বেশ'তো! এই না-হলে আমুলিগ!
আগে যে লোক তাদের বাপ ছিল ( উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ), তখন সব ঠিকই ছিল, তখন সব জায়েজ ছিল, তার সকল কাজেই তুমুল করতালি।
সে এখন আর আগের মত তাগড়া নেই,হাট পায়ের চামড়ায় ভাঁজ পড়তে শুরু করেছে। আল্লাহ'র চিন্তা মাথায় ঢুকেছে।
ন্যায়'কে ন্যায়, অন্যায়'কে অন্যায় বলতে শিখেছে। তার'ই একটু প্রয়োগ হিসেবে মুজিবুল হক ফহিন্নির (সামান্য)
সমালোচনা করেছে। এই যা......!
কিন্তু তা ওদের পেটে সইবে কেন? তাই এই শেষ বয়সে, প্রকাশ্য দিবালোকে তাঁকে দিগম্বর করে, সাথে প্লাস পয়েন্ট হিসেবে
তাদের আঁতুড় ঘরে বন্দি করে, শাসিয়ে দিয়ে গেলো, "ভালো হওয়া চলবে না।"।
আগে জানতাম, সন্ত্রাসীদের সাথে একবার যোগ দিলে, পরে তাকে আর ভালো হতে দেয় না ওরা।ওদের গোপন কথা ফাঁস হয়
যাবে এই ভয়ে। এখন দেখছি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন (সেটা যে প্রক্রিয়ায়ই হোক !) একটা রাজনৈতিক দল থেকেও তার পুরনো কর্মীরা
রেহাই পাচ্ছে না।
>>> তিনি শিক্ষক মানুষ, মান সম্মান বিন্দু পরিমাণ হলেও থাকার কথা ( যদিও আওয়ামী'দের ওসব থাকে না সাধারণত!)। এই ঘটনার
পর , আল্লাহ'র কাছে প্রার্থনা করি, যেন তাঁকে হেদায়েত দেন। আমিন।