somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার ইশতেহার

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি কোন দলের প্রধান হলে যে সকল বিষয় আমার ইশতেহারে থাকবেঃ

০১# সরকার ব্যবস্থা হবে মন্ত্রীপরিষদ শাসিত। এক ব্যক্তির পরপর দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করা হবে।
কোন রাজনীতিবিদকে কেন্দ্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করা হবে। নির্দিষ্ট বয়সসীমা পর্যন্ত মন্ত্রীত্ব করতে পারবে। বয়সসীমা পার হলে অভিজ্ঞতা ও বিচক্ষণতা, মন্ত্রীত্বকালে সেই সেক্টরের ও আনুসঙ্গিক সেক্টরের সাফল্যের উপর ভিত্তি করে সর্বসম্মতিক্রমে উপদেষ্টা হিসেবে থাকতে পারবেন।
ডেপুটি স্পিকার বিরোধীদল থেকে নির্বাচিত হবেন।

০২# নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়ন করা হবে। তত্বীয় বিষয়ের পাশাপাশি অধিক গুরুত্ব দেয়া হবে আনুসঙ্গিক ব্যবহারিক বিষয়ে। পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষা বাতিল করা হবে।
সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে ভর্তিপরীক্ষা হবে। অর্থাৎ বিষয়ভিত্তিক সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একসাথে আলাদা আলাদা পরীক্ষা নেয়া হবে (প্রকৌশল, কৃষি.. এভাবে)।
স্কুল ও কলেজ ভিত্তিক এবং জাতীয় বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি অলিম্পিয়াডে যেসব প্রজেক্ট স্বীকৃতি পায় তাদের গুরুত্বসহকারে নেয়া হবে। সে প্রজেক্টগুলো আদৌ দেশের কি কি কাজে আসবে বা কিভাবে কাজে আসবে তা নিয়ে গবেষণা করার জন্য অধিদপ্তর তৈরি করা হবে।
দেশে যেহেতু এখনো মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা মোটামুটি শক্ত অবস্থানে আছে, সে জন্য কওমি মাদ্রাসায় সাধারণ বিষয়গুলো যেন গুরুত্বসহকারে পড়ানো হয় সেটি নিশ্চিত করা হবে। আলাদা অধিদপ্তর এটি নিশ্চিত করবে, যেন মাদ্রাসা পড়ুয়া কোন শিক্ষার্থী পরবর্তীতে সাধারন শিক্ষালাইনের শিক্ষার্থীদের মতই চাকরিক্ষেত্রে সমান সুযোগ পায়। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় আরো জোর দেয়া হবে। বাজেট বৃদ্ধি করা হবে।
দেশের আনাচেকানাচে (বিশেষত ঢাকা নগরীর) স্কুলরূপে গড়ে ওঠা মুরগীর ফার্মগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেয়া হবে। শিক্ষার মান, প্রতিষ্ঠানের স্থান, ইত্যাদি মাথায় রেখে এদের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে৷ যদি সম্ভব হয় তবে একই এলাকায় কাছাকাছি অবস্থিত কয়েকটি স্কু মিলে যেন একটি প্রতিষ্ঠান হয়, অর্থাৎ ছোটছোট স্কুল না হয়ে যেন সকলে এক হয়ে একই গভার্নিং বডির আওতায় শিক্ষাপ্রদান করে সে ব্যাপারে তাদের উৎসাহ এবং আইনানুগ চাপ প্রয়োগ করা হবে। এতে এসব স্কুলের সংখ্যা কমার পাশাপাশি এদের শিক্ষাপ্রদানের মান বাড়বে। বেসরকারি ইউনিভার্সিটিগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেয়া হবে।

০৩# যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়ন মানে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করা। সে উদ্দেশ্যে ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই প্রথমে মহাসড়কগুলোর সংস্কার করা হবে। এরপর ক্রমান্বয়ে জেলা, ও উপজেলা পর্যায় এবং এরপর দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে থানা পর্যায় থেকে গ্রামের রাস্তাগুলো ঠিক করা হবে। সে উদ্দেশ্যে বেকার জনগোষ্ঠিকে প্রথমে স্বল্প মেয়াদী প্রশিক্ষণের পর তাদের বেতনভুক্ত কর্মী হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। ফলে তারা চাইলে পরবর্তীতে নিজ জেলার বাইরে অন্যান্য জেলার সংস্কার কর্মকাণ্ডেও তাদের ব্যবহার করা হবে। পাশাপাশি এসকল কাজে স্বেচ্ছাসেবকরাও যোগ দিতে পারবেন।
যোগাযোগ খাতে দূর্নীতি নিরসনের উদ্দেশ্যে কমিটি গঠন করা হবে, যারা এসকল কাজ তদারকি করবে। ৫ বছরের মাঝেই এটি নিশ্চিত করা হবে।

