somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রিইফিকেশন এবং বাঙ্গালীর বসন্ত সেলেব্রেশন (একটি সমাজতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ফাগুনের প্রথম দিন। ঢাবির হাকিম চত্বরে চারিদিকে পহেলা ফাগুনের আবির রাঙ্গা হলুদ দেখতে দেখতে হলুদ খিচুরি খাচ্ছি। হঠাত তাড়াতাড়ি শুরু হলো মারামারি। এক টোকাই এর সাথে কথা কাটাকাটির জের ধরে হাকিমের দোকানের এক ছেলে ঘুষি চালালো।টোকাইও তার কাধে ঝোলানো বস্তা ঘুরিয়ে পাল্টা জবাব দিতেই দোকানের ছেলেটি আরো তেতে গিয়ে টোকাইকে শুইয়ে পা দিয়ে টোকাই এর অভুক্ত পেট মারিয়ে ধরলো।টোকাই “ওমা” ‘ওমা বলে চেচিয়ে যাচ্ছে। আশেপাশের ফাগুন উদযাপনকারীদের তখনো সাড়া নেই। গান বাজছে, ছবি তোলা চলছে, সেই সাথে হচ্ছে কথা এবং হাসি বিনিময়। কয়েকজন এসে দোকানের ছেলেটিকে সরিয়ে নিলো। টোকাই কিশোর কোনমতে উঠে কাদতে কাঁদতে একের পর গালি বর্ষণ করতে শুরু করে। চারপাশের ইতসব তখঅনো চলছে, টোকাই এর গালিতে ফাগুনের এতটুকু ঘা লাগে নি।

প্রকৃতির সর্বত্র বসন্ত আসে কিন্তু শ্রেণীশাসিত সমাজে সর্বত্র বসন্ত আসে না, যেমনটি আসে নি সেই টোকাই এর জীবনে। বসন্ত কেন্দ্রীভুত থাকে ধনী এবং মধ্যবিত্তের কাছে। আমাদের দেশের বনেদীরা অবশ্য নিউ ইয়ার আর ভ্যালেন্টাইনেই বেশী মশগুল, বসন্ত পহেলা বৈশাখ এই ধরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নেতৃত্বে থাকে মধ্যবিত্তরা। প্রখ্যাত জার্মান দার্শনিক কার্ল মার্ক্স-এর ভাষায় এরা হলো পেটি বুর্জুয়া যদিও নিজের লেখালেখিতে মার্ক্স এদের পাত্তা দেয় নি। মার্ক্স এর আগ্রহ ছিলো অপর দুই প্রধান শ্রেণীতে- বুর্জুয়া (ধনী যারা উতপাদন এর নিয়ন্ত্রঙ্কারী) এবং প্রোলেতারিয়াত (দরিদ্র যারা নিজেদের শ্রম বিক্রী করে জীবিকা নির্বাহ করে)। সহজভাবে বলা যায়, আপনি একটি ফ্যাক্টরিতে ম্যানেজার পদে আছেন,তাহলে আপনি হলেন পেটি বুর্জুয়া, ফ্যাক্টরির মালিক হলো বুর্জুয়া আর ফ্যাক্টরির শ্রমিক হলো প্রোলেতারিয়াত। তাহলে মার্কসের এর মতো বুর্জুয়াদের ক্রমাগত শোষনের শিকার হয়ে প্রোলেতারিয়াতদের মাঝে শ্রেণিগত চেতনা (class consciousness) আবির্ভাবের মাধ্যমে সমাজে বিপ্লব (revolution) হবে এবং বুর্জুয়াদের সরিয়ে সমাজের উতপাদনের নিয়ন্ত্রন নিবে প্রোলেতারিয়াতগণ।মার্ক্স এর ভাষায় বুর্জুয়া শাসিত পুজিবাদি সমাজ ব্যাবস্থা বা Capitalism (যে অর্থনৈতিক ব্যাবস্থায় যে কেউ যত খুশী সম্পদের মালিক হতে পারে) ধ্বসে পড়বে এবং শ্রমিক শাসিত সমাজতন্ত্র বা Socialism-এর আবির্ভাব ঘটবে। এই ধারণার প্রেক্ষিতেই মার্ক্স এবং এঙ্গেলস ১৮৪৮ সালে লিখেছিলেন কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো। পরবর্তীতে কমিউনিস্ট শাসিত সোভিয়েত রাশিয়ার দিকে নজর দিলেই বোঝা যায় মার্ক্স যেভাবে সমাজের পরিবর্তন অনুমান করেছিলেন সেভাবে তা ঘটে নি। সোভিয়েত রাশিয়ার পতন এবং যুক্ত্ররাষ্ট্রের কতৃত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের মোড়কে পুজিবাদের ধারণা প্রায় বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠা পায় এবং বিশ্বায়নের এই যুগে তা এখনো বেশ বহাল তবিয়তেই টিকে আছে।

