জামাতীরা শুরু থেকেই মুসলমানদের অনুভূতিকে পূজি করে ব্যবসা করছে। ধরুন মিডিয়াতে প্রচার হল, সুদ খাওয়ার অধিকার থেকে মুসলিমদের বঞ্চিত করেছে অমক শাসক। তখন বঞ্চিত হওয়ার বিষয়টি বেশি চোখে পড়ে। কিন্তু কিসের থেকে বঞ্চিত হল, এটাও তো দেখতে হবে।
ধর্ম ব্যবসায়ী দল জামাত-শিবিরকে আজ নির্বাচন থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আর আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে খবর এলো , বাংলাদেশে মুসলমান দলকে নিষিদ্ধ করাহয়েছে। অন্য দেশে থাকলে এ খবরটি আমার ধর্মীয় অনুভূতিতে হয়ত আঘাত হানত।'
কিন্তু বিষয়টি হল যে, গণতন্ত্র তে ভোট দিয়ে দাড়ি, বোরকার উপর নিষেধাজ্ঞা আনা যায়।এটা তো ইসলাম নয়, এটা মানুষের বানানো তন্ত্র।
এটা থেকে নিষিদ্ধ হলে সেটার জন্য কখনো মুসলমানদের খারাপও লাগা উচিত নয়, তাদের পাশেও দাঁড়ানো উচিত নয়।
উপরন্তু জামাত-শিবির ওহাবী আকিদাপন্থী। মহান আল্লাহ পাক ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের বিষয়ে তাদের অনেক কুফরী আকিদা আছে। তারা ওলী- আল্লাহদের বিরোধিতা করে। মীলাদ-কিয়াম, শবে বরাত, শবে মিরাজের বিরোধিতা করে।
তাই জামাত- শিবির কোনভাবেই মুসলমান দের সমর্থন পেতে পারে না। পাশাপাশি বিষয়টিকে জামাত ইস্যু না বানিয়ে মুসলিম ইস্যু বানানোর অপচেষ্টার জন্য মিডিয়ার তীব্র বিরোধিতা করছি।