somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোট গল্প: পরিণতি

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১.
সিগারেটের কালো ধোঁয়ায় ছেলের মুখটা স্পষ্ট বুঝতে না পারলেও নজরুল সাহেব তার ছেলেকে ঠিকই চিনতে পেরেছেন । ছেলের যে অধঃপতন হচ্ছে তা তিনি অনেক আগে থেকেই ধারনা করেছিলেন, আর আজ তার প্রমান পেলেন । এখন শুধু এটুকুই প্রমান করা বাকি আছে যে, তার ছেলে সত্যিই কি সিগারেট টানছে, নাকি গাঁজা টানছে ? সারাদিনের হাজারো ব্যস্ততার পর বাড়ি ফেরার পথে ছেলের এই দুর্দশা দেখে কোন বাবারই বা মাথা ঠিক থাকে ! আবার তার উপর নজরুল সাহেব সারা জীবনে নিজে একবারের জন্যও সিগারেট টানেন নি, আর আজ তাকে তার ছেলের এই করুন দশা, নিজের চোখেই দেখতে হচ্ছে……

-রেহানা ! রেহানা !
=কি হলো ? এতো চেচাচ্ছো কেনো ?
-নীরব কোথায় ?
=কেনো ? বাইরে
-বাইরে সে তো আমিও জানি । রাত সাড়ে নয়টা বাজে, আর ছেলে এখনো বাড়ি ফেরে না । এটা কি খুব ভালো কথা ?
=এতো রেগে যাচ্ছো কেনো ? ও হয়ত পাড়ার মোরেই বসে আছে, আমাকে তো বলে গেছে ।
-না তা রাগবো কেনো ? আমার তো রাগার কোনো অধিকার নাই । সারজীবন ধরে গাঁধার মত খেটে যাচ্ছি । কোন ভাগ্যে, দুই পা ওয়ালা এক মানষের জন্ম দিয়েছিলাম, যে কিনা বড় হয়ে হয়েছে একটা নিশাচর জানোয়ার । কাম-কাজ নাই, পড়া-শোনা তো কিছু করে না উপরন্তু পাড়ার মোরে বসে চা-বিড়ি ফুঁকে, মেয়েদের কুনজর দেয় আর বাড়ি এসে সারারাত না ঘুমিয়ে ডিমে তা দেয় । বেয়াদ্দপ ছেলে কোথাকার !!!
=প্লিজ, এতো উত্তেজিত হয়ো না । আমি ওকে বুঝিয়ে বলবো, তুমি এখন ফ্রেশ হয়ে নাও, খাবে চলো ।
-রাখো তোমার খাওয়া, আমি ঘুমাতে গেলাম । রুমে ঢুকে খবরদার ডিস্টার্ব করবা না ।


২.
আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে,
দেখতে আমি পাই নি তোমায় দেখতে, আমি পাই নি ।

=নীরব, ভেতরে আসবো বাবা ?
: আসো আম্মু
=তোর গানের গলা এতো সুন্দর, যখনই ভাবি তোকে একটু শাসন করবো ঠিক তখনই তোর গান শুনে আমি মুগ্ধ হয়ে যাই, তোর গান আমাকে দূর্বল করে দেয় ।
: কি যে বলো না আম্মু
-তুই সারারাত জাগিস কেনো ? তোর ঘুম পায় না ?
: ঘুম পাবে না কেনো ?
-তাহলে ঘুমাস না কেনো ?
: কি জানি ? রাত হয়ত আমাকে ঘুমাতে দিতে চায় না ।
-কি সব বলিস আবোল-তাবোল ! তোর আব্বু তোর উপর প্রচন্ড রেগে আছে । তোর আব্বুর কাছে শুনলাম, তুই নাকি সিগারেট খাস ?
: ইয়ে মানে, মাঝে-মধ্যে বন্ধুরা দিলে খাই ।
-আর কখনো খাবি না ।
: আচ্ছা দেখি । আম্মু, একটা গান বলি ?
-আগে তুই আমাকে কথা দে, তুই আর কোনোদিন সিগারেট খাবি না !
: বললামই তো । বাদ দাও না এসব । আগে গান শোনো ……

