somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রসঙ্গঃ১৫০০০ কোটি টাকার সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মূললেখা যেখানে সেখানেই কমেন্ট করার ইচ্ছা ছিল কিন্তু সেখানে কমেন্ট করার কোন অপশন নেই তাই এখানেই লিখছি। লেখাটার কিছু কিছু বিষয়ের সাথে আমি একমত। তার মধ্যে একটা হচ্ছে আমাদের একটা প্রতিরক্ষানীতি দরকার। লেখক বলেছেনও সে কথা। কিন্তু আমাদের প্রতিরক্ষানীতি কেন দরকার আর এই প্রতিরক্ষানীতি জিনিসটাই বা কি এ ধরনের কোন যুক্তি লেখকের লেখায় উঠে আসে নি তার থেকে সশস্ত্র বাহিনীর উপর তার গোসসাটাই বড় করে প্রকাশ পেয়েছে। নাহলে তিনি দেশের সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে এমন ঢালাও মন্তব্য করতেন না।
যা হোক মূল কথায় আসি। দেশের প্রত্যেকটা বিষয়েই একটা aim এবং objective থাকা বাঞ্ছনীয়। একইভাবে একটি স্বাধীন ও সার্বোভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বহিশত্রুর হাত থেকে রক্ষায় আমাদেরও একটি প্রতিরক্ষানীতি থাকা অবশ্যই দরকার। এখন একেক দেশের প্রতিরক্ষা নীতি একেক রকম হওয়াই স্বাভাবিক। আমরা যদি একটু চিন্তা করি তাহলেই বুঝতে পারবো মূলত দেশের উপর বহিশত্রুর হুমকি এবং নিজস্ব অর্থনীতি বিবেচনায় এই নীতিটা হওয়া প্রয়োজন। আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে আমাদের বহিশত্রুর হুমকি বিবেচনায় আমাদের কি করা উচিত এবং সেটা সাপোর্ট করার জন্যে আমাদের অর্থনীতি কি যথেষ্ট শক্তিশালী? যদি অর্থনীতি যথেষ্ট শক্তিশালী না হয়ে থাকে তাহলে এই বিকল্প উপায় কি? এই নীতির উপর ভিত্তি করেই মূলত ঠিক করতে হবে আমাদের একেকটি বাহিনীর structure এবং organization কেমন হওয়া উচিত। আবার এটাও বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে আমাদের মত দুর্যোগপূর্ন এলাকায় আমরা কি এমন একটা সশস্ত্র বাহিনী চাই যাকে বিভিন্ন দুর্যোগে কাজে লাগানো যাবে? এসব মূল বিষয় বিবেচনায় একটি সশস্ত্র বাহিনী গঠন করতে হবে এবং তাকে সে অনুযায়ী প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জামাদি দিতে হবে। কিন্তু আমাদের নীতি নির্ধারকরা এখনো এটা করে উঠতে পারেন নি আর তাই যখনই কোন সামরিক সরঞ্জাম কেনাকাটা হয় তখন সরঞ্জামটা কেনার পেছনে প্রয়োজনীয়তাটা কি তা স্পষ্ট করতে সমস্যায় পড়তে হয়।

এবার লেখকের যে সব বিষয়ে আমার সামান্য দ্বিমত বা সম্পূর্ন ভিন্নমত রয়েছে সে বিষয়ে আসা যাক।
১। সামরিক কেনাকাটায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাঃ লেখক একটি উদাহরন দিয়েছেন।
আপনি ঝন্টুরে বললেন বাজারে যা.... ঝন্টু বাজার থিকা আলু পটল না কিন্না নকিয়া লুমিয়া আনলো- আপনের তাতে পেট ভরবে? হইতে পারে নকিয়া লুমিয়া কিনতে কোন দুই নাম্বারী করে নাই ঝন্টু- কিন্তু সে তো আপনারে পথে বসায়া দিসে। এইটাই অব্যবস্থাপনা, এইটাই দুর্নীতি। যেই ১৫হাজার কোটির কেনাকাটা হইসে সেইটা একটা অসচ্ছ প্রক্রিয়াতে হইসে কয়েকটা অসচ্ছ সরকারের সাথে।
আমার মতে উদাহরণটা যথাযথ হয় নি। আপনি যদি “ঝন্টু” বলতে সরকার আর “আপনি” বলতে জনগন বুঝিয়ে থাকেন তাহলেও নয় আর যদি “আপনি” বলতে সরকার আর “ঝন্টু” বলতে সশস্ত্র বাহিনী বুঝিয়ে থাকেন তাহলেও নয়। কেননা যদি প্রথমটা হয় তাহলে “আপনি” “ঝন্টু” কে কিছু টাকা দিয়ে দায়িত্ব দিচ্ছেন আপনার দেখভাল করার জন্য, আপনার যা ভাল মন্দ সেটা ঝন্টু বিবেচনা করে সে অনুযায়ী খরচ করবে কিন্তু আপনার পেটে ক্ষুধা, প্রয়োজন আলু পটল কিন্তু ঝন্টু নিয়ে আসল নকিয়া লুমিয়া । এটা অব্যবস্থাপনা। আর যদি দ্বিতীয়টা হয় তাহলে “আপনি” অর্থাৎ সরকার আলু পটল আনতে বললে “ঝন্টু” অর্থাৎ সশস্ত্র বাহিনীর নকিয়া লুমিয়া আনার সুযোগই নেই। যেটা হতে পারে “আপনি” তাকে কিছু টাকা দিয়ে তাকে একটি ভাল মোবাইল কিনে আনতে বললেন সে নিয়ে আসল একটি নিম্নমানের মোবাইল। এটা দুর্নীতি। আবার আপনি “মন্টু” কে আলু পটল আনতে বললেন সে ৪০টাকা কেজি আলু ৬০ টাকা দরে বা ৪০টাকা দরে পচা আলু নিয়ে আসল। এটাও দুর্নীতি। কিন্তু আপনি শুধু “ঝন্টু”র কাছে জবাব চাইলেন, “মন্টু” ব্যাগভর্তি আলু এনেছে শুনেই আপনি খুশিতে বাগ-বাকুম তাহলে বলতে হবে আপনি বোকা অথবা আপনি এক চোখা।