প্রশ্ন হলো মার্ক্স এর এতো বাক বাকুম এর পড়েও কেন সেই ইউটোপিয়ান রেভুলুশ্যান হলো না কিংবা কিছু কিছু দেশে হয়েই বা টিকলো না কেন? এই ব্যাখা দিতে গিয়ে মার্কসিস্টরা ব্যাবহার করেন হাঙ্গেরিয়ান দার্শনিক জর্জ লুকাত-এর রিইফিকেশন তত্ত্ব। ১৯২৩ সালে প্রকাশিত History and Class Consciousness বইতে লুকাত রিইফিকেশন সম্পর্কে লেখেন “Reefication is the necessary immediate reality of every person living in capitalist society. Reefication requires that a society should learn to satisfy all its needs in terms of commodity exchange”.
অর্থাৎ একটি সমাজে তখনই রিইফিকেশন প্রযোজ্য হবে যখন সমাজের সকল চাহিদা পূরণ হবে পন্য বিনিময়-এর মাধ্যমে। প্রশ্ন আসবে বসন্ত তো বাঙ্গালীর একটি সাংস্কৃতিক উতসব। এর সাথে রিইফিকেশন তত্ত্বে উল্লেখিত পন্য বিনিময় এর সম্পর্ক কি? মার্ক্সীয় দৃষ্টিতে বলা যেতে পারে এখানে সংস্কৃতি বা culture নিজেই পণ্য এবং সংস্কৃতিকে পণ্য হিসেবে ব্যাবহারের প্রধান নিয়ামক হলো মিডিয়া।প্রতি বছর বসন্ত নিয়ে প্রচার করে মিডিয়া একটি ফেটিসিজম তৈরী করেছে যে আপনাকে বাঙ্গালী হতে হলে বসন্তে অবশ্যই পাঞ্জাবী বা শাড়ি পরে ঘোরাঘুরি করতে হবে, আপনাকে ভান করে যেতে হবে যে আপনার মনে (মূলত পোশাল-আশাকে) বন্সন্ত এসেছে। নিজের অভিজ্ঞটা থেকে বলি। আজ থেকে চার-পাচ বছর আগে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিকে ছিলাম তখন দেখতাম পহেলা ফাল্গুনে হলুদের আবরণে সেজে গুজে লোকজন আসতো বিকালের দিকে।সকাল থেকে যদিও চারুকলায় অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যেতো কিন্তু সেখানেও সেরকম ভীড় চোখে পড়তো না। আর এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ ভাগে এসে সদ্য সমাপ্ত পহেলা ফাল্গুনে দেখলাম সকাল থেকেই ক্যাম্পাস লোকে লোকারণ্য (কিংবা হলুদে হলদারণ্য)। অনেকেই হয়তো দেখে বলতে পারেন ভালোই তো, বাঙ্গালী আরো সংস্কৃতিমনা হয়েছে, প্রকৃ্তিপ্রেমী হয়েছে। এখানে আবার পালটা প্রশ্ন করা যেতে পারে এই বাঙ্গালী কোন বাঙ্গালী? এই বাঙ্গালী হলো ধনী এবং মধ্যবিত্ত বাঙ্গালী, এই বাঙ্গালী হলো রিইফাইড বাঙ্গালী।

