somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হারিয়ে যাওয়া সুবাস

১৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


প্রথম যে মেয়েটাকে দেখে আমার মনে হয়েছিলো, একে ছাড়া আমার চলবে না, তাকে ছাড়া আমার ঠিকই চলে যাচ্ছে। সে কখনও হয়ত ভাবেনি, আমাকে তার দরকার, আমাকে তার কখনও দরকারও পড়েনি। ব্যাপারগুলোকে সহজ ভাবে নিলেই সরল; জটিল ভাবে ভাবলেই কুটিল। তাকে নিয়ে এত আলাপ আলোচনা অথবা গল্প হবার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই, তবু কিছু কথা হয়ত আমি জানি না, অন্য কেউ জানে, আমার তা কখনও জানা হবে না জেনেও আমি ভেবে নিচ্ছি, আমি তা জেনে গিয়েছি।

আমার স্কুল জীবনের সবচেয়ে কাছের বন্ধু নয়, তার চেয়ে কিছুটা দূরের, এই যেমন ঘরে পরা ট্রাউজারের মতন; দরকার, প্রিয় অথচ অনুষ্ঠানে পরে যাওয়া কিংবা ভালো পোশাক হিসাবে পরিচয় দেবার মতন নয়। ঠিক তেমন এক বন্ধু আমার, ফেলে দেবার মতও না, আবার ঘটা করে সেরা বন্ধু, প্রিয় বন্ধু বলে আদিখ্যেতা করার মতনও না। আদিল নাম। আমাদের সময় স্কুলে নাইন টেনে পড়ি যখন, গণিতের খুবই জনপ্রিয় বই ছিলো আদিল। ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে ম্যাথ, উলটো ম্যাথ, সব পাওয়া যেত সেখানে। আমাদের স্কুলের গণিত শিক্ষক, হুবহু ঐ আদিলের ম্যাথই পরীক্ষায় তুলে দিতেন। একটু কষ্ট করে ঐ বইয়ের ম্যাথগুলো ঝালাই করে গেলে, নব্বইয়ের উপরে পাওয়াই যেত মার্কস। অথচ নিজের নামে একখানা বই থাকা সত্ত্বেও আদিল কি-না বারবার গণিতেই ফেল করত। ওকে আমি এত করে বুঝাতাম, আদিলের অঙ্ক করে যা ভাই। পাশ হয়ে যাবে।
ও শালা আমার কথা শুনতোই না। যে ছেলে ইংরেজিতে পঁচানব্বই পায়, সে কী করে গণিতে ফেল করে আমি বুঝতাম না। ও আমাকে বলত, আমি ওসব আদিল ফাদিলের ম্যাথ করতে পারব না ভাই। ফাইনাল আসুক, বইয়ের অঙ্ক আসবে, ওখানে ফাটিয়ে দিব।
এসএসসিতে আদিল ফাটিয়ে দিতে পারেনি, আবার নিজে ফেটে গিয়েছে ও কথাও বলব না। সব সাবজেক্টে এ প্লাস, শুধু দুই গণিতে এ মাইনাস।

কলেজ জীবনে আমি আর আদিল একই কলেজে পড়ালেখা করিনি। আমি ঢাকার এক নামকরা কলেজে, অপরপক্ষে আদিল, নাম না জানা এক কলেজে। যোগাযোগও এক রকম বন্ধ হয়ে গেলো। তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অতটাও প্রচলিত ছিল না, তাই কথা বার্তা কিংবা কী অবস্থায় আছে জানা হয়ে ওঠেনি।

প্রথম যে মেয়েটাকে দেখে আমার মনে হয়েছিলো, একে ছাড়া আমার চলবে না, তাকে আমি প্রথম দেখি রবীন্দ্র সরোবরের লেকের পাড়ে। পাতা ঝরা এক ফাগুনের দিনে। রঙ-বেরঙের গ্যাস বেলুনের ফাঁকা দিয়ে খানিকটুকু, এক ঝলক। বেলুনগুলো শক্ত হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বিক্রেতা বেলুনগুলোকে আলগা করেননি, উড়ে যাবে তাই। আমিও তেমন এক বিন্দুও নড়িনি, দৃষ্টি সরাইনি, মেয়েটা দৃষ্টির বাইরে চলে যাবে তাই। টি-শার্টের উপর, পাতলা হেরিংটন জ্যাকেট চাপানো মেয়েটার মধ্যে কী যেন ছিলো, আমার হৃদয় ব্যাকুল হয়ে বারবার বলেছিলো, মেয়েটার সাথে কথা বলি, আমার কথা বলা হয়নি।


