somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভয়নিচ মানুস্ক্রিপ্টঃ ইতিহাসের সব চেয়ে রহস্যময় বই

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এই পৃথিবীতে রহস্যের কোন শেষ নেই । যে কোন অতীত রহস্যের সমাধানে আমরা সবাই আগে যে জিনিসটা আমাদের সব থেকে বেশি সাহায্য করে তার নাম হচ্ছে বই । কিন্তু এমন যদি হয় যে বইটাই সব থেকে রহস্যময় হয় তাহলে ! হ্যা এমনই একটা বই এই পৃথিবীতে আছে যা নিয়ে মানুষের আগ্রহের কোন শেষ নেই । সে বইয়ের ভেতরে কী লেখা আছে তা আজও বোঝা সম্ভব হয় নি । এমন কী বইটা কে লিখেছে সেটাও জানা সম্ভব হয় নি । বইটির অফিশিয়ার নাম Beineck MS 408 । কিন্তু বইটি মানুষের কাছে পরিচিত ভয়নিচ ম্যানুস্ক্রিপ্ট নামে ।

বইটার নাম করনের পেছনে যে মানুষটা রয়েছে তার নাম উইলফিল্ড ভয়নিচ । উইলফিল্ড ভয়নিচ ছিলেন একজন এন্টিক বই বিক্রেতা । তিনি নানান স্থান থেকে ঐতিহাসিক ও দুসপ্রাপ্য বই ও পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ করতেন । ভয়নিচ এই বইটি ১৯১২ সালে রোমের এক সংগ্রহশালা থেকে কিনে নেন । এবং ক্রয়ের নয় বছর পরে ১৯২১ সালে এটি জনসম্মুখে প্রদর্শন করেন । এর পর থেকেই এই বইটির ব্যাপারে মানুষের মনে এক আগ্রহ জন্ম দেয় যা আজও শেষ হয় নি । কারণ আজও এই বইয়ের ভেতরকার অদ্ভুত ছবি আর লেখা অর্থ মানুষের কাছে অধরাই রয়ে গেছে ।



সবার আগে জানা যাক বইটি আসলে কিভাবে ভয়নিচের হাতে এসে পৌছালো । আর বইয়ের আগের মালিক কে ছিল আর কেই বা বইটি লিখেছে । একটা দীর্ঘ সময় পর্যন্ত মানুষের মনে এই ধারণা ছিল যে বইটা আসলে একটা ধোকা ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয় । এবং এটা স্বয়ং ভয়নিচেরই কাজ । তবে ২০০৯ সালে ইউনিভার্সিটি অব এরিজোনার গবেষকরা যখন বইয়ের কয়েকটা পাতা নিয়ে এই কার্বন টেস্ট করেন তখন দেখা গেল বইটি সত্যিই সত্যিই অনেক পুরানো । মধ্য যুগে লেখা । সালটা যদিও নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব না তবে একটা গণ্ডির ভেতরে ফেলা সম্ভব হয়েছে সময়কালটা। বইটা লেখা হয়েছিল ১৪০৩ থেকে ১৪৩৮ সালের ভেতরে । যে কালি এবং কাগজ ব্যবহার করা হয়েছে তা সেই সময় ইউরোপে ব্যবহার করা হত ।

তাহলে ৬০০ বছর আগে লেখা কোন বই কিভাবে ১৯১২ সালে ভয়নিচের হাতে এসে পৌছালো ?
পাণ্ডিলুপিটি যখন ভয়নিচের হাতে তখন এই বইয়ের সাথে একটি চিঠির খামও তিনি পান । চিঠিটি লিখেছিলো বিজ্ঞানী জোয়ানাস মার্কাস । সে চিঠিটি লিখেছিল তার ইলানীয় এক বন্ধু আথানাসিয়াস কার্চারকে । মূলত সে বন্ধুকে অনুরোধ করেছিলো বইয়ের ভেতরে কী লেখা আছে সেটা বের করতে ।