আগেই বলেছিলাম Class consciousness এর কথা। মার্ক্সীয় দৃষ্টিতে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের জন্য প্রয়োজন Proletariate class consciousness যে চেতনায় উদ্ধুদ্ধ হয়ে শ্রমিকেরা একত্রে বুঝতে পারবে তারা বুর্জুয়া দ্বারা নিষ্পেষিত (মার্কসীয় ভাষায় alienated) এবং বুর্জুয়াদের সাথে প্রলেতারিয়েতদের শ্রেণী সংঘাতের (class conflict) মাধ্যমে সমাজে বিপ্লব সাধিত হবে।যেমন Proletariate class consciousness এর কারণে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে গার্মন্টস শ্রমিকেরা রাস্তায় নামে।কিন্তু তাদের আন্দোলন বেশীদিন স্থায় হয় না কারণ এখন শ্রমিকরা (Proletariate) রিইফিকেশন-এর শিকার। রিইফিকেশন হলো এমন এক পরিস্থিতি যেখানে Proletariate class consciousness অনুপস্থিত থাকে এবং এর বদলে যা থাকে তা হলো Bourgeoisie class consciousness এবং false consciousness। ভারতে যেমন ক্রিকেট এবং সিনেমা নিয়ে সকল শ্রেনীর নারী পুরুষ শিশুর মাতামাতি। সিনেমার সুপারস্টার আর ক্রিকেটাররা সেখানে দেবতার মর্যাদা পায়। আবার সিনেমা এবং ক্রিকেট (বিশেষ করে আইপিএল) উভয়েই বুর্জুয়াগোষ্ঠী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত সেক্ষেত্রে ক্রেকেটীয় এবং সিনেমাজাত চেতনাকে বলা যেতে পারে Bourgeoisie class consciousness। আমাদের দেশে যার দাপট দেখা যায় তা হলো false consciousness। এ কথাটির সর্বপ্রথম ব্যাবহার করেন মার্ক্সের দোস্ত ফ্রেডরিখ এঙ্গেলস। সাংস্কৃতি, ধর্ম এবং জাতীয়তাবাদ সবই এর আওতায় পড়ে। মানুষ সাংস্কৃতিমনা হলা অথবা ধর্মপ্রাণ হলে অথা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হলে মানুষের মধ্যে পরিবর্তন আসতে পারে কিন্তু সমাজ কাঠামোতে কোন পরিবর্তন আসে না। উদাহরণসরূপ বলা যেতে পারে পহেলা ফাল্গুনের কথা। bourgeoisie consciousness থেকে মিডিয়ার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে আমি আপনি false consciousness এ উদ্বুদ্ধ হয়ে সেখানে অংশ নিচ্ছি, আমাদের মনে হচ্ছে আমরা আগের চেয়ে আরো বেশী বাঙ্গালী কিন্তু আমাদের সমাজে অসমতাগুলো এখনো প্রক্রিয়াধীন (টোকাইকে মেরে ধরে শুরুতেই এর উদাহরণ দিয়ে রেখেছি)। যদিও ব্যাক্তিগতভাবে আমি পহেলা ফাল্গুনকে পুরোপরী নেতিবাচক দিক থেকে নিতে অনিচ্ছুক। এ সকল অনুষ্ঠানে ফুল বিক্রেতারা অএঙ্ক লাভবান হয়, মানুষে মানুষে সৌহার্দ্য বাড়ে এবং সংস্কৃতি নতুন করে গতি পায়।

জার্মান সমাজবিজ্ঞানী হার্বাট মারকুজা তার “one dimensional man” বইতে রিইফিকেশনের আরেকটি মাধ্যম হিসেবে দায়ী করেছেন প্রযুক্তিকে। এই দৃষ্টান্ত আমি নিজেই দেখেছি পহেলা ফাল্গুনের দিন ক্যাম্পাসে। শাড়ী-পাঞ্জাবী আর গান-ঘোরাঘুরি সব ছাপিয়ে সবচেয়ে বেশী দাপট ছিলো ক্যামেরার ফ্ল্যাশের। কিছুক্ষন পর কিচ কিচ শব্দে ঝলসে উঠছে তা সর্বত্র অবিরাম। সূর্য যদি না উঠতো তাহলেও কোন ক্ষতি হতো না, ক্যামেরার ফ্ল্যাশের আলোতেই লোকজন নিশ্চিন্তে পথ চিনে নিতে পারতো।টিএসসি এর সামনে দিয়ে যাবার সময় হঠাত অনুভব হলো আমার জ্যাকেটে কি যেন বেজে আছে। দেখি জ্যাকেটের চেনে এক তরুনীর আচল আটকে আমার সাথে সাথে চলে আসছে। তরুণীর খেয়াল নেই, সে ফোনে উল্টোদিকে ঘুরে কথা বলছে তো বলছেই।তাড়াতাড়ি চেন থেকে আচল ছাড়িয়ে দ্রুতি হেটে চলে আসলাম। কোন অঘটন ঘটে নি। থ্যাঙ্কস টু রিইফিকেশন।