মাঝে মাঝে তব দেখা পাই,
চিরদিন কেনো পাই না………


৩.
বাড়িটা বেশ বড়, দো-তলা হলে কি হবে ! যে বাড়ির সামনে এতো বড় একটা বাগান আছে সে বাড়ির পেছনে না জানি কি আছে । আবার গেটের পাশে দাঁড়িয়ে আছে দাড়োয়ান । গেটের সামনে গেলে কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দ কানে আসে । সবকিছু মিলিয়ে বেশ বড়-সড় ব্যাপার, শুধু বাড়িতে গাড়িটাই নেই, তাও মনে হয় সেটা কিনে ফেলবে দু-এক মাসে মধ্যে । সাধেই কি শিউলী নীরবকে ছেড়ে দিয়েছে, শিউলীদের বাড়ির সামনের দোকানে বসে নীরব এসব ভাবছে……
আসলে বর্তমানের ভালোবাসা-বাসি এক প্রকার লোক দেখানো খেলা । আর বিয়েটা হচ্ছে দর কষা-কষির মাধ্যমে ছেলে বা মেয়ে কেনা-বেচা করার বিশেষ প্রথা । তা না হলে, একটা মেয়ে কেবল মানসিক শান্তি লাভের আশায় ৩-৪ বছর একটা ছেলের সাথে চুটিয়ে প্রেম করার পরে বাবা-মায়ের কথা মত বাকি জীবন অর্থের সাগরে ডুবে থাকার আশায় আরেকজন কে বিয়ে করতে পারে কিভাবে ?

-মামা, চা তো ঠান্ডা হইবার লাইগছে ।
: হুম ? ও
-মামা, এতো কি ভাবেন ?
: হুম ? না, কিছু না ।
-মামা, চা কি গরম কইরা দিমু ?
: ধুর মিয়া, এতো বিরক্ত করেন ক্যান ? কত ?
-কি কত ? মামা
: বিল কত হইছে ?
-জ্ব্যা, সিগারেট ৪টা আর চা তিন কাপ, মট ৩৮ ট্যাকা ।
বিল পরিশোধ করে নীরব হাঁটা শুরু করলো……

বেশ কিছুদিন পরে……
আজ শিউলীর গায়ে হলুদ, বাড়ি ভর্তি মেহমান । মেহমানদের কথার শব্দে শিউলীর প্রচন্ড মাথা ধরেছে । কিছুক্ষন পরেই তাকে গায়ে হলুদ মাখিয়ে গোসল করানো হবে । এতোসব ফর্মালিটি শিউলীর একদম পছন্দ হয়না কিন্তু তারপরেও তাকে এসব ফর্মালিটি মেনে চলতে হবে । মেনে চলতে হবে কারন মানুষের জীবনে বিয়েটা সচারচর একবারই করতে হয়, শিউলীর মা বলেছেন । আর তাছাড়া একবার বিয়েটা হয়ে গেলেই তো শান্তি, সারাজীবনে আর কোনো ফর্মালিটির ধারও ধারতে হবে না । ও না না, ফর্মালিটি মেইন্টেইন করার থেকেও কঠিন কাজ মেয়েদের অবশ্য বিয়ের পরেই করতে হয়, আর সেটা হলো অভিনয় । স্বামীকে ভালোবাসার অভিনয়, শ্বশুড়-শ্বাশুড়ীর কথা শুনে চলার বৃথা অভিনয়, এছাড়া আরও অনেক অভিনয় আছে যেগুলা বিয়ের পরে মেয়েদের করতে হয় তবে এসব পরে পরিবেশের সাথে তাল মিলিয়ে শিখে নেওয়া সম্ভব……

