somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ন্যাশনাল জিওগ্রাফির তথ্য অনুযায়ি আপনার অবস্থান কি?

২৭ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এ মাসের ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ম্যাগাজিনটা হাতে নিয়েই দেখলাম চমতকার একটা পোষ্টার আছে এর সাথে। পৃথিবীর জনসংখার উপর কিছু ডেমোগ্রাফিক তথ্য। ন্যাশনাল জিওগ্রাফির প্রতিটা কাজ হয় অসম্ভব সুন্দর এবং সৃজনশীল. তার থেকে একটু শেয়ার করলাম.

ছবিটা ২৮ বছর বয়সি ১৯০০০০ চিনা হান যুবকের ছবির সংমিশ্রনের মাধ্যমে তৈরি

20১১ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা কত হবে জানেন? ৭00 কোটি! এখন প্রশ্ন হলো এই ৭00 কোটির মধ্যে সবচেয়ে কমন কোন গোত্রিয় মানুষ? এর উত্তর হলো চীনের হান. একজন 2৮ বছর বয়স্ক হান হলো পৃথিবীর সবচে কমন মানুষ, তাদের সংখা ১.৩ বিলিয়ন (১৩0 কোটি). ১ থেকে ১00 পর্যন্ত যত বছর বয়সী মানুষ আছে তার মধ্যে 2৮ বছর বয়সী মানুষের সংখা সবচে বেশি. পৃথিবীতে ছেলেদের সংখা মেয়েদের চে সামান্য বেশি. প্রতি ১ জন মেয়ের জন্য ১.0১ জন ছেলে. এখন চীন সবচে বেশি মানুষের দেশ হলেও 20৩0 সালের মধ্যে ইন্ডিয়ার জনসংখা সবচে বেশি হবে এবং তখন ইন্ডিয়ানরাই হবে সবচে কমন।

পৃথিবীর ৭00 কোটি মানুষের মধ্যে ৮২% মানুষ সাক্ষরতা জ্ঞান সম্পন্ন(তবে আমার মনে হয় বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই সংখা আরো কম হবে). ৪0% মানুষ চাকরি করে, ৩৮% কৃষিকাজে এবং 22% ব্যাবসা করে জীবিকা নির্বাহ করে.

৭00 কোটি মানুষের মধ্যে ১৯% চাইনিজ, ১৭% ইন্ডিয়ান এবং মাত্র ৪% হলো আমেরিকান (এই ৪% ই পুরা দুনিয়া চালাচ্ছে যদিও এখন চাইনিজরা দ্বিতীয় পাওয়ার হয়েছে). ১৩% মানুষের মাত্রি ভাষা হলো মান্দারিন, মাত্র ৫% মানুষের মাত্রি ভাষা হলো ইংলিশ এবং ৫% এর স্প্যানিশ. ৩৩% মানুষ খ্রিস্টান, 2১% মুসলমান এবং ১৩% হিন্দু. পৃথিবীর ৫১% মানুষ বাস করে শহরে.

যদিও দিন দিন মানুষের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে কিন্তু এখনো মাত্র ২% মানুষ ৫০% সম্পদের অধিকারী. কিন্তু এখন ধনী এবং গরিবের মাঝে আরেকটা মধ্য আয়ের শ্রেনীর সৃষ্টি হয়েছে যাদের সংখা ৫0 বছর আগেও অনেক কম ছিল. জন্মহার কমলেও 20৫0 সালের মধ্যে পৃথিবীর জনসংখা হবে ৯ বিলিয়ন অর্থাত ৯00 কোটি. এখন বিজ্ঞানীদের কাছে challenge হলো কিভাবে এত মানুষের জীবনের উন্নতি ঘটানো সম্ভব এই পৃথিবীর সীমিত সম্পদ ব্যাবহার করে?

এবার আসা যাক অর্থনৈতিক ব্যাপার সেপারে. ইন্ডিয়া এবং চিনের মানুষের অর্থনৈতিক বিভাজন অনেক বেশি. কিন্তু তারপরো সব হিসাব নিকাশ করে এই ২ দেশকে এখন ফেলা হয়েছে “মদ্ধ নিম্নবিত্ত” লেভেলে যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান “নিম্নবিত্ত” লেভেলে.

