somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রথীন্দ্র ভারতী
প্রেষণা হচ্ছে অন্তর মনের শক্তি, যা জাগরিত হলে আমরা আমাদের সমস্ত শুভ ইচ্ছা গুলো পরিপূর্ণ করতে পারব। যাকে ইংরেজীতে বলে মাইন্ড পাওয়ার। এই মাইন্ড পাওয়ার জাগরিত হয় সাইকোলজির কিছু প্র্যক্টিক্যল প্রয়োগের মাধ্যমে। আমরা চেষ্টা করছি যারা বিভিন্ন কারনে আমাদের ওয়ার্ক

সফল হওয়ার উপায়- রথীন ঘোষ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

More you Learn, More you Earn – Rathin Ghose

আমি আমার সারা জীবন ছুটে বেরিয়েছি, আমার এই প্রশ্নটার পেছনে যে সফল মানুষেরা সফল কেন অসফল মানুষেরা অসফল কেন। আমার ছোট বেলাটা খুব সাধারণ ভাবে কেটেছে। আমরা পাঁচ ভাই বোন ছিলাম, বাবা হাই স্কুলের টিচার ছিলেন। মাঠে বিঘা চল্লিস জমিও ছিল, পুকুরও ছিল তাও বাবার যেন অভাব কোনদিন শেষ হত না। বাবা অনেক কষ্টে ছেলে মেয়েদের মানুষ করতেন। কারও কোন অভাব কোনদিন হতে দেননি কিন্তু কোন দিন কারও মন জোগাতেও পারেন নি। পুজার জামা যখন পাড়ার সবার প্রায় পাচটা ছটা হয়ে গেছে, আমাদের তখনও কোন গল্প শুরু হয় নি। পঞ্চমী কিম্বা ষষ্ঠির দিন কোন দোকানে গিয়ে আমাদের জামা দেওয়া হত তাও একটা করে। মনে আছে মা প্রায় প্রতি বছর রাগ করে বলতেন, তিনি কিছু নিবেন না, তাকে কিছু দিতে হবে না। বাবা মার মান ভাঙ্গাতে ব্যস্ত হয়ে পড়তেন। বাবার উপর আসলে অনেক দায়িত্ব ছিল। আমাদের গ্রামের বাড়িতে অনেকে আত্মীয় স্বজনের খরচ বাবাকে চালাতে হত। পুজোর আগে গ্রামের বাড়িতে যাদের যাদের যা যা দিতে হবে তা দিয়ে দিত। তখনই আমরা দুই ভাই মনে মনে ভেবে নিয়েছিলাম আর যাই হোক হাই স্কুল টিচার হব না। আমাদের কেমন যেন একটা ভুল ধারণা হয়ে গিয়েছিল যে আমাদের কষ্টের মূল কারন বাবার হাই স্কুলের চাকরী। বাবা যদি চাকরী না করে ব্যবসা করতেন তাহলে আমাদের এত কষ্ট হত না।

যাই হোক আমি মাধ্যমিক পাশ করার পর প্রথম একা একা বাইরে কোথাও যাওয়ার সুযোগ পাই। তখন থেকেই আমি সেলসের কাজ শুরু করে দিই। আমার জীবনে আমি অনেক কিছু বিক্রি করেছি। মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক এমনকি কলেজেও পড়ার সময় কিছু না কিছু সেলের কাজ করেছি।

সেলসের কাজে ট্রেনিং নিতে দেশে বিদেশে কোথায় না গিয়েছি। আমার জীবনে অনেক বড় বড় সফল মানুষের সাক্ষাতের সুযোগ হয়েছে। সেই সফল মানুষদের কাছে গিয়ে একটা কোথাই জানতে চেয়েছি, জীবনে সফল হওয়ার ফরমুলা কি? আশ্চর্যের বিষয় ভারত, বাংলাদেশ, থাইলেন্ড, সিঙ্গাপুর, ব্রাজিল, আমেরিকা সব দেশেই দেখেছি জীবনে সফল হওয়ার ফরমুলা একটাই। সেটা খুব সাধারন।

