো জানো আমি কত চমৎকার সাঁতরাতে পারি ।
-জি আমার জানা আছে !
-আজকে শাড়ি পরেছো না ?
-হুম । কপালে টিপটা ?
-হ্যা দিয়েছি । দেখি একটা ছবি তুলে পাঠাও দেখি !

জিনাত তাই করলো । তারপর বলল
-তোমাকে দেখতে মন চাইছে । তুমি একটা ছবি তুলে দাও ।

মেসেজটা ডেলিভারি হল না । নিশ্চয়ই আবার চলে গেছে নেটওয়ার্কের বাইরে ! কিছু সময় তাকিয়ে রইলো সেদিকে । ওর মনটা আবারও খারাপ হয়ে এল । এখন রিয়াজকে আবার দেখতে ইচ্ছে করছে । সকালেই সেই মন খারাপের ভাবটা ফিরে আসছে আবারও ।

গন্তব্যে চলে এল আর কিচু সময় পরেই । আজকের মত কাজ শেষ । বাসাতে গেলে আবার সেই মন খারাপের ভাবটা জেগে বসবে । রিয়াজ যদি আবারও নেটওয়ার্কের ভেতরে আসে তাহলে হয়তো কথা হবে নয়তো না । বাস থেকে নামতে যাবে এমন সময় ওর মেসেজ টোনটা বেজে উঠলো । মেসেজ চেক করে দেখ রিয়াজ একটা ছবি পাঠিয়েছে । রাল রঙয়ের একটা পাঞ্জাবী পরে হাসি মুখে ছবি তুলে পাঠিয়েছে ।

বাস থেকে নামতেই ছবির দিকে আরেকবার তাকালো সে । সাথে সাথে বুকের ভেতড়ে ধক করে উঠলো । ছবিটা কোন জাহাজের ভেতড়ে তোলা না । ছবিটা তো ...... জিনাতের মনে হল ওর দম বন্ধ আসবে এখনই । ওর চোখ মুহুর্তের ভেতরে ঝাপসা হয়ে এল । রিয়াজ যে ছবিটা তুলে দিয়েছে সেটা এই বাসস্ট্যান্ডের তোলা । রমিজ মামার চায়ের দোকানের সামনে !

জিনাতের তত সময়ে চোখ দিয়ে পানি পরতে শুরু করেছে । ঝাপসা চোখেই সে রমিজ মামার দোকানের দিকে তাকালো । ঝাপসা দৃষ্টিতেও রিয়াজকে চিনতে অসুবিধা হল না ।
বদ টা এতো দুর থেকে এসে কিন্তু ওকে কিচু জানাই নি !

কাছে আসতেই রিয়াজ সেই হাসি নিয়ে বলল, তোমার জন্য সাঁতরে চলে এসেছি জানেমন !
কাঁদতে কাঁদতেই জিনাত বলল, আজকে বাসায় চল, তোমাকে মজা দেখাবো ! আমাকে কাঁদাতে মজা লাগে, তাই না ?
রিয়াজ হো হো করে হসে বলল
-আগে চল কিছু সময় রিক্সা করে ঘুরে বেড়াই । বাসায় তো যাবোই ! আজকে কতদিন তোমাকে ঠিকমত চুমু খাই না হিসাব আছে !!
-চুপ অসভ্য !



পরিশিষ্টঃ

রিক্সা চলছে আপন গতিতে । রিয়াজ সেই আগের মত জিনাতের হাত ধরে আছে । এদিকে জিনাত সেই কখন থেকে কেঁদেই চলেছে । শত চেষ্টা করেও সে নিজের কান্না আটকাতে পারছে না । রিয়াজ প্রথমে কিছু সময় চেষ্টা করেছিলো তারপর আর চেষ্টা করে নি ।
পথের মধ্যে যারা এদের দুজনকে দেখতে পাচ্ছে খানিটকা অবাক চোখে তাকিয়ে রয়েছে ।
এই মেয়েটা এভাবে কাঁদছে কেন !!

ওরা কেউ জানে না আজকে সারেং বউ কাঁদছে আনন্দে । এই আনন্দ প্রিয় মানুষ কে কাছের পাওয়ার আনন্দ !














ভালবাসার মানুষ গুলো সব সময় কাছাকাছি থাকুক । ব্লগার "জাহাজী পোলা"র জীবন হয়ে উঠুক ভালবাসাময় !

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×