পৃথিবীতে ১ কোটির বেশি মানুষ বাস করে এমন শহরগুলার একটা তালিকা দিলাম
1. Newyork and Los Angels : America
2. Mexico city
3. Rio de Jeneiro and Sao Paulo (Latin america)
4. Buenos Aires (Latin america)
5. Paris (Europe)
6. Istambul (Asia)
7. Cairo(Africa)
8. Lagos(Africa)
9. Moscow (Europe)
10. Karachi (Asia)
11. Kolkata+Mumbai+Delhi (Asia)
12. Dhaka(Asia)
13. Shanghai + Beijing (Asia)
14. Tokyo + Osaka (Asia)
15. Manila(Asia)
দেখা যাচ্ছে এশিয়া থেকে আছে ১১ টা শহর. আফ্রিকা মহাদেশ গরিব হলেও তাদের production ক্ষমতা এশিয়ানদের চেয়ে কম!

৭00 কোটি মানুষকে যদি আয় অনুযায়ি ভাগ করা যায় তাহলে :

বছরে ৯৯৫ ডলারের নিচে আয় হলো ১00 কোটির (নিম্নবিত্ত)
বছরে ৯৯৬-৩৯৪৫ ডলারের আয় হলো ৪00 কোটির (নিম্ন মধ্যবিত্ত)
বছরে ৩৯৪৬ - ১২১৯৫ ডলারের আয় হলো ১00 কোটির (উচ্চ মধ্যবিত্ত)
বছরে ১২১৯৬ ডলারের বেশি আয় হলো ১00 কোটির (উচ্চবিত্ত)

১৯৬০ সালে যেখানে একজন মানুষের গড় আয়ু ছিল ৫2 বছর, এখন সেখানে মানুষের গর আয়ু হলো ৬ বছর. গড় আয়ু কে পুরুষ – মহিলা এবং আয় অনুযায়ি যদি ভাগ করা হয় তাহলে:

নিম্নবিত্ত পুরুষের গড় আয়ু: ৫৮ বছর
নিম্নবিত্ত মহিলার গড় আয়ু: ৬0 বছর
নিম্ন মধ্যবিত্ত পুরুষের গড় আয়ু: ৬৬ বছর
নিম্ন মধ্যবিত্ত মহিলার গড় আয়ু: ৭০ বছর
উচ্চ মধ্যবিত্ত পুরুষের গড় আয়ু: ৬৮ বছর
উচ্চ মধ্যবিত্ত মহিলার গড় আয়ু: ৭৫ বছর
উচ্চবিত্ত পুরুষের গড় আয়ু: ৭৭ বছর
উচ্চবিত্ত মহিলার গড় আয়ু: ৮৩ বছর

দেখা যাচ্ছে উচ্চ মধ্যবিত্ত মহিলারা তাদের পুরুষদের থেকে ৭ বছর বেশি বাঁচে! নিম্নবিত্ত মানুষের মধ্যে এই ব্যাবধান কম. কারনটা কি?

৫ বছরের নিচের শিশুর মৃত্যুর হার এখন ১৯৬০ সালের তুলনায় অর্ধেক. হিসাবমতে প্রতি ১000 জনে নিম্নবিত্ত সমাজে ১২০ টা শিশু ৫ বছরের নিচে মৃত্যু বরণ করে যেখানে মধ্য নিম্নবিত্ত সমাজে ৬0, উচ্চ মধ্যবিত্ত সমাজে 2৪ এবং উচ্চবিত্ত সমাজে মাত্র ৫ টি শিশু মারা যায় ৫ বছরের নিচে (প্রতি ১০০০ এ)

সংক্রামক রোগে (এখানে বিশেষ করে ৫ টা রোগের কথা বলা হয়েছে . সেগুলা হলো এইডস, নিউমনিয়া, যক্ষা, ডায়রিয়া, ম্যালেরিয়া) মৃত্যুর শতকরা হার:
নিম্নবিত্ত: ৩৬%
নিম্ন মধ্যবিত্ত: ১৪%
উচ্চ মধ্যবিত্ত: ১১%
উচ্চবিত্ত: ৭%

শিক্ষার সাথে জনসংখার একটা চমত্কার সম্পর্ক আছে. কারণ একজন শিক্ষিত নারীর সন্তান সংখাও কম হয়. মোট শিক্ষা বছরের হিসাব অনুযায়ি:
নিম্নবিত্তের “Year of Education”: ৭.৯ বছর
নিম্ন মধ্যবিত্তের : ১০.৩ বছর
উচ্চ মধ্যবিত্তের: ১৩.৮ বছর
উচ্চবিত্তের: ১৪.৫ বছর


