somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অপরিচিত আওয়াজের মেটাল ঘরানার ব্যান্ডগুলো-১ Mudvayne

১৬ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হেভীমেটাল মিউজিকে সাব জাঁনরের সংখ্যা অনেক। শুধু উইকিপিডিয়াতেই দেখুন কয়টা সাবজাঁনরের নাম দেয়া আছে

Primary heavy metal subgenres
Black metal, Death metal, Doom metal, Drone metal, Folk metal, Glam metal, Gothic metal, Groove metal, Industrial metal, Metalcore, Neo-classical metal, Nu metal, Post-metal, Power metal, Progressive metal, Sludge metal, Speed metal, Stoner metal & Thrash metal.

Cross-genre terms within heavy metal
Alternative metal, Avant-garde metal, Christian metal, Crust punk, Extreme metal, Funk metal, Grindcore, Rap metal, Symphonic metal, Traditional heavy metal & Viking metal.

আমি একজন হার্ড-রক, অল্টারনেটিভ মেটাল লাভার, আমার কাছে কিছু কিছু মেটাল জাঁনরের পার্থক্য খুব একটা ক্লিয়ার না। সেটা সমস্যা না, এক্সট্রিম মেটালজাঁনরেগুলো খুব কমই শুনি। সমস্যা হয়েছে যে টার্মটা নিয়ে সেটা হচ্ছে অল্টারনেটিভ মেটাল। এটার মধ্যে কিন্তু ভেরিয়েশন অনেক বেশি, অনেক ডিফারেন্ট সাউন্ডের ব্যান্ড আছে যাদের এখনো কোন স্পেসিফিক ক্লাশে রাখা হয়নি। কোন গানে মেটালের টাচ পেলাম অথচ পুরাপুরি হেভিমেটাল না বা এর প্রাইমারী ক্যাটাগরিতেও পড়লনা, ব্যাস সোজা অল্টারনেটিভ মেটাল ফোল্ডারে! আসলেই কি তাই? নতুন জাঁনরের নামকরণের আগ পর্যন্ত না হয় অল্টারনেটিভ মেটাল বললাম, তারপর? সাপোজ নিউ মেটালের কথাই চিন্তা করুন। নব্বইয়ের দশকের শেষেরদিকে যখন এই জাঁনরেটা অফিসিয়াল স্বীকৃতি পেল, অনেক নিউমেটাল আর্টিস্ট বলে বসল এই জাঁনরের গুরু হিসেবে প্রায় লিজেন্ডারী রক ব্যান্ড কর্নের কথা। কর্নের মেম্বাররা সরাসরি অস্বীকার করে বসল এধরণের কোন ক্লেইমকে এবং জানিয়ে দিল প্রেসে-নিউমেটাল তাদের অত্যন্ত অপছন্দের একটা জাঁনরে। মেইন উদ্ভাবকরা অবশ্য এব্যাপারে কোন বক্তব্য দেয়নি। তাহলে কর্ন কি টাইপের গান গায়? বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে রক এবং মেটালের মাঝামাঝি একটা ধারা তারা ফলো করছে, যেটার কোন নামকরণের পক্ষপাতী না তারা। সেম সমস্যা বছরের পর বছর ছিল সিস্টেম অফ এ ডন-এর জন্যও, কখনো কোন মেটাল জাঁনরের দাবিদার তারা হতে চায়নি, সাংবাদিকদের বলতে পছন্দ করত 'আমরা আমাদের নিজেদের মত রক গান, শুধুই রক গান গাই!' তাহলে এদের যদি শুধুই অল্টারনেটিভ মেটাল বলে ছেড়ে দেই তাহলে এদের গান এত সহজে মেইনস্ট্রিমের অল্টারনেটিভ মেটাল ব্যান্ড যেমন কোল্ড, ব্রেকিং বেন্জামিন, থ্রী ডেইজ গ্রেস, লিংকিন, সিদার, শেভলে, সেভেনফোল্ড, লিম্প বিজকিট....দের গানের সাথে পার্থক্য কানে বাজে কেন?

এধরণের যে ব্যান্ডগুলো যাদেরকে অল্টারনেটিভ মেটাল বলে ছেড়ে দিচ্ছি কিন্তু স্পস্টতই মেইনস্ট্রিমের অল্টারনেটিভ মেটাল ব্যান্ডগুলোর সাথে গানের ধরণে পরিস্কার পার্থক্য বিদ্যমান, তাদের নিয়েই আমার এই সিরিজ। তবে আমি এই সিরিজটার ব্যাপারে ওভারকনফিডেন্ট যে এটা আমি কোনদিনই শেষ করতে পারবনা;) তাই প্রথম থেকেই টার্গেট থাকবে এটলিস্ট ব্যাপকভাবে লাইমলাইটে আসা ব্যান্ডগুলোকে আগে ফোকাস করে ফেলতে। বাকি পরে দেখা যাবে। সিরিজের প্রথম ব্যান্ড Mudvayne.

