somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হঠাৎ স্বর্ণকেশী (পর্ব ১৩)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



দশ মিনিটের মাথায় এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার ব্রিগেড আর তিনটা পুলিশের গাড়ি মিলে রাস্তা কর্ডন করে আলো-টালো জ্বেলে রাতটা একদম দিন করে দিল। লতা দারুন কাজ করেছে। কি হল, কি হল করে পিনিক খাবার ভেতরেও সে বুদ্ধি করে পুলিশে ফোন করে দিয়েছে। দুর্ঘটনার খবর জানানোটাই নিয়ম।

না-কুকুর না-শেয়াল জন্তুটাকে যখন বিশাল একটা প্লাস্টিকের ব্যাগের ভেতর ঢোকানো হল, আমি তখন ইচ্ছে করেই আমাদের গাড়ির সামনে ভেতরে বসা থাকা লতার জানালার সামনে দাঁড়ালাম। যেন লতা দৃশ্যটা ঠিক দেখতে না পায়। কাজটা সচেতন নাকি অবচেতন মনেই করলাম, জানি না। খামোখা মেয়েটার মনের উপর আর চাপ বাড়িয়ে কি লাভ?

তিন তিনটা গুলি খাওয়া নিথর পাশবিক দেহটা থেকে তখনো এক ধরনের জান্তবতা ঠিকরে পড়ছে। মেঘ সরে যাওয়া চাঁদের নরম আলো আর ভিড় জমিয়ে থাকা পুলিশের গাড়িগুলোর প্রখর আলো মিলে বাস্তব আর পরাবাস্তবের মাঝামাঝি একটা জগত তৈরি করে দিয়েছে বনের ভেতর দিয়ে যাওয়া আজকের এই পথের ধারে। বারবার মনে হচ্ছে কোথাও কিছু একটা গন্ডগোল আছে। ধরতে পারছি না। বোঝা তো দূরের কথা। খালি মনে হচ্ছে আধ ভৌতিক একটা থ্রিলার উপন্যাসের ভেতর ঢুকে গিয়েছি। উপন্যাসের নাম “কুকুরের অভিশাপ” জাতীয় কিছু একটা।

কখন যে নিঃশব্দে ফ্রাউ কেলনার এসে পাশে দাঁড়িয়েছে, টের পাই নি। চোখাচোখি হতেই বুঝলাম, তার আর আমার উদ্দেশ্য অভিন্নঃ লতাকে কোন কিছু দেখতে না দেয়া। এতক্ষণ হয়ে গেল, অথচ এই ভদ্রমহিলাকে একটা ধন্যবাদ দিয়ে কুলিয়ে উঠতে পারি নি। ফ্রাউ কেলনারের হাতব্যাগে আপেল কাটার ছুরির সাথে নিকষ কালো পিস্তলটা না থাকলে প্রানটা আজকে রাতে একদম বেঘোরেই যেত। পেশায় এককালের মিলিটারি নার্স ফ্রাউ কেলনার অবসরে যাবার পরও জিনিসটার মায়া কাটাতে পারেন নি। ট্যাক্স আর লাইসেন্স রিনিউ করে করে সেবাস্তিয়ানকে সাথেই রেখে দিয়েছেন সযত্নে। সেবাস্তিয়ান তার পিস্তলের নাম। পুরো নাম সেবাস্তিয়ান কেলনার। তাজ্জব বনে যাবার বদলে তাক লেগে গেল। এক গাল হেসে ফেললাম মুগ্ধতায়। এই মুহূর্তে ফ্রাউ কেলনার আমার অভিধানে এক অতিমানবীর নাম। আমি তাকে গভীর শ্রদ্ধা নিয়ে নতুন চোখে দেখছি। তার পিস্তলের গালভরা রাশভারী কোন নাম তো থাকতেই পারে, পারে না? পিস্তলের নাম সেবাস্তিয়ান কেন, জার্মান ফুটবলার বাস্তিয়ান শোয়ানষ্টাইগার হলেও অবলীয়ায় মেনে নিতাম। জান বাঁচানো অস্ত্র বলে কথা! বেঁচে থাকো বাবা সেবাস্তিয়ান।

