ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত জিপিও এবং সচিবালয়ের মাঝামাঝি জায়গাতে জিরো পয়েন্ট নির্ধারিত করা আছে।
এই জিরো পয়েন্ট থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের দূরত্ব নিরূপণ করা হয় এবং দূরত্বটা জিরো পয়েন্টের সুদৃশ্য স্থাপনায় খোদাই করে লেখা হয়েছে।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে জিরো পয়েন্টের যে স্থাপনাটিতে দেশের বিভিন্ন জেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গার দূরত্ব খোদাই করে লেখা আছে সেটি এখন আর সর্বসাধারণের চোখে পড়ার মতো অবস্থায় নেই । কেননা জিরো পয়েন্টের লেখাগুলিকে এমন ভাবে রং দেওয়া হয়েছে যাতে লেখাগুলো দূর থেকে পড়াই যায় না ।
এই লেখাগুলি অনেক মানুষই আগ্রহ করে দেখার চেষ্টা করে। কিন্তু যেহেতু দূর থেকে দেখা যায় না তাই কেউ এটার কাছে এসে দেখার চেষ্টাও করে না । কিন্তু সেই সুযোগে বলতে গেলে এখানে নেইও।
জিরো পয়েন্টের এই দূরত্ব নির্দেশক লেখাগুলো অবশ্যই সর্বসাধারণের উপকারের জন্যই লিখিত হয়েছে । কিন্তু লেখাগুলোর সুবিধা মানুষ পাচ্ছে না । তাই কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি । লেখাগুলি মানুষ যাতে পড়তে পারে সেই ব্যবস্থা করা হোক । অন্যথায় জিরো পয়েন্ট এর এই স্থাপনাটি মানুষের কাজে লাগবে না ।
যেটা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত একটি ব্যাপার হবে।
অনেকেই বলবেন, জ্ঞান-বিজ্ঞানের এই চরম উৎকর্ষের যুগে এই সমস্ত জিরো পয়েন্টের কোন দরকার নেই। কেননা, এখন গুগলে সার্চ মারলেই যে কোন জায়গা থেকে যেকোনো জায়গার দূরত্ব মোবাইল থেকে দেখে ফেলা সম্ভব । এটা যদিও সত্য তারপরও প্রতিটি দেশেরই একটি জিরো পয়েন্ট থাকে। এমনকি প্রতিটি শহরেরও একটি জিরো পয়েন্ট থাকে । সেই জিরো পয়েন্টে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির দূরত্ব লেখা থাকে এবং সাধারণ মানুষ সেটা আগ্রহ নিয়ে দেখে।
বিষয়টি নিয়ে সদাশয় নগর কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি
ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত জিপিও এবং সচিবালয়ের মাঝামাঝি জায়গাতে জিরো পয়েন্ট নির্ধারিত করা আছে।
এই জিরো পয়েন্ট থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের দূরত্ব নিরূপণ করা হয় এবং দূরত্বটা জিরো পয়েন্টের সুদৃশ্য স্থাপনায় খোদাই করে লেখা হয়েছে।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে জিরো পয়েন্টের যে স্থাপনাটিতে দেশের বিভিন্ন জেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গার দূরত্ব খোদাই করে লেখা আছে সেটি এখন আর সর্বসাধারণের চোখে পড়ার মতো অবস্থায় নেই । কেননা জিরো পয়েন্টের লেখাগুলিকে এমন ভাবে রং দেওয়া হয়েছে যাতে লেখাগুলো দূর থেকে পড়াই যায় না ।
এই লেখাগুলি অনেক মানুষই আগ্রহ করে দেখার চেষ্টা করে। কিন্তু যেহেতু দূর থেকে দেখা যায় না তাই কেউ এটার কাছে এসে দেখার চেষ্টাও করে না । কিন্তু সেই সুযোগে বলতে গেলে এখানে নেইও।
জিরো পয়েন্টের এই দূরত্ব নির্দেশক লেখাগুলো অবশ্যই সর্বসাধারণের উপকারের জন্যই লিখিত হয়েছে । কিন্তু লেখাগুলোর সুবিধা মানুষ পাচ্ছে না । তাই কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি । লেখাগুলি মানুষ যাতে পড়তে পারে সেই ব্যবস্থা করা হোক । অন্যথায় জিরো পয়েন্ট এর এই স্থাপনাটি মানুষের কাজে লাগবে না ।
যেটা খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত একটি ব্যাপার হবে।
অনেকেই বলবেন, জ্ঞান-বিজ্ঞানের এই চরম উৎকর্ষের যুগে এই সমস্ত জিরো পয়েন্টের কোন দরকার নেই। কেননা, এখন গুগলে সার্চ মারলেই যে কোন জায়গা থেকে যেকোনো জায়গার দূরত্ব মোবাইল থেকে দেখে ফেলা সম্ভব । এটা যদিও সত্য তারপরও প্রতিটি দেশেরই একটি জিরো পয়েন্ট থাকে। এমনকি প্রতিটি শহরেরও একটি জিরো পয়েন্ট থাকে । সেই জিরো পয়েন্টে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির দূরত্ব লেখা থাকে এবং সাধারণ মানুষ সেটা আগ্রহ নিয়ে দেখে।
বিষয়টি নিয়ে সদাশয় নগর কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০৭