সোমবার সকালে ঢাকা থেকে রামুতে পৌঁছানোর পর শেখ হাসিনা গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে ওই হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বৌদ্ধ মন্দিরগুলো পরিদর্শন করেন। তিনি একে একে সীমা বৌদ্ধ বিহার, রাখাইন বৌদ্ধ মন্দির, লাল চিং, সাদা চিং, রামু মৈত্রী বিহার ও অপর্ণা মৈত্রী বিহারে যান এবং বৌদ্ধ ভিক্ষু ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরে রামু খিজারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কক্সবাজার আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সম্প্রীতি সমাবেশে ক্ষতিগ্রস
্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন তিনি।
বৌদ্ধ ভিক্ষু, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এ সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধী দলীয় নেতা এই ঘটনার জন্য আওয়ামী লীগকে দোষারোপ করছেন। কিন্তু আমি বলব, যখন প্রশাসনসহ সকলে মিলে সবাইকে শান্ত করার চেষ্টা করল, তখন স্থানীয় সংসদ সদস্য এসে কী করলেন।”
“উনি এখানে আধ ঘণ্টা ছিলেন। রাত ১২টায় চলে যান। তারপরই এ ঘটনা ঘটে। আগে এর জবাব দিতে হবে। তিনি কি বলে গিয়েছিলেন, যাতে এই আগুন দেয়া হলো”, প্রশ্ন রাখেন প্রধানমন্ত্রী।
সুত্রঃ Click This Link
আমার প্রশ্ন বাংলাদেশ এর মাননীয় প্রধান্মন্ত্রীর কি ক্ষমতা কমে গেছে যে উনি সমাবেশে এসে দায়ি ব্যাক্তির দিকে আঙ্গুল তুলছেন? উনি কি নিজের দাম নিজেই কমাচ্ছেন না? উনি তো নির্দেশ দিলেই দায়ি ব্যক্তিকে নিমিশেই ধরে ফেলতে পারে পুলিস......।