somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেউ কথা বলতে পারছেনা।

২৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মিরপুরে উদীচির অনুষ্ঠানে হামলা নিয়ে এক সাংস্কৃতিক কর্মী বলেন, “এটা আকস্মিক নয়। বহুদিন ধরেই আমরা ভয় পাচ্ছিলাম। জায়গা-সময় পেলেই তারা আঘাত করবে এটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র।”
শাহবাগের আয়োজকরা জানালেন, অনুষ্ঠানের আগে থেকেই হুমকি ছিল। তবুও তারা ভেবেছিলেন ঢাকার হৃদয়ে, মানুষের সামনে, উন্মুক্ত মঞ্চে এমনটা কেউ করবে না। ভুল ধারণা আরেকবার হার মানল।
গবেষকদের ভাষায়, “সাম্প্রতিক সহিংসতা হলো শুধু চূড়ান্ত বিস্ফোরণ; এর মূল প্রস্তুতি চলছিল বহু বছর ধরে।”
২৪-এর আন্দোলন: অসতর্কতা, ঢিলেঢালা নেতৃত্ব, এবং উগ্র শক্তির প্রবেশদ্বার
২০২৪ সালের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যে উত্তাল পরিবেশ তৈরি হয়েছিল, সেখানে অনেকেই নিজেদের “লাল বদর বাহিনী”“নতুন মুক্তিযোদ্ধা” ইত্যাদি পরিচয়ে আত্মতৃপ্ত হয়েছিলেন। কিন্তু বিশ্লেষকদের দাবি।
“আন্দোলনের ভিড়ে মৌলবাদী শক্তির অনুপ্রবেশকে রোধ করা হয়নি। বরং তাদের সঙ্গে কৌশলগত আপস করা হয়েছিল।”
তারই সুযোগে উগ্রবাদীরা সামাজিক বৈধতা পেয়েছে এবং সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
আজ সেই শক্তিই সাংস্কৃতিক মঞ্চে, সামাজিক জীবনে এবং মতপ্রকাশের ওপর লাগাম টেনে ধরছে।
সংস্কৃতি আজ অবরুদ্ধ: ভয়, নিষেধাজ্ঞা ও হামলার চক্র
১. গান গাইতে ভয় সাহস করে কণ্ঠ মেলাও এখন ঝুঁকির কাজ
দেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন জানিয়েছে, খোলা মঞ্চে গান গাওয়া এখন ভীতিকর অভিজ্ঞতা।
অনেক শিল্পী প্রকাশ্যে বলেন“আমরা দেশের ভেতর নিজের ভাষায় গান গাইতে ভয় পাচ্ছি এটা কি স্বাধীন রাষ্ট্রের চিত্র?”
২. মাজারে আক্রমণ, সুফি ঐতিহ্য ধ্বংসের মুখে।
সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কয়েকটি মাজার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
সুফি-ঐতিহ্যের ওপর এই আক্রমণকে বিশেষজ্ঞরা বর্ণনা করছেন।
“বাংলাদেশের বহুসংস্কৃতির শিকড়ের ওপর আঘাত।”
৩. বাউলদের মারধর, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া
উৎসব, আসর বা গানের অনুষ্ঠানেই বেশি আক্রমণ হচ্ছে। বাউলদের ওপর বর্বর হামলা ও তাদের ঘরবাড়ি ভস্মীভূত করার ঘটনা সাম্প্রতিক উগ্রবাদের সবচেয়ে ভয়ংকর রূপ।
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন।
“যে সংগীত মানুষকে মানবতার কথা বলে, সেই গানই আজ সবচেয়ে বড় টার্গেট।”
৪. মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর মব হামলা—দুঃসহ লজ্জা
বেশ কয়েক জায়গায় মুক্তিযোদ্ধাদের মারধর, অপমান, এমনকি গলায় জুতার মালা পরানোর ঘটনাও সামনে এসেছে।
এ নিয়ে বিশ্লেষকদের মন্তব্য
“জাতীয় চেতনার মেরুদণ্ডে আঘাত করা ছাড়া এ ধরনের আক্রমণের আর কোনো ব্যাখ্যা নেই।”