বিয়ের টেনশনকে পেছনে ফেলে বারান্দায় এসে দাড়ালো শিউলী । আজ আকাশে ভীষণ মেঘ জমেছে । গায়ে হলুদের দিন বৃষ্টি হলে বরের বাড়ি থেকে লোক আসবে কিভাবে ? ধুর, এসব তো বাবা-মায়ের চিন্তা করার বিষয় । শিউলীর তো এখন শুধু মেঘ বৃষ্টিকে উপভোগ করার সময় । প্রায় ১০-১২ দিন হলো নীরবের সাথে তার দেখা হয় না । কি হবে দেখা হয়ে ? একজন ফিউচারলেস ছেলের জন্য ভাবন-চিন্তা করাটাই তো বৃথা ।
অবশেষে ডাক পড়লো শিউলীর, গায়ে হলুদ মেখে গোসল করতে হবে তাকে, কি আনন্দের বিষয় ! অথচ শিউলীর আজ কেনো যেন কোনো আনন্দই হচ্ছে না, হয়ত আকাশের মেঘের মত আজ তার মনের আকাশেও মেঘ জমেছে……


৪.
ফোটায় ফোটায় বৃষ্টি পড়ছে । ডাকবাংলোর ঠিক পাশেই বেশ বড় সাইজের একটা বট গাছের নিচে মানুষজনের বসার জন্য বাধাই করা জায়গা আছে । নীরব আজ সারাদিন ধরে এখানেই শুয়ে আছে । বিকাল হতেই প্রচন্ড ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পরে সে, কিন্তু কপাল মন্দ তাই বৃষ্টিও শুরু হয়েছে এই বিকাল থেকেই । বৃষ্টির ফোটা মুখে পড়তেই কিছুটা বিরক্ত হয়ে সে বটের পাতা মুখে দিয়ে রাখলো ।