০৪# লাইসেন্সবিহীন চালক ও গাড়ি যেন রাস্তায় না চলে সেটি নিশ্চিত করা হবে। গণপরিবহনগুলো যেন নির্দিষ্ট রুটে ঠিকভাবে চলে সেটি নিশ্চিত করা হবে। সকল গণপরিবহন মালিকদের নির্দিষ্ট সংগঠনের আওতায় আনা হবে। সংগঠনের প্রতিনিধিগণ তাদের সমস্যা সংক্রান্ত বিষয়ে উক্ত মন্ত্রণালয়/অধিদপ্তরে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবে৷ তবে একই সংগঠনের প্রতিনিধি যেন মন্ত্রীপরিষদেরও সদস্য হতে না পারে সেটি অবশ্যই নিশ্চিত করা হবে। ক্ষমতা গ্রহণের ৬ মাসের মাঝেই এটি করা হবে ইনশাআল্লা।

০৫# নদীমাতৃক বাংলাদেশে নদীই জীবন। সেটি মাথায় রেখে পদ্মা ও মেঘনার মত বড়বড় নদীর যেসকল স্থানে চর পড়েছে, সেগুলো খনন করা হবে। আগামী ২ বছরের মধ্যেই এটি নিশ্চিত করা হবে। জলযান চলাচলের উপযোগী করা হবে। ফেরি চলাচল যেন সুষ্ঠু হয়, সেটি যেকোন মূল্যেই নিশ্চিত করা হবে।

০৬# কৃষিকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হবে। তরুণদের উদ্বুদ্ধ করা হবে যেন কৃষি ক্ষেত্রে ছোটবড় উদ্যোগ নেয়। কৃষিক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে।
সারের দাম কমানো হবে।
উদ্যোক্তা ও কৃষকদের সাথে আলোচনা করে দেশজ কৃষি পণ্যের দাম নির্ধারণ করা হবে। পণ্য যেন সাধরণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে আবার কৃষকগোষ্ঠী যেন ন্যায্য মূল্য পায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে দাম নির্ধারণ করা হবে।

০৭# বাণিজ্যবান্ধব দেশ গড়ে তোলা হবে৷ ছোটবড় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী ঋণ দেয়া সহ বিশেষ সুবিধা দেয়া হবে।

০৮# বাংলাদেশের চিকিৎসাক্ষেত্র এখন অনেক উন্নত। উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখার পাশাপাশি দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যেন সঠিক চিকিৎসা সেবা পায়, সেটি নিশ্চিত করা হবে। সে উদ্দেশ্যে থানা ও গ্রাম পর্যায়ে সরকারি হাসপাতালগুলোতে যেন চিকিৎসক ও অন্যান্য কর্মচারীদের উপস্থিতি নিয়মিত থাকে সেটি নিশ্চিত করা। এ উদ্দ্যেশ্যে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বাসস্থান ব্যবস্থার সামগ্রিক উন্নয়ন আনা। এ বিষয়ে আমাদের যুক্তি হচ্ছে গ্রাম পর্যায়ে যখন একজন কর্মকর্তা থাকতে যাবেন, তাদের অবশ্যই সে অনুযায়ী ব্যবস্থা করে দিতে হবে। প্রয়োজনীয় বাসস্থান, নিরাপত্তা ও ন্যায্য বেতন পেলেই তারা গ্রাম পর্যায়ে থেকে চিকিৎসা সেবা দেবেন। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে এটা বলছি। কারণ আমি জানি বাংলাদেশের গ্রামের পরিবেশ এখনো একই রকমই আছে।
শিক্ষাব্যবস্থায়ও একই রকম উন্নয়ন আনা হবে।

০৯# দেশের বেকার জনগোষ্ঠিকে মানবসম্পদে পরিণত করতে আরো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। খুব স্বল্প মূল্য পরিশোধ করে যেন তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে বিভিন্য সেক্টরে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ পায় সেটি নিশ্চিত করা হবে।
প্রশিক্ষণের পর তারা যেন ব্যবসা করতে পারে, সে উদ্দেশ্যে বিভিন্ন মেয়াদী ঋণ দেয়া হবে।
প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা যেন বিদেশে কর্মক্ষেত্র সঠিক ভাবে পায় সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে সম্প্রসারিত ভূমিকা গ্রহণ করা হবে।