এর মাঝে আমি একটা বাজে কাজ করেছিলাম, মেয়েটার পিছু নিয়েছিলাম। সন্ধ্যে নামার আগে আগে মেয়েটা রিকশা চেপে, যখন ধানমন্ডির মসৃণ রাস্তায় ছোটো করে কাটা চুল উড়িয়ে, ভেসে যাচ্ছিল, আমি তখন সাইকেল চেপে ওর পিছু পিছু গিয়েছিলাম। যতবার আমি ওর রিকশার কাছাকাছি চলে গিয়েছি, ততবারই আমার নাকে এসেছে, দারুণ মিষ্টি একটা ঘ্রাণ। পারফিউমের ঘ্রাণ? হবে হয়ত। আমি এরপর বহুদিন, বহু বছর ধরে, বহু পারফিউম কিনেছি, সে ঘ্রাণটা খুঁজেছি, পাইনি। আমার পারফিউমের নামটা জানা হয়নি। ঠিক ওর বাসার সামনে গিয়ে যখন রিকশা থামে, আমি সাইকেল থামাইনি। ভয়, সংকোচে ওর দিকে তাকাইওনি। এই বুঝি, বুঝে ফেলে আমি ওর পিছু নিয়েছি। এরপর মাঝে মাঝেই আমি রবীন্দ্র সরোবরে যেতাম, সন্ধ্যে নামার আগে আগে ওর বাসার সামনে সাইকেল নিয়ে দাঁড়াতাম। ওর দেখা প্রতিদিন পেতাম না ঠিক, তবু মাঝে মধ্যেই এক ঝলক দেখা, অল্প করে পাশ দিয়ে যাবার সময় সে ঘ্রাণ, আমার নেশার মতন হয়ে গিয়েছিলো। আমার নেশা কাটতে লেগেছিলো পাক্কা বছর তিনেক। কীভাবে কেটেছিলো, ঠিক মনে নেই। হঠাৎ করে কিংবা সময় নিয়ে আমি ধানমন্ডির ঐ বাসার সামনে যাওয়া কমিয়ে দিলাম। একসময় বন্ধ। মায়াগুলো, এমন হুট করেই কেটে যায় হয়ত।

আমার সঙ্গে সহসার দেখা, সহসাই। এক ভীষণ ঝড়ের দিনে, সহসা রিকশা করে যাবার সময়, ওর রেইনকোটের ফাঁক গলে মোবাইলটা পড়ে যায়।


আমি মোটরসাইকেল চালিয়ে যাবার সময়, সে মোবাইল কুড়িয়ে নিয়ে ফেরত দেই সহসাকে। সহসা অনেক করে ধন্যবাদ জানানোর পর, আমাকে যে কথা বলেছিলো, তাতে আমি খানিকটা অবাকই হয়েছিলাম। আমাকে সহসা বলেছিলো, আপনার ফেসবুক আইডিটা দেন তো। একটা থ্যাংক ইউ পোস্ট করব, আপনাকে ট্যাগ করে।
এসব ব্যাপার স্যাপারে আমি খুবই অনভ্যস্ত। আমার একটা ফেসবুক আইডিতে তখন পাঁচ বছর আগের প্রোফাইল পিকচার। কোনো পোস্ট নেই, কিছু শেয়ার করি না, মাঝে মধ্যে বন্ধু বান্ধবদের চাকরি পাওয়া, প্রমোশন, বিয়ে সাদির খবরে “শুভেচ্ছা অবিরাম” লেখা পর্যন্তই আমার ফেসবুক কার্যক্রম। সেখানে এই মেয়ে হুট করে অপরিচিত একজনের এভাবে ফেসবুক আইডি চাইবে, আমার তা কল্পনার বাইরে ছিলো। আমি দ্বিধা-দ্বন্দের দোলাচলে সহসাকে আমার আইডিটা দিয়ে দেই। অবচেতন মনে কিংবা সচেতনভাবে আমি বারবার সেদিন ফেসবুকে ঢুকে ঢু মারি, আমাকে ট্যাগ করে কোনো পোস্ট দিয়েছি কি-না কোনো রূপসী নারী। আমাকে নিয়ে কোনো পোস্ট আসে না। দু দিনের মাথায় আমি ধৈর্যহারা হয়ে ফেসবুকে ঢোকা বন্ধ করে দেই। তার দিন দুয়েক পরে, ফেসবুকে ঢুকে দেখি, আলিশা তানাজ সহসা নামে একজনের ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট। আইডির নিচে কাজী নজরুলের কবিতার লাইন,
“সহসা মৌন অরণ্যে আজ উঠেছে প্রবল ঝড়
ভিড় করে পাখি নীড় ছেড়ে কোলাহল-মর্মর।”