এবার আসা যাক সাক্ষরতা হারে. যদিও ৭00 কোটি মানুষের গড় সাক্ষরতা হার ৮২% কিন্তু আয় অনুযায়ি ভাগ করলে :
নিম্নবিত্ত: ৬৬% (বাংলাদেশের সাক্ষরতা হার এখন কত?)
নিম্ন মধ্যবিত্ত: ৮০%
উচ্চ মধ্যবিত্ত: ৯৩%
উচ্চবিত্ত: ৯৮% (2% আবার বাদ যায় কেন? )

নারীদের শিক্ষার জন্য “fertility rate” বেশ কমেছে. তারপরো যেখানে নিম্নবিত্ত দেশের একজন মহিলার “fertility rate” ৪ (অর্থাত একজন মা গড়ে ৪ জন শিশুর জন্ম দেয়) সেখানে উচ্চবিত্ত সমাজে নারিপিছু শিশুর সংখা ঠিক অর্ধেক, ২.

এবার আসা যাক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারে. একটা দেশের জনসংখা বৃদ্ধির হার মাপা হয় জন্মহার থেকে মৃত্যুহার বিয়োগ করে, যদিও এর মধ্যে কতজন migration করেছে তা ধরা হয় না. কিন্তু উচ্চবিত্ত দেশেরক্ষেত্রে তা ধরা হয় কারন তাদের মাইগ্রেশন করে আসা মানুষের সংখ্যা নতুন জন্ম হওয়া শিশুর প্রায় সমান!

নিম্নবিত্ত দেশগুলাতে জনসংখা বৃদ্ধির হার: ২.২৭ (প্রতি ১০০ জনে বছরে ২.২৭ জন বৃদ্ধি পাচ্ছে. এবার, যদি ধরি আমাদের জনসংখা ১৬ কোটি তাহলে হিসাব করলে বাংলাদেশে প্রতি বছর কত মানুষ নতুন যোগ হচ্ছে? ৩৬,৩২,000 (যদি আমার হিসাব ঠিক থাকে অর্থাত প্রায় আড়াই বছরে ১ কোটি মানুষ বাড়ছে). নিম্নমধ্যবিত্ত দেশে এই হার হলো মাত্র ১.২৭% এবং উচ্চবিত্ত দেশে .৩৯%! যেভাবেই হোক আমাদের “মুখ দিয়েছেন যিনি আহার দিবেন তিনি” এই ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে. তা না হলে ১0 বছর পরে আমাদের জনসংখা কত দাড়াবে চিন্তা করেছেন একবার? প্রায় 20 কোটির কাছাকাছি!!!

এবার একটা চমত্কার তথ্য. আসেন দেখি আমাদের মত দেশগুলা থেকে “migration” করে কত মানুষ বাইরে যায়. নিম্নবিত্ত দেশগুলা থেকে প্রতি বছর ১000 জনে .৫৮ জন মানুষ দেশের বাইরে যাচ্ছে (১৬ কোটিতে ৯২৮00. কিন্তু আসলেই কি এত মানুষ প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে “migration” করছে?) নিম্নমধ্যবিত্ত দেশ ভারত এবং চীন বা ব্রাজিল থেকে বাইরে যাওয়ার হার হলো হাজারে .৩৬. উচ্চবিত্ত দেশের ক্ষেত্রে কিন্তু এই সমীকরণ ঠিক উল্টা. ওদের দেশ থেকে মানুষ আউট হচ্ছে না, ইন হচ্ছে. প্রতি বছর উচ্চবিত্ত দেশের জনসংখ্যাতে প্রতি ১000 জনে ২.৫৭ জন “migrant” যোগ হচ্ছে ( তার মানে কি দাড়ালো? তাদের জনসংখা বৃদ্ধির হার মাত্র .৩৯% কিন্তু “migrant” বৃদ্ধির হার .২৬%, প্রায় কাছাকাছি)

যত উন্নত দেশ, শহরে বাস করা মানুষের সংখ্যা তত বেশি. যেখানে উচ্চবিত্ত দেশে ৭৮% মানুষ শহরে বাস করে সেখানে আমাদের মত দেশগুলাতে মাত্র ২৭% মানুষ শহরের বাসিন্দা. ভারত বা চিনের মত নিম্নমধ্যবিত্ত দেশের ক্ষেত্রে তা ৪১%.