মুশকিল হচ্ছে, আমাদের আজকের এই অ্যাডভেঞ্চারে ভরপুর যাত্রার বাকিটুকু পথ এই অতিমানবীকে গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আমার পক্ষে বোধহয় স্টিয়ারিং ঘোরানো সম্ভব হবে না। ফ্রাউ কেলনার গুলি চালানোর পর পুলিশ আসার অপেক্ষায় না থেকে কুকুরটাকে রাস্তার এক পাশে টেনে সরিয়ে আনার মত বোকামি করে হাত মচকে ফেলেছি। কিংবা মচকে না গেলেও ডান হাত ভালো করে আর সোজা করা যাচ্ছে না। এখন নিজের আঙ্গুল কামড়াতে ইচ্ছা করছে ক্ষোভে-দুঃখে। না জানি কপালে আজকে রাতে আরো কি কি আছে।
প্রচুর পরিমানে ফর্ম পূরন আর পাতার পর পাতা সাইন করে করে এক কি দেড় ঘন্টা পার হয়ে গেলো। জার্মানি কাগজের দেশ। পান থেকে চূন খসলেই তাড়া তাড়া কাগুজে ফাপরে পরে যেতে হয়। আর সেখানে তো কুকুর চাপা দিয়ে ফ্রাউ কেলনারের গলফ গাড়ির চলটা উঠিয়ে ফেলেছি। পাতাকে পাতা উড়িয়ে পুরো ঘটনা দাঁড়ি, কমাসহ লিখে লিখে মহাভারত লিখে ফেলেছে মাঝবয়সী ইন্সপেক্টর। ধৈর্য্যের বাঁধ যখন প্রায় ভেঙে যায় যায়, ঠিক তখন পুলিশের গাড়িগুলো বিদায় নিল। হাঁপ ছেড়ে বাঁচলাম যেন।

ওদিকে উত্তেজনায় ফ্রাউ কেলনারের চোখ চকচক করছে। গাড়ির চাবিটা তাঁর হাতে দিয়ে দিলাম দোয়া দরুদ পড়ে। সত্যি বলতে কি, আসলে ঠিক ভরসা পাচ্ছি না। অন্ধকার রাত। থেকে থেকে বৃষ্টি-বাদল চলছে। এখনও লতাদের গহীন গ্রামের বাড়িতে পৌঁছাতে ঘন্টা চারেক তো লাগবেই। মনকে স্বান্তনা দিলাম, যাক গেছে তো হাতের উপর দিয়ে, জানটা তো বাঙ্গালের ধরেই আছে এখনও। এই তো বেশি। কি যে যা-তা কান্ড একটা হয়ে যেতে পারত আরেকটু হলেই, ভাবতে গিয়েও ভাবতে চাইলাম না।

এর ভেতর অনেকক্ষন একইভাবে বসে থেকে লতার পায়ে ঝি ঝি ধরে গেছে। সে চাইছে তাকে যেন আধ শোয়া করে দেয়া হয়। আরেক বিপদে পড়লাম। তাহলে সিট বেল্ট বাঁধা হবে কেমন করে? ভ্রু কুঁচকে তিতি বিরক্ত হয়ে বললাম, "পারবো না!" লতা চিঁ চিঁ করেই যাচ্ছে নিচু স্বরে। ফাপর আর ফাপর। এবার বললাম, "এ্যাই মেয়ে, চোওওপ!" লতার অনুরোধ রীতিমত ঘ্যানঘ্যান ঠেকছে। ধ্যুৎ! দাঁত কিড়মিড় করে আবার বকা দিলাম, "নড়েচড়ে বস, ঝি ঝি চলে যাবে।" মাঝখান থেকে ফ্রাউ কেলনার বলে উঠলেন "দাও না যেভাবে চাইছে সেভাবে ব্যবস্থা করে। তোমার সমস্যা কি অনিক?" ফোঁস করে উঠলাম, "কিন্তু এভাবে তো সিট বেল্ট বাঁধা যাবে না। হাইওয়ে পুলিশ গাড়ি থামিয়ে ক্যাঁক করে ধরলে কি বলবেন, বলুন তো?" উত্তরে ফ্রাউ কেলনার যা বললেন, তাতে হাসবো না কাঁদবো, নাকি তাকেও কষে একটা ঝাড়ি মারবো বুঝতে পারছি না। ভদ্রমহিলা বলে চললেন, "ধরলে বলল, বাবারা, আমি বুড়া মানুষ। এত নিয়ম-কানুন জানি না। আমাদের যেতে দাও।" গাট্টাগোট্টা বাঁজখাই জার্মান পুলিশকে "বাবারা, ছেড়ে দাও, যেতে দাও" জাতীয় কথাবার্তা বললে কদ্দূর কি কাজ হবে কঠিন সন্দেহ আছে।