হ্যাঁ বলছি ফর্মুলাটা খুব সহজ, আপনি যদি নিজেকে ভালোবাসেন, আপনি যদি আপনার প্রিয়জনদের সত্যি ভালোবাসেন আপনার দেশের প্রতি যদি আপনার কোন কর্তব্য থাকে তা হলে আপনি আজ থেকেই আপনার জীবনে এই ফর্মুলার প্রয়োগ করবেন।

আমি মনে করি সুখি হওয়ার মূল সুত্রের অনেক কিছুর মধ্যে একটা অবশ্যই টাকা। আপনি যদি টাকাকে না ভালবাসতে পারেন তাহলে আপনার জীবনটাই বৃথা।

আপনি দেখে থাকবেন হিন্দুরা মা লক্ষ্মির আরাধনা করে, মা লক্ষ্মিকে তো দেখা যায় না, জীবন্ত লক্ষ্মি যদি কিছু থাকে, তা হল টাকা। আপনি টাকাকে ভালোবাসুন টাকা আপনাকে ভালো বাসবে।

যে কোন মন্দিরে একটা টাকার দান পাত্র থাকেই তার মানে টাকাটা জীবনে খুব প্রয়োজন। হিন্দুদের যে কোন পুজা অনুষ্ঠানে দেবতাকে টাকা অর্পণ করতেই হয়।

আপনাকে আপনার দেশের জন্য রোজগার করতে হবে। আপনি যদি বেশী রোজগার করেন, আপনার দেশমাতৃকা খুশি হবে। দেশ হবে শক্তিশালী। আপনি যদি আপনার সন্তানকে বিশ্বমানের বিদ্যালয়ে (International School) এ পড়াতে চান যা হয়ত আপনি পড়তে পারেন নি, তাহলে আপনাকে আজকেই লেগে পড়তে হবে। আপনি পারবেন, আপনার ভেতর সেই শক্তি আছে, আপনি সব করতে পারবেন। শ্রেষ্ঠ শিল্প পতি আপনি হবেন, শ্রেষ্ঠ ব্যবসায়ী আপনি হবেন। আমি দেখতে পাচ্ছি আপনার ভেতর সেই একন্ত ইচ্ছা ও উদ্যম আছে।

আপনি যদি আপনার প্রিয় প্রিয় প্রিয়তম ব্যক্তিকে আকাশের চাঁদ এনে দেওয়ার কবিতা শোনাতে পারেন, তাহলে আমি আপনাকে খুব ছোট একটা কাজ করতে বলছি, সফল হওয়ার, মানুষের মত মানুষ হওয়ার।

আপনি যদি চান যে আপনাকে দশমাস নিজ দেহে ধারন করেছিল তাকে খুশি করতে, তাহলে আপনাকে সফল হতেই হবে। মানুষের মত মানুষ। অভাবী, জীর্ণ, শীর্ণ, কিপটা, ছাপোষা চাকুরীজীবি বা টিপীক্যাল মিডলক্লাস বেংগলী মেন্টালিটি না, আপনাকে হতে হবে শৌর্য বাণ, বীর্য বাণ, উন্নত শীর সর্ব ক্ষেত্রে, দৃঢ় চেতা, প্রত্যয়ী, স্বাধীনচেতা, চির উদ্যোম।

মাকে দেওয়ার আমাদের কিছু নেই। তিনি যতটা ত্যাগ আমাদের জন্য স্বীকার করেছেন ততটা আর কেউ করতে পারবেন না। আমরা যদি কোনদিন ৫০-১০০ গ্রাম খাবার বেশী খেয়ে নিই তাহলে আমাদের উসখুস শুরু হয়ে যায়। আমি ভেবে পাই না কি ভাবে একটা মা ২-৪ কেজীর একটা বাচ্চাকে ১০ মাস পেটে নিয়ে হাঁসি মুখে থাকে। মা বাবা আমাদের কাছে টাকা পয়সা কিছুই চান না। কিন্তু তারা দেখতে চান তাদের ছেলে মেয়েরা মানুষ হল কি না। দেশের লোক তাদের ব্যাপারে ভালো বলছে কি না।

