somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চীনে উচ্চশিক্ষার অ আ ক খ

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




চীনে পড়াশুনো নিয়ে রয়েছে অনেক জল্পনা কল্পনা এবং সার্টিফিকেটের মান নিয়ে সংশয় ! তবে সেগুলো কেবল জল্পনা কল্পনাই । চীনে প্রায় এক হাজারের উপর বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। কিছুদিন আগে একটা সংস্থা এক হাজার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা করে। তারমধ্যে এশিয়ার দেশ চীনের রয়েছে সর্বোচ্চ ৯২টি, ভারতের দুটি ও পাকিস্তানের একটি বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু সমস্যা হচ্ছে চীনের সব বিশ্ববিদ্যালয় 'ওভারসিজ স্টুডেন্ট' বা বিদেশি শিক্ষার্থী নেয় না। আবার যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের পড়ার সুযোগ রয়েছে, সেগুলোর সবকয়টিতে বাংলাদেশিদের জন্য সুযোগ নেই।
তবে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট এনরোল করে এমন সব ইউনিভার্সিটিই পাব্লিক ইউনিভার্সিটি । কোন দেশের পাব্লিক ইউনিভার্সিটি নিশ্চয়ই খারাপ হবেনা । বাংলাদেশের যেমন বুয়েট অনেক ভাল কিন্তু তাই বলে যে রুয়েট খারাপ তা কিন্তু নয় । গ্রাজুয়েশন, পোষ্ট গ্রাজুয়েশনে ইউরোপিয়ান দেশ গুলোর বিশ্ববিদ্যালয়েও রয়েছে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ।
চীনে পড়াশোনার জন্য আবেদন করা খুব সহজ। তবে সঠিক মানুষ বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে করতে হবে। কিন্তু এখন বাংলাদেশে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে অনেক কমার্শিয়াল কন্সালটেন্সি ফার্ম। এদের খপ্পরে পড়লে আবেদনকারীর টাকা এবং সময় দুটোই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। নিজে নিজেও আবেদন করা যায় কিন্তু চাইনিজ ওয়েবসাইট গুলো দুরবোধ্যহওয়ায় কারো না কারো সাহায্য নিতেই হয়।
কেন যাবেন চীনেঃ
তুলনামূলক সল্প খরচে বিশ্বমানের এডুকেশন স্ট্যান্ডার্ডে পড়াশুনা করার সুযোগ । এশিয়ানদের জন্য তুলনা মূলক স্কলারশিপ পাওয়া সহজ। কম ব্যয়ে বসবাসের সুযোগ । কোর্স শেষে রয়েছে বিশ্ব সেরা কোম্পানিগুলোয় ইন্টার্শিপ এবং চাকুরির সুবিধা। তবে পড়াশুনা চলাকালীন সময়ে কোন ধরনের চাকুরির সুযোগ নেই । তবে ক্যাম্পাসের ভেতর ভার্সিটির অনুমতি সাপেক্ষে কাজ করা যায় । সেটা হাত খরচের জন্য যথেষ্ট তবে কখনো টিউশন ফি, ডর্মেটরি ফি এর জন্য যথেষ্ট নয়। অনেকে স্থানীয় স্কুল গুলোয় ফরেন ইংলিশ টিচার হিসেবে শিক্ষকতা করেন। চীনে এমবিবিএস বা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে কিন্তু সাধারণত কোন আইইএলটিএস বা টিওএফইএল লাগে না।কোন ভর্তি পরীক্ষাও দিতে হয়না। তবে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের এখন অনেক ভাল ভাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্কলারশিপ দেওয়া হয়। এসব স্কলারশিপ বিভিন্ন রকম। কোথাও শুধু টিউশন ফি ফ্রি, কোথাও হোস্টেল ফি ফ্রি, আবার কোথাও দুটোই ফ্রি। তারসাথে আবার মাসিক স্টাইপেন্ড বা ভাতাও দেয়া হয়।
চীনা ভাষা নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় থাকেন। কিন্তু এটা মোটেও চিন্তার কোন ব্যাপার নয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সবাই ইংরেজিতেই কথা বলেন। বিদেশি শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ইংরেজি মাধ্যমেই ক্লাস হয়। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়মিত ক্লাসের পাশাপাশি ফ্রি চায়না ভাষার ক্লাসও অফার করে। ভালোভাবে পড়াশুনা করলে ছয় মাসেই চীনা ভাষা শেখা সম্ভব।
সব থেকে বড় কথা হচ্ছে, ইউরোপিয়ান দেশ গুলোর মত ভিসা পাওয়া কঠিন নয় বরং অনেক সহজেই চাইনিজ ভিসা পাওয়া যায় । ভিসার ব্যাপারে সবাই এক্স -১ ভিসা নিয়ে আসবেন। এক্স -২ ভিসা বেশিরভাগ ভার্সিটিতেই গ্রহন করেনা।