এই চিঠি থেকেই জানা যায় যে Habsburg এর রাজা দ্বিতীয় দ্বিতীয় রুডলফ এই বইটির মালিক ছিল । তবে উইলফিল্ড নিজে বিশ্বাস করতো যে বইটি রাজা দ্বিতীয় রুডলফের মালিকানায় আসার আগে বইটির মালিক ছিল জন ডি এবং এই ডিই রুডলফের কাছে বইটি বিক্রি করেছিলো ১৫৯৯ সালে । জন ডি জীবনকাল ছিল ১৫২৭ সাথে ১৬০৮ সাল পর্যন্ত । কার্বন টেস্টের মাধ্যমে বইয়ের পাতার যে সময় বের করা হয়েছে তার সময় ১৪০০ সালের প্রথমার্ধ নির্দেশ করে । সেই হিসাব করলেও বইটির প্রথম ১৫০ বছর কোথায় ছিল সেই ব্যাপারে কোন তথ্যই পাওয়া যায় না । এমন কি ডি মালিকানা নিয়ে তথ্য নিশ্চিত নয় । এটা কেবল উইলফিল্ডের নিজেস্ব বিশ্বাস ছিল ।


রাজা দ্বিতীয় রুলফের পতনের পরে বইটির কার মালিকানায় যায় সেই ব্যাপারেও কোন ধারণা পাওয়া যায় না । এখানেও বেশ কিছুটা সময় বইটি কোথায় ছিল সেটা নিয়ে কোন তথ্যই নেই । ধারণা করা হয়তো রাজ সভার কোন সদস্যের কাছে বইটি ছিল । তবে উইলফিল্ড পাণ্ডুলিপির প্রথম পাতায় প্রায় মুছে যাওয়া একটা নাম খুজে পায় । নামটা হচ্ছে Jacobus Sinapius । এই Jacobusকে রাজা দ্বিতীয় রুলফ তার বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রধান কিউরেটর হিসাবে নিয়োগ দিয়েছিলেন ১৬০৭ সালে । এছাড়া সে রাজার নিজেস্ব ফিজিশিয়ানও ছিল । তাই এটা ধারণা করা যেতে পারে যে জর্জ বারেশের হাতে বইটি আসার আগে Jacobus Sinapius মালিকানাতে বইটি ছিল কিছু দিন ।

তারপর কয়েক বছর ঘুরে বইটি আসে জর্জ বারেশের হাতে । জর্জ বারেশ নিজে ছিলেন একজন এলকেমিস্ট । তার লাইব্রেরিতে দুষ্প্রাপ্য অনেক বই আর পাণ্ডুলিপির স্থান ছিল । সে পুরানো বইয়ের ব্যাপারে আগ্রহী ছিল বলে জানা যায় । বারেশের মৃত্যুর পরে বই চলে যায় তার বন্ধু জোয়ানাস মার্কাসের কাছে । সেখান থেকে বইটি পাঠানো হয় ইতালির আথানাসিয়াস কার্চারের কাছে । আথানাসিয়াস মূলত একজন হায়ারোগ্লিফ বিশেষজ্ঞ ছিলেন । পাঠ্য উদ্ধারের জন্যই তার কাছে পাণ্ডুলিপিটি পাঠানো হয়েছিলো । আথানাসিয়াসের মৃত্যুর পরে তার কাছে থাকা সকল পাণ্ডুলিপি চলে যায় কলেজিও রোমানোর জাদুঘরে । এই পাণ্ডুলির ভেতরে ছিল আমাদের আলোচিত ভয়নিচ ম্যানুস্ক্রিপ্টটি ।

আর্থিক বা রাজৈনিক সমস্যা কিংবা অন্য কোন কারণেই হোক এক সময়ে জাদুঘর ঠিক করলো যে তাদের কাছে থাকা বেশ কিছু পাণ্ডলিপি তার ভ্যাটিকেনের কাছে বিক্রি করে দিবে । সেই লিস্টে এই ভায়নিচের পাণ্ডুলিপিও ছিল । তবে কোন এক অজানা কারণে এই পাণ্ডুলিপি চলে আসে উইলফিল্ড ভয়নিচের হাতে । অনেকে ধারণা করেন কোন গোপন চুক্তিতে এই ডিলটা হয় । তবে শর্ত ছিল যে ইউরোপে এই পাণ্ডলিপি প্রদর্শন করা যাবে না । আবার অনেকে মনে করেন তিনি জাদুঘরের কাউকে পয়সা খাইয়ে এই পাণ্ডুলিপি চুরি করে নিজের কাছে নিয়েছিলেন ।

