আওয়ামী সাংবাদিক গোলাম রব্বানি কে (৭১ টিভি, banglanews24 কাজ করতো ) আরেক আওয়ামীলিার, সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল আলম বাবু. হত্যার সাথে জড়িত ছিল তার ছেলে, এবং কিছু সন্ত্রাসী. এর আগেও যুবলীগের এক নেতা এই সাংবাদিকের উপর হামলা করে আহত করেছে. তারপর সে লাইভে এসে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশের আইজির কাছে জীবনের নিরাপত্তা চায়. হত্যার হুমকি দেওয়ার পরও তাকে কেন নিরাপত্তা দেওয়া হয়নি?
ঐ সাংবাদিকের অপরাধ কি ছিল? কারণ সে এভিডেন্স সহ খবর প্রকাশ করেছে ঐ চেয়ারম্যান এক মেয়েকে বিয়ের কথা বলে বাচ্চা জন্ম দিয়েছেন, দুইবার বিয়ে করেও স্ত্রী-সন্তান কে অস্বীকার করেছেন. ঐ চেয়ারম্যানের আরেক স্ত্রী তাকে আওয়ামীলিগ থেকে বের করে দেওয়ার জন্য চিঠি লিখিছেন. আচ্ছা এই সব সাধারণ খবর প্রকাশ করার জন্য কি একজন সাংবাদিক কে পিটিয়ে হত্যা করতে হবে? এখন তার তিনটা ছোট ছোট বাচ্চার দায়িত্ব কে নিবে?
আর একাত্তর টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু মুখে কুলু এটেছেন কেন? নিজ প্রতিষ্ঠানের সংবাদ কর্মী হত্যার পরও যে কোন প্রতিবাদ করতে পারেনা. সে কি একটা অথর্ব না?

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




