somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার প্রিয় কিছু ১৮+ জোক্‌স (১)

০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ২:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সাহস করে দিয়েই দিলাম একটা ১৮+ পোস্ট।









১.
রোগীঃ আশ্চর্য ব্যাপার ডাক্তার, আপনার নার্সের স্পর্শেই আমি অনেকটা সুস্থ!
ডাক্তারঃ হুম, স্পর্শের শব্দ আমি রুমের বাইরে থেকেই শুনতে পেয়েছি। :((


২.
এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না। এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না? পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন? উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও। :)


৩.
সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর আমি শুধু একটা জিনিসই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কি?
সুন্দরী রোগীঃ বাচ্চা।
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি। :-*


৪.
স্কুলে আজ প্রথম সেক্স লেসনের ক্লাস হল আক্কাসের। বাড়ি ফেরার পর তার মা-বাবা জানতে চাইলেন ক্লাস কেমন হয়েছে। আক্কাস হতাশ গলায় বলল, পুরো সময়টাই বেকার! আজ শুধু থিওরী হয়েছে!! /:)


৫.
স্ত্রী তার স্বামীকে বলল, তুমি কি বলতে পার সত্য আর বিশ্বাসের মধ্যে পার্থক্য কি? একটু ভেবে নিয়ে স্বামী উত্তর দিল, অবশ্যই পারি! যেমন ধর, আবুল তোমার ছেলে এটা সত্য আর আবুল আমার ছেলে এটা বিশ্বাস। :-/


৬.
চোদ্দটি সন্তান নিয়ে হুলস্থূল সংসার পেতে নিয়ে বসেছেন এক দম্পতি। থাকেন তেতলা বাড়ির দোতলায়। একদিন পরিবার পরিকল্পনার লোকজন এসে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, এ কেমন কথা! এই যুগে এতগুলো সন্তান কী করে হলো? গভীরভাবে ঈশ্বরে বিশ্বাসী স্ত্রী ছাদের দিকে আঙ্গুল তুলে বলল, উপরে একজন আছে, এ তারই দান। তখন পরিবার পরিকল্পনার লোকজন তেতলায় গিয়ে একজন অবিবাহিত যুবককে পেয়ে দ্রুত তার ভ্যাসেক্‌টমি করিয়ে ফেলল। :-/


৭.
গ্রামের এক অশিক্ষিত লোক তার গর্ভবতী স্ত্রীকে শহরে নিয়ে এসেছে ডাক্তার দেখাতে। ডাক্তার মহিলাকে চেকআপ করার পরে বললেন, আপনার স্ত্রী গর্ভবতী হন নি। পেটে গ্যাস হয়েছে। লোকটি ডাক্তারের উপর ভীষণ ক্ষেপে গিয়ে বলল, ফাজলামি পেয়েছেন! আমি কি একটা পাম্পার নাকি??? :|


৮.
মেয়েঃ দেখবে কাল ডাক্তার আমাকে কোথায় ইঞ্জেকশানটা দিয়েছিল?
ছেলেঃ (অতি উৎসাহী) অবশ্যই! কোথায়?? :D
মেয়েঃ ঐ যে ঐ হাসপাতালটায়।


৯.
ছেলেঃ মা, বাবা কি খুব লাজুক?
মাঃ হ্যাঁ, উনি লাজুক না হলে তোমার বয়স আরো ছ'বছর বেশি হত। :-*


১০.
সুন্দরী এক মেয়ে, এক তরূণ উল্কি আঁকিয়ের কাছে গেল পায়ে উল্কি আঁকতে। তরুণটি আঁকতে শুরু করল, আর একটু পরপর বলতে লাগল স্কার্টটা আরেকটু উপরে উঠান। বারবার স্কার্ট উঠাতে উঠাতে বিরক্ত তরুণী জানতে চাইল, আপনি কী আঁকছেন পায়ে? উত্তর এল, জিরাফ। :-&


১১.
এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগুণ বড় হয়ে যায়? মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বলল, স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর এক ছাত্রকে করলেন। ছেলেটি দাঁড়িয়ে বলল, স্যার চোখের মণি। তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বললেন, এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী, দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে। 8-|


১২.
ছেলের জড়তা কাটাতে মা তার ছেলেকে বললেন, যাও তো বাবু, তোমার নতুন গভর্নেসকে একটা চুমু দিয়ে আস। ছেলে গম্ভীর চেহারায় উত্তর দিল, হুঁ, আর বাবার মতো একটা চড় খাই আর কি! :||


কার কোনটা ভাল লাগল জানালে খুশি হব। ;)


আমার প্রিয় কিছু ১৮+ জোক্‌স (২)
আমার প্রিয় কিছু ১৮+ জোক্‌স (৩)
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
৬৫টি মন্তব্য ৫৭টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×