৫. মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রায় বিলুপ্ত
সামাজিক মাধ্যমে বা জনসমক্ষে উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে কথা বললেই হামলার আশঙ্কা।
কাল্পনিক অভিযোগে ধর্ম অবমাননার মামলা, মবলিঞ্চিং এসব এখন নিয়মিত দৃশ্য।
ক্ষমতায় না এসেই ক্ষমতার মতো আচরণ: উদ্বেগের কেন্দ্রবিন্দু
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন।
“উগ্রবাদী গোষ্ঠী এখনো সরাসরি রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেনি, কিন্তু মাঠের নিয়ন্ত্রণ এখন অনেকখানে তাদের হাতে।”
তারা সামাজিক চাপ প্রয়োগে এখন এতটাই শক্তিশালী যে।
• শিল্পী গান বন্ধ করে দেয়
• নাট্যদল শো বাতিল করে
• প্রকাশক বই তুলে নেয়
• মানুষ মত প্রকাশে ভয় পায়
এ দৃশ্যকে অনেকে “অঘোষিত নিয়মতান্ত্রিক দমননীতি” বলে বর্ণনা করছেন।

দীর্ঘমেয়াদি ভুলের মূল্য: প্রগতিশীলদের আত্মসমালোচনার সময়
সাংস্কৃতিক ও গণতান্ত্রিক সমাজের কর্মীরা স্বীকার করছেন।
দীর্ঘদিনের অবহেলা, অসংগঠিত প্রতিরোধ, এবং মূল ইস্যুতে বিভক্ত থাকাই আজকের সংকট তৈরি করেছে।
আওয়ামী লীগ আমলেও মৌলবাদবিরোধী সোচ্চার ও ধারাবাহিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়নি।
বরং অনেকে ভেবেছিলেন রাষ্ট্র নিজেই সামলে নেবে।
এই আত্মতুষ্টি উগ্রবাদীদের আরও সুযোগ দিয়েছে।
সমাজবিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা: “সময় আছে, কিন্তু খুবই কম”
একজন বিশিষ্ট সমাজ গবেষকের ভাষায়-
“আজ যে দেশ গান গাইতে ভয় পায়, আগামীকাল সেই দেশ কথা বলতেও পারবে না।
এখন যদি সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিরোধ জোরদার না হয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আমরা অন্ধকারে ঠেলে দেব।”
কী হতে পারে করণীয়: বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ
১. প্রগতিশীল শক্তির সুস্পষ্ট ও ঐক্যবদ্ধ সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলা
২. গ্রাম–মফস্বলে সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ বাড়ানো
৩. মব-হামলা প্রতিরোধে কঠোর আইন প্রয়োগ ও নজির স্থাপন
৪. মৌলবাদবিরোধী গবেষণা, পাঠচক্র ও গণসম্পৃক্ততা বাড়ানো
৫. মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বহুসংস্কৃতির শিক্ষা নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিকভাবে উপস্থাপন

উপসংহার: অন্ধকার নামছে, কিন্তু লড়াই শেষ হয়নি
বাংলাদেশ আজ এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে যেখানে গান, শিল্প, সাহিত্য সবই হুমকির মুখে।
যারা এই দেশের আত্মা গড়ে তুলেছে সেই প্রগতিশীল মানুষগুলো এখন হয় আতঙ্কিত, নয়তো নির্বাক। তবুও লড়াইয়ের জায়গা আছে।
ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ আছে।
প্রতিরোধ গড়ে তোলার সময় আছে যদিও খুব বেশি নয়।
যদি এ সময়টুকুও হারাই।
তাহলে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক মানচিত্র আর আগের মতো থাকবে না।েউ