এক্সেপ্ট করার পর, দেখলাম মেয়েটা আমাকে শেষ দুদিনে অনেকগুলো মেসেজ করেছে। কেনো আমাকে নিয়ে থ্যাংক ইউ স্ট্যাটাস দিতে পারেনি, তার তালিকা। শেষ কয়েকদিনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে না-কি অন্য কিছুর চল চলছিল। এই যেমন যেদিন আমি মোবাইল ফিরিয়ে দিলাম, সেদিন বাংলাদেশ ভারতকে ওয়ান ডে ম্যাচে হারিয়ে দিয়েছে, তার পরের দিন-এক মেয়ে হারিয়ে যাবার কারণে সবাই দুঃখ কষ্ট করার পর, জানা গিয়েছে মেয়ে এক নেশাখোরের সাথে পালিয়ে গিয়েছে। এসবের মাঝে না-কি আমার থ্যাংক ইউ পোস্ট মার্কেট পেতো না। মার্কেট শব্দটা শুনে হুট করে নিজেকে “প্রোডাক্ট” বলে মনে হচ্ছিল। যদিও পরে এসব ব্যাপার একসময় আমার কাছে স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল। সহসা ফেসবুকিয় সেলিব্রেটি। ওকে বুঝে শুনে স্ট্যাটাস দিতে হয়, টাইমিং বুঝে কথা বলতে হয়। কিছু সময় বাদেই আমি আবিষ্কার করেছিলাম, সহসার সবই আমার উলটো। আমি সোশ্যাল মিডিয়া কেন্দ্রীয় মানুষ না। সহসার সবকিছুই ঐ সোশ্যাল মিডিয়া ঘিরে। আমি বই পড়তে ভালোবাসি, সহসার অত ধৈর্য নেই। এমনকি ওর প্রোফাইলে দেয়া লাইনটা যে কাজী নজরুল ইসলামের, সে খবরও ও জানে না। ভালো লেগেছে, তাই দিয়ে রেখেছে। আমরা যেন দুজনে ঠিক দুই মেরুর মানুষ, মননে, চিন্তায়। চেতনায় ও বিশ্বাসে।

আমি এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টুকটাক অভ্যস্ত হবার পরই, ভীষণ এক অস্বস্তিতে পড়ে গেলাম। আমার বন্ধু আদিল আমাকে একবার হুট করে, ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালো, আমি তা এক্সেপ্ট করার পর, ভীষণ চমকে গেলাম। অতটা চমকে আমি হয়ত আগে কখনও যাইনি। প্রথমত, গণিতে নিয়মিত ডাব্বা মারা আদিল এখন কানাডায় থাকে, ওখানে পিএইচডি করছে বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ। আচ্ছা এই ইঞ্জিনিয়ারিং-এ কি ম্যাথ লাগে না?
দ্বিতীয়ত, এ ব্যাপারটা কীভাবে হলো, কীভাবে ঘটল, আমি জানি না। আদিল বিয়ে করেছে। বিয়ের বয়স হয়েছে, আমি বিয়ে করেছি, আদিল কেনো করবে না? তাতে আমার অসুবিধা নেই। কিন্তু আদিলের স্ত্রীর চেহারাটা ঠিক যেন ঐ ধানমন্ডির সুবাস ছড়ানো মেয়েটার মতন। তখন কিছুটা লিকলিকে গড়ন ছিলো, এখন চেহারায় একটা ভারিক্কী ভাব এসেছে। ঐ মেয়েটার মতন নয়, ঐ মেয়েটাই। আদিলের স্ত্রী। এতোটাও চমকে যাবার মতন ঘটনা মানুষের জীবনে ঘটতে পারে? এমন ঘটনার সাক্ষী হতে পারে? আমি ভেবেছিলাম, যাকে আর কখনই দেখব না, যার খোঁজ খবর কখনই পাব না। সে আমার বন্ধুর স্ত্রী এখন। মেয়েটার নাম, অরণি। আমার চিনতে ভুল হবার কথা নয়, চিনতে ভুল হয়নি আমার।