২। সেনাবাহিনীর ঠিকাদারি প্রসঙ্গঃ লেখার শুরুতে বলেছিলাম লেখাটায় সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি লেখকের রাগটাই বেশি প্রকাশ পেয়েছে। এর উদাহরন লেখকের এই কথাটায়ঃ
ফ্লায়োভারগুলা ঘুইরা ঘুইরা ক্যান্তনমেন্টমুখী হয়।
লেখন সম্ভবত মিরপুর-এয়ারপোর্ট রোড ফ্লাইওভারের কথা বলতে চেয়েছেন। এটা যে কত বড় যুক্তিহীন একটা কথা তা যিনি এই ফ্লাইওভার ব্যবহার করেছেন তিনিই বুঝতে পারবেন। কেননা ফ্লাইওভারের কোন প্রান্তই ক্যান্টনমেন্ট স্পর্শ করেনি বরং ক্যান্টনমেন্ট এর জন্যে যে একটা বিশাল পথ ঘুরতে হত সেটা যে আর ঘুরতে হচ্ছে না লেখক সেটা বুঝতে পারছেন না (ক্যান্টনমেন্ট এর অবস্থান নিয়ে পরে বলছি) ।
লেখক বলেছেন সেনাবাহিনীকে কেন টেন্ডার ছাড়া কাজ দেওয়া হয়। কারন সেনাবাহিনী কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান না যে ঠিকাদারি পাওয়ার জন্যে টেন্ডার জমা দিবে। তাহলে সেনাবাহিনী কেন এই কাজ করে? কারন এমন অনেক কাজ আছে যা সরকার সাধারণ ঠিকাদার বা সরকারি অন্য কোন প্রতিষ্ঠান দিয়ে করাতে পারে নি দুর্নীতির কারণে কিন্তু সেনাবাহিনী সেই কাজ করে দিয়ে সরকারের আস্থাভাজন হয়েছে। উদাহরনঃ আশ্রয়ন প্রকল্প, হাতিরঝিল প্রকল্প, মিরপুর এয়ারপোর্ট রোড ফ্লাই ওভার (নির্ধারিত সময়ের ৩ মাস আগে সমাপ্ত)। সরকারের হাতে যদি এমন একটি কার্যকর resource থাকে সরকার কেন সেটি ব্যবহার করতে চাইবে না? আপনার আস্থা না থাকতে পারে কিন্তু সেনাবাহিনীকে কোন কাজ দেওয়া হলে দেশের বেশিরভাগ মানুষই আস্থা রাখে যে কাজটা ঠিকভাবে সম্পন্ন হবে। আর এই আস্থা সেনাবাহিনী কারো বুকে বন্দুক ঠেকিয়ে আদায় করেনি।

৩। ১/১১ প্রসঙ্গঃ অনেকেই এখন ১/১১-র সমালোচনা করেন অথচ ২০০৭ সালের ১/১১ এ সম্ভবত আমরা অনেকেই স্বস্তির নিঃশ্বাস নিয়েছিলাম। আমার জানতে ইচ্ছা করে ২০০৭-০৮ কি সামরিক শাসন পরবর্তি অধ্যায়ে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বাজে দুটি বছর ছিল?

