somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

নারী পাচার

১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এশিয়ার এক নম্বর নারী ও শিশু পাচার রুট বাংলাদেশ।
প্রতিদিন দেশ থেকে প্রচুর নারী ও শিশু বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত দিয়ে অথবা বিমান যোগে পাচার হয়ে যাচ্ছে। পাচারকৃত নারী ও শিশুদের নিয়োগ করা হচ্ছে পতিতালয়ে। নারী ও শিশু পাচারকে আধুনিক যুগের দাসপ্রথা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বিশ্বের অন্যতম দরিদ্র দেশ বাংলাদেশ। যদিও এদেশের সরকার বলে থাকেন, দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। পাচার হয়ে যাওয়া অধিকাংশ পরিবারই দুস্থ, নি:স্ব ও অসহায়। আর এ পরিস্থিতির পূর্ন সদ্ব্যবহার করছে বাংলদেশসহ আন্তর্জাতিক সংঘবদ্ধ এক শ্রেণীর প্রতারক। তারা প্রলোভন দেখিয়ে অসহায় পিতামাতার মেয়েদের শহরে চাকুরি বা যৌতুকবিহীন বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে পাচার করে দিচ্ছে অন্ধকার জগতে। পাচারকারীদের প্রলোভনের শিকার হচ্ছে দেশের ছিন্নমূল, ভবঘুরে নারী, অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, তালাকপ্রাপ্ত ও বিধবা নারীরা। অসহায় নারীরা সুন্দরভাবে বাঁচার আশায় নতুন জীবনের স্বপ্নে বিভোর হয়ে পাচারকারীদের পাতা জালে জড়িয়ে পড়ছে।

বিশ্লেষন করলে দেখা যায়-
যে এলাকার নারী-পুরুষরা পাচারের শিকার হয়, সেই এলাকার লোকজন অত্যন্ত দরিদ্র, সেখানে ভূমিহীনদের সংখ্যাধিক্য, খাদ্যাভাব এবং চরম বেকারত্ব বিরাজমান। নদী ভাঙন, বন্যা, ঘূর্নিঝড়, অত্যধিক জনসংখ্যা, ভূমিহীনতা, বেকারত্ব, আয়ের স্বল্পতা, পিতামাতার সন্তান লালন-পালনে অক্ষমতা, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, যৌতুক, প্রেমে ব্যর্থতা, উচ্চাকাঙ্খা, সামাজিক নিরাপত্তার অভাব, স্বল্পকালীন চাকরি, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দূর্নীতি ইত্যাদি কারণ পাচারের মাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। এইসব পাচার হয়ে যাওয়া নারী বেশির ভাগই পতিতাবৃত্তিতে নিয়োজিত করা। পর্নগ্রাফী সিনেমায় ব্যবহার করা। মধ্যপ্রাচ্যে উটের জকি হিসেবে ব্যবহার করা। ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত করা। শরীরের রক্ত, চামড়া এবং কিডনী বিক্রি করা হয়। অঙ্গ-প্রতঙ্গ কেটে ব্যবসা। মাথার খুলি, কঙ্কাল রপ্তানি করা হয়।



বাংলাদেশ হতে প্রতি বছর প্রায় ৫ হাজার নারী-শিশু পাচার হয়ে যাচ্ছে।
স্বাধীনতার পর হতে এ পর্যন্ত এদেশ থেকে কমপক্ষে ৫০ লক্ষ নারী ও শিশু পাচার হয়েছে। গোটা বিশ্ব জুড়েই রয়েছে পাচারকারীদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। বাংলাদেশ থেকে পাচারের যে উদাহরণ গুলো পাওয়া যায় তাতে দেখা যায়- বিমান যোগে কিছু পাচার হয়, তবে স্থল পথে সীমান্ত অতিক্রমের মাধ্যমেই বেশি সংখ্যক নারী ও শিশু পাচার হয়। বাংলাদেশের পাচারকারীরা ভারতের বিভিন্ন সীমান্ত ব্যবহার করে পাকিস্তান, মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে নারীদের পাচার করা হয়। দেশের উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুর, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, রংপুর, রাজশাহী ও চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার সীমান্ত পথ দিয়ে পণ্য সামগ্রী পাচারের পাশাপাশি নারী ও শিশু পাচার হয়ে থাকে। বছরে দুই চারজন পাচারকারী ধরা পড়ে। তারা জামিনে বের হয়ে যায়। এবং পাচার কাজে লিপ্ত হয়।

