somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাবাকে মনে পড়ে...

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাবা,

তুমি কী জানো, এখনো মহাকাশের সন্ধ্যাতারার মেলায়, তোমাকে আমি দিব্যি দেখতে পাই। আদমসুরাতের এলেবেলে নির্জন রাস্তায় তোমার পাকা চুল কেমন চিকচিক করে ওঠে। তোমার হাসিমাখা মুখ, হাসির সময়ে ছোট হয়ে আসা চোখ, কী সুন্দর দেখতে। হঠাৎ হঠাৎ কোত্থেকে যেন ভেসে আসে তোমার উচ্চহাসির জোয়ারের মত ঢেউ। অথচ চারপাশে নেই তখনো কেউ। কেবল নির্জন ছাদে একাকী পায়চারী করার সময় তোমার পায়ের আওয়াজ আমি দিব্যি শুনতে পাই!

গোটা বলেশ্বর পাড়ের মানুষ জানে তুমি তাদের কতোটা আপন। এখনও কথায় কথায় তারা তোমার নাম উচ্চারণ করে। অথচ মায়ের মৃত্যুর পর, হাতে গড়া তোমার পরিবারে চলে ভাগ-বাটোয়ারার আদিম মিছিল। বিশ্বাস করো বাবা, আমি ওই মিছিলে কখনো যাইনি। এক কাপ চা আর এক পিস পাউরুটি দিয়ে আমার তখনো দিব্যি চলে যায়।

ঠিক ১২ বছর ৩৭ দিন পর তোমার কাছে গেল মা। এখন তো তবু তোমার পাশে মাকে পাচ্ছো। তোমার সবচেয়ে আদরের ধন অকাল কলেরায় নিথর হয়ে যাওয়া ছোট ছেলে দুই বছরের রাজুকে পাচ্ছো। তোমার প্রথম যৌবনে পাওয়া আকাশের মানিক অকাল ডায়রিয়ায় ম্লান হয়ে যাওয়া সবচেয়ে বড় ছেলে এক বছরের ইস্কান্দরকে পাচ্ছো। তোমার মুখে হাসি ফোটানো হারানো রতন অকালে পানিতে ডুবে বোবা হয়ে যাওয়া মেজো ছেলে আড়াই বছরের ইউসুফকে পাচ্ছো।

তোমার যাবারও পঞ্চাশ বছর আগে, প্রসব বেদনায় অ-ভূমিষ্ট শিশুসহ নিশ্চল হয়ে যাওয়া তোমার সোনামুখী হারানো মাকেও পাচ্ছো। তোমার বদমেজাজী বাবাকেও পাচ্ছো। তোমার চেয়ে দুই বছরের ছোট, তোমার ছোটবেলার খেলার সাথী তোমার আদেরর ছোট বোন মরিয়মকে পাচ্ছো। তোমার চেয়ে সাড়ে চার বছরের ছোট, তোমার কোলে পিঠে বড় হওয়া তোমার অতি আদরের ছোট বোন বেলাকে পাচ্ছো।

তোমার কাছে সবচেয়ে আদর্শ বুদ্ধিমতী ও প্রজ্ঞাবতী উদাহরণখ্যাত তোমার আদেরর ছোট বোন, তোমার বিশেষ পরামর্শদাত্রী আদরের আছিয়াকে পাচ্ছো। তোমার সৎ মায়ের মেয়ে, যাকে তুমি আছিয়ার মতো কোলে পিঠে বড় করলে, তোমার অতি প্রিয় আদরের বোন মোমেনাকে পাচ্ছো। গ্যাস্ট্রিক-আলচারে তোমার চেয়েও দশ বছর আগে নিরুদ্দেশ হওয়া তোমার সৎ মায়ের একমাত্র ছেলে, তোমার আদরের লাঠিয়াল আমার সেজো কাকা আফজালকে কাছে পাচ্ছো। দিনে দিনে তোমার চারপাশে আবার সবাই ধীরে ধীরে ভিড় করছে। এরা সবাই তোমাকে খুব ভালোবাসতো, বাবা।



এখন ইচ্ছে করলেই তোমার প্রিয় বন্ধু মহেন্দ্রকে নিয়ে তুমি যখন খুশি তখন, যেখানে খুশি সেখানে রাত বিরাতে ঘুরতে যেতে পারো। তোমার বন্ধু আর চির প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুস সাত্তার কাকার সঙ্গে যখন খুশি তখন, নাওয়া খাওয়া ভুলে এখন ইচ্ছে করলেই তুমি তর্ক বিতর্ক জুড়তে পারো। তোমার বন্ধু নূর মোহাম্মদ কাকাকে তুমি যখন খুশি তখন সাত্তার কাকার বিপক্ষে ইলেকশানে দাড় করিয়ে জিতিয়ে দিতে পারো।

