মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই বাছাই শেষে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা জাতীয় কাউন্সিলে পাঠান। তারপর মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট প্রকাশ করা হয়। যদি কোনও ব্যক্তি মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে থাকেন, সেটা কেউ অভিযোগ করলে বা মন্ত্রণালয়ের নজরে এলে সেগুলো বাতিল করা হবে। প্রমাণ হওয়ায় ভুয়া আট হাজার জনকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।’
মেহেরপুরে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশের আগে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর খাটি আর ভুয়ার প্রশ্ন তুলে কার্যত মুক্তিযুদ্ধকে কাঠগড়ায় তোলা হল ।
আমার কাছে একটি প্রশ্ন বারবার ঘুরে ফিরে আসে যে সেক্টর কম্যান্ডাররা তাদের অধিনে যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের হিসাব কেন রাখেননি ? ব্লাডি সিভিলিয়ান বলেই কি অবজ্ঞা করা হয়েছে ? শেখ সাহেব কেন তড়িঘড়ি করে সব যোদ্ধাদের আত্মসমর্পণ করিয়ে এক অজানা ভবিষ্যতে ঠেলে দিলেন ? লক্ষ্য করে দেখবেন ৭৫ থেকে ৮১ পর্যন্ত সব ক্যু তে সেনাবাহিনী জড়িত ছিল । এসবের জবাব দেবার কেউ নেই । আমার ভয় কদিন বাদে মুক্তিযুদ্ধ ব্যাপারটি গুম হয়ে যাবে ।
আপনারা কি বলেন , খোলাসা করুন ।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২২