somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুটো ছোট গল্প কাম জোকস ( আশাকরি বুঝতে পারবেন বুঝতে পারলে ১৮ +)

২২ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১.কোন এক সিনেমা হলের টিকেট চেকারের একটা মেয়ে টিয়া পাখি ছিল। টিয়াটা কথা বলতে পারতো। মুলত: চেকারকে সাহায্য করার জন্য টিয়াটি কথা বলতো। হলের প্রতিটি শো এর আগে দর্শকরা টিকেট কেটে যখন হলে ঢুকতো তখন টিয়াটি বলত--" একে একে আয়! লাইন ধরে আয়"! তো একদিন হঠাৎ করে টিয়াটি হারিয়ে গেল। বেচারা টিকিট চেকার দুই তিন দিন অনেক খুজেও টিয়ার সন্ধান না পেয়ে আশা ছেড়ে দিল। একদিন সকাল বেলা হাসপাতাল থেকে টিয়ার খবর এলো। চেকার হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতালে গেলেন এবং টিয়াকে জিজ্ঞাস করলেন এতদিন তুই কোথায় ছিলি?? টিয়া বলল--" আর বলিস না। তোর এখান থেকে গিয়েছিলাম জঙ্গলে। অনেক ছেলে টিয়া দেখে অভ্যাসবসত ওখানেও বলে ফেললাম "একে একে আয়! লাইন ধরে আয়", তারপর আমি এখানে!!

২.আবুল আর বাবুল দুই ভাই পট্টিথেকে মদ খেয়ে চূর হয়ে বাড়ির দিকে যাচ্ছিলে পথে বেরসিকের মতো পুলিশের আগমন অতপর অভ্যর্থনার সাথে হাজতে চালান ।
আবুল সাথে থাকায় রক্ষে মিষ্টি কথায় পুলিশকে পটিয়ে রাতের সিফটের মাইর থেকে রক্ষে মাগার পারদিনে জজের সামনে দাড়াতে গলো । সে খানেও তার প্রতিভা সুলভ চাপাবাজিতে মাহাজনের মন দ্রবিভূতো তাই তিনি বল্লেন তোমাদের ব্যাবহারে খুশি হয়ে তোমাদের একটা চান্স দিতে চাই " তোমরা কালকে আবার ভাটিতে যাবে এবং তোমার পরিচিতো মদ খোরদের বলবে মদ না খেতে " । পরদিন আবুল আর বাবুল জজের সামনে হাজির জজসাহেব জিগাসিলেন বাছা তোমাদের পারফরমেন্স কেমন হলো?. বাবুল আমি কালকে ১০ জনকে চিরদিনের জন্য মদ খাওয়া ছাড়তে প্রেরণা জুগিয়েছি উৎসুক বিচারক বললেন, কিভাবে? বাবুল বলল কাগজ আর কলম দেন। দেওয়া হলো। বাবুল বলল, প্রথমে দুটো বৃত্ত একেছি এরকম। একটা ছোট একটা বড়। বলেছি, এই বড় বৃত্তটা মদ খাওয়ার আগে মানুষের মগজ যেমন থাকে। আর ছোটটা হচ্ছে মদের নেশায় চুর হওয়া মানুষের;)। ওরা আমার কথায় নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে। জজ সাহেব পিঠ চাপরে দিলো

এবার আবুলের পালা। সে বলল, মাননীয় আদালত আমি তো দুশো জনকে মদ খাওয়া ছাড়িয়েছি। জজ চেয়ার থেকে ছিটকে পড়েন আর কি!! কিভাবে কিভাবে???:-/:-/। আবুলে বলে ওই একই ভাবে বৃত্ত একে!!:P। জজ বলে- ক্যামনে কি? আবুলের বলল, আমি একই বৃত্ত দুটো দেখালাম। আর সবচেয়ে ছোট বৃত্তটা দেখিয়ে বললাম এটা জেলে ঢোকার আগে গুহ্যদ্বারের:-/ ছবি:P:P:P:P:P:P:P

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৮
১৪টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×