মাডভাইনকে কিন্তু বেশ পুরানো ব্যান্ডই বলতে হবে। ফর্মড হয় ১৯৯৬ সালে; তখন মেম্বার ছিলেন, Chad Gray (ভোকাল), Greg Tribbett (গীটার), Matthew McDonough (ড্রামস) এবং Shawn Barclay (বেজ)। তখন কিছুটা ঢাকার অলিগলির ব্যান্ডগুলোর মতই ছিল মাডভাইন। এক্সটেন্ডেড প্লে ছিল ডেব্যু এলবামটা, ছাড়ে ১৯৯৭ সালে, নাম ছিল Kill, I Oughtta। ১৯৯৮ সালে শন বার্কলে ব্যান্ড ছেড়ে দেন তার পরিবর্তে বেজের দ্বায়িত্ব নেন Ryan Martinie। যাই হোক, এক্সটেন্ডেড প্লেটাই মুটামুটি ভালই বাজার পায় সাথে সিঙ্গেলস ছিল 'ডিগ'। ডিগ পরবর্তীতে এদের সবচেয়ে জনপ্রিয় গানগুলোর একটাতে পরিণত হয়, যদিও এলবামের গানটা ছিল পরের গানটার একটা আরলি ভার্সন! ডেব্যু এলবামটি পরবর্তীতে অন্য নামে আবার বের হয় ২০০১ সাল। The Beginning of All Things to End নামে সেই এলবামটি পরে বের হয় এপিক রেকর্ডস থেকে। যাই হোক, এক্সটেন্ডেড প্লে এলবামটির আলাদা তাৎপর্য ছিল এই কারণে যে এটার জন্যই তারা প্রথমবারের মত কোন বড় রেকর্ড কোম্পানির নজর কাড়তে সক্ষম হয়। ২০০০ সালে বের হয় ব্যান্ডের অফিসিয়াল ডেব্যু এলবাম L.D. 50.


L.D. 50 বিলবোর্ডে সপ্তাহ শুরু করে ৮৫ নাম্বার পজিশন থেকে। মূলত এই এলবামটিই ব্যান্ডকে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত করে তোলে। লিড সিঙ্গেলস ছিল সেই 'ডিগ' গানটি। ভিডিওটা পরে দিচ্ছি। ব্যাপক রোটেশন পায় গানটা এমটিভিতে, এবং গানের মিউজিক ভিডিওটি জিতে নেয় ২০০১ সালের এমটিভি মিউজিক ভিডিও এওয়ার্ড।

মাডভাইন নিয়ে লিখতে গেলে সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা, এদের এলবাম বেশ কয়েকটা হলেও, এলবামগুলো অন্যান্য ব্যান্ডগুলোর মত না। দেখা যায় ৫/৬টা গান দিয়ে এলবাম বের করে বসে আছে, তার ২টা আবার আগের কোন গানেরই রিমেক (রিমিক্স না), বা মাঝের কোন সময়ে বের হওয়া কোন সিঙ্গেলস। ওদের সবচেয়ে হিট হওয়া এলবাম হল, ২০০৫এ রিলিজ হওয়া লস্ট এন্ড ফাউন্ড। বিলবোর্ডে ২নং পজিশনে ডেব্যু হয় এলবামটার, আমেরিকাতে বিক্রি হয় প্রায় ৫লাখ কপি। এলবামের লিড সিঙ্গেলস ছিল 'ডিটারমাইনড', যা পায় ২০০৬সালের মেটাল জাঁনরেতে গ্র্যামী নমিনেশন (হেরে যায় অবশ্য স্লিপনটের বিফোর আই ফরগেটের কাছে)।

এই এলবামের জন্যই আমেরিকাতে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জনে সক্ষম হয় মাডভাইনরা। আরেক সিঙ্গেলস 'হ্যাপি' পরিণত হয় মুডভাইনের প্রথম নাম্বার ওয়ান সিঙ্গেলসে (এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র)। তবে আমার সবচেয়ে ভাল লেগেছিল যে সিঙ্গেলসটা সেটা হল 'ফরগেট টু রিমেম্বার'।