মিরপুরে উদীচির অনুষ্ঠানে হামলা নিয়ে এক সাংস্কৃতিক কর্মী বলেন, “এটা আকস্মিক নয়। বহুদিন ধরেই আমরা ভয় পাচ্ছিলাম। জায়গা-সময় পেলেই তারা আঘাত করবে এটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র।”
শাহবাগের আয়োজকরা জানালেন, অনুষ্ঠানের আগে থেকেই হুমকি ছিল। তবুও তারা ভেবেছিলেন ঢাকার হৃদয়ে, মানুষের সামনে, উন্মুক্ত মঞ্চে এমনটা কেউ করবে না। ভুল ধারণা আরেকবার হার মানল।
গবেষকদের ভাষায়, “সাম্প্রতিক সহিংসতা হলো শুধু চূড়ান্ত বিস্ফোরণ; এর মূল প্রস্তুতি চলছিল বহু বছর ধরে।”
২৪-এর আন্দোলন: অসতর্কতা, ঢিলেঢালা নেতৃত্ব, এবং উগ্র শক্তির প্রবেশদ্বার
২০২৪ সালের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যে উত্তাল পরিবেশ তৈরি হয়েছিল, সেখানে অনেকেই নিজেদের “লাল বদর বাহিনী”“নতুন মুক্তিযোদ্ধা” ইত্যাদি পরিচয়ে আত্মতৃপ্ত হয়েছিলেন। কিন্তু বিশ্লেষকদের দাবি।
“আন্দোলনের ভিড়ে মৌলবাদী শক্তির অনুপ্রবেশকে রোধ করা হয়নি। বরং তাদের সঙ্গে কৌশলগত আপস করা হয়েছিল।”
তারই সুযোগে উগ্রবাদীরা সামাজিক বৈধতা পেয়েছে এবং সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
আজ সেই শক্তিই সাংস্কৃতিক মঞ্চে, সামাজিক জীবনে এবং মতপ্রকাশের ওপর লাগাম টেনে ধরছে।
সংস্কৃতি আজ অবরুদ্ধ: ভয়, নিষেধাজ্ঞা ও হামলার চক্র
১. গান গাইতে ভয় সাহস করে কণ্ঠ মেলাও এখন ঝুঁকির কাজ
দেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন জানিয়েছে, খোলা মঞ্চে গান গাওয়া এখন ভীতিকর অভিজ্ঞতা।
অনেক শিল্পী প্রকাশ্যে বলেন“আমরা দেশের ভেতর নিজের ভাষায় গান গাইতে ভয় পাচ্ছি এটা কি স্বাধীন রাষ্ট্রের চিত্র?”
২. মাজারে আক্রমণ, সুফি ঐতিহ্য ধ্বংসের মুখে।
সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কয়েকটি মাজার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
সুফি-ঐতিহ্যের ওপর এই আক্রমণকে বিশেষজ্ঞরা বর্ণনা করছেন।
“বাংলাদেশের বহুসংস্কৃতির শিকড়ের ওপর আঘাত।”
৩. বাউলদের মারধর, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া
উৎসব, আসর বা গানের অনুষ্ঠানেই বেশি আক্রমণ হচ্ছে। বাউলদের ওপর বর্বর হামলা ও তাদের ঘরবাড়ি ভস্মীভূত করার ঘটনা সাম্প্রতিক উগ্রবাদের সবচেয়ে ভয়ংকর রূপ।
মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন।
“যে সংগীত মানুষকে মানবতার কথা বলে, সেই গানই আজ সবচেয়ে বড় টার্গেট।”
৪. মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর মব হামলা—দুঃসহ লজ্জা
বেশ কয়েক জায়গায় মুক্তিযোদ্ধাদের মারধর, অপমান, এমনকি গলায় জুতার মালা পরানোর ঘটনাও সামনে এসেছে।
এ নিয়ে বিশ্লেষকদের মন্তব্য
“জাতীয় চেতনার মেরুদণ্ডে আঘাত করা ছাড়া এ ধরনের আক্রমণের আর কোনো ব্যাখ্যা নেই।”
৫. মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রায় বিলুপ্ত
সামাজিক মাধ্যমে বা জনসমক্ষে উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে কথা বললেই হামলার আশঙ্কা।
