রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা একজন ট্রাফিক পুলিশ কিংবা সার্জেন্টের মানসিক অবস্থা আমার-আপনার বোধগম্যের বাইরে... গম্যের চেষ্টা করতে যাবেন না, কখনই যাবেন না কারন পাগল হয়ে যাবেন।
কতটা স্ট্রেস নিয়ে এরা কাজ করে সেটা আপনি কখনও চিন্তাও করতে পারবেন না, যদি পারতেন তাহলে "নাহিদ জবানার পূর্বে একদশ শ্রেনীর ইংরেজী বইয়ে "নদীর ওপারের ঘাস সর্বদা সবুজ মনে হয়" এই কথাটি তৈরি হতো না!!
কারন রাষ্ট্রতন্ত্রে আমরা যাদের অভদ্র অশিক্ষিত বলে তাদের চেয়ে আমাদের শিক্ষা আর ভদ্রতার স্তর রাস্তায় নামলে খুব একটা উপরে থাকে বলে আমি মনে করিনা।
যত্র তত্র গাড়ি পার্কিং, উল্টো রুটে গাড়ি চালানো, কাগজপত্র কিংবা লাইট হেলমেট ছাড়া গাড়ি চালানো, সোজা কথায় ট্রাফিক আইন অমান্য করাকে আমরা আমাদের জন্মগত অধিকার হিসেবে মনে করি। এটা নিয়ে আমাদের যখন তারা বলে আমরা নিজেদের অপরাধে চুপ থাকি না, নির্লজ্যের মত চ্যাঁচামেচি করি।
সাংবাদিক লাঞ্চনার ঘটনায় এটাই বলবো
আপনার হেলমেট নেই, এটা একটা অন্যায়... মামলা করতে তাকে না দেয়া সেটা আরও বড় অন্যায়। এরচেয়ে বড় অন্যায় তর্কে লিপ্ত হয়ে ওয়াকিটকি কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করা, আপনার পরিচয়ে তাকে শাসানো...
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২২