তাহলে বন্ধু এবার আপনাকে আমি বলতে যাচ্ছি জীবনে বড় হওয়ার মূল মন্ত্র। আপনি যেই হোন না কেন, হিন্দু মুসলিম, খ্রিস্টান বা নাম গোত্র হীন আমার এই সুত্র প্রত্যেকের ক্ষেত্রে সমান ভাবে কার্যকরী। আমি আমার জীবনে প্রয়োগ করে ফল পেয়েছি আজ পর্যন্ত বহু ছাত্র আমার কাছে ট্রেনিং নিয়ে ফল পেয়ে চলেছে। আপনার শিক্ষাগত যগ্যতা, সৌন্দর্য লিংগ কিছুই আপনার জীবনে বাধা হয়ে দারাবে না।

সর্বপরি আমি বলি এই লেখাটা যখন আপনি এত খানি পড়ে নিয়েছেন, আপনার ভেতর বড় হওয়ার সব গুণই বিদ্যমান, আমি শুধু আপনার সেই ভিতরের প্রতিভাটাকে জাগিয়ে দিব।

কিছু সু অভ্যাস, আমাদের জীবনে খুব জরুরী। আমি দেখেছি সমস্ত সফল মানুষদের মধ্যে সেই সু অভ্যেস গুলো আছে, আর সমস্ত অসফল মানুষদের মধ্যে সেই সু অভ্যেস গুলো নেই। তখন আমি অসফল মানুষদের জিজ্ঞেস করলাম, আপনারা এই সু-অভ্যেস গুলো নিজেদের জীবনে কেন প্রয়োগ করেন না, তারা বলল ভাল লাগে না। তখন আমি ভাবলাম তাহলে নিশ্চই সফল মানুষদের করতে ভালো লাগে। আমি আবার সফল মানুষদের কাছে গেলাম তখন তারা বলল যে তাদের ও ভালো লাগে না, তারা আরও বলল যে তারা যদি কষ্ট করে সু-অভ্যেস গুলো আয়ত্ব না করে, তাহলে তাদের অজান্তে কু-অভ্যেস গুলো তাদের জীবনে ঢুকে যাবে।

ব্যস আমি আমার উত্তর পেয়ে গেলাম সু-অভ্যাস মানুষকে এগিয়ে নিয়ে যায় কু-অভ্যেস মানুষকে পিছিয়ে দেয়।

আমি আমার সব সেমিনারে বলে থাকি আপনাকে প্রতিদিন আপডেটেড থাকতে হবে, আপনাকে বই পড়তে হবে। আপনি প্রতিদিন আপনার পেশা সমন্ধিত ও জীবন নির্মাণের কিছু না কিছু বই পড়ুন। আপনি যদি ৫০,০০০ টাকা এমাসে রোজগার করেছেন তাহলে ৫০০ টাকার বই নিজের পেশা ও জীবন শৈলীর বই কিনে পড়ে ফেলুন। ওটা এক মাসের পরের মাসে আবার। More you Learn, More you Earn – Rathin Ghose.

অনেকে আমাকে বলে রথীনদা ইউ আর কারেক্ট, হান্ড্রেড পারসেন্ট কারেক্ট, বই পড়া উচিৎ। বই পড়া উচিৎ। আমি বলি ও আচ্ছা তুমি পড়েছ সে বলে না মানে, একটা কিনেছিলাম, আমি বলি, তার পর পরেছ, সে বলে সে ভাবে পড়া হয় নি, দু-একদিন পড়েছিলাম পড়তে পড়তে ঘুম পায় আর পড়া হয় নি। আমি বলি ঘুম পায় মানে, আমার লিখতে ঘুম পায় না, আর তোমার পড়তে ঘুম পায়। এবার বল কিভাবে পড়ছিলে সে বলে বিছানায় শুয়ে শুয়ে। আমি বললাম ওভাবে পড়লে তো ঘুম পাবেই, এটাকি বাৎস্যায়নের কাম সুত্র যে পড়ার পর তিনদিন ঘুম উড়ে যাবে, এ হল জীবন নির্মাণের বই। আমি যখন রাতে পড়ি আমারও ঘুম পায়, আমি তখন পাইচারী করে পড়ি। আবার ঘুম পেলে চোখে জল দিই। আবার ঘুম পেলে রাত দেরটার সময় চা বানিয়ে খাই।

