somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাকিস্তান বা ভারত ক্রিকেট টিমকে কি আমাদের সাপোর্ট না করলেই নয়!!!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এই বিষয়ে অনেকে অনেক কিছু লিখেছে, আমি আগুনে ঘি ঢালার জন্য কিছু লিখছিনা। কোনরকম ঘৃণা ছড়ানোও আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি নিজের যুক্তিবোধ থেকে ব্যাপারটাকে কিভাবে দেখি সেটাই লেখার চেষ্টা।

আমি ছোটবেলায় যখন ক্রিকেট খেলতে এবং বুঝতে শুরু করলাম তখন পাকিস্তানের সাপোর্টার ছিলাম। কারণটা খুব সহজ, যাদের সাথে খেলাধুলা করতাম তারা সবাই দেখতাম পাকিস্টানের সাপোর্টার। অন্য কোন টিম যে সাপোর্ট করা যেতে পারে সেটাই কখনো মাথায় আসেনি। তার উপর ইমরান খান, জাভেদ মিঁয়াদাদরা হছে স্বপ্নের ক্রিকেটার। সবাই ইমরান খানের মতো লাফ দিয়ে বল করার চেষ্টা করতো। তার সাথে ওয়াসিম আকরাম!!! বাংলাদেশ তখন শুধু এশিয়া কাপ খেলতো যেটা ২ বছর পরপর হতো। টিভিতে এশিয়া কাপ দেখাতো এর বাইরের টিমের প্লেয়ারদের ব্যাপারে তেমন একটা জানিওনা। যাই হোক, যেহেতু ভারতের তেমন কোন সুপার স্টার ও নেই, টেন্ডুলকারও তখনো টেন্ডুলকার হয়ে উঠেনি, সবার মধ্যে তখন পাকিস্তানের প্লেয়ারদের মতো খেলার আগ্রহ।

ব্যাপারটা প্রথম টলে উঠলো যখন আমার চাচা আমাকে সত্যিকার মুক্তযুদ্ধের গল্প বলতে শুরু করলেন। এর আগে বইয়ে পড়ে বুঝেছি মুক্তিযুদ্ধ খুব সম্মানের একটা জিনিস, এর কারণেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। একটা যুদ্ধ আমাকে খুব উদ্দীপন অণুপ্ররণা জাগালেও এর ভয়াবহতা নিয়ে কখনো মাথা ঘামাইনি। চাচু আমাকে বলা শুরু করলো যুদ্ধের সময় পাকিস্তানিরা কিভাবে আমদের মানুষজনকে মেরে ফেলেছে, কিভাবে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে, কিভাবে উনি বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে রাইফেল, গ্রেনেড দিয়ে যুদ্ধ করেছেন। মারা যেতে পারে এই ভয়টাই নাকি তখন কাজ করতোনা! আমার মামাও নাকি ট্রেনিং নিতে বর্ডার পার হতে গিয়ে শান্তিবাহিনীর কাছে ধরা পড়েছিলো! পড়ে জানলাম স্কুল পড়ুয়া আমার ফুফাতো ভাইকে অনেকের সাথে পাকিস্তানীরা ধরে নিয়ে গিয়েছিলো, উনি পরে ফিরে আসলেও এখনো মানসিকভাবে পুরাপুরি অসুস্হ। আব্বুকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জিগ্যেস করলাম যুদ্ধের সময়কার কথা। দেখলাম মুক্তিযুদ্ধ শুধু বীরত্বের কাহিনী না বা শুধু বীরশ্রষ্ঠদের গল্প না, আশেপাশের সব মানুষের জন্য এটা একটা ভয়াবহ সময় ছিলো। আমার মনটাই খারাপ হয়ে গেলো এসব জেনে। পাকিস্তান টিমকে সাপোর্ট করি দেখে নিজের উপরেই লজ্জা লাগতে লাগলো। এর উপরে আরো পেরেক ঠুকে গেলো যখন দেখি আমার ভাইয়া যে ক্যাডেট কলেজে পড়তো দেখে আমাদের সাথে খেলতোনা, পাকিস্তান টিমকে সাপোর্ট করেনা! আমিও ঠিক করে ফেললাম এই দেশকে কোনভাবেই সাপোর্ট দেয়া যাবেনা।

