ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ রাজীব হায়দার একজন ব্লগার বিভিন্ন ব্লগে তার পরিচয় থাবা বাব নামে। কে বা কারা যেন তাকে আজকে নিসংস ভাবে জবাই করে হত্যা করেছে । মানুষ কিভাবে এত নির্মম হতে পারে একজন মানুষকে এভাবে জবাই করে মারবে ?
এই হত্যাকান্ডের উপযুক্ত বিচার দাবি করছি।
সকলের ধারনা শাহবাগের প্রজন্ম প্রান্তরের একজন সাহসী যোদ্ধা হিসেবে থাকার কারনে এবং রাজনীতি মুক্ত একটা মন্চ করার চেষ্ঠার কারনে তাকে হত্যা করা হয়েছে । কে বা কারা হত্যা করেছে সেটা কেউ এখনো যানে না। ফেজবুকে বিভিন্ন মতামত এবং পোষ্ট দেখে আগ্রহী হয়ে উঠি আসলে কাহীনি কি কে বা কারা করেছে ? প্রথমত পাই সকলের শোক ভরা পোষ্ট তারপরে পাই কিছু মানুষের সমালোচনা। সামুতে তাকে নিয়ে একজন লিখেছেন যে তিনি মানুষিক রোগী ছিলেন। তারপরে পাই তার একটি নাস্তিক ব্লগ Click This Link এই ব্লগের পোষ্টগেুলো দেখে যে কোন মুসলিমেরই রাগ হবে । কারন এখানে আমাদের প্রিয় নবীকে এবং ইসলামকে অপমান করা হয়েছে।
তবে এখানে একটা বিষয় তার সর্বশেস পোস্টটি ২০১২ সালের আগষ্ট মাসে
করা। তারপরে আর পোষ্ট হয় নি। এখন প্রশ্ন আসে তাহলে কি এই নাস্তিকতার জন্য মেরে ফেলা হয়েছে ? এ প্রশ্নে জবাব আমার জানা নেই।
অনেকে বলবেন যে হ্যা আবার অনেকে বলবেন না কারন নাস্তিক মার্কা ব্লগটি অনেক দিন আগের এবং আপডেট হয় না। যদি এই ব্লগের কারনে মারা হয় তাহলে সেটা অনেক আগেই হয়ত মুসলিমপ্রান মানুষ করে ফেলত। তাহলে করল না কেন ? কারন ইসলামে হত্যা একটি পাপ। এবার আসি প্রজন্ম চত্বরে এখানে রাজনীতিকে কোন ভাবেই সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। তার পেছনে যে সকল মানুষ এগিয়ে আছে থাবা বাবা ও এদের একজন। তাহলে কি সুবিধা বাদী রাজনীতির স্বীকার ? এটা করা করেছে সরকার দলীয়রা ? নাকি অন্য কেউ। আজকে আবার প্রযন্ম চত্বরের নতুন কর্মসুচি দেয়া হয়েছে যাই হোক সেটা আর বললাম না। জানি না এটা কেউ পরবে কিনা তাও লিখছি।
বাংলাদেশের কোন ধরনের মার্ডারের বা ক্রাইমের খবর বাংলাদেশের আগে অন্য কোন দেশে প্রচার হয় না। তবে ব্যতিক্রম ঘটল এবার
Click This Link
পাকিস্তানের এই সাইটে নিউজটা সবার আগে পোষ্ট হয় তার মানে কি ? জামাতের হেড অফিস কিন্তু পাকিস্তানে তাহলে কি রাজাকারদের বাচানোর জন্য শিবিরের ক্যাডারদের এটি এক পে ব্যাক ?
হয়ত সে নাস্তিক ছিল কিন্তু ইসলামে কোথাও বলা নি যে বিনা বিচারে কাউকে হত্যা কর।
পরিশেসে এটা বলা চলে এই হত্যা প্রযন্মচত্বরের আন্দোলনকারীদের করুন পরিনতির ইংগিত দিচ্ছে। যদি রাজাকারদের বিচার না হয় এবং জামায়াতকে নিষিদ্ধ না করা হয় তাহলে সামনে তারা ক্ষমতায় এস সবাইকে কি করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
আমরা যানি আমাদের দেশে হাসিনা খালাম্মা যতেই চেষ্টা করুক না কেন পাবলিক তারে ২য়বার আনবে না। বাংলাদেশে এক সরকার ২বার দেশ শাষন করতে পারে না। তাই এটা নিস্চিত সামনে জামায়াত আসবে। কারন বিএনপি সরকারে থেকে কিছুই করতে পারে না। কারন তারা হচ্ছে খেলার পুতুল আর টাকা পাচারে ব্যস্ত মানুষ। দেশ তখন করে শাষন জামাত। তাই সবাইকে বলি ভাই যাই কর মাহবাগ থেকে জামায়াত নিষিদ্ধ না করা পর্যন্ত ঘরে ফিরে এসো না। সরকারের আশার কথা শুনে ঘরে ফিরলে সবার কপালে অনিষ্চিত ভবিষ্যত আসবে। তাই আন্দোলনকে আরো জোরালো করো।