যেসব বিষয় পড়ানো হয়ঃ
সাতটি প্রোগ্রামের আওতায় বৃত্তি দিচ্ছে চীন সরকার। এগুলো হল বাইল্যাট্রাল প্রোগ্রাম, চায়নিজ ইউনিভার্সিটি প্রোগ্রাম, গ্রেট ওয়াল প্রোগ্রাম, ইইউ প্রোগ্রাম, এইউএন প্রোগ্রাম, পিআইএফ প্রোগ্রাম এবং ডব্লিউএমও প্রোগ্রাম। চীন সরকার এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইউনেসকোর মতো আন্তর্জাতিক জোট ও সংস্থাগুলোর নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত এ প্রোগ্রামগুলোর অধীনে বিজ্ঞান, প্রকৌশল, কৃষি, চিকিৎসা, অর্থনীতি, আইন, ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা, ইতিহাস, সাহিত্য, দর্শন এবং চারুকলায় উচ্চশিক্ষা দেয়া হয়। চীনের ২৭৯টি বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়গুলোর ওপরে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, ডক্টরাল, জেনারেল স্কলার ও সিনিয়র স্কলার ডিগ্রি দিয়ে থাকে।


চাইনিজ ভাষা জানা থাকলে অগ্রাধিকারঃ ( অপশনাল)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অব মডার্ন ল্যাংগুয়েজ থেকে চাইনিজ ভাষায় বিভিন্ন কোর্স করার সুযোগ রয়েছে। এসব কোর্স করে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর লোকজন প্রতিবছর বৃত্তি নিয়ে চীনে পড়তে যাচ্ছেন। চাইনিজ ভাষায় যাদের দখল আছে তারা অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন। কারণ বিভিন্ন ডিগ্রির ক্ষেত্রে রয়েছে বিষয়ভিত্তিক মূল শিক্ষা ও চায়নিজ ভাষা শিক্ষার শর্ত। এক থেকে দুই বছর মেয়াদি চায়নিজ ভাষা শিক্ষা সফলভাবে শেষ করার পরই একজন আবেদনকারী মূল শিক্ষার কোর্স শুরু করতে পারবেন। তবে কোনো শিক্ষার্থী আগেই চায়নিজ ভাষায় মাধ্যমিক শিক্ষা নিয়ে থাকলে কিংবা এইচএসকে সার্টিফিকেটধারী (চায়নিজ ভাষার দক্ষতার সার্টিফিকেট) হলে রেহাই পাবেন ভাষা শিক্ষা কোর্স থেকে।
এবার চীনে পড়ার জন্য কিছু সাধারন প্রশ্নের উত্তর দিই-
সেশনঃ
মার্চ- ডিসেম্বর জানুয়ারি তে আবেদন জমা নেয়া শুরু হয়।
সেপ্টেম্বর- ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের পর থেকে আবেদন দেয়া শুরু হয়।
দ্রুত আবেদন করলে ফান্ড /স্কলারশিপ পাবার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় । মার্চ সেশনে মাক্সিমাম সময়ই ল্যাঙ্গুয়েস কোর্স থাকে । তবে কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি মার্চের মেজর কোর্স শুরু করে। আমার মতে সেপ্টেম্বর সেশনে যাওয়াই সব থেকে ভাল ।
যোগ্যতাঃ
Diploma:
- SSC GPA minimum 4.30
Undergraduate:
- SSC & HSC GPA minimum 8.00
Postgraduate:
- CGPA minimum 3.20
- 1 Publication / Research paper
- Graduation Certificate, Mark sheet, Achievement letter from any competition (if any)
