যে যত কথা বলুক, আর এ নিয়ে যত বিতর্কই থাকুক না কেন নোবেল প্রাইজ এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বের সবচেয়ে সন্মানের পুরস্কার।
তাই এটা পাওয়া যেমন আলোচনার বিষয় এটা নিয়ে টানা হ্যচড়াটাও তেমন সমালোচনার বিষয়।
শোনা যাচ্ছে ইরান সরকার Shirin Ebadi'র প্রাইজ কনফিস্কেট করেছে।
একমাত্র ইরানই প্রথম যেখানে কোন সরকার নোবেল প্রাইজ ছিনিয়ে নিল।
এর আগে ১৯৯১ এ মায়ানমারের সরকার Aung San Sui Kyi কে প্রাইজ আনতে নরওয়ে যেতে দেয় নাই।
১৯৭৫ এ সোভিয়েত সরকার Andrei Sakharov অনুমতি দেয় নাই প্রাইজ আনতে।
১৯৮৩ এ Lech Walesa নিজেই যায় নাই এই ভয়ে যে একবার বাইরে গেলে পোলিশ কম্যুনিস্ট সরকার দেশে ফিরতে নাও দিতে পারে।
তবে এই ক্ষেত্রে ইরানের সাথে হিটলারের মিল আছে।
১৯৩৫ এ জার্মানীর লেখক Carl von Ossietzky নোবেল প্রাইজ পায়। কনসেন্ট্রেশান ক্যাম্পে বন্দী Carl von Ossietzky কে নোবেল প্রাইজ দেওয়াতে হিটলার বেদম মাইন্ড করে। হিটলার এরপরে সব জার্মানের জন্য নোবেল প্রাইজ গ্রহন নিষিদ্ধ ঘোষনা করে।
জার্মানীর তিন স্কলার - ১৯৩৮ এ Richard Kuhn, ১৯৩৯ এ Gerhard Domagk এবং ১৯৩৯ এ Adolf Butenandt হিটলারের ডিক্রির কারনে নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পরও গ্রহন করতে পারে নাই।