somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হঠাৎ স্বর্ণকেশী! (-১, ২)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমি অনিক। সাদামাটা বৈচিত্রহীন। একঘেয়ে চরিত্র। তার উপর চেহারায় ভবঘুরে ভাব প্রকট। শুধু ভাবে নয়, আমি আসলেই ভবঘুরে। টাঙ্গাইলের ছেলে। স্কুল পেড়িয়েই ঘরছাড়া। ঢাকায় এসে পুরান ঢাকার ঘিঞ্জি মেসে থেকে নটরডেমে পড়েছি। তারপর বুয়েট আর বাউন্ডুলে হলজীবন। মাস্টার্সের সুযোগে আবারো নতুন করে ভবঘুরের ঝোলা কাঁধে জার্মানির মিউনিখে উড়াল দেয়া। সেই পড়াশোনার পাটও চুকে গেছে দিনকয়েক হল। ভিনদেশী এই শহরে কপালগুনে একটা চাকরিও জুটিয়ে ফেলা হয়েছে। সামনের মাস থেকে কাজ শুরু। এ মাসটা তাই বেকার।

সময়ের অভাবে পড়ে থাকা কাজের একটা লিস্ট বানিয়েছি। লিস্টের তিন নাম্বারে আছে দাঁতের ডাক্তার দেখানো। আজকে সকাল সাড়ে দশটায় টারমিন। টারমিন মানে অ্যাপয়েন্টমেন্ট। জার্মানি আসা অবধি টারমিনে টারমিনে জীবন অতীষ্ঠ। ইউনিভার্সিটিতে থিসিসের প্রফেসরের সাথে দুই মিনিট কথা বলব। অফিসের দরজায় কড়া নেড়েই সেরে নেয়া যায়। কিন্তু না, তার জন্যেও টারমিন লাগবে। অতিমানবীয় প্রফেসর তার অতি ব্যস্ত ক্যালেন্ডার থেকে সপ্তাহদুয়েক পর দয়া করে সময় দিলেও দিতে পারেন। কিংবা নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, খুলবো, সবচেয়ে কাছের টারমিনই তিন সপ্তাহ পর। ঘোড়ার ডিম! মাঝে মাঝে খুব রাগ হয়।

ভয় ভয় লাগছে। দাঁতের ডাক্তারের প্রতি সহজাত ভীতি কাজ করে। বছর দুয়েক আগে একরকম বাধ্য হয়ে গেলাম ডেন্টিস্টের কাছে। চারটা আক্কেল দাঁত একসাথে পাল্লা দিয়ে মাড়ি ফুরে ভীষণ বেকায়দায় বেড়িয়ে আসছে। পুরো আক্কেলগুড়ুম হয়ে গেলাম। এই ছাব্বিশ বছর বয়সে এত আক্কেল আমি কই রাখি, মাননীয় স্পিকার? যাহোক, ঠিক হল, দুই দফায় দুই দিনে দুটো করে দাঁত তোলা হবে। তো প্রথম দফার দিনে হাশিখুশি সরল চেহারার ডাক্তারমশাই সাঁড়াশীর মত দেখতে কলিজা হিম করা বস্তুটা মাত্র হাতে নিয়েছে আর সাথে সাথে আমি গাঁক গাঁক করে অস্ফুট স্বরে ইংরেজীতে আপত্তি জানালাম। সবে তখন জার্মানিতে এসেছি। জার্মান জ্ঞান বলতে ওই গুটেন মর্গেন পর্যন্তই। জার্মান ডাক্তার আমার চিঁ চিঁ শুনে থমকে গেল। ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরেজীতে বলল, ''দেখো, তুমি কি বলছো, আমি ঠিক বুঝতে পারছি না। আমার ইংরেজী বেশী সুবিধের না। আমি আসলে ঘোড়ার ডাক্তার।'' এই পর্যায়ে আমি চরম অবিশ্বাস নিয়ে তার দিকে তাকালাম। কোন মতে বললাম, কি বল তুমি; ঘোড়ার ডাক্তার মানে কি?? উত্তরে সে হড়বড় করে বলল, ''আমি আসলে ঘোড়ার দাঁতের উপর বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। মাত্র কয়েক বছর হল আরো পড়াশোনা আর ডিগ্রি যোগ করে মানুষের দাঁতের ডাক্তারির লাইসেন্স নিয়েছি। এখনো সপ্তাহে তিন দিন মিউনিখের আশেপাশের খামারগুলিতে ঘুরে ঘুরে ঘোড়ার দাঁত তুলি। আর বাকি দুইদিন এই চেম্বারে বসি। ঘোড়ার সাথে তো আমার জার্মান, ইংরেজী কোনটাই বলতে হয় না। কিন্তু এখন তোমার মত অনেক বিদেশী রোগী আসে। আমার খুব সমস্যা হয় কথা বুঝতে। তুমি কি আমাকে কোন উপদেশ দিতে পারো যে কেমন করে আমি আরেকটু ভালো ইংরেজী শিখতে পারি? আর হ্যাঁ, কি যেন বলছিলে তুমি, আবার বল তো? কোন সমস্যা?'' আমার মনে হল ঝেড়ে একটা দৌড় দেয়া উচিত। একদম পেছন ফেরা যাবে না। কিন্তু আত্মায় কুলালো না। তার বদলে আমি দাঁত তোলার উঁচু চেয়ারের প্রখর আলোর নিচে তবদা খেয়ে ঝিম মেরে বসে থাকলাম।