কাল্পনিক অভিযোগে ধর্ম অবমাননার মামলা, মবলিঞ্চিং এসব এখন নিয়মিত দৃশ্য।
ক্ষমতায় না এসেই ক্ষমতার মতো আচরণ: উদ্বেগের কেন্দ্রবিন্দু
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন।
“উগ্রবাদী গোষ্ঠী এখনো সরাসরি রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেনি, কিন্তু মাঠের নিয়ন্ত্রণ এখন অনেকখানে তাদের হাতে।”
তারা সামাজিক চাপ প্রয়োগে এখন এতটাই শক্তিশালী যে।
• শিল্পী গান বন্ধ করে দেয়
• নাট্যদল শো বাতিল করে
• প্রকাশক বই তুলে নেয়
• মানুষ মত প্রকাশে ভয় পায়
এ দৃশ্যকে অনেকে “অঘোষিত নিয়মতান্ত্রিক দমননীতি” বলে বর্ণনা করছেন।

দীর্ঘমেয়াদি ভুলের মূল্য: প্রগতিশীলদের আত্মসমালোচনার সময়
সাংস্কৃতিক ও গণতান্ত্রিক সমাজের কর্মীরা স্বীকার করছেন।
দীর্ঘদিনের অবহেলা, অসংগঠিত প্রতিরোধ, এবং মূল ইস্যুতে বিভক্ত থাকাই আজকের সংকট তৈরি করেছে।
আওয়ামী লীগ আমলেও মৌলবাদবিরোধী সোচ্চার ও ধারাবাহিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়নি।
বরং অনেকে ভেবেছিলেন রাষ্ট্র নিজেই সামলে নেবে।
এই আত্মতুষ্টি উগ্রবাদীদের আরও সুযোগ দিয়েছে।
সমাজবিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা: “সময় আছে, কিন্তু খুবই কম”
একজন বিশিষ্ট সমাজ গবেষকের ভাষায়-
“আজ যে দেশ গান গাইতে ভয় পায়, আগামীকাল সেই দেশ কথা বলতেও পারবে না।
এখন যদি সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিরোধ জোরদার না হয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আমরা অন্ধকারে ঠেলে দেব।”
কী হতে পারে করণীয়: বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ
১. প্রগতিশীল শক্তির সুস্পষ্ট ও ঐক্যবদ্ধ সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলা
২. গ্রাম–মফস্বলে সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ বাড়ানো
৩. মব-হামলা প্রতিরোধে কঠোর আইন প্রয়োগ ও নজির স্থাপন
৪. মৌলবাদবিরোধী গবেষণা, পাঠচক্র ও গণসম্পৃক্ততা বাড়ানো
৫. মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বহুসংস্কৃতির শিক্ষা নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিকভাবে উপস্থাপন

উপসংহার: অন্ধকার নামছে, কিন্তু লড়াই শেষ হয়নি
বাংলাদেশ আজ এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে যেখানে গান, শিল্প, সাহিত্য সবই হুমকির মুখে।
যারা এই দেশের আত্মা গড়ে তুলেছে সেই প্রগতিশীল মানুষগুলো এখন হয় আতঙ্কিত, নয়তো নির্বাক। তবুও লড়াইয়ের জায়গা আছে।
ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ আছে।
প্রতিরোধ গড়ে তোলার সময় আছে যদিও খুব বেশি নয়।
যদি এ সময়টুকুও হারাই।
তাহলে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক মানচিত্র আর আগের মতো থাকবে না।

সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৩৮
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×