ড্রাইভার আলী আজমের সাথে আন্তর্জাতীক মাফিয়া চক্রের নিবির সংযোগ ছিল এবং চালক আজম পরিকল্পনা মাফিক প্রতিটি কাজ করেছে।ইসলামী জঙ্গী, যুদ্ধাপরাধী, পাকিস্তান ভিত্তিক গোয়েন্দ নেটওয়ার্ক সহ কয়েকটি নেটওয়ার্ক গত জানুয়ারী মাসের প্রথম সপ্তাহে আলখাম্বিরা নামক পাঁচতারা হোটেলের পঞ্চম তলায় ৫০২ নম্বর রুমে এক বৈঠকে মিলিত হয়।যেখানে পশ্চিম তারাবন নামক কোড এজেন্টরা আলোচনা তোলেন গতি তিন বছর ধরে ঢাকার রাস্তায় বস্তাভরা টাকা নিয়ে বিভিন্ন জনের কাছে পৌছে দেয়া হচ্ছে।কারন বাংলাদেশ ব্যাংকের আইন অনুযায়ী যেকোন ব্যাংকের যেকোন হিসাব নম্বরে এক সাথে ১০ লাখ টাকা জমা দিলে টাকার সোর্স সম্পর্কে একটি ফর্মফিলাপ করতে হয় যা লাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হয়।
এই অবস্থায় একটি বড় রাজনৈতীক আঘাত করা খুব সহজ।সে মিটিংয়ে রেল মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সহ আরও কয়েকজন মন্ত্রী, এমপি, পিএস, এপিএসের ড্রাইভারদের ভেতর থেকে এজেন্ট নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়।সেই অপারেশনের অংশ হিসাবে নেটওয়ার্কটি আলী আজমের সাথে দুই মিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করে।আজমের রুটটাও ছিল সুবিধা জনক।মন্ত্রীর বাসার পথে বিজিবি হেডকোয়ার্টার।পরিকল্পনা অনুযায়ী আজম টাকার বস্তা সহ বিজিবিতে ঢুকে সিনক্রিয়েট করে, পরে মিডিয়া ডেকে আনে।পরদিন সকালে যখন সবাইকে ছেরে দেয়া হয় তখন ঘটনার মুল ঘুটিকে নেটওয়ার্কটি গুম করে ফেলে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