পৃথিবীর সব দেশে ল্যান্ড ফোনের চেয়ে মোবাইল ফোন বেশি জনপ্রিয়. নিচে একটা সিম্পল হিসাব দেওয়া হলো (প্রতি ১00 জনে ল্যান্ড ফোন ও মোবাইল ফোনের সংখ্যা):

নিম্নবিত্ত দেশে: ল্যান্ড ফোন ১ টি, মোবাইল: 22 টি (বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আমি শিওর মোবাইলের সংখ্যা অনেক বেশি হবে এবং ল্যান্ড ফোনের সংখ্যা এর চেয়েও কম হবে)
নিম্নমধ্যবিত্ত দেশে: ল্যান্ড ফোন ১৪ টি, মোবাইল: ৪৭ টি
মধ্যউচ্চবিত্ত দেশে: ল্যান্ড ফোন 22 টি, মোবাইল: ৯2 টি
উচ্চবিত্ত দেশে: ল্যান্ড ফোন ৪৬ টি, মোবাইল: ১০৬ টি

ইন্টারনেট বেবহারকার্রীর সংখ্যা (প্রতি ১00 জনে)
নিম্নবিত্ত দেশে: ২.৩ জন (বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা কি আরো কম?)
নিম্নমধ্যবিত্ত দেশে: ১৩.৭ জন
মধ্যউচ্চবিত্ত দেশে: ২৯.৯ জন
উচ্চবিত্ত দেশে: ৬৮.৩ জন

প্রতি ১00 জনের জন্য কম্পিউটারের সংখ্যা:
নিম্নবিত্ত দেশে: ১.2 টি
নিম্নমধ্যবিত্ত দেশে: ৪.৩ টি
মধ্যউচ্চবিত্ত দেশে: ১১.৯ টি
উচ্চবিত্ত দেশে: ৬০.৪

এবার আসা যাক গাড়ির হিসাবে. ইন্ডিয়াতে ১৯৯৮ হতে ২০১০ – এই বারো বছরে গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৪ গুন. পৃথিবীর সব দেশে গাড়ি হলো অর্থনৈতিক উন্নতির অন্যতম নিশান ( যদিও বাংলাদেশে অনেক দামী দামী গাড়ি দেখা যায়, আমাদের দেশের সরকারী অফিসাররা পাজেরো ছাড়া চলেন না। অথচ ইন্ডিয়ার সরকারী অফিসাররা এখনো নিজেদের তৈরী এম্বাস্যাডরে চলে). প্রতি ১000 জন মানুষের জন্য কারের সংখ্যা নিম্নরূপ:
নিম্নবিত্ত দেশে: ৫.৮ টি
নিম্নমধ্যবিত্ত দেশে: ২০.৩ টি
মধ্যউচ্চবিত্ত দেশে: ১২৫.২ টি
উচ্চবিত্ত দেশে: ৪৩৫.১ টি

কার্বন ডাইঅক্সাইড নিস্সরনের ক্ষেত্রে চীন এখন USA কে ছাড়িয়ে গেছে ঠিকই কিন্তু এখনো মাথাপিছু হিসাব করলে একজন আমেরিকান একজন চিনার চেয়ে চার গুন বেশি কার্বন ডাইঅক্সাইড নিস্সরণ করে. নিম্নবিত্ত দেশে যেখানে একজন মানুষ বছরে এক মেট্রিক টন কার্বন ডাইঅক্সাইড করে সেখানে একজন উচ্চবিত্ত দেশের মানুষ নিস্সরণ করে তের মেট্রিক টন কার্বন ডাইঅক্সাইড.

এতসব তথ্যের উপর এবার হিসাব করুন আপনার অবস্থান.

আমার অবস্থান: আয় অনুযায়ি আমরা নিম্নবিত্ত দেশের হতে পারি, কিন্তু রিদয়, আতিথেযতা এবং বন্ধুত্বের দিক থেকে আমরা যে কোনো উচ্চবিত্ত দেশের মানুষের চেয়েও অনেএএএএএএক বেশি উচ্চে.

সব শেষে একটা ভিডিও (ভিডিও এমবেড করতে পারছি না)
http://www.youtube.com/watch?v=sc4HxPxNrZ0



সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৭
১০টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×