এ ঘটনার রেষ আমার মস্তিষ্ক জুড়ে বহুদিন থাকলো। অরণি কি আমার ছবি দেখে আমাকে চিনতে পারবে? অরণি কি কখনও আমাকে দেখেছিলো? আমি জানি না।

সহসা এখন আমার স্ত্রী। ও এখন আরও পরিচিত মুখ হয়ে গিয়েছে। সেই সাথে আমিও। ও ফেসবুকে একটা পেজ খুলেছে, আমাদের বিয়ের পর, পেজের নাম “সহসার কুচিকুচি”, আমাকে ও ভালোবেসে “কুচিকুচি” বলে ডাকে। সেই নামেই পেজ। এখন ও ভিডিও বানায়, ভ্লগ করে। সেসব আমিও থাকি মাঝে মাঝে। আমাকে লোকে রাস্তা ঘাটে দেখলে, হুটহাট চিনে ফেলে। দৌড়ে এসে বলে, আরে কুচিকুচি ভাই না?
আমি বিরক্তিতেও মুখে মুচকি মুচকি হাসি। সহসার মতে আমিও সেলিব্রেটি হয়ে যাচ্ছি, কয়েক মাস পরে আমার নিজের নামেও না-কি একখানা পেজ খোলা হবে, সেখানে আমি নিজের স্বাধীনতা পাব। সাম্প্রতিক রাজনীতি, দেশ ও বই নিয়ে আলাপ আলোচনা করব।
সহসা আমার মোটর সাইকেলে চড়ে পয়তাল্লিশটার মতন জেলা ঘুরে ফেলেছে। সেসবের ভিডিও ও ফেসবুকে দিয়েছে। গতকাল ও আমার এবং তার পাসপোর্টের ছবি ফেসবুকে দিয়ে বলেছে, “আলহামদুলিল্লাহ, ৬৪ জেলা ডান। এবার টার্গেট সারা ওয়ার্ল্ড।” আমি সেসবে প্রতিবাদ করিনি। পয়তাল্লিশ জেলাকে সে চৌষট্টি জেলা বলেছে, তাই ঠিক। এবার দেশের বাইরে যাওয়া যাক। আমি সহসাকে বললাম, “আচ্ছা, আমরা কি কানাডাও যাব?”
সহসা হেসে বলেছে, “অভিয়াসলি, কানাডা, ইউকে, আমেরিকা সব জায়গায় যাব।”

সহসার মনে আসেনি, আমি কেনো কানাডার কথাই বললাম।
মেয়েটা বড্ড সহজ সরল, এই পাঁচ বছর এক মাস কিংবা একষট্টি মাসে, আমি ওর মধ্যে কোনো জটিলতা খুঁজে পাইনি। তার চেয়ে আমিই ঢের জটিল। সব কিছুকে জটিল করে ভাবতে গিয়ে, আসল রস উদ্ঘাটন করতে পারি না।
অথচ জীবন এতোটাও জটিল নিয়মে চলে না। কখন কী ঘটে, কেনো ঘটে, সেসবের অত ব্যাখ্যা থাকে না। গণিতে ফেল করে আদিল কানাডায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে। হুট করে দেখা অরণি, আমার কাছের বন্ধু, হ্যাঁ কাছের বন্ধু আদিলের বউ হয়ে গিয়েছে। হঠাৎ রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া মোবাইল ফোনের হাত ধরে, আমার সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুর সহসা, আমার জীবনসঙ্গী হয়ে গিয়েছে। এসবের কোনো ব্যাখ্যা হয়? হয়ত হয় না। ব্যাপারগুলো জটিল নয়, বেশ সহজ সরল ঘটনা।

আচ্ছা কানাডা গেলে কি, অরণির সাথেও দেখা হবে? দেখা হলে, জিজ্ঞেস করব, “আচ্ছা আপনি সেই বছর এগারো আগে কোন ব্র্যান্ডে পারফিউম ব্যবহার করতেন? সুবাসটা অনেক সুন্দর।”

অরণি কি তখন আমার দিকে অবাক চোখে তাকিয়ে থাকবে? জটিল কিছু ভেবে যাবে?
রিয়াদুল রিয়াদ

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×