১৯১২ সালে এই পাণ্ডুলিপি তার হাতে এলেও এরপর দীর্ঘ নয় বছর ভয়নিচ এটা মানুষের সামনে নিয়ে আসেন নি । তিনি নিজের কাছে দীর্ঘদিন এটার রহস্যভেদ করতে চেষ্টা চালিয়ে যান তবে ব্যর্থ হন । আর চুক্তি ছিল যে ইউরোপে এটা উপস্থাপন করা যাবে না । তাই চাইলেও সেটা বিক্রির জন্য জনসাধারণের সামনে তুলে নিয়ে আসা সম্ভব ছিল না তার পক্ষে । এরপর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ভয়নিচ আমেরিকা চলে আসে । তারপর ১৯২১ সালে ফিলাডেলফিয়াতে তার সংগ্রহে থাকা নানান পাণ্ডুলিপির একটা প্রদর্শন আয়োজন করেন । সেখানেই প্রথমবারের মত এই পাণ্ডুলিটি জনসাধারণের সামনে নিয়ে আসা হয় । ভয়নিচের মৃত্যুর পরে বইটির মালিকানা চলে আসে ইয়াল ইউনিভার্সিটির Beinecke Rare Book & Manuscript Library এর কাছে ।



এই তো গেল পাণ্ডুলিপির ইতিহাস । এখন প্রশ্ন হচ্ছে বইটির ভেতরে আসলে এমন কী আছে যা জানার জন্য মানুষের এতো আগ্রহ । আসলে এর ভেতরে যে কী লেখা আছে সেটা কেউই বলতে পারে না । একশ বছরের বেশি সময় ধরে এটার পাঠ্য উদ্ধার করা সম্ভব হয় নি ।

বইটি সম্পূর্ণ ভাবে হাতে লেখা । চামড়ার কাভার দিয়ে বাঁধারই করা বইয়ের মোট পৃষ্ঠার সংখ্যা ২৩৪ তবে ধারণা করা হয় যে বেশ কিছু পাতা হারিয়ে গেছে । বইটি মূলত নানান ধরণের হাতে আঁকা রঙ্গিন ছবি দিয়ে ভর্তি এবং সেই ছবির আশে পাশে অনেক কিছু লেখা । পুরো বইটি প্রায় ১৭ হাজার বর্ণ আছে । এবং তবে বর্ণ শব্দ আমাদের কাছে অজানা । পুরো বইটিতে লেখা গুলো লেখা হয়েছে প্যারাগ্রাফ আকারে । বইতে আঁকা ছবির গুলোর ভেতরে রয়েছে অজানা অচেনা গাছ এবং গুল্মের ছবি, মেয়েদের গোসল করার ছবি, জোডিয়াক সাইনের ছবি, ড্রাগন, প্রাসাদের ছবি । কয়েকটা পাতায় রয়েছে ত্রিভুজ অর্ধবৃত্ত বৃত্ত সম্মৃদ্ধ অচেনা জ্যামিকি চিত্র ।

বইটার একটা ডিজিটাল কপি ডাউনলোড করে দেখলাম । বইয়ের প্রথম দিকে কেবল মাত্র অচেনা গাছের ছবি । ছবি গুলো দেখে আমার মনে হল যে ছোট বাচ্চারা যেমন রং পেন্সিল পেয়ে নানান রকম গাছপালার ছবি আকে এই বইতেও তেমন ভাবে আঁকা রয়েছে । কয়েক ছবি দিলাম নিচে । এগুলো বই থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া ছবি ।



মোটামুটো প্রথম থেকে বইয়ের ১১৩ পৃষ্ঠা পর্যন্ত এই অচেনা গাছের ছবি এবং তার আশে পাশে নানান ধরণের লেখা দিয়ে ভর্তি । এরপর বেশ কয়েকটা গোল বৃত্তের ছবি দেখা যাচ্ছে এবং এর ভেতরে চারজন মানুষের ছবি । যাদের দুইজনকে আমার মেয়ে মনে হচ্ছে ।



এরপর বেশ কয়েকপাতা কেবলই লেখা । তারপর আবারও কয়েকটা অচেনা গাছের ছবি । এরপর আবারও দুইটা বৃত্তের ছবি ।

এরপর বৃত্তের ভেতরে মানুষের অবস্থানও বিদ্যামান । আরেকটা ছবিতে দেখা যাচ্ছে চারিদিকে নগ্ন মেয়েদের ছবি এবং মাঝে একটা ছাগলের ছবি ।