১০# পররাষ্ট্রনীতি অবশ্যই আরো গোছানো হবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ইওরোপের ছোট ছোট দেশগুলোর সাথে বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক গড়ে তুলবে। তাদের এ দেশে ব্যবসা করার উদার আমন্ত্রণ জানানো হবে, অবশ্যই নিজেদের স্বার্থ বজায় রেখে। যেমন ওই মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তা কর্মচারীদের অনুপাত যেন দেশী-বিদেশী সমান সমান হয়। কিন্তু লভ্যাংশ থেকে এইদেশের গভার্নমেন্ট মোটামুটি কম শতাংশ নেবে। এতে বেকারত্ব কিছুটা হলেও সরে যাবে। একই ব্যবস্থায় আমরাও সেসসব দেশে ব্যবসা করার সুযোগ পাবো। এতে অন্যান্য দেশের কাছে আমাদের আদর্শটা স্পষ্ট হবে।

১১# সকল রাজনৈতিক দলের সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার করা হবে এবং যারা যুদ্ধাপরাধী নয় তাদের উপর অবিচার করা হবে না। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর গঠনতন্ত্র যেন সংবিধান বহির্ভূত না হয় সেজন্য তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করা হবে।

১২# কিছু কিছু জাতীয় বিষয়ে গণআদালত ও গণভোটের ব্যবস্থা রাখা হবে।
জেলা প্রশাসন, উপজেলা, সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলোর উপর নির্ধারিত বাজেটের সুষ্ঠু ব্যবহার যেন হয় সেটি নিশ্চিত করার জন্য একটি কমিটি নিয়মিত কাজ করে যাবে।
বিগত সরকারের উন্নয়নের ধারাকে অব্যহত রাখা হবে, তবে দূর্নীতিগ্রস্থ খাত ও প্রজেক্টগুলো পুনোরায় খতিয়ে দেখা হবে।
শরণার্থীদের যারা তালিকাভুক্ত, তাদের নিজ দেশে যেকোন মূল্যেই ফেরত পাঠানো হবে।
সামরিক বাহিনীকে আরো শক্তিশালী করা হবে।
দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সংরক্ষণে আরো সম্প্রসারিত ভূমিকা নেয়া হবে।
সাধারণত সরকারি/বেসরকারি অফিস ও বাসাবাড়িতে বিদ্যুতের অপচয় বেশি হয়৷ যেহেতু প্রতিমাসে নির্দিষ্ট বিল দিতে হয়, মানুষ অপচয় করতে দ্বিধা করে না। এ জন্য বাসাবাড়ি ও অফিসগুলোতে নিরাপদ এলপিজি সিলিন্ডার বাধ্যতামূলক করা হবে। শুধুমাত্র ভারী শিল্পকারখানা সহ অন্যান্য কলকারখানা ও গ্যাস ফিলিং স্টেশনে আলাদা গ্যস লাইন থাকবে। বস্তি ও ছিন্নমূল পর্যায়ের মানুষদের জন্যও একই রকম ব্যবস্থা নেয়া হবে।

১৩# ঢাকার বাইরে বিশেষ বিশেষ শিল্প এলাকা গড়ে তোলা হবে। সামরিক বাহিনীর প্রায় সকল প্রধান কার্যালয় এবং বিজিবির কার্যালয় ঢাকার বাইরে স্থাপন করা যায় কিনা সে বিষয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

১৪# একটি দেশের বিরোধীদলগুলোর কাজ হয় সরকারকে আইন মানতে বাধ্য করা। ইশতেহার অনুযায়ী কাজ করতে বাধ্য করা। সে উদ্দেশ্যে সকল বিরোধীদলের সাথে প্রতিহিংসাপরায়ণ আচরণ না করে জাতীয় বিষয়গুলোতে এক সাথে কাজ করার আহ্বান জানানো হবে। সর্বপরি দেশে জাতীয় ঐক্য তৈরি করতে সরকার বদ্ধপরিকর থাকবে।

১৫# প্রতিটা দলই ইশতেহার দেয়। ইশতেহার মানে প্রতিশ্রুতি। চমৎকার সব প্রতিজ্ঞা করে তার বেশিরভাগই ক্ষমতায় এসে ভুলে যায়। মানুষ কিভাবে তাদের বিশ্বাস করবে? এজন্য মানুষের কাছে আস্থার জায়গাটা পরিষ্কার করার জন্য নির্বাচনের আগে তাদের অন্তত ৬মাস সময় দেয়া উচিত। এই ৬ মাসে তারা বিভিন্ন সামাজিক ছোটবড় কাজগুলো করবে। সেটা প্রশাসনের সাথে মিলে হোক, বা নিজ উদ্যোগে, নিজ খরচে। তারা তাদের ইশতেহারও যেন সেই সময় প্রকাশ করতে পারে সেই ব্যবস্থা করা হবে। ইসিও গঠন হবে সেই সময় থেকেই। কারণ নির্বাচন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে এর জন্য প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য। তাই একই সাথে দেশে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৬
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×