এসএসসি এবং এইচএসসি মিলিয়ে জিপিএ ৯.০০ থাকলে প্রায় সব ইউনিভার্সিটিই আবেদন গ্রহন করে । তবে ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য জিপিএ ৮.০০ ও গ্রহন যোগ্য কিন্তু মেডিকেলের ক্ষেত্রে ৯.০০ ই প্রয়োজন (স্কলারশিপ)। এখান থেকে এমবিবিএস শেষ করার পরে ইন্টার্নশিপ চাইলে দেশে এসেও করা যায়। আবার চাইলে নিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও করা যায়। তবে হ্যাঁ, ইন্টার্নশিপ করার পর বিডিএমসি-তে একটি একশ' মার্কসের সনদ পরীক্ষা দিতে হয়, সময় থাকে একশ' মিনিট। এই পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার যোগ্যতা বাংলাদেশের মেডিকেল এর মতোই। মানে নতুন নিয়ম অনুসারে এসএসসি ও এইচএসসি মিলিয়ে ৯ পয়েন্ট থাকতে হবে।
সুতরাং এসএসসি ও এইচএসসি-তে খারাপ রেজাল্ট করে চীনে পড়তে গেলেও পাশ করার পর শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশে ডাক্তারির সনদ পাওয়া যাবে না।
স্কলারশিপঃ
চীনে সরকারি/ প্রদেশ / ইউনিভার্সিটি সহ অনেক ধরনের স্কলারশিপ দেয় । এসএসসি এবং এইচ এসসাইট যাদের মোট জিপিএ ১০ ( গোল্ডেন)/ ১০।০০/৯.০০/৮.০০ তাদের অগ্রাধিকার বেশি দেয়া হয় ।
বর্তমানে পাঁচ ধরনের স্কলারশিপ রয়েছেঃ
1. Chinese Government Scholarship:
- Tuition & Accommodation fee waiver
- Stipend – 3000 RMB (max)
2. Chinese Universities/ Presidential Scholarship:
- Full tuition fee waiver (Partial / conditional )
3. Confucius Institute Scholarship
4. Local Government Scholarship / Provincial Scholarship:
- Full Tuition & Accommodation fee waiver
5. Enterprise Scholarship
সিএসসি স্কলারশিপ এর আওতায় টিউশন ও হোস্টেল ফি ফ্রি। আর সাথে থাকে স্মাতক পাশ ছাত্রদের জন্য তিন হাজার ইউয়ান (প্রায় ৩ হাজার ৭৫০ টাকা) এবং পিএইচডি ছাত্রদের জন্য তিন হাজার পাঁচশ ইউয়ান (প্রায় ৪৩ হাজার ৭৫০ টাকা) মাসিক স্টাইপেন্ড।
এই স্কলারশিপের জন্য বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আবেদন করা যায়। তবে চাইলে অধ্যাপকদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করেও আবেদন করা যায়।
আরেকটি স্কলারশিপ হলো আইএসএসপি। এর আওতায়ও কিছু স্কলারশিপ পাওয়া যায়। কিন্তু এতে সাধারণত মাসিক স্টাইপেন্ড থাকে না।
কোন স্কলারশিপে পুরো টিউশন ফি ফ্রি করে দেয়া হয় , কোনটায় অর্ধেক । কিছু কিছু স্কলারশিপে ডর্মেটরি ( হোস্টেল) ফি সহ মৌকুফ করা হয় । সরকারি স্কলারশিপে হোস্টেল, টিউশনফি ফ্রি সহ প্রতিমাসে হাত খরচের জন্য টাকা দেয়া হয় কিন্তু সে জন্য চাইনিজ ভাষায় পড়াশুনা করতে হবে । ইন্টারন্যশনাল স্টুডেন্টদের জন্য ইংলিশ এবং চাইনিজ দুই ভাষাতেই অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
আমি মনে করি ইংরেজিতে পড়াশুনা করাই অধিক যুক্তিযুক্ত । ভার্সিটির প্রেসিডেনশিয়াল কিংবা প্রভিনশিয়াল( প্রদেশ) স্কলারশিপ পাওয়া তুলনা মূলক সহজ ।
মেডিকেলের ক্ষেত্রে কোন স্কলারশিপ নেই বললেও চলে । থাকলেও সেটা অমাবস্যার চাঁদের মতন।


