চিলড্রেনস ফার্ষ্ট নামক এন.জি.ও এর মাধ্যমে অষ্ট্রেলিয়ায় যায় ওরা।
কয়েকদিন আগে এক জটিল অপারেশনের মাধ্যমে ওদের শরীর দু'টো আলাদা করা হয়। শংকা ছিল ওরা বাঁচবে কি-না। শংকা এখনও আছে।
কিন্তু আশংকার মাঝেও সুখের কথা হলো ওরা বেঁচে আছে।
হাঁসছে। খেলছে। সাড়া দিচ্ছে। এটা অনেক বড় পাওয়া।
আজকে পত্রিকায় ওদের ছবি দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল।
এখানে ক্লিক করুন
অপারেশনের সময় বা তার পরবর্তীকালে, এইরকম অনেক জোড়া লাগানো শিশু, এমনকি বড়রাও এর আগে মারা গেছে। ইরানের লাদেন আর লালেহ্- এর কথা মনে আছে নিশ্চয়ই? অপারেশনের ৫২ দিনের মাথায় ওরা মারা গিয়েছিল।
প্রানভরে প্রার্থনা করছি, তৃষ্ণা - কৃষ্ণা যেন ভালো থাকে।
ওরা যেন সুস্থভাবে বেঁচে থাকে।
যদি কোন মহানুভবের দয়ায় ওরা অষ্ট্রেলিয়াতে স্থায়ীভাবে থেকেও যায়, ওরা যেন ওদের মা-কে কখনো ভুলে না যায়। ওরা যেন বড় হয়ে বুঝতে পারে একজন মা কত কষ্টে তার এক মাস বয়সী বাচ্চাদেরকে এতিমখানায় দিয়ে দেয়?
বড় হয়ে ওরা যেন মায়ের কাছে, মায়ের দেশে আবার ফিরে আসে।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১