
হুজুগে বাঙ্গালী নতুন যা পায় তাই নিয়ে কামড়া কামড়ি করে।দুইদিনের পুরনো ঘটনা ভূলতে এক সেকেন্ডও লাগে না এদের।ইস্যুর উপর ইস্যু জমা হয়।গঠনমূলক সমাধান হয়না কোনটারই।দেশ কাঁপানো কোঁটা আন্দোলন চুপসে গেছে খেয়াল করেছেন? সোনা চুরি,কয়লা উধাও,নদীতে লাশ এসব তো প্রতিদিনকার মেসের আলুর তরকারীর মতন গা সওয়া হয়ে গেছে।খুব বেশী কিছু আসে যায় না আর।আর হ্যাঁ পুরান টপিক নিয়া কথা বলা যাবে না ভায়া বললে ক্লাস থাকবে না।মাইনষে বলবে, কি ভায়া প্রস্তর যুগে ছিলা এতদিন।ওই যুগের মানুষজন কি কাঁঠালপাতা খাইত?আন্দোলন তো কুয়াত্তর সালের কাহিনী তাই চেয়ে বরং তুই সেফুদা নতুন ভিডু আপ দিছে ওইটা দেখ।
ভয়টা এখানেই লাগেরে ভাই এখানেই লাগে যদি ছাত্ররা মিথ্যা সান্ত্বনা পেয়ে ঝিমিয়ে পড়ে তো লাভ কি হবে?জ্বলন্ত কয়লা পানিতে নিভালে তা আর জ্বালানো যায় না।যেই লাউ সেই কদু।এক ভিডিওতে দেখলাম মৃত মেয়ের বাবা বলছে সবাইকে ঘরে ফিরে যেতে।টাকার কাছে কি উনি বিক্রি হয়ে গেছেন?আমার ভাবতে খুব কষ্ট হয়।হয়তো হুমকি ধামকি দিয়েছিলো।আদমজীর প্রিন্সিপল ফোনের মেসেজে টিসি দেয়ার হুমকি দিয়েছিলো।অবশ্য মন্ত্রী টিসি দিতে নিষেধ করেছেন পরে।
আমি আশাবাদী,প্রচণ্ড আশাবাদী এই স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েদের নিয়ে।বাংলাদেশে নতুন একটা টারনিং পয়েন্ট নিয়ে এসেছে এরা।বাংলাদেশের ঘুণপোকায় ধরা সিস্টেমে এরা পরিবর্তন আনবেই।সরকারের বৃদ্ধ মন্ত্রী আমলারা এবার একটু নড়েচরে বসুন।এক একটা বারুদ তৈরি হচ্ছে দেশে।অনেকে চুশিল দেখি ভাষা নিয়ে উঠেপরে লাগছে।ওইসব চ্যাটের বালদের ছাত্ররা চাবিরাখ দিয়া ভইরে দেয়।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



