.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ভোজন শেষে ভুড়িটা দুলিয়ে উঠিয়ে নামিয়ে
গভীর শীত নিদ্রায় বেটা ভুড়িয়াল ।
নাকে কাক তাড়ানো আওয়াজ তুলে
জগতের সব চিন্তাগুলি ভুলে ,
পাশেই ভয়ে কেঁদে মরে , ছোট্ট আদরের দুলাল ।
হঠাত-ই মৃদু করাঘাত দরজায়
কাঁদা ভুলে উতসুক চোখে চেয়ে রয় ,
স্তব্ধ বেজায় পক্ষাঘাত সম নাদুস ভুড়ি
কাকা রবে কাক গুলি জমেছে থেমেছে নাকের গোঁগানি ।
রাস্তার নেড়ি কুত্তাগুলোর সজাগ কান খাঁড়া
ঘটনা ঘটিবার তরে অঘটনে ,
সাদা বিড়ালটার গায়ে কাঁপুনি
বাতাসে চাপা কান্না ঐ নিরবতা ছাড়া ।
কেরে ঐ কড়া নাড়িস বারে বার ?
ভিক্ষারীর ভুখা পেট, ভয়ার্থ চেহারা ।
ছুটে দিক বিদিক, প্রাণটা গেল কী যায় ,
না !
গর্জন ওঠে কাঁপিয়ে আকাশ বাতাস ,
“ সদর দরজা লাগা হতচ্ছারা ”
তবুও কোমল যতনে অকাতরে বেজে ওঠে ,
কিছু দেন বাবা !
টিক টিক রবে ঘড়ির কাটা ঘুরে চলে ,
তবুও মনে হয় সময় হয়েছে মৃত ।
ঘটিত কর্মকান্ড ঘৃণ তব ঘটিতেছে অবিরত ,
মৃত নয় , সময় এর কবর হয়েছে উন্মচিত । (sarOwar)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




