
পণ্যের যোগান বাড়লে ,মূল্য কমে ,আবার চাহিদা বেড়ে যোগান কমলে ,পণ্যের মূল্য বাড়ে
অর্থনীতির এ কথাটি ভুল নয় ,তবে আমাদের দেশে পণ্যের যোগান বাড়ে শুধু মাত্র কৃষকের বিক্রয়ের সময়
অর্থাৎ পাইকারেরা সব সময় কম মূল্যে পণ্য ক্রয় করে কৃষকের কাছে থেকে।
কিন্তু সিন্ডিকেট [(পাইকার /আড়ৎদার ,মিল মালিক,ইম্পোর্টার বা বড়ো ব্যাবসায়ীর)] কাছে বিক্রির পণ্য মজুত কখনোই বেশি থাকে না।(যা পাবলিক ও সরকার জানে) কেন বেশি থাকেনা ? এতো পণ্য সংগ্রহের পরেও বেশি না থাকার কারণ হলো -মজুত কৃত পণ্যের ৫০%-৭০% ভাগ তারা বিক্রয়যোগ্য মানে করে এবং বাকি ৩০% -৫০% ভাগ পণ্যকে তারা মধ্যবিত্ত।/নিম্নবিত্তের রক্ত ভাবে। কিভাবে সেটা বক্ত? কারণ -বাজারে পণ্য থাকবেনা ,কৃষক ও ছোট ব্যাবসায়ীর কাছেও পণ্য থাকবেনা সর্বত্র হাহাকার পড়বে ,বেঁচে থাকতে ,খাদ্য পণ্য কিনতে হবে ,প্রচলিত দামে পণ্য পাওয়া যাবেনা।. ,মধ্যবিত্ত/নিম্নবিত্তের তখন অতিরিক্ত দামে পণ্য কিনতে শরীরের রক্ত ঘাম হয়ে বের করতে হবে। ১০ টাকার পণ্যকে রক্তের [(২-৫ টাকা যোগ করে )]১২-১৫ টাকায় বিক্রয় করে ,সিন্ডিকেটেরা (মধ্যবিত্ত/নিম্নবিত্তের)রক্ত নিজেরা খাবে ও সন্তান/পরিবারকে খাওয়াবে। মধ্যবিত্ত/নিম্নবিত্তের রক্ত সুস্বাদু।
বাম্পার ফসল হলেও কৃষক ন্যায্য মূল্য পে না। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলেতো কথাই নেই। কোন মুজুতদারের কাছে কত পণ্য আছে তা সরকার অবশ্যি জানে ,সরকার জানলেতো হবেনা ,সরকারের পক্ষে যারা কাজ করবে তারাই সিন্ডিকেট বা সিন্ডিকেটের তল্পিবাহক .
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