পরের এলবামগুলোর কথা পরে বলছি। এবার এদের গানের টাইপ/কনটেন্টের দিকে একটু টর্চ মারি;)। লিরিকস বেশিরভাগই কিন্তু সচরাচর মেটাল ব্যান্ডগুলোর সাথে মিলেনা। হেভীমেটাল ব্যান্ডগুলো সাধারণত যে ধরণের সামাজিক বৈষম্য/ বিদ্রোহী মেন্টালিটি রাখে লিরিকসে, তার পরিবর্তে এরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রাখে রোমান্স বা ছ্যাকা খাওয়া পাবলিকদের কথা, তাদের দুঃখবেদনার কথা! বিদ্রোহী টাইপের গান খুবই রেয়ার এদের জন্য। আবার গভীর চিন্তার ছাপও পাওয়া যায় কিছু লিরিকসে। নিজেদের গানের টাইপকে তারা বর্ণনা করেছেন ম্যাথ মেটাল নামে (ম্যাথ রক না)। ড্রামার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন তারা আনইউজাল রিফ এবং বীটগুলো ব্যবহার করেন গানের থিমকে ফুটিয়ে তোলার জন্য।

এবার আসা যাক গানে ব্যান্ড মেম্বারদের কম্বিনেশন সম্পর্কে। গীটারিস্ট একজনই ব্যান্ডে, কিন্তু তিনি কিন্তু চান্সে হেভী রিফ দিয়ে কখনো আলাদা করে মেটাল অডিয়েন্স টেনে আনার চেষ্টা করেন না। বেজিস্ট মার্টিনি প্রায় গানেই দেখা যায় সরাসরি লীডে চলে যাচ্ছেন, পরে গীটারিস্ট গ্রেগ তাকে ফলো করে ভার্সে যাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছেন ভোকাল চাঁদ মামাকে;)। গ্রেগ ভারি রিফ ইউজ করেছেন কোন গানে তা খুবই রেয়ার, ডিটারমাইনডে মনে হয় কিছুটা করেছেন আর পুরান গানের মধ্যে ডেথ ব্লুমে। মার্টিনি ওয়ারউইকের বেজ ইউজ করেন, এগুলো এমনিতেই ফেমাস ডেথ টাইপের গ্রাউলিং টোনের জন্য। উল্লেখ্য মার্টিনি আমার প্রিয় বেজিস্টদের একজন। তারপর আসা যাক ড্রামার ম্যাটের কথায়। অল্প কিছু গানেই তিনি ব্লাস্ট বীট ইউজ করেছেন, তাও তার সচরাচর সেটআপের সিঙ্গেলবেজের ড্রামস কম্বিনেশন থেকেই। বেশিরভাগ গানেই তিনি বীটের টেম্পোটা সামান্য কমিয়ে দেন। ফলাফলটা বেশ আশাপ্রদ- ব্লাস্ট বীটে এক্সট্রীম মেটাল ব্যান্ডগুলোর মত হার্ট কাঁপিয়ে দেয়না, অথচ অডিয়েন্স পুরা মেটালের টাচই পায়।

গানের মেইন আকর্ষণ যে ভোকাল চাঁদ মামা;), তা নিয়ে কোন সন্দেহের অবকাশই নেই। ভোকাল চাঁদের গলা ডেথ গ্রাউলের টাচ সহ ইউজাল মেটাল ভয়েস বলতে পারেন। গান শুনে কখনই মনে হবে না মেটালকোর বা ডীপ গ্রাউলিং টোন (যা ডেথ মেটালের কমন টাইপ) এর কেউ গান গাচ্ছে। এই সেটআপে যখন তারা কোরাসে যায় অন্যান্য মেটাল ব্যান্ডের মত ভারী রিফ কখনোই তারা ইউজ করছে না বরং ইউজ করছে এমন জায়গায়, যেখানে সচরাচর কেউ করেনা। সেজন্যই হয়ত এদের গান ভাল লেগে গেছে আমার!


মিউজিক ভিডিও কিন্তু একটা ব্যান্ডকে পরিচিত করতে খুবই ভাল ভূমিকা রাখে। সাপোজ পাড়ার ব্যান্ড থেকে যখন মাডভাইনেরা জাতে উঠল এপিক রেকর্ডসে যাওয়ার পর, মেটাল-লাভাররা কিন্তু তাদের চিনতে পেরেছিল তাদের ডিগ গানটার অদ্ভুত-দর্শন মিউজিক ভিডিওর জন্য। উল্লেখ্য, ২০০২এর গান নট ফলিং-এর আগ পর্যন্ত কোন গানেই এরা নিজেদের চেহারা সরাসরি দেখায়নি, মিউজিক ভিডিওগুলো ছিল অদ্ভুত মেকাপ নেয়া ব্যান্ড-মেম্বারদের আরো অদ্ভুত লোকেশনে পারফর্ম করার দৃশ্য! ভাল কথা, ২০০২এর আগে পর্যন্ত এরা কনসার্টগুলোতেও বিভিন্ন হররফিল্ম টাইপের মুখোশ বা মেকাপ নিয়ে উঠত স্টেজে। এখন ব্যান্ডের মিউজিক ভিডিওগুলো দেখানো শুরু করি। প্রথমেই ডিগ। ব্যাপক রোটেশন পেয়েছিল গানটা এমটিভিতে।

