পাগলা এখনো আছে, বাঁচিয়া আছে এবং বহাল তবিয়তে আছে।
কেঁদো বাঘের লেজ দিয়ে কান খুঁচানো বন্ধ করুন কর্তারা। বাঘ কেঁদো নামেই, কম্মে কিন্তু একেবারে হুঁ বাবা। জলপুই বাগানের ছায়ায় বসে হাড়গিলেদের রাজাও, বহোৎ ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ করে। কিন্তু ওই যে ডোবার ধারে জলপিপি'র সারি দেখলে, ভালো ছেলেটির মত সুসু করে, বাক বাকুম করতে থাকে।
তবে এবার একটা কিছু পাকাচ্ছে এটা পাঁচ কেলাস পাস দাশু'ও আগাম বলতে পারে। মইয়ের ধাপের মত, একজনের পর একজনের, জবান দেখলি বুঝা যায়। এই কাদের মোল্লা যে যেটা বল্লো এটা স্রিফ ব্যারিস্টার মঈনের দোয়া এবং দয়ায় বল্লি। মোল্লা এটাও নিশ্চিত ওর জীবদ্দশায় জলপাই বনের কিছু হবেনা। কারণ ও ছেনালের পো জানে, খাল-বিলের দেশটা যতই কর্পোরেট হোক, গ্রামীন-সিটি ব্যাংক দিয়া ভরিয়া যাক; ওর থোতা মুখ ভোঁতা করতি এই দেশে যোয়ানের অভাব নিই। সুতরাং যা বলবার জলপাই বনে বসি একটা আলপটকা বলে দিলো আর কী যা মনে লাগে।
তবি হ্যাঁ সেই সাথে মোল্লা আবার একটা কথা স্পষ্ট করি দিলো। সেটা হলো যুদ্ধের সুযোগে মোল্লা এবং ওর মত আরো অনেক খানকীর ছাওয়াল সুন্দরী রমনী ভোগের জন্যি পাক সেনাদের সাথে হাত মিলিয়েছিল।
কাদের মোল্লার লাগি আমার ভুলুর এক কাঁঠা পুরিষ উপহার রইলো।