পশ্চিমবঙ্গের বনগাঁও শহরটি বেনাপোল থেকে মাত্র ৭/৮ কিলোমিটার দূরে।
যেখানে গোটা বাংলাদেশ থেকে সংগ্রহ করা নারী ও শিশুদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়। আজকাল সুন্দরবনকে পাচারের পথ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। কারণ গহীণ অরণ্যে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর তৎপরতা কম থাকায় তারা খুব সহজেই সীমান্ত পাড়ি দিতে পারছে। আবার একদল পাচারকারী আকাশ পথকেই পাচারের নিরাপদ পথ হিসেবে বেছে নিয়েছে। পাচারকারী কোন বিশেষ ব্যক্তি নয়। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে একাধিক ব্যক্তি এই কাজের সাথে জড়িত থাকে। এশিয়ার মধ্যে নারী পাচারের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হলো বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে প্রথম স্থানকারী দেশ হলো নেপাল। বিশ্বের সমস্ত পতিতালয় গুলোতে ৭৫% পাচারের শিকার নারী। প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শোষণ ও পাচারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ভারতে প্রতি ঘণ্টায় ১১ জন শিশু নিখোঁজ হয়ে থাকে। এদের মধ্যে কমপক্ষে চারজনকে আর কখনো খুঁজে পাওয়া যায় না।



বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়ে যাওয়া নারী ও শিশুর সবচেয়ে বড় অংশ যায় ভারত ও পাকিস্তানে। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ যেমন সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত। এক পরিসংখ্যানে পাওয়া যায়- কলকাতার বিভিন্ন পতিতালয়ে বর্তমানে বাংলাদেশী প্রায় ২৫ হাজার মেয়ে রয়েছে। এদের বেশির ভাগের বয়স ১৪ থেকে ২৫। বিপুল অংকের টাকার বিনিময়ে পাচারকারীরা একেকজন নারীকে পতিতালয়ে বিক্রি করে দেয়। সুখী ও উন্নত জীবনের প্রলোভনে পড়ে আশ্রয়হীন; অসহায় ও হতাশাগ্রস্ত শহরমুখী নারী ও শিশুরাও পাচারের কবলে পড়েন। গত ২০ বছরে শুধুমাত্র মধ্যপ্রাচ্যে ৩৫,০০০ হাজার নারী ও শিশু পাচার হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর প্রায় ৩০/৪০ হাজার নারী ও শিশু দালালের হাতে পড়ে পাচার হচ্ছে। গত ১০ বছরে বাংলাদেশ থেকে আট লাখের বেশি নারী শিশু পাচার হয়েছে ভারতে। তবে বেসরকারি বিভিন্ন এনজিওর দাবি, পাচারের সংখ্যা ১৫ লাখের বেশি।

একনজরে
পাচার হয়ে যাওয়া নারীদের কাছ থেকে জানা যায়- নিজের বাপ মেয়েকে বিক্রি করে দিয়েছে। কাউকে জোর করে ধরে এনেছে। কেউ রাস্তায় ফুল বিক্রি করতো- সেখান থেকে তাকে ধরে এনেছে, কাউকে চাকরীর কথা বলে ধরে এনেছে, কাউকে বিয়ের কথা বলে ধরে এনেছে, কাউকে ফুটপাত থেকে তুলে এনেছে, কাউকে বস্তি থেকে ধরা হয়েছে, কাউকে চর অঞ্চল থেকে তুলে আনা হয়েছে। নানান ভাবে মেয়েদের ধরা হয়েছে। দেশে আইন আছে। পুলিশ, র‍্যাব আছে। পুলিশ র‍্যাব প্রতি বছর পুরস্কার পাচ্ছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী নারী। তবু গত ১২ বছরে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আছে তবু নারী পাচার কমে নি। সরকার এদিকে নজর দেয় নি। বঙ্গবন্ধু খুনী আর রাজাকারদের ধরার জন্য সরকার যতটা মনোযোগ দিয়েছে নারী পাচারকারীদের ধরার জন্য ততটা মনোযোগ দেয় নি।