ডাক্তার আলাউদ্দিন নানাকে নিয়ে তুমি যখন খুশি তখন ইনজেকশান নেবার নাম করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আড্ডা দিতে পারো। আবদুর রাজ্জাক নানার সঙ্গে তুমি যখন খুশি তখন গ্রাম্য শালিসীতে বিপক্ষ দলের হয়ে আইনি লড়াই করতে পারো। যোগেশ হালদার কাকার সঙ্গে তুমি যখন খুশি তখন দীঘিরজানের হাট থেকে ফেরার সময় অনেক রাত পর্যন্ত আড্ডা দিতে পারো।

আলাউদ্দিন মাস্টারের সঙ্গে তুমি যখন খুশি তখন বরইবুনিয়ার স্কুল মাঠে গিয়ে ফুটবল খেলা দেখতে পারো। দীন মোহাম্মদ মাস্টারের সঙ্গে তুমি যখন খুশি তখন গিয়ে তোমার দুই ছেলের পড়াশুনার অগ্রগতির খোঁজখবর নিতে পারো। শাহজাহান মামার সঙ্গে তুমি যখন খুশি তখন নতুন ধানের ফলন নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা শলাপরামর্শ করতে পারো। তুমি কী জানো, এরা সবাই তোমাকে খুব ভালোবাসতো, বাবা।

এখন ইচ্ছে করলেই শিব ডাক্তারের সঙ্গে তুমি যখন খুশি তখন নানা-নাতীর দীগন্ত বিস্তৃত আড্ডায় সকাল সন্ধ্যা রাত পার করতে পারো। তোমার তো মনে থাকার কথা রবি ও বৃহস্পতিবার শিব কাকা অনেক রাত করে বাড়ি ফিরতেন। যেদিন শিব কাকা মাটিভাঙ্গা বাজারে রাতে থেকে যেতেন, সেদিনের গল্প তোমরা পরের দিনে ডাবল ত্রিপল সময় নিয়ে করতে! ধীরেন ভাই'র সঙ্গে তুমি ইচ্ছে করলেই যখন খুশি তখন পায়ে হেঁটে চলে যেতে পারো নাজিরপুর অথবা পিরোজপুরে। তুমি কী জানা, এরা সবাই তোমাকে খুব ভালোবাসতো, বাবা।

১৯৯৬ সালের ৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে দশটায় তুমি অজানা রহস্যময় এক মহাজগতে চলে গেলে। তোমার জন্যে ইনজেকশান আনতে আমি গিয়েছিলাম নাজিরপুর। নাজিরপুর থেকে ঢাকায় তোমার ডাক্তার নিউরো সার্জন প্রফেসর আহসানউল্লাহকে ফোন করলাম। ডাক্তার বললেন, তোমার পাশে যেনো সবসময় অক্সিজেন রাখি। আর নতুন দুটো ইনজেকশান ফরমায়েশ করলেন। তার একটা পাওয়া গেল, আরেকটা নাজিরপুরে পাওয়া গেল না। ফার্মেসি থেকে আমাকে বললো, পিরোজপুরেও পাওয়া যাবে না। খুলনায় পাওয়া যাবে।

আমার হাতে থাকা ইনজেকশানটা তোমাকে দিয়ে অন্যটা আনতে আমি আবার খুলনা যাবো- এমনটা ভাবতে ভাবেত আমি বাড়িতে ফিরছিলাম। দীঘিরজান বাজার ক্রোস করে হেডস্যারের বাড়ি ফেলে সামনের ফাঁকা জায়গায়টায় হেডস্যারের বড় ছেলে বাপীদা'র সঙ্গে দেখা। অগ্রাহায়ণ মাসের ভাটির খালে ঝাকি জাল দিয়ে মাছ ধরছিলেন বাপীদা। আমাকে আসতে দেখে বাপীদা জাল রেখে তোমার কথা জানতে চাইলেন। বাপীদা আমাকে বললেন, বাবায় তোমাদের বাড়িতে গেছে, কাকুরে দেখতে। আমিও আসতেছি। তুমি যাও। আর বাড়িতে পৌঁছে কাকুরে ইনজেকশানটা দাও।