সন্ধ্যায় বাসায় ফেয়ারার জন্য শাহবাগে যাচ্ছি বাস ধরতে। আজিজ মার্কেটের সামনে এক ভদ্রলোক ফুটপাথে মটরসাইকেল তুলে দেয়ায় একটা জটলা সৃষ্টি হয়েছে। ফুটপাথে আবার হকাররা নানা জিনিষের পসরা সাজিয়েছে, আজ তাদের এক্সট্রা কিছু আয় করার মোক্ষম সুযোগ। মোটরসাইকেল আরোহী একটু একটু করে ঠেলে ঠেলে জটলার ভেতর দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে যাচ্ছে আর ইচ্ছেমতো ফুটপাথের হকারদের গালি দিচ্ছে তারা ফুটপাথ দখল করে তার রাস্তা আটকেছে কেন। মোটরসাইকেল আরোহী কিন্তু নিজেও ফুটপাতে তার মোটরসাইকেল তুলে নিয়ম ভেঙ্গেছেন যদিও কেউ সে কথা তুললো না। হকারগুলো নীরবে গাল হজম করে গেলো। রিইফিকেশনের প্রভাবগুলো এরকম। এক্ষেত্রে পুজিবাদী সমাজের একাগ্রতায় শ্রেণিগত বৈষম্য বৃদ্ধি পায়, যে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেনীর সাহিত্য বিজ্ঞান এবং রাজনীতিতে ভূমিকা রাখার কথা ছিলো (যেমনটা ঘটেছিলো পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে) তারা ভোগে বশবর্তী হয়ে শ্রেনী শোষণে ধণিদের সাথে হাত মেলায়। এর ফলে আমরা দেখতে পাই সমাজের দূর্নীতির বৃদ্ধি, রাজনৈতিক সংকট, মৌলবাদের উত্থান এবং ভবিষ্যতে দেখবো হয়তো আরো অনেক কিছু। লুকাত রিইফেকশন সম্পর্কে বলে গেছেন, “Just as the capitalist system continuously produces and reporoduces itself economically on higher and higher levels, the structure of reeifcation progressively sinks more deeply…into consciousness of man”.

(লেখকের কথাঃআমি কমিউনিস্ট বা মার্কসিস্ট কেউই নই। সামুতে সাধারণত রম্য লিখি । সমাজবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে ভাবলাম নিজের লেখাপড়ার বিষয় থেকেও কিছু ব্যাপার সামুর ব্লগারদের সাথে শেয়ার করি)।
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৃদ্ধাশ্রম।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৬



আগে ভিডিওটি দেখে নিন।

মনে করেন, এক দেশে এক মহিলা ছিলো। একটি সন্তান জন্ম দেবার পর তার স্বামী মারা যায়। পরে সেই মহিলা পরের বাসায় কাজ করে সন্তান কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

টের পেলে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

টের পেলে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

টের পেলে গুটিয়ে যায় লজ্জাবতী/ পরিপূর্ণ যৌবনে যুবতীর নিখুঁত অনুভূতি। আমার চাওয়া, ইচ্ছে, স্বপ্ন! আমার পছন্দ বুঝদার, সুন্দর হৃদয়ের রূপ! সৌন্দর্য সুন্দর যা চিরন্তন সত্য। কিন্তু সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের চার খলিফার ধারাবাহিকতা কে নির্ধারণ করেছেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব)... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×