somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৫ দিন বিস্কুট আর পানি খেয়ে আছি : ট্রাইব্যুনালে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান বিএনপি স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে দাখিল করা চার্জশিটের ওপর শুনানিশেষে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি আদেশের জন্য ধার্য করা হয়েছে।
শুনানি উপলক্ষে আজ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। সকালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হলে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, আমি গত পাঁচ দিন ধরে বিস্কুট আর পানি খেয়ে আছি। আমি নাকি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, সারকোজি (ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট), এঙ্গেলা মার্কেলা (জার্মান চ্যান্সেলর), ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে টেলিফোনে কথা বলি। সেজন্য তারা আমাকে কাশিমপুর-১ কারাগার থেকে কাশিমপুর-২ কারাগারে পাঠিয়েছে। এই কারাগারেই আমাকে আগে নির্যাতন করা হয়েছিল।
এখানে আসার পর পাঁচ দিন পর্যন্ত আমি বিস্কুট আর পানি খেয়ে আছি। আমাকে জামা-কাপড়, শেভিং ক্রিম দেয়া হয়নি। সেজন্য আজ লুঙ্গি পরে শেভ না করে আদালতে হাজির হয়েছি। আমার রুমে ঢুকে তারা টেলিফোন খোঁজাখজি করেছে। কিন্তু পায়নি। আমার সামনে কোরআন শরিফের পাতা উল্টিয়েছে এক বিধর্মী।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, ১৩ মাসে আমাকে সাতটি জেলখানায় রাখা হল। আমাকে প্রয়োজনে এখানে বেঁধে রাখেন। আমি ওই কারাগারে নিরাপদবোধ করছি না।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী অভিযোগ করে আদালতকে বলেন, আমাকে আমার আইনজীবীর সাথে দেখা করতে দেয়া হয়নি। আইনজীবীর সাথে দেখা করতে হলে না কি মাসে সাড়ে তিন লাখ টাকা লাগবে। আর আত্মীয় স্বজনের সাথে দেখা করতে হলে প্রতিবার ১০ হাজার টাকা দিতে হবে। টাকা না কি ওপরে দিতে হবে। আমি তো ওপরে বলতে আপনাদের বুঝি। আমি পুলিশের কাষ্টডিতে নেই। আমি আপনাদের কাষ্টডিতে আছি।
এ পর্যায়ে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, অনেক কথা বাতাসে আসে। আমরা মনে করি ওসব কথা আমরা শুনিনি।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন, আমার আইনজীবী, পরিবারের লোকজনকে আমার দেখা করতে দেয়া হচ্ছে। আমার কাছে খবর পাঠায় টাকা হলে দেখা করা যাবে। আমি কি নিলামে উঠেছি?
ট্রাইব্যুনাল তখন বলেন, আপনার সাথে আইনজীবীর দেখা করতে হলে লিখিতভাবে আমাদের জানান। আমরা অর্ডার দেব। এরপর লিখিত দরখাস্ত জমা দেয়া হলে ট্রাইব্যুনাল আগামী ২৮ জানুয়ারি দুজন আইনজীবীকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সাথে সকাল দশটা থেকে একটা পর্যন্ত দেখা করার ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন জেল কর্তৃপক্ষকে।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নিযুক্ত আইনজীবী এহসানুল হক হেনা আজ চার্জ শুনানিতে যুক্তি এবং প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। তিনি আদাতে বলেন, রাজনৈতিক কারণে সালাউদ্দিন কাদেরের মুখ বন্ধ রাখার জন্য এ অভিযোগ আনা হয়েছে। ওনার গলা বড়। সংসদে হইচই করেন। তাই তাকে ধরে বন্দী করা হয়েছে। তার কণ্ঠকে স্তব্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ এই মামলা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো শুনতে খুব ভালো। কিন্তু আসলে ভেতরে কিছু নেই।
এহসানুল হক আদালতকে বলেন, যাদের আমলে এই মামলা হয়েছে তাদের আমল আগেও ছিল। কিন্তু তখন কোনো মামলা হয়নি। কারো সন্তান তিনি হত্যা করেছেন এই মর্মে কেউ একটি ডায়েরিও করেনি তার বিরুদ্ধে।