আমি বাড়ির পথে হাঁটা ধরলাম। কয়েক মিনিট পর কয়েকশো গজ সামনে পরলো আক্কাস ভাইজান। তোমার সেজো মেয়ের জামাই। রুনুর হাজব্যান্ড। জিজ্ঞেস করলাম, ভাইজান কই যান? আক্কাস ভাইজান বললো, বাজারে যাইতেছি ভাইডু। তুমি যাও। ওষুধগুলো পাইছো? কইলাম, একটা ইনজেকশান পাওয়া যায়নি। ওটা আনতে খুলনা যেতে হবে। আমি বাড়ির দিকে হাঁটছি।

আমি তখন একটা জিনিস খেয়াল করলাম, আক্কাস ভাইজান একটা পাঁচশো টাকার নোট বিড়ি পাকিয়ে পাকিয়ে নার্ভাসনেস দূর করছেন। আমাকে দেখার পর পাঁচশো টাকার নোটাটা কী করবে ঠিক বুঝতে পারছিলো না। অথচ আক্কাস ভাইজান আদতে তখন উল্টো পথে দীঘিরজান বাজারের দিকে যাচ্ছিলো তোমার কাফনের কাপড় কিনতে!

আর তখন আমার কানে ভেসে আসছিল মাইকের একটি ঘোষণা- 'একটি শোক সংবাদ। একটি শোক সংবাদ'। কণ্ঠসরটি ছিলো কাঁপা কাঁপা। কারণ, কাঁচা রাস্তায় রিক্সাভ্যানে ঘুরে ঘুরে ওই ঘোষণাটি দিচ্ছিলো আমার বন্ধু স্বপন। রহিম মামার ছেলে স্বপন। তুমি যাকে দুষ্টু ছেলে বলে জানতে। তোমার বকা খেয়ে স্বপন স্কুলে যাওয়া শুরু করেছিলো। স্বপন ঘোষণা করছিল-

''একটি শোক সংবাদ। একটি শোক সংবাদ। উত্তর বানিয়ারী নিবাসী, বিশিষ্ট সমাজসেবক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, গরীব-দুঃখী মানুষের প্রাণের বন্ধু, অত্র এলাকার অসাম্প্রদায়িক সম্পর্ক স্থাপনের অন্যতম প্রণেতা জনাব জয়নাল আবেদীন হাওলাদার, আজ সকাল সাড়ে দশটায় নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। মরহুমের নামাজের জানাজা বাদ আছর নিজ বাড়িতে অনুষ্ঠিত হবে। একটি শোক সংবাদ। একটি শোক সংবাদ...'' স্বপনের কণ্ঠে মাইকে ঘোষণাটি তখন থেমে থেমে রিপিট হচ্ছিলো!

শোক সংবাদটি আমি বারবার শুনছিলাম, বাবা। কিন্তু স্বপন ঠিক কার নাম উচ্চারণ করছে, আমি তখন একদম বুঝতে পারিনি। অনেক বার চেষ্টা করেও স্বপনের কণ্ঠে মাইকে ঘোষিত হওয়া ওই শোক সংবাদ থেকে মরহুমের নাম আমি একদম বুঝতে পারিনি, বাবা। স্বপন যখন নামটি উচ্চারণ করছিলো, তখন কথাটি বেশি বেশি রিকশাভ্যানে কাঁপুনি খাচ্ছিলো, আর আমার কান তখন রহস্যময় কোনো অজানা কারণে অসার থেকে বধির হয়ে গিয়েছিলো! অথচ ঘোষণার বাকি অংশের পুরোটাই ঠিক ঠিক আমি তখন শুনেত পাচ্ছিলাম!

কেবল মরহুমের নামের অংশটুকু ঘুরে আসলেই আমি কেমন অদ্ভুতভাবে হঠাৎ আশ্চার্যরকম বয়রা হয়ে যাচ্ছিলাম। স্বপনের ওই ঘোষণা শুনতে শুনতে আমি পরাণ মৃধার বাড়ি ছেড়ে হালদার বাড়ি রেখে যখন মাঠের ফাঁকা অংশে আসি, তখন দেখি- আমাদের বাড়ির দিকে পুরো গ্রামবাসীর নিরব মিছিল। দুই দিন আগে থেকেই ওরকম মিছিল দেখে দেখে আমি তখন অনেকটা অভ্যস্থ হয়ে গেছি। ঢাকা থেকে বাড়িতে আসার পর থেকেই ওই নিরব মিছিল আমি দেখেছি।