এই আধুনিক যুগে এসেও নারী পাচার হচ্ছে।
নারী বিক্রি হচ্ছে। নারীদের নিলামে কিনতে পছন্দ করে সৌদির শেখ'রা। অল্প বয়সী বাঙ্গালী নারী সৌদিদের খুব বেশি পছন্দ। এমন কি এসব নারীকে অনেক বুড়ো শেখ সৌদি থেকে ভারতে এসে বিয়ে করে নিয়ে যায়। শুধু মাত্র ভারতের নারী পাচার কারীদের ধরতে পারলে পৃথিবীর অর্ধেক নারী পাচার বন্ধ হয়ে যেত। কারন ভারত থেকেই পৃথিবীর সব দেশে নারী পাচার হয়ে থাকে। মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশে বাঙ্গালী নারীদের পছন্দ। বাংলাদেশের পাচার হয়ে যাওয়া নারীরা সবচেয়ে বেশি আছে- ভারত, পাকিস্তান, সৌদি, কাতার, দুবাই, মালোশিয়ায়। এবং যারা খুব বেশি সুন্দরী তারা যাচ্ছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।

পাচার হয়ে যাওয়া নারী কমপক্ষে দশ হাত ঘুরে তার আসল ঠিকানায় পৌঁছায়।
নারীর রুপ, শারীরিক গঠন এবং সৌন্দর্য ঠিক করে সে কত টাকায় বিক্রি হবে। অবশ্য পাচারকারীরা এসব মেয়েদের পেছনে অনেক টাকা ইনভেস্ট করে। মেয়েদের বক্ষ বড় করতে ইনজেকশন দেয়, ভালো জামা কাপড় পড়ায়, দামী মেকাপ ব্যবহার করতে দেয়। ভালো খাবার দাবার দেয়। একটা মেয়েকে বিক্রি করার আগ পর্যন্ত একজন পাচারকারী অনেক খরচ করতে হয়। মধ্যপ্রাচ্যের ধনীদের অনলাইনে এসব মেয়েদের দেখানো হয়। এবং বলা হয়- এরা ভার্জিন। তখন অনলাইনেই এসব মেয়েদের কেনাবেচা হয়। ব্যপক চাহিদা। কেউ মেয়েটাকে একেবারে কিনে নেয়। কেউ এক মাসের জন্য ভাড়া নেয় বিপুল টাকা দিয়ে। এভাবে একটা মেয়েকে দুই তিন বছর ব্যবহার করা হয়। তারপর তার স্থায়ী ঠিকানা হয়- পতিতালয়ে।



কোনো মেয়েই ইচ্ছায় পতিতালয়ে যায় না।
তাকে যেতে বাধ্য করা হয়। একবার পাচারকারীদের হাতে কোনো মেয়ে ধরা পড়লে সে আর ফিরে আসতে পারে না। যে পর্যন্ত যৌবন আছে, সে পর্যন্ত মেয়ে গুলো ভালৈ থাকে। শারীরিক অত্যাচারের পরেও খেয়েপড়ে অন্তত বেঁচে থাকে। এ পেশায় একবার প্রবেশ করলে কেউ আর বের হতে পারে না। তাকে বের হতে দেয় না। হারিয়ে যাওয়া নারীরা আসলে হারিয়ে যায় না। তাদের ধরে পাচার করে দেওয়া হয়। দরিদ্র দেশে এই কাজ সবচেয়ে সহজ। পাচার বন্ধে সরকারের তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায় না। অবশ্য ধনী ঘরের মেয়ে অর্থাৎ মন্ত্রী, এমপি, সচিব আর দূর্নীতিবাজদের ঘরের মেয়েরা কোনো দিন পাচার হয় না। পাচার হয় দরিদ্র ঘরের অসহায় মেয়েরা- এই জন্য সরকারের তেমন কোনো মাথা ব্যথা নেই।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৫
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×