কিন্তু যাহোক, শেষ মেষ লতার ঘ্যানঘ্যানের জয় হল। বেচারা তো আর শখ করে অনুনয়-বিনয় করে নি। অস্বস্তি লাগছে বলেই তো করেছে। আহারে লতাটা। মায়া লাগল ভীষন। খুব সাবধানে আমার টান লাগা হাত দিয়েই তাকে এক রকম পাঁজকোলা করে শুইয়ে দিলাম। অনেক কসরৎ করে পিঠের নিচ দিয়ে সিট বেল্ট ঘুরিয়ে বাঁধতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। হাতের উল্টা পিঠ দিয়ে ঘাম মুছে গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসবো। লতা আউ করে উঠল। থতমত খেয়ে থেমে গেলাম। লতার কোথাও লেগেছে কি না বুঝতে পারছি না। তারপর চোখে পড়ল শার্টের বোতামে পেঁচিয়ে আটকে পড়া সোনালি চুল। “দেখছি, দেখছি” বলে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে চুল গেল আরো পেঁচিয়ে। গেঁড়োটা ভাল করে দেখতেও পাচ্ছি না। চশমাটাও ড্যাশবোর্ডের ওপরে রাখা। হাইপারমেট্রোপিয়া আছে। বেশি কাছের জিনিস ঝাপসা দেখি। লতা এখন ঝাপসা এক অবয়ব। কেন যে টি শার্ট বদলে ভদ্র গোছের এই শার্ট গায়ে চাপিয়ে আসলাম। টি শার্টের কোন বোতাম নেই। বোতামের বড়শিতে কোন মৎস্যকন্যাও আটকে পড়ে না। বড় নখও নেই যে সূক্ষ হাতে চুলগুলো বের করে আনবো বোতাম ঘরের ফাঁদ থেকে। এদিকে ঘাড়ে লতার গরম নিঃশ্বাস পড়ছে। আচ্ছা, কুকুরটা যদি আসলেই ওয়্যারউলফ হয়, তাহলে লতা আবার ড্রাকুলা নয় তো? এত কাছে পেয়ে ঘাড় মটকে আমার এবি পজেটিভ রক্ত সব লোপাট করে নেবে না তো? কি সর্বনাশ! লতার চুল থেকে তীব্র ল্যাভেন্ডারের ঘ্রান আসছে। কোথায় গেল কালকের ব্যান্ডেজ ব্যান্ডেজ ঘ্রান? মাতাল মাতাল লাগছে। লতা কিচিরমিচির করে কিছু একটা বলার চেষ্টা করছে। কিচ্ছু শুনতে পাচ্ছি না। কান ঝাঁ ঝাঁ করছে। নিরুপায় হয়ে ফ্রাউ কেলনারকে ডাকলাম। তার আপেল কাটার ছুরিটা এখন ভীষন দরকার।

ঘ্যাচাং...! ফ্রাউ কেলনার বাতাস ফুড়ে উদয় হয়ে গাছের ডালাপালা কাটার দুই হাত লম্বা কাঁচি দিয়ে লতার এক ফালি চুল কেটে দিয়েছেন। তার মুখে বিজয়ের চওড়া হাসি। বললেন, ”বাগানের জন্যে কাঁচিটা কালকেই কিনেছি। গাড়ির ব্যাকডালা থেকে আর নামানো হয় নি। কি দারুন কাজে লেগে গেল, তাই না, অনিক?”