পার্থক্য এটাই হয় একটা রাত পার হয়ে যায়, সকালে তোমার জ্ঞান একই থাকে, রথীনদার ২০ পাতা বেশি জ্ঞান। হ্যাঁ প্রতি দিন ২০ পাতা বেশী। আর তুমি বল দাদা আপনার কত জ্ঞান, আপনি কত কিছু জানেন, বিশ্বের এমন কি বিষয় যে আপনি জানেননা, তুমি কারন খুঁজতে লেগে যাও মূর্খদের অলংকার গড গিফটেড ধরনের কথা বার্তা। আরে আমাদের মা-বাবারা যেমন আমাদের সবাইকে সমান চোখে দেখেন, কিন্তু তাও আমাদের মনে প্রশ্ন উঁকি মারে বোনদের বুঝি বেশী ভালোবাসে। তেমনি ভগবান আমদের প্রত্যক কে সমান মেধা দিয়েছে সমান সময় দিয়েছেন। আমারা যা খুশি জীবনে তাই করতে পারি, জীবনে সফল হওয়ার জন্য চাই শুধু অদম্য উদ্যোম, মৃত্যু কালীন ব্যক্তির আকাঙ্ক্ষিত জল, আপনার প্রেমিকা কে আপনার কাছে পাওয়ার মতো, সুতীব্র ইচ্ছা। আমি আজ একটা কথা আপনাদের বলে দিতে চাই সুন্দরী মেয়েদের পেছনে ঘুরে আপনার জীবনে কোন লাভ হবে না, এক দিন বিয়ে হয়ে যাবে, শুভ দ্রিষ্টির বিয়ের পিড়ি আপনি ধরবেন, আপনার সামনে শশুর বাড়ি চলে যাবে। বছর দুয়েক পর আপনি মামা হবেন নিশ্চিত, আপনাকে একটা কঠিন প্রশ্নের উত্তরের সামনে পরতে হবে, এখন কি করছ ? একটা অলিখিত কম্পিটিশন চলবে, আপনি যদি আপনার প্রেমিকার বরের চেয়ে বেশী প্রতিষ্ঠিত, তো জিত আপনার (আমি নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে এই কথা গুলো বলছি)।

তোমারও পড়ার ইচ্ছা করে না আমারও পড়ার ইচ্ছা করে না, কিন্তু আমি প্রতিদিন পড়ে-পড়ে, পড়ে-পড়ে না পড়ার অভ্যেস থেকে দূরে থাকি। কারন আমি জানি পড়ে-পড়ে সু-অভ্যেস তৈরী না করলে, না পড়ার কু-অভ্যেস আমার ভিতরেও ঢুকে যাবে।

আমি আরও বলে থাকি প্রতিদিন সকালে উঠে জোগিং করা উচিৎ। আমি অবশ্য ভালো বীটের মোটিভেশনাল গান চালিয়ে ডান্স করি। যেই গান গুলো আমার ওয়ার্কশপে বাজানো হয়। আমি জানি, আমাকে বেশিদিন ভালো কাজ করতে গেলে আমার শরীরটা ঠিক রাখতে হবে। তাই আমি প্রতিদিন সকালে উঠে-উঠে, উঠে-উঠে দেরী করে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যেস থেকে দূরে থাকি।

অনেকে সকালে উঠে দাড়ি না কেটেই বাইরে বেরিয়ে যায়। খুব বাজে অভ্যেস। যারা দাড়ি রাখেন তাদের ব্যপার আলাদা।

জীবনে এইরকম প্রতিক্ষেত্রেই দেখতে পাবেন, আপনি যদি কষ্ট করে সু-অভ্যেস গুলো আয়ত্ব না করেন তা হলে আপনার অজান্তে আপনার জীবনে কু-অভ্যেস গুলো চলে আসবে।

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×