সেই রোমহর্ষক ঘটনাই এখন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। ভাবছি, যাব নাকি থাক আজকে? ডাক্তার যদি দাঁত ধরে নাড়াচাড়া দিয়ে অবস্থা আরো বেগতিক করে দেয়? শক্ত একটা যবের রুটি খেতে গিয়ে নিচের দাঁতের আনুবীক্ষনিক একটা অংশ ভেঙে গেছে। জার্মান রুটিও বটে। মাথায় মারলে মাথা ফেটে যেতে পারে। বাঙ্গালির ছেলে, কেন যে পাউরুটি ফেলে কাঠের টুকরা চিবাতে গেলাম! বাংলা ভাষার ব-বর্গীয় একটা গালি মনে আসছে। মেসে-হলে থাকার সুবাদে বঙ্গীয় ব- আর চ-বর্গীয় বিশেষ শব্দভান্ডারের ওপর ভালো দখল আছে। ঢোঁক গিলে বিশাল শক্তিশালী বাংলা গালিটা গিলে ফেললাম। বাইরে থেকে দাঁতটা দেখলে বোঝার উপায় নেই। কিন্তু জিভের ডগায় একটা অস্বস্তিকর অমসৃণতা সারাক্ষন উপস্থিতি জানান দিয়ে যাচ্ছে। নাহ, যাই; কারণ, এই টারমিন নেয়া হয়েছে তেরো দিন আগে। আজ না গেলে দেখা গেল তিন মাস পর আবার টারমিন পাওয়া যাবে। ততদিনে দেখা যাবে টিস্যু পেপারে মুড়ে দাঁত হাতে নিয়ে ঘুরছি। সুতরাং, যা থাকে কপালে, যাই আজকে। যা হয় হবে, হক মাওলা!

ডাক্তারের চেম্বার বাসা থেকে খুব একটা দূরে না। লিন্ডউর্ম ষ্ট্রাসে ৫২। ষ্ট্রাসে মানে স্ট্রীট বা রাস্তা আর কি। মিনিট বিশেকের হাঁটা পথ। মাথার উপর এক আকাশ রোদ। হেঁটে যেতে খারাপ লাগবে না। আর সমস্যা তো দাঁতে, পায়ে তো নয়, প্রবোধ দিলাম নিজেকে। কানে হেডফোনটা গুঁজে বেরিয়ে পড়লাম। ধীর লয়ে বেজে চলছে এড শীরান। গানের নাম ফটোগ্রাফ। গানটার ভেতর এক ধরনের বিভ্রম আছে। বিভ্রম আমার ভালো লাগে।