জবাব না দিয়ে অনিক মিয়া তখন খোলা বাতাসে হাঁ করে বড় বড় শ্বাস নিচ্ছে। ফ্রাউ কেলনারের ইনহেলারটা পাওয়া গেলে মন্দ হত না। আরে, হাতের মুঠোয় কি? মুঠো খুলতেই দখিনা এক দমকা বাতাস এসে চুলগুলো উড়িয়ে নিয়ে গেলো। লতার সেই এক ফালি চুল কোন ক্ষনে কিভাবে এসে যে হাতের মুঠোয় বন্দী হয়েছে, জানা নেই। হাত বাড়িয়ে আবার ধরতে চাইলাম। কিন্তু আঙ্গুলের ফাঁক গলে ঝিকমিকিয়ে কি এক আঁধারে মিলিয়ে গেল সোনালি রেশমগুলো। ঠিক জোনাকির মত। রুদ্ধশ্বাসে মুগ্ধ হয়ে দেখলাম সেই রেশমি ঝিলিক। চাঁদের আলোয় লেখা এই ছোট্ট গল্পটা আমি ছাড়া আর কেউ জানলো না।

ফ্রাউ কেলনার হাঁক দিলেন, "কি অনিক, এখানেই বাড়িঘর করে থেকে যাবে নাকি? লক্ষী ছেলের মত গাড়িতে এসে বস। নইলে গেলাম আমরা তোমাকে ফেলে।" সাথে সাথে ইঞ্জিন স্টার্টের শব্দ। পড়িমড়ি করে এসে বসলাম। আড়চোখে পেছন ফিরে দেখি লতা আবার ঘুমিয়ে কাদা। নাক ডাকাও চলছে পাল্লা দিয়ে। কিন্তু আমার কাছে মনে হল ঘুমিয়ে থাকা লতা যেন রূপকথার সেই রাজকন্যা। সোনার কাঠি আর রূপার কাঠির পাহারায় যাকে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে অনন্তকাল ধরে। "যে রাজকন্যার ঘুম আর ভাঙ্গে না, রাজপুত্রের চক্ষে পলক আর পড়ে না...।"

সিট বেল্ট বাঁধার সময়টুকুও পেলাম না। হ্যাঁচকা টানে ছিটকে পড়ার দশা। ফ্রাউ কেলনার একবারও ডানে বামে না তাকিয়ে, কোন রকম ইন্ডিকেটর না দিয়ে জোরসে এক্সিলেটর চেপে ধরেছেন। আতঙ্কে সিঁটিয়ে গেলাম। লাফ দিয়ে গাড়ি একদম মাঝ রাস্তায়। সত্তর লেখা সাইনবোর্ড দেখিয়ে মিনমিন করে বললাম, "একটু কি আস্তে চালানো যায়?" ফ্রাউ কেলনার একটা দূর্বোধ্য ক্রুর হাসি দিয়ে ঘোষনা দিলেন যে আজকে রাতে তিনি তার বয়সের চেয়ে কম গতিতে গাড়ি চালাতে নারাজ। ওদিকে গতির কাটা একশো পেড়িয়ে গেছে। আমি ঘোর অবিশ্বাস নিয়ে তাকিয়ে আছি এই ক্ষ্যাপা অতিমানবীর দিকে। আর ফ্রাউ কেলনারের নিরীহ গোলগাল কালো ফক্সোয়াগানটা হঠাৎ টকটকে লাল একটা খুনে ফেরারী হয়ে যেন অদৃশ্য সব পোরশে-মাজ্জারাতির সাথা পাল্লা দিয়ে বনপথের আঁধার ফুড়ে উড়ে চলছে দূর অজানায়।

(চলবে)

আগের পর্ব ১২ পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১১
৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য: টিপ

লিখেছেন গিয়াস উদ্দিন লিটন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৫




ক্লাস থ্রীয়ে পড়ার সময় জীবনের প্রথম ক্লাস টু'এর এক রমনিকে টিপ দিয়েছিলাম। সলজ্জ হেসে সেই রমনি আমার টিপ গ্রহণ করলেও পরে তার সখীগণের প্ররোচনায় টিপ দেওয়ার কথা হেড স্যারকে জানিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বৈশাখে ইলিশ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০



এবার বেশ আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছে । বৈশাখ কে সামনে রেখে ইলিশের কথা মনে রাখিনি । একদিক দিয়ে ভাল হয়েছে যে ইলিশকে কিঞ্চিত হলেও ভুলতে পেরেছি । ইলিশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×