কিন্তু আজকের ওই নিরব মিছিলের যে আরো অনেক ভিন্ন মানে, আরো অনেক বেদনাবিদুর সুর মেশানো, আরো অনেক দূর নক্ষত্রের খবরে ভরপুর, আরো অনেক অনেক হারানোর কষ্টে মেশানো ছন্দে সুললিত, তা আমি তখন একদম বুঝতে পারিনি, বাবা। সবাই তখন আমাদের বাড়িতে যাচ্ছিলো আদতে তোমাকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার জন্যে। তোমার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার জন্য। কারণ এরা সবাই তোমাকে খুব ভালোবাসতো, বাবা।

আমি আমাদের পূর্বপাশের বাগানভিটার ভেতর থেকে ঘরের পেছন দিয়ে বাড়িতে ঢুকতেই মা আমার উপর ঝাঁপিয়ে পরলো। সবাই আমাকে ধরে নিয়ে তোমার পাশে গেল! তোমাকে সামনের বারান্দায় মাটিতে নতুন বিছানায় শোয়ানো হয়েছে। ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন তোমার শরীর ঢাকা শাদা কাপড় সরিয়ে আমাকে তোমার মুখ দেখালো! ওটাই ছিল আমার জীবনে প্রথম কোনো লাশের মুখ দেখার অভিজ্ঞতা, বাবা!

দীর্ঘ বারো বছর ৩৭ দিন পর ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি আমি আরকেটি লাশের মুখ দেখেছিলাম। সেটি ছিল আমার দ্বিতীয়বার কোনো লাশের মুখ দেখা। সেটিও ছিল তোমার মতো পৃথিবীতে আমার সবচেয়ে প্রিয়মুখ, আমার মায়ের মুখ। এরপর আর কোনোদিন আমি কোনো লাশের মুখ দেখিনি, বাবা। লাশের মুখ দেখার মত অস্ফূট বোবা কষ্ট পৃথিবীর কোনো ভাষায় অনুবাদ করা যায় না, বাবা। কোনো ভাষায় সেই কষ্টের কথা প্রকাশ করা যায় না, বাবা।

সেই বোবা কষ্ট কেবল বুকের অন্তহীন গহীনে কোনো অন্ধকার প্রকষ্ঠে ঘাপটি মেরে থাকে। বোবা কান্নায় যা কেবল সময়ে অসময়ে নিরবে দংশন করে যায়! পৃথিবীর উপকণ্ঠে অন্য কারো সঙ্গে সেই কষ্ট কখনো শেয়ার করা যায় না, বাবা। যাদের এমন কষ্টের অভিজ্ঞতা নেই, তাদের সেই রহস্যপুরীর অবয়বহীন অদৃশ্য বোবা কষ্টের তীল নমুনাও বোঝানো সম্ভব নয়।

এই পৃথিবী গ্রহে যারা কেবল বাবাকে হারিয়েছে, বা মাকে হারিয়েছে, অথবা বাবা-মা দু'জনকেই হারিয়েছে, কেবলমাত্র তারাই এই বোবা কষ্টের বেদনার ভার সইতে জানে! কিন্তু তাদের কেউ কোনোদিন এই কষ্টের অ-অনুবাদযোগ্য ভাষা কারো কাছে কইতে পারেনি, বাবা! এই কষ্ট কোথাও প্রকাশ করা যায় না। এই কষ্ট কেবল নিরবে বইতে হয় পৃথিবীতে থেকে যাওয়া অথবা বেঁচে যাওয়া তাদের অনাগত সন্তানদের! এরকম বেদনা খুব কষ্টের, বাবা! এরকম বেদনা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, বাবা!

তোমাকে খুব ভালোবাসি বাবা। তুমি ছিলে আমার সবচেয়ে পরম বন্ধু। আজ তোমার কথা খুব মনে পড়ছে, বাবা। তোমাকে খুব মিস করি। যখন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে খুব হিমসিম খাই তখন তোমাকে খুব মিস করি। যখন কোনো বিপদে পরি তখন তোমাকে খুব মিস করি, বাবা। যখন কোনো কাজে নিজেরই আনন্দ লাগে তখন তোমাকে খুব মিস করি, বাবা। কত বছর তোমাকে দেখি না, বাবা! খুউব মিস করি তোমাকে, বাবা।

আজ আমার পরম বন্ধু, আমার বাবার সাতাশতম মৃত্যুবার্ষিকী। অথচ মনে হয় এইতো মাত্র সেদিনের ঘটনা। দিনগুলো বছরগুলো কেমন দ্রুত চলে যায়। আর পেছনে ফেলে রাখে কেবল বেদনার রঙ, কষ্টের দাগ, আর হিশেবের খতিয়ান। জগতের সকল প্রাণি সুখি হোক। জগতের সকল প্রয়াত বাবাদের আত্মা চির শান্তি পাক!

৬ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৭
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×