ফুটপাথ ধরে আমার পাশেই হাঁটছে আরেকজন। অল্পবয়সী এক তরুনী। বয়স পঁচিশেক হবে হয়তো। আমি অন্যমনস্ক। কিন্তু তার খুঁড়িয়ে চলা আমার দৃষ্টি এড়ালো না। তার বাম হাতে ক্রাচ, ডান পায়ে অতিকায় প্লাস্টার। প্লাস্টার নিয়ে হাঁটাচলার সুবিধার জন্যে হাঁটু পর্যন্ত মেডিকেল বুট। আন্দাজ করার চেষ্টা করলাম, প্লাস্টার আর মেডিকেল বুট, সব মিলিয়ে এই তরুনীর ডান পায়ের ওজন কত হতে পারে। পাঁচ, দশ, নাকি পনেরো? আমার পায়ের হাল্কা স্নিকার্সের তুলনায় তো নিশ্চিত বেজায় ভারী। কিন্তু হাঁটার গতিতে আমরা সমান। আমার তাড়া নেই, তাই কচ্ছপ গতিতে হাঁটছি। হঠাত কিসে যেন একটা ধাক্কার মতন খেলাম। তাল সামলাতে সামলাতে খেয়াল করলাম ফুটপাথ মেরামতের কাজ চলছে। ব্যারিকেডের মত দিয়ে রেখেছে ফুটপাথের এক পাশটা জুড়ে। সাইনবোর্ডও একটা বসিয়ে দিয়েছে। তাতে লেখা “বাউষ্টেলে”, মানে কন্সট্রাকশন সাইট আর কি। আর আমি অন্ধ সেই সাইনবোর্ডটাতেই ধাক্কা খেয়েছি। একেই বলে চোখের মাথা খাওয়া। আর ভাউ রে ভাউ, জার্মান বাউষ্টেলেও বটে। বাংলাদেশে তাও তো বর্ষাকালেই শুধু আল্লাহর দুনিয়ার সব খনন কাজ আর সৌন্দর্য্য বর্জনের, এ্যাই কি বলি, মানে বর্ধনের কাজ চলে। আর এই জার্মানমুলুকে বছর জুড়েই লেগে বাউষ্টেলের হাউ কাউ। মনে মনে গজগজ করছি আর মুখ দিয়েও এক দুটা গালি সুযোগ পেয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে বেমক্কা। ভীষন বিরক্তি নিয়ে সতর্ক ভাবে হাঁটতে শুরু করেছি। আমি বাউষ্টেলের গুষ্ঠি কিলানো বাদ দিয়ে অন্য দিকে মন দেবার চেষ্টা করছি। প্লাস্টারকুমারী আমার ক্ষনিকের বিরতিতে কিছুটা এগিয়ে গেছে। তার চোখ, কান, মাথা সব ঢাকা হালকা নীল রঙের একটা সুতি টুপিতে। এই আগস্টের ত্রিশ ডিগ্রির সকালে কোন পাগলে টুপি পড়ে বের হয়। পায়ের সাথে সাথে মেয়েটার মাথাটাও গেছে। আর আমি তাকে অল্পবয়সী তরুণীই বা ভাবছি কেন। পাশ দিয়ে, সামনে দিয়ে হেঁটে চলায় তার চেহারাটা তো এক বারও চোখে পড়ে নি। পঁচাত্তুরে বুড়িও তো হতে পারে। হাত থেকে ক্রাচ পড়ে গেলে তুলে দিতে গিলে খ্যাঁক করে উঠবে। এরকম তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে আমার ঝুলিতে। একবার বাসস্টপে অপেক্ষা করছি। বাস আসলো। আমি উঠতে যাচ্ছি। আমার সামনে এক নানির বয়সী ভদ্রমহিলা। হাতে বিরাট পেটমোটা বাজারের থলি নিয়ে বাসে উঠতে তার বেশ কষ্টই হচ্ছে। আমি ভদ্রতা করে হাত বাড়িয়েছি থলেটা বা তার হাতটা-যেটাই এগিয়ে দেবে, ধরবো বলে। আমাকে হতভম্ব করে বুড়ি নানু চিল-চিৎকার দিয়ে উঠলো। আমাকে প্রায় একরকম ধাক্কা মেরে এক ঝটকায় বাসে চেপে বসল। আমি ঘাবড়ে গিয়ে কেমন ক্যাবলা হয়ে থমকে গেলাম। বাস ড্রাইভার মনে হয় এমন খিটখিটে জার্মান বুড়োবুড়ির দল আর আমার মত নির্বোধ ভিনদেশী যুবক দেখে অভ্যস্ত। সে আমাকে সহাস্য ইশারায় যেন বলার চেষ্টা করল, “হালকাভাবে নাও আর চুপটি করে বসো। এমনটি যেন আর করো না, নইলে কিন্তু কাম্মে দেবে, হাহাহা...।“ আসলেই, বলা যায় না, দিলেও দিতে পারে কামড়ে। আমি ভয়ে কাচুমাচু দিয়ে হাত গুটিয়ে সেই যে ঝিম ধরে জানালার পাশের সিটে গিয়ে বসলাম, আজ পর্যন্ত ভুলেও কারো দিকে হাত বাড়িয়ে দেই নি। প্লাটারকুমারী, থুক্কু প্লাস্টারনানুর নীল টুপি আমাকে টকঝাল স্মৃতিটা আবার মনে করিয়ে দিলো। তাই পড়ে থাকা ইট বালু, যন্ত্রপাতির তোড়ে সরু হয়ে আসা ফুটপাথে আমি তার থেকে দুই হাত নিরাপদ দুরত্বে সন্তর্পনে হাঁটছি। আকাশে কোত্থেকে একখন্ড ছাইরঙ্গা মেঘ এসে জুটেছে। আর আজব ব্যাপার হল, এই মেঘটা আমার সঙ্গে সঙ্গে যাচ্ছে। কই যেন পড়েছিলাম, যদি যাও বঙ্গে, কপাল যায় সঙ্গে। মেঘ ব্যাটা কি কপাল হয়ে সঙ্গে সঙ্গে আসছে নাকি আজকে। কিন্তু আমি তো বঙ্গে নেই, আমি আছি জঙ্গে, মানে জার্মান মুলুকে। কিন্তু এই বংগ প্রবাদে বিশ্বাসী মেঘটা থেকে আচমকা একটা বাংলা বৃষ্টি নামলে সমূহ বিপদ। এই পথে বাস-ট্রাম এর লাইন নেই। আর সঙ্গে ছাতাও নেই। কাকভেজা হয়ে ডাক্তারের চেম্বারে পৌঁছাতে হবে। কেয়া মুশকিল! আনমনে হাত চলে গেল সাতদিনের না কাটা দাড়িতে আর কপাল বেয়ে নেমে আসা অবাধ্য চুলের ভিড়ে। মেঘ-বৃষ্টি, কাক-বক কি সব ভাবছি, এমন সময়ে কিছু একটা পতনের শব্দে চিন্তার ঘোর কেটে গেলো। মুহূর্তে সামনে তাকিয়ে দেখি প্লাস্টারকন্যার ক্রাচ মাটিতে আছড়ে পড়েছে।

(চলবে)
১২.০৯.২০১৮
মিউনিখ, জার্মানি
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩৪
১২টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×