তো, আমি পাকিস্তানকে সাপোর্ট তো করিনা, বরং তখন কাউকে মাতামাতি করতে দেখলে রাগ লাগত। আশেপাশের বেশিরভাগ মানুষ এখনো পাকিস্তান ক্রিকেট টিমকে সমর্থন করে। ঐ যে একটা মোক্ষম যুক্তি আছে, খেলার সাথে রাজনীতি কেন? আমার কাছে ব্যাপারটাতো রাজনীতি মেশানো না, বরং পুরাপুরিই ইমোশন মিশানো! রাজনৈতিকভাবে পাকিস্তানের সাথে আমাদেরতো যথেষ্ঠ সম্পর্ক আছেই। খেলাধুলাতেও আমরা ওদের সাথে সব ধরনের খেলায় অংশগ্রজন করছি। আমরা ওদের দেশে যাচ্ছি, ওরা আমাদের দেশে আসছে, যথেষ্ঠ অতিথিপরায়ণতা ও করছি। বরং পৃথিবীতে রাজনৈতিক কারণে অনেক দেশের মধ্যে খেলাধুলা বন্ধ হয়ে যাওয়ার নজির ভুড়িভুড়ি। এক দেশের মানুষ আরেক দেশের মানুষকে দেখতেই পারেনা এমনো আছে। আমরাতো পাকিস্তানের খেলাও দেখা যাবেনা(যদিও আমি তেমন একটা দেখিনা) বা ওদের মানুষদের দেখলেই মারতে যেতে হবে তাও বলছিনা। ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের সব মানুষ ও নিশ্চয় ৭১ এর গণহত্যা সমর্থন করেনি। আমার একটা ঘটনা বলি, বিদেশে এক এয়ারপোর্টে বাবা মা সহ দাড়িঁয়ে আছি, একজন বয়স্ক লোক এগিয়ে এসে আব্বুকে জিগ্যেস করলেন কোন দেশের? বাংলাদেশ শুনে জড়িয়ে ধরলেন, বললেন নিজে পাকিস্তানের। আরো বললেন, রাজনৈতিকদের কারণে ২ দেশ আলাদা হয়ে গেলো। আত্মীয়-স্বজনরাও আলাদা হয়ে গিয়েছে। ৭১ এ বাংলাদেশের উপরে আক্রমণে তারা খুবি দু:খ পেয়েছিলো, এইসব। যাই হোক, পাকিস্তানের খেলোয়াড়রাও অনেকে নিশ্চয় জানেইনা আসলে কি হয়েছিলো ৭১ এ। তাদের ঘৃণা করতেও আমি বলছিনা। ওয়াসিম আকরাম বা সাঈদ আনোয়ারের ক্রিকেটীয় প্রতিভাকে প্রশংসা করতে বা দেখতেও মানা করছিনা। আসলে আমার আপত্তি শুধু এক জায়গাতেই, এইসব ভালো প্লেয়াররা যখন খেলতে নামে তখন কিন্তু একটা দেশ হিসেবে নামে, যে দেশের নাম পাকিস্তান। এই দেশকে আমরা সাপোর্ট দেই কিভাবে??? আমি বলছিনা ওদেরকে দেখলে থুথু মারতে হবে বা রেগে যেতে হবে, কিন্তু তাই বলে ওদের পতাকা নিয়ে নাচানাচি করতে হবে? যেখানে আমরা নিজেরাই বিশ্বমানের ক্রিকেট খেলি, সেখানে পাকিস্তানকে সাপোর্ট না করলে কি হয়! অন্য কোন দেশ কি ভালো ক্রিকেট খেলেনা? এখনতো চ্যানেল ঘুরালেই সবার খেলা দেখা যায়। মাত্র ৪০ বছর পরেই আমরা ভুলে গেছি গণহত্যার ভয়ংকর ইতিহাস? ভুলে গেলাম যে পাকিস্তানের পতাকার নীচে থাকতে না চেয়ে কতজন বন্দুকের সামনে ঝাপিয়ে পড়েছিলো?? আজকে আমাদেরই কয়েকজন ঐ পতাকা নিয়ে মাতামাতি করে!! বিশ্বের অন্য কোন দেশে বোধহয় এর নজীর নেই। ভিয়েতনাম, ইরাক বা আফগানিস্তান কি কোন দিন কোন কিছুতে বা খেলায় আমেরিকাকে সমর্থন দিবে? কোন মুসলিম দেশ কি কোন কিছুতে ইসরায়েলকে সাপোর্ট দেই? এখনো জার্মান-নেদারল্যান্ড, আর্জেনটিনা-ইংল্যান্ড ফুটবল ম্যাচ হলে রীতিমত যুদ্ধের দামামা বাজে! এখনো আরব দেশগুলো ইসরায়েলের সাথে কোন খেলায় অংশ নিতে আপত্তি জানায়! আর আমরা পাকিস্তান টিমের পতাকা মুখে, মাথার উপরে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়! আমি জানি আমার যুক্তিগুলো অনেকের কাছে খুবি ক্লিশে হয়ে যাওয়া পুরোনো কথা, মুক্তিযুদ্ধ হয়ে গেছে ৪০ বছর আগে, এখন কত মুক্তিযোদ্ধা স্বয়ং রাজাকারদের সাথে রাজনীতি করে বেড়ায় আর আমি এইসব কেন টেনে আনছি??

