অনুপুঙ্খ চিন্তা, অভূক্ত চেতনা, কোনো কিছুই থাকেনা...
পশ্চিম আকাশে ধূসর মেঘের বিষণ্নতা মুছে দ্যায়
বিষের বোতলে বন্দী শ্রোণিহীন পথ,
তাকাও চোখের প্রতিকুলে অন্য কোনো চোখ হয়ে,
পার হও শ্বাসের নদীতে অবিরাম সাঁতার কেটে।
আক্ষেপের কাঁটাতারে ঘেরা, আহ! তুমিই সেই অনিকেত সত্য
পুষ্পায়ণের কালে কী ছিলে নিঃস্বার্থ গোপন কোনো অভিসারে?
সফেদ গল্পের শেষে ঝুপ করে নামে মৌন অন্ধকার
ঘুমঘুম গোধূলী যেনো ভাং খাওয়া, ঘুণে ধরা এক পৌরাণিক ক্যানভাস
বিমর্ষ কোলাজে ফুটে ওঠে আদিসব পাপের কথা।
কতশত ঘৃণা আর ক্ষমা লুপ্ত হয়ে যায়...
তুলতুলে, মখমলের মতন অলসতার পাশে সঙ্গোপনে রেখে যায় প্রত্ন-ব্যথা।
জিঘাংসার শরীরে পোড়ানো আমার এ লজ্জ্বার বিবরণ-
ভালোবাসে শুধুই মুগ্ধ কোনো রমণীয় আবরণ...
সলাজ-সহাস্য বদনে এ এক ক্লান্তিকর ভ্রমণ।