এহসানুল হক বলেন, অন্য মামলায় ধরে তাকে যুদ্ধাপরাধ মামলায় পরে গ্রেফতার দেখানো হল। শুরুতেই তাকে এ মামলায় আটক করল না কেন? দীর্ঘদিন আটক রাখাই এর উদ্দেশ্য।
এ পর্যায়ে ট্রাইব্যুনাল বলেন, আমরা আদেশ না দিলে তো আটক করতে পারবে না।
এহসানুল হক বলেন, চট্টগ্রামে শান্তি কমিটি গঠিত হয়েছিল মৌলভী ফরিদ আহমদ আর আমির খসরু মাহমুদের পিতার নেতৃত্বে। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী শান্তি কমিটি, রাজাকার, আল বদরের সাথে জড়িত ছিলেন না। এমনকি তিনি কোনো ছাত্র সংগঠনের সাথেও জড়িত ছিলেন না। তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং বানোয়াট ।
জিন্নাহ প্রসঙ্গ
চার্জশিটে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নাম ‘জিন্নাহ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এহসানুল হক রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের ইঙ্গিত করে বলেন, জিন্নাহ কি তাদের চাকর ছিলেন? তিনি পাকিস্তানের জাতির পিতা। হি ওয়াজ এ ভেরি স্মার্ট গাই। তার নামের আগে মি. শব্দটি পর্যন্ত লাগানো হয়নি। জিন্নাহ সাহেবও লেখা হয়নি। শুধু জিন্নাহ লেখা হয়েছে। তখন আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বলেন তার নাম এভাবে লেখা ঠিক হয়নি।
এহসানুল হক সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নাম সক্ষেপ করে লেখারও প্রতিবাদ করেন। এ পর্যায়ে ট্রাইব্যুনাল বলেন, বিদেশে নাম সংক্ষেপ করে লেখার প্রচলন আছে। যেমন জে. এফ. কেনেডি লেখা হয়। তখন এহসানুল হক বলেন, সেটি আমরাও জানি। যেমন এলিজাবেথ টেইলরকে সংক্ষেপ লিজ টেইলর বলে। কিন্তু আমাদের দেশে খারাপ উদ্দেশ্যে নাম সংক্ষেপ করা হয় অনেক সময়। এখানেও তাই হয়েছে।
এহসানুল হকের যুক্তি উপস্থাপন শেষ হলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেয়াদ আল মালুম আদালতের সামনে যুক্তি উপস্থাপন করেন। তখন তিনি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নাম সাকা চৌধুরী হিসেবে উল্লেখ করলে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, তার নামটি এভাবে উচ্চারন করায় আপত্তি জানানো হয়েছে। আপনি নামটি পুরো উচ্চারণ করবেন। তখন জেয়াদ আল মালুম মি. সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী হিসেবে সংবোধন করেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তখন আদালতকে ধন্যবাদ জানান।
এর আগে প্রসিকিউশনের দাখিল করা জিন্নাহ সংক্রান্ত আরেকটি ডকুমেন্টে সন উল্লেখ করা হয়েছে ১৯৭৪ সাল। এহসানুল হক এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন জিন্নাহ সাহেব কি ১৯৭৪ সালেও বেঁচে ছিলেন? তখন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা বলেন ১৯৪৭-এর স্থলে ১৯৭৪ হয়েছে।
জেয়াদ আল মালুম আদালতে চার্জশিটের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করার সময় বিচারপতি একেএম জহির জানতে চান, সোবহান বেঁচে আছেন না মৃত? সোবহানের ঘটনার সাথে আসামীর সম্পর্ক কি? তখন জেয়াদ আল মালুম সোবহানের ঘটনা পড়ে শোনান। সোবহানবিষয়ক অভিযোগটি হল- সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নির্দেশে সোবহান দুই ট্রাক পাক আর্মিদের সাথে নিয়ে একটি এলাকা থেকে কয়েকজন লোক ধরে নিয়ে যায়।
বিচারপতি একেএম জহির আহমেদ তখন বলেন, সোবহান এই ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত বলে উল্লেখ করেছেন আপনারা। সে ধরে নিয়ে গেছে। সে যদি বেঁচে থাকে সে কেন এ মামলার আসামি নয়? তাকে আসামি না করে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে আসামি করা হচ্ছে কেন?