আরেকটা যুক্তি আছে, মুসলিমপ্রধান দেশ। ভালো। ধর্মের কারণে আমরা এখনো ইসরায়েলকে কোন খেলায় সমর্থন দেইনা, মুসলিম দেশগুলোর উপরে পশ্চিমাদের আক্রমণের কারনে ওদের উপরেও আমাদের অনেক রাগ। কিন্তু এই পয়েন্টেওতো পাকিস্তানকে আনতে পারছিনা! একটা মুসলিমপ্রধান দেশ হয়ে আরেকটা মুসলিম দেশের উপরে এই অত্যাচারের পরেও ওদেরকে একি কাতারে রাখতে হবে???

পাকিস্তান নিয়ে আমার বিষাদগারের কারণে আমার বন্ধুরা বলা শুরু করলো তুই কি ইন্ডিয়া সাপোর্ট করস? খুবি রাগ লাগতো। দুনিয়াতে কি এই দুইটাকে সাপোর্ট করতেই হবে? আমার মনে হতো ইন্ডিয়ান টিম সাপোর্ট করার মতো কোন টিম না, খেলা দেখতে মজা লাগেনা। অন্য কোন রাগ ছিলনা, বরং মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছে সেজন্য একটা ভালো বোধ ছিল ওদের জন্য। যাই হোক, ইন্ডিয়ার উপরে রাগট আসা শুরু করলো যখন বড় উঠলাম, রাজনীতি, অর্থনীতি, বাণিজ্য এইসব বুঝতে শিখলাম। দেখলাম এরা আমাদের উপরে প্রতি পদে পদে দাদাগিরি করে যাচ্ছে। ইচ্ছা হলেই এদের বিএসএফ এসে আমাদের নিরীহ মানুষদের মেরে ফেলছে! গ্রীষ্মে আমাদের নদীর পানি আটকে দিয়ে জমি ঠা ঠা করে দিচ্ছে আবার বর্ষা্য় পানি ছেড়ে দিয়ে ভাসিয়ে দিচ্ছে, সস্তা জিনিস দিয়ে আমাদের দেশ সয়লাব করে দিচ্ছে। এর উপরে ওদের নোংরা চ্যানেল দিয়ে আমাদের সংস্কৃতির বারটা বাজিয়েই যাচ্ছি। ইন্ডিয়ার সাপোর্টারদের পেলাম একটু অন্যভাবে, এরা পাকি সাপোর্টারদের মতো সরব না, কিন্তু ভিতরে ভিতরে দাঁত চেপে সাপোর্ট করে। ঐ যে বললাম পাকিস্তানকে সাপোর্ট করাকে গালি দিতাম, এর ফলে ইন্ডিয়ান সাপোর্টারদের স্বরুপ দেখার সৌভাগ্য হয়েছিলো। ইন্ডিয়া আমাদের সাথে খেলতেই চায়না, আমন্ত্রণ জানানো দূরের কথা, তার পরেও আমরা ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিমের জন্য বুক ফাটিয়ে ফেলছি! আমাদের ক্রিকেট টিমকে নিয়ে এ যাবৎ সবচেয়ে যা তা কথা বলেছে ইন্ডিয়ানরা, তার পরেও আমরা তাদের ভক্ত। একবার ভারতভক্ত আমাকে বুঝায়ছিলো আসলে ইন্ডিয়া আমাদের কত বড় বন্ধু! ৭১ এ সাহায্য করছে! সাহায্য কি আসলে আমাদেরকে করছিলো নাকি পাকিস্টানকে বাঁশ দিতে চাইছিলো সেটা ভিন্ন কথা, কিন্তু তাই বলে কি ওরা আমাদের সাথে যা ইচ্ছা তা করবে??

লেখা আর বড় করতে চাইনা। জাস্ট একটা অনুরোধ: ভারত, পাকিস্তানের খেলা দেখেন, খেলার প্রশংসা করেন, কিন্তু ওদেরকে ভালবেসে ফেলবেননা প্লীজ। শচীন টেন্ডুলকার বা ওয়াসিম আকরাম আপনার প্রিয় খেলোয়াড় হতেই পারে, কিন্তু ওদের পতাকা নিয়ে মাতামাতি করবেনা। পৃথিবীতে অন্য কোন দেশ নিয়ে কেউ এইরকম মাতামাতি করেনা। আর যেখানে স্বার্থের সংঘাত আছে সেখানেতো অবশ্যই করেনা। আমাদের নিজের দেশ ক্রিকেট খেলে, শুধু নিজের দেশের জন্য কি ভালবাসা দেখানো যায়না? আমি নিজে ইদানীং প্রায় ক্রিকেট দেখিইনা, শুধু বাংলাদেশের খেলার রেজাল্ট ফলো করি এবং বারবার মনটা খারাপ হয় এদের খেলার অবস্হা দেখে। এইবার পাকিস্তানের সাথে করুণ হারগুলার থেকেও বেশী মনটা খারাপ করে দিলো যখন দেখলাম এখনো গ্যালরীতে পাকিস্তান নিয়ে মাতামাতি হয়। আমরা কি সেলুকাসের সেই দেশ থেকেও বিচিত্র না!
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৯
১৪টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×