বুঝলেন মশাই ! অবস্থা এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে কোন এক বাদজুম্মা দেশব্যাপী পরিকল্পিত বোমা হামলার মত পরিকল্পিত কট্টর মৌলবাদী ওয়াহাবী হামলা শুরু হয়ে যাবে। কে বাঁচাবে সাধারণ মানুষদের?
হেফাজতি তান্ডবের পর এখন কিছুই আর অসম্ভব নয়। ছদ্ম জনপ্রতিনিধি শাসক দের নতুন কোন মতলব হাসিলের ইচ্ছে হবে, তখনি এমনটা ঘটা বিচিত্র নয়।
নাগরিক গা এলিয়ে জীবন কাটাচ্ছে আর সেকেন্ড হ্যান্ড স্মোকিং এর মত বিষ নিচ্ছে নিজদের দেহ মনে, জীবনে, সমাজে এবং সবকিছুতে। আফিমের মত ইয়াবার মত। ঠিক বিশ্বাসের ভাইরাসের মত। টের পাবার আগেই নেশাগ্রস্থ দেশের মানুষ, মোল্লাতন্ত্রে, মৌলবাদে, ওয়াহাবী মৌলবাদে ডুবেছে। নেশাবুঁদের জন্য দায়ী নেশাখোর নিজেই। কাজেই ঘৃণ্য শরিয়া শাসন এসে গেলে তার দায় সাধারনকেই নিতে হবে।
আশা করি হবে না কখনও, কিন্তু বাংলাদেশে ইসলামি শরিয়া শুরু হলে সাধারণ মুসলমানরা কি ভেবেছেন তারা সিংহাসন পাবেন? মোটেও না, ইসলামের নাম দিয়ে এইসব সন্ত্রাসীরা তখন ইসলামের নাম দিয়েই সাধারণের উপর হামলা করবে, হামলার আগে বলে নিবে আল্লাহ পাঠাইছে, ব্যস হয়ে গেলো!
“হয়তো তারা অন্ধকারেই থাকতে চান, কিন্তু তার আগে অন্ধকার দেখতে কেমন হয়, ইসলামি খেলাফত দেখতে কেমন হয়, সেটা দয়া করে গুগল করে দেখে নিবেন কিন্তু।”
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