সোবহান জীবিত না মৃত সে সম্পর্কে নিচিশ্চত তথ্য জানাতে পারেননি জেয়াদ আল মালুম।
বিচারপতি জহির আহমেদ বলেন, এক নম্বর ঘটনার মত বাকিগুলোও একই অবস্থা কি-না। তখন জেয়াদ আল মালুম আদালতকে বলেন, পার্ডন মি। পার্ডন মি। এভাবে বললে সাংবাদিকরা লিখবে প্রসিকিউশন অযোগ্য। তারা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে না।
ট্রাইব্যুনালের অপর বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির এপর জিয়াদ আল মালুমের কাছে জানতে চান শান্তি কমিটির সদস্য অলি আহমেদের অবস্থা কি? সে জীবিত না মৃত। এ মামলায় সে আসামি না সাক্ষী। এরপর অন্য প্রসঙ্গ আসলে এ বিষয়টি চাপা পড়ে ।
নতুন কুন্ড হত্যা মামলা বিষয়ে আদালতকে জানাতে নির্দেশ
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে দাখিল করা চার্জশিটে আলোচিত একটি হত্যাকান্ড হল নতুনচন্দ্র হত্যার ঘটনা। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী আদালতকে জানান এ বিষয়ে মামলা বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। কাজেই একই ঘটনায় দুটি মামলা দুটি আদালতে একই সাথে চলতে পারে না। এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনাল রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন এ মামলা বিষয়ে সর্বশেষ অবস্থা জেনে আদালতকে অবহিত করার জন্য।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সালাউদ্দিন কাদেরের বিরুদ্ধে দায়ের করা চার্জশিটের ওপর শুনানি শুরু হয়। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জন্য ট্রাইব্যুনাল নিযুক্ত আইনজীবী বদিউজ্জামান ওই দিন আদালতে বলেছিলেন রাষ্ট্র কর্তৃক মামলা প্রত্যাহারের পর পুনরায় বিচারের নজির বাংলাদেশের ৪০ বছরের ইতিহাসে নেই। নতুন চন্দ্র সিংসহ হত্যা বিষয়সহ আরো কয়েকটি বিষয়ে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে ১৯৭৫, ১৯৭৬ ও ১৯৯৬ সালে মামলা হয়। সে মামলা রাষ্ট্র প্রত্যাহারও করে নেয়া হয়। বদিউজ্জামান বলেন একই অপরাধের বিচার দুই বার হতে পারে না।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে যেসব স্থানে অপরাধ সংগঠনের অভিযোগ আনা হয়েছে সেসব জায়গায় পুলিশ প্রহরায় পরিদর্শনের অনুমতি চাওয়া হলে আদালত সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহনের লিখিত আদেশ দেন গতকাল।
মাওলানা নিজামীর সাথে আইনজীবীদের সাক্ষাৎ বিষয়ে আদেশ
মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর সাথে আইনজীবীদের সাক্ষাৎ বিষয়ে গত ১২ জানুয়ারি আদেশ দেন আদালত। আজ মাওলানা নিজামীর সাথে তার আইনজীবীরা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দেখা করতে গেলে জেল কোর্ডের নিয়মের কথা বলে তাদের আধা ঘন্টার বেশি দেখা করতে দেয়নি। এ বিষয়ে আজ সকালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমের শুরুতে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, আমাদের ওই আদেশে সময়ের বিষয়টি উল্লেখ ছিল না। ফলে এ সমস্যা হয়েছে। আমরা মনে করি মাওলানা নিজামীর আইনজীবীদের আরো বেশি সময় নিয়ে কথা বলতে দেয়া উচিত তাদের। এ বিষয়ে কোনো আপত্তি আছে কি না জানতে চান প্রসিকিউশনের কাছে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা তখন বলেন, জেলকোর্ডের বাইরে গিয়ে সময় বাড়ানোর উপায় কি। তখন বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, আমরা আদেশ দেব।
তখন তিনি মাওলানা নিজামীর সাথে তার দুজন আইনজীবীকে আগামী ২৮ জানুয়ারি এবং ১১ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে একটা পর্যন্ত দেখা করার ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন জেল কর্তৃপক্ষকে।
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×