-নীরব, এখানে শুয়ে আছো কেনো ?
: হুম ? কে ?
-গলা শুনে বুঝতে পারছো না আমি কে ? আমি শিউলী
মুখের উপর থেকে পাতা সরিয়ে হুরপার করে উঠে বসে পরে নীরব ।
: একি, তুমি এখানে কি করছো ?
-আমি সবকিছু ছেড়ে চলে এসেছি ।
: ক্যানো ?
-তোমার জন্য ।
: ওসব ন্যাকামী বাদ দাও ।
-আমি সত্যিই বলছি । আমি তোমাকে ভালোবাসি আর তোমার সাথেই সংসার করতে চাই ।
: এইকথা গুলা এতোদিন পরে মনে হলো কেনো তোমার ?
-বিশ্বাস করো আমি বিয়ে করতে চাইনি, বাব-মা আমাকে বিয়ে করতে বাধ্য করেছিলো ।
: আর এখন ? তুমি তোমার স্বামীর অবাধ্য বউ হয়ে আমার কাছে চলে এলে ? কি নিষ্ঠুর মেয়ে মানুষ তুমি !
-প্লিজ, নীরব । বিশ্বাস করো, আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না । আর আমি আমার স্বামীকে সব বলেছি, সে আমাকে ছাড়তে রাজী আছে ।
: হুহ, যে মেয়ে ভালো বর লাভের আশায় বয়ফ্রেন্ডকে ছাড়তে পারে, বিয়ের পরে ভালোবাসার প্রকৃত ঠিকানা খুঁজে পাওয়ার আশায় নিজের স্বামীকে ছাড়তে পারে, তাকে আমি কিভাবে বিশ্বাস করবো ?
-যদি তুমি আমাকে তোমার সাথে নিতে না চাও তবে আমার পক্ষে আমার স্বামীর ঘরে ফিরে যাওয়াও সম্ভবনা । আমি আত্মহত্যা করবো ।
: দ্যাখো, শিউলী প্লিজ অমন করো না, তুমি বাড়ি ফিরে যাও । আমি নিঃস্ব, কোনো মতেই তোমার সাথে আমার কোনো সম্পর্কই সম্ভব না ।
-ক্যানো সম্ভব না ?
: কারন আমি মানসিকভাবে অসুস্থ একজন মানুষ । আমার আজ কিছুই নেই । বাবা-মা, ঘর-বাড়ি কিছুই নেই আমার । তোমার বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর আমি নেশা শুরু করি, বাড়ির সমস্ত জিনিসপত্র চুরি করে বেঁচে দেই । একদিন আব্বু আমাকে খুব মার-ধর করে, আমি তা সহ্য করতে না পেরে তাকে ধাক্কা দেই । আব্বু সেদিনই স্ট্রোক করে মারা যান । আম্মু আমাকে ঘর থেকে বের করে দেয় । আমি নাকি আব্বুকে মেরে ফেলেছি । আমি নাকি বদ্ধ উন্মাদ ! বিশ্বাস করো আমি এমন ছিলাম না, আমি আব্বুকে মারিনি । আমিও বাঁচতে চেয়েছিলাম সুন্দরভাবে, কিন্তু পারিনি ।
-তুমি আমাকে মাফ করে দাও প্লিজ, নীরব । সবকিছুর জন্য আমি দায়ী । আমি আন্টিকে তোমার বিষয়ে সব খুলে বলবো, আন্টিকে বোঝাবো যে তোমার কোনো দোষ নেই । তুমি আবার ফিরে যাবে তোমার বাড়িতে ।
: না, আমি আম্মুকে আমার মুখ দেখাতে পারবো না । আমার সত্যি অনেক কষ্ট, তুমি চলে যাও এখান থেকে ।
-আমি চলে যেতে এখানে আসিনি । আজ বৃষ্টির দিন । তোমার কি মনে পড়ে না সেই বৃষ্টির দিনের কথা যেদিন তুমি আমাকে হলুদ সালোয়ার-কামিজ পরে আসতে বলেছিলে বাইরে, একবার দেখবে বলে । আমি এসেছিলাম । তুমি ভয়ে আমাকে বলতে পারো নি তোমার মনের কথা কিন্তু আমি ঠিকই বুঝেছিলাম আর আমিই তোমাকে প্রথম বলেছিলাম ভালোবাসি ……
: হুম, মন পড়ে ।
-আজ সেই গানটা শোনাও না প্লিজ । যেই গান শুনে আমি আমার প্রথম প্রেমের প্রেমে আবারো পড়ে যাবো । প্লিজ নীরব গাও না !
: যদি মন কাঁদে, তুমি চলে এসো
চলে এসো, এক বরষায়
এসো ঝর ঝর বৃষ্টিতে, জল ভরা দৃষ্টিতে
এসো কোমলও শ্যামলও ছায়
চলে এসো, তুমি চলে এসো এক বরষায় ।

“কি মামা, ঘুমায়ে ঘুমায়ে গান বানধেন ক্যান ?”-বলে নীরবের ঘুম ভাঙ্গালো ডাকবাংলোর একজন গেট ম্যান । নীরব উঠে বসে জিজ্ঞাসা করলো, “আপনি কে ?” “আমি কাশেম গেট ম্যান, রাত ৮ টা বাজে, বাড়িতে যাবেন না ?” “জ্বী আমার তো বাড়ি-ঘর নেই ।” “আপনার বাড়ি আছে না ঘর আছে সেইটা তো আমার দেখার বিষয়না, আপনি এইখান থেকে বের হন ।”
মেঘ ডাকছে । বৃষ্টি হয়ত কিছুক্ষনের জন্য থেমে আছে । তবে মাঝে মাঝে বজ্রপাতের বিকট আওয়াজ শোনা যাচ্ছে । নীরব একবুক হতাশা নিয়ে হেঁটে চলেছে । তার কাছে আজ কোনো গন্তব্যেরই ঠিকানা নেই, রাতের অন্ধকারের মাঝে মিশে যাওয়া ছাড়া…………
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×