http://www.youtube.com/watch?v=F1I07OKWhjk
এরপর শোনা যাক ডেথ ব্লুমস।

http://www.youtube.com/watch?v=V1K4Mbrfd3Y
নট ফলিং গানের দুইটা ভার্সন আছে। প্রথমটা খুবই মিস্টরিয়াস এনভায়রমেন্টে করা, চেহারা কারোরটাই পরিস্কার বোঝা যায় না। পরেরটা ডীন কারের ডিরকশনে করা, এটাতে বরফআবৃত কোন জায়গায় করা, মেম্বারদের চেহারা এটাতেই প্রথম দেখানো হয়েছে। আমি দুঃখিত, ইউটিউবে না পাওয়ায় ভিডিওটা দেখাতে পারছিনা।

http://www.youtube.com/watch?v=zkl4BUjwBaA


আরেকটা পিওর অল্টারনেটিভ মেটাল,

http://www.youtube.com/watch?v=3Qw7-NCFbog
মেটালে গ্র্যামী নমিনেশন পাওয়া ডিটারমাইনড,

http://www.youtube.com/watch?v=RMcxPTakmC8

এখন পর্যন্ত একমাত্র নাম্বার ওয়ান সিঙ্গেলস, হ্যাপি। এই ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড/কনসেপ্ট সবই জটিল। পুরা সঙ্গীত সম্রাট তানসেন মার্কা মিউজিক ভিডিও, গানের চোটে ঝড় এসে পড়ে, পরে গান গেয়েই ঝড় খেদায়;)

http://www.youtube.com/watch?v=TFJsZJjvr-M

ওদের এই গানটা সবচেয়ে ভাল লেগেছে আমার।এটা অনেকের পরিচিত হওয়ার কথা, স-২ তে ইউজ করা হয়েছিল, এদের অন্যতম জনপ্রিয় হওয়া সাউন্ডট্র্যাক এটা। মেইনস্ট্রিমে এদের পপুলারিটি আরো বাড়াতে খুবই কাজে লেগেছিল গানটা।

http://www.youtube.com/watch?v=jkXwfvcrDPo

লস্ট এন্ড ফাউন্ডের গানগুলোতেই শুধু ওদের যা একটু ভদ্র রুপে দেখা গেছে। যাই হোক, পরের এলবাম দি নিউ গেম (২০০৮)এর গানগুলোতে কিন্তু পুরান রুপে ফিরে আসে ওরা আবার। এর ১টা মিউজিক ভিডিও আপলোড করলাম। গানটাতে ওদের জন্য একটু বেশি লম্বা সময় ধরেই গীটার সোলো ইউজ করেছে। আরেকটা সিঙ্গেলস ছিল সেটা আবার ওদের জন্য খুবই স্বাভাবিক, আবার সেই রিদমিক ব্লাস্ট বীট ইউজ করেছে। ইউটিউব থেকে ভিডিওটা সরিয়ে ফেলায় দেখাতে পারলাম না।

http://www.youtube.com/watch?v=ByQxAe88eTc

আর লাস্ট এলবামের গান একটা আপলোড করলাম, এটা আমি নিজেও এখনো দেখিনি, খারাপ লাগলে আমার কুনু দুষ নাই গো;)

http://www.youtube.com/watch?v=sdjmDYImbz8





এম.পি.থ্রী ডাউনলোড লিংক:
Dig Click This Link
Death Blooms Click This Link
Not Falling Click This Link
World So Cold Click This Link
Determined Click This Link
Happy? Click This Link
Forget to Remember Click This Link
Do What You Do Click This Link
A New Game Click This Link
Scream With Me Click This Link

বি.দ্র: এই পোস্টে/সিরিজে আমি সবার মতামত বিশেষভাবে আশা করছি সেটা আমার কোন লেখায় পাওয়া ভুলের সমালোচনাই হোক, আরো এরকম ব্যান্ডের নাম জানিয়েই হোক বা টেকনিকাল টার্মগুলোর আরো বিশ্লেষনীই হোক (এটাই বেশি চাচ্ছি)। ধন্যবাদ সবাইকে!m/m/m/
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মার্চ, ২০১২ সকাল ৭:৫৬
২৯টি মন্তব্য ২৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×