ক্যান্টনমেন্ট এর অবস্থান এবং অন্যান্যঃ ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এর অবস্থান নিয়ে মানুষের আপত্তির কোন সীমা নেই। অথচ আমরা ভুলে যাই ক্যান্টনমেন্টটা যখন স্থাপন করা হয়েছিল তা মূল শহর এর বাইরেই ছিল, যেমন দেশের অন্যান্য ক্যান্টনমেন্ট গুলো শহরের বাইরে। কিন্তু ঢাকা শহরের পরিধি বেড়েছে। এখন কথা হচ্ছে এটা কি অন্য কোথাও স্থানান্তর করা উচিত? এই ডিসিশন নেওয়ার জন্যে সরকারকে যে বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে তা হচ্ছে, স্থানান্তর করে কোথায় নেওয়া হবে? স্থানান্তরের জন্যে খরচ কি পরিমান হবে? আর সবচেয়ে বড় প্রশ্নটি হচ্ছে এরকম একটি পরিকল্পিত অবকাঠামো ছেড়ে দেওয়ার আবশ্যিকতাটা কি (আরো কিছু আবাসিক এলাকা তৈরি না শুধুই কয়েকটা রাস্তা বানানো)? আমার তো মনে হয় দেশের যে জনসংখ্যা এক সময় না এরকম স্থানান্তর করতে করতে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে হয়। UN মিশন নিয়ে লেখক বিদ্রুপ করেছেন কিন্তু সত্যটা হচ্ছে সেনা সদস্যদের বেতন দেওয়ার পর বড় অংশটা সরকারের রাজস্বেই জমা হয়। নৌবাহিনীকে জেলেদের নিরাপত্তা দেওয়ার ব্যর্থ বলা হচ্ছে কিন্তু কাজটা মূলত কোস্ট গার্ডের। আর জেলেদের নিরাপত্তা জোরদার করতে চাইলে কোস্ট গার্ডকে শক্তিশালী করতে হবে । লেখক সশস্ত্র বাহিনীকে কুচকাওয়াজ কম্পানী বলেছেন। মনে হচ্ছে কুচকাওয়াজ ছাড়া সশস্ত্র বাহিনীর কোন কাজ নেই। কেন? দেশে যুদ্ধ নেই বলে? পৃথিবীতে কয়টি দেশের সেনাবাহিনী বর্তমানে যুদ্ধ করছে ? সেসব দেশের সশস্ত্র বাহিনী যে সব কাজ করে আমাদের দেশের সশস্ত্রবাহিনী কোন অংশেই তার থেকে কম করছে না বরং ক্ষেত্র বিশেষে বেশিই করছে। আমাদের সশস্ত্রবাহিনীর তবুও যুদ্ধের অভিজ্ঞতা আছে অনেক দেশের সশস্ত্রবাহিনীর সেটাও নেই। এখন লেখকের প্রতি আমার কিছু প্রশ্নঃ
১। আমাদের দেশে কি সশস্ত্রবাহিনীর প্রয়োজন আছে? যদি মনে করেন নাই। তাহলে আমি জানতে চাইব আপনি কেন মনে করেন নাই? আর পৃথিবীর অন্যান্য অনেক দেশে কেন সশস্ত্র বাহিনী আছে?
২। যদি মনে করেন প্রয়োজন আছে, তাহলে আমার প্রশ্ন হচ্ছে আপনি আপনার দেশের সশস্ত্রবাহিনীকে কোন ভূমিকায় দেখতে চান? যে ভূমিকায় দেখতে চান, সে ভূমিকায় নিয়োগের জন্যে জনগন সরকারের প্রতি দাবি জানাচ্ছে না কেন?
৩। আপনি কি মনে করেন প্রতিরক্ষানীতি না হওয়া পর্যন্ত সকল ধরনের সামরিক ক্রয় বন্ধ থাকা উচিত? যদি উত্তর হ্যা হয়, তাহলে আমার প্রশ্ন হচ্ছে প্রতিরক্ষানীতি গ্রহন না করা পর্যন্ত সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষন এবং অন্যান্য কার্যক্রম কি বন্ধ থাকবে? প্রতিরক্ষানীতি অনুযায়ী সেনাবাহিনী গঠন করার আগেই যদি কোন বহিশত্রুর আক্রমণ হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি মনে করেন খালি হাতে তার মোকাবেলা করা সম্ভব?

আপনি যদি আপনার নিরাপত্তা বিবেচনায় কাউকে রাখতেই চান তাহলে তার হাতে কিছু অস্ত্র দিতে হবে। আপনি যদি মনে করেন কোন লাঠিয়াল আপনার মাথায় বাড়ি দিতে পারে তাহলে আপনার নিরাপত্তার জন্যে যে থাকবে তার হাতে অন্তত একটা লাঠি তো দিবেন নাকি? আর আপনার শত্রু যদি বন্দুক নিয়ে আসে আপনি কি তখনো আপনার নিরাপত্তা রক্ষীকে লাঠিই দিবেন? এই দেশের সশস্ত্র বাহিনী অন্য দেশ থেকে ভাড়া করে আনা কোন লোক দিয়ে করা হয় নি। এরা এ দেশেরই মানুষ। আর সব পেশার মানুষের মত দেশের জন্যে তাদেরও অবদান আছে।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×