নিচের একটা ছবিতে দেখতে পাবেন মেয়েরা গোসল করছে পুকুর কিংবা কোন পুলে সেই ছবি ।



তারপর আরও অনেক গুলো ছবি রয়েছে এইভাবে অনেক মেয়েদের ছবি । প্রতিটা ছবি দেখেই মনে হবে মেয়েরা গোসলে ব্যস্ত । এরপর একটা বড় ছবি আছে । এই ছবিতে নানান ধরণের নকশা দেখা যাচ্ছে ।



তারপর আবারও বেশ কিছু গাছের ছবি । তবে এই গাছের ছবি গুলো আগের গাছের ছবি থেকে আলাদা । সাইজে অনেক ছোট এবং পরিমানে বেশি ।



এরপরের পেইজে আর কোন ছবি নেই । প্রায় ২৫টা পাতা কেবল লেখা আর লেখা । অজানা অচেনা ভাষা কেবল লেখা আর লেখা । এর ভেতরে কী আছে তা জানা যায় নি আজও । যদিও কেউ কেউ এই দাবী করেছে যে তারা পাঠ্যউদ্ধার করেছে অন্য গ্রুপ সেটা নাচক করে দিয়েছে । নিশ্চিত ভাবে এই বর্ণের পেছনে লুকিয়ে থাকা অর্থ বের করা সম্ভব হয় নি কারো পক্ষে ।

১৯৪০ সালে উইলিয়াম ফ্রিডম্যান একজন এই পাণ্ডুলিপির জন্য ভয়নিচ বর্ণমালা তৈরি করেন যার নাম দেওয়া হয় ''ভয়নিচ ইভা''



তবে ২০১৭ সালে নিকোলাস গিবস নামের একজন ইতিহাস গবেষক দাবী করেন যে সে ভয়োনিচ পাণ্ডুলিপির পাঠ্যউদ্ধার করেছে । তিন বছরের চেষ্টায় তিনি সফল হয়েছেন । তিনি বলেন যে এই পাণ্ডুিলিটি মূলত মহিলাদের স্বাস্থ্য নিয়ে লেখা হয়েছে । এখানে যে গাছের ছবি গুলোর আকা রয়েছে তা মূলত মেয়েদের স্বাস্থ্যের জন্য যে স্বাস্থ্যের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং সব থেকে মজার ব্যাপারটা তিনি বলেন যে পাণ্ডলিপির বেশির ভাগ ছবিই আরো প্রাচীন বইতে হুবাহু কপি করে আঁকা হয়েছে । এর ভেতরে Trotula and De Balneis Puteolanis বই অন্যতম । তবে অনেকেই এই থিউরি মানতে রাজি নয়।

ভয়নিচ মানুস্ক্রিপ্ট অনেক ফিকশন বইতে অবস্থান নিয়ে আছে । এর ভেতরে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত Max McCoy এর
Indiana Jones and the Philosopher's Stone, থ্রিলার নোভেল Codex, টিন ফিকশন Time Riders: The Doomsday Code, এডভেঞ্চার নোভেল Trust No One, ফ্যান্টাসি নোভেল The Book of Life ইত্যাজি উল্লেখযোগ্য ।


কেউ আসলে নিশ্চিত ভাবে বলতে পারে না পাণ্ডলিপিতে সত্যি সত্যিই কী লেখা আছে । হয়তো একদিন আমরা ঠিক ঠিক বলতে পারো আসলেই এর ভেতরে কী লেখা আছে !

বইটির পিডিএফ এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

গতদিন চ্যাটজিপিটিকে, বললাম পৃথিবীর ১০টি রহস্যময় ব্যাপারে লিখ । সেখানেই এক নম্বরই এই ভায়নিচ পাণ্ডুলিপির কথা বলল। এর আগে এই বইয়ের নাম আমি কোন দিন শুনিই নি । গতকাল থেকে নানান স্থান থেকে কয়েকটা লেখা পড়লাম । তারপর এই লেখা এসে হাজির হল । দেখা যাক চ্যাটজিপিটি এবার কোন রহস্যের খোজ দেয় ।


তথ্যসুত্রঃ
The Unread: The Mystery of the Voynich Manuscript
The Strange Quest to Crack the Voynich Code
The Voynich Manuscript’s mysteries endure more than a century after its discovery
Voynich manuscript
রহস্যময় ভয়নিচ পাণ্ডুলিপি: যে বই পড়তে পারেনি কেউই
The mysterious Voynich manuscript has finally been decoded
চ্যাটজিপিটি ওপেনএআই


ছবি সুত্রঃ
01 02 03 04
বাকি ছবি গুলো পিডিএড থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া ।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২৬
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×