খরচঃ
নিজ খরচে পড়াশুনা করতে চাইলে –
ইঞ্জিনিয়ারিং এ বাৎসরিক টিউশন ফি- ২-৩ লাখ টাকার মত হয়। ভার্সিটিভেদে এই অর্থের তারতম্য হতে পারে।
মেডিকেলে ৩ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত বাৎসরিক টিউশনফি হয়ে থাকে।
মাসিক খাবার খরচঃ খাবার খরচ সম্পুর্ণ নিজের উপর , আপনি কেমন খাবেন তার উপর আপনার খাবার খরচ নির্ভর করবে। তবে সাধারণ ভাবে রান্না করে খেলে প্রভিন্স ভিত্তিক ৪ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে অনায়াসে খাওয়া যায়। আবার বাইরে খেলে মাসিক ২৫ হাজার টাকাও লাগতে পারে ।
হোস্টেল ফিঃ ভার্সিটিভেদে বাৎসরিক ৮০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
[ স্কলারশিপ পাওয়া কিছুটা সহজ বিধায় টিউশন ফি মৌকুফ হলে অনেক খরচই প্রায় কমে যায় । বছরে ১৫০০০০/= টাকা হলে খুব ভাল করে থাকা যায় স্কলারশিপ পেলে । ( ইঞ্জিনিয়ারিং ) ]
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
প্রয়োজনীয় সনদ এবং অন্যান্য :-
1. Passport | Notarized scan copy
2. Passport size image with white background
3. SSC, HSC, Diploma, Undergrad – Certificate, Mark sheet, Testimonial | Notarized Scan copy
4. IELTS / TOEFL / English proficiency certificate
5. Physical Examination Record
6. Police Clearance
7. Recommendation letter (2)
8. Study Plan
9. Birth Certificate / NID
10. Bio Data
11. Extracurricular activity certificate (optional)
12. Gap year experience (optional)
13. Job Experience certificate (if any)


প্রক্রিয়ার ধাপ সমূহ-
১) ট্রাস্টেড মানুষ কিংবা প্রতিষ্ঠান । বাংলাদেশের সব প্রতিষ্ঠানের সেবাই খুবই বাজে । টাকা এবং সময় দু'টোই অনায়াসে খোয়াতে পারেন।
২) আপনার সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, মার্কশীটের মতো কাগজপত্রগুলোর স্ক্যান কপি জমা দিয়ে চায়নাতে পাঠাতে হবে।
৩) চায়নাতে আপনার পাঠানো কাগজপত্র গুলো গ্রহনের পর নিদিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে হবে এবং JW202 ফরম পূরন করে এর জন্য আবেদন করতে হবে।
৪) এরপর JW202 কপি (China Ministry of Education এর অথরাইজ সীল যুক্ত প্রিন্টেড কপি) এবং Admission নোটিশ আসবে।
৫) এবার ভিসা প্রসেসিং এর জন্য মেডিকেল টেষ্ট ও ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
৬) ভিসা হয়ে গেলে আপনাকে ১বছরের টিউশন ফি ও আবাসিক খরচ বাবদ নগদ অর্থ চায়নাতে প্রদান করতে হবে।
৭) ব্যাস, এবার ল্যাগেজ রেডি করে এয়রপোর্টে দৌড় দিন।
৮) এরপর চায়নাতে পৌছে হালকা কিছু ফরমালিটি সেরে নিতে হবে। যেমনঃ বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইনাল রেজিষ্ট্রেশন, আবাসিক রেজিষ্ট্রেশন, মেডিকেল টেষ্ট, রেসিডেন্ট পারমিট এর এপ্লাই ইত্যাদি, তারপর ক্লাস শুরু।
এইতোহ, আজকের মত সল্পদৈর্ঘ্য আলোচনা এখানেই শেষ! কখনো আরো বিস্তারিত বিষয় ভিত্তিক আলোচনা করা হবে । ;)


Shihab A. Mamun
Huaiyin Institute of Technology- HYIT
Software Engineering

ইমেইলঃ [email protected]
wechat: dipu997
facebook: fb.me/shihab.dipu
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×