somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

”বাংলাদেশ” শব্দের বিবর্তন এবং শরীয়তপুরবাসী হিসাবে অমার গর্ব। (বঙ্গ-বাঙ্গালাহ-বাংলা-বাঙ্গাল-বঙ্গদেশ থেকে বাংলাদেশ)

০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



শরীয়তপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ইতিহাস সমৃদ্ধ বিক্রমপুরের দক্ষিনাঞ্চল এবং প্রাচীন বরিশালের ইদিলপুর পরগনার কিছু অংশ নিয়ে বর্তমান শরীয়তপুর জেলা গঠিত। জেলা হিসাবে এ অঞ্চলটি ১৯৮৪ সালে আত্মপ্রকাশ করলেও এর ইতিহাস অত্যান্ত সু-প্রাচীন। একসময় তৎকালীন ভাগীরথী এবং পুরাতন ব্রক্ষাপুত্র নদীর দক্ষিনাঞ্চল নিয়ে বিস্তৃত পদ্মা নদীর দক্ষিনে ”বঙ্গ” নামে একটি রাজ্যের অধীনে ছিল আজকের এ শরীয়তপুর অঞ্চল। শরীয়তপুর ”বঙ্গ” নামক রাজ্যটির একটি স্থান হলেও ”বঙ্গ” রাজ্যটির পশ্চিমের সীমা ছিল পশ্চিমবঙ্গের মোদিনীপুর জেলার কাসাই নদী পর্যন্ত। এ ”বঙ্গ” বাংলার প্রাচীন জনপদগুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ন জনপদও বটে। ”বঙ্গ” শব্দটির উৎপত্তি সম্পর্কে সূনিদ্দির্ষ্ট কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও মহাভারতে প্রদত্ত তথ্যানুযায়ী, তৎকালীন রাজা বলির পাঁচ পুত্র তথা অঙ্গ, বঙ্গ, কলিঙ্গ, পুন্ড্র ও সুক্ষ কর্তৃক পাঁচটি পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য শাসন হত, যাদের নাম অনুসারে জনপদগুলো পরিচিতি লাভ করেছিল। এখানে পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য বলতে ভারতের পূর্বাঞ্চল তথা বাংলাদেশের কতিপয় অঞ্চলকে বুঝানো হয়েছে। কোন কোন সূত্রে বাংলায় (ভারত এবং আরকানের বাংলাভাষী অঞ্চলসহ) বঙ্গ, পুন্ড্র, গৌড়, হরিকেল, সমতট, বরেন্দ্রসহ এরকম ১৬ টি জনপদেরও উল্লেখ পাওয়া যায়। কখন কে শাসন করত এ জনপদ? সমুদ্রগুপ্তের আলনাবাদ সামন্তের শিলালিপি ও দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সময়ের প্রাপ্ত কতিপয় স্বর্নমুদ্রা, যা বর্তমান গোপালগঞ্জ জেলার গোয়াখোলা গ্রামে সোনাকান্দুরী নামক এক মাঠ খননকালে পাওয়া যায়, এ স্বর্নমুদ্রা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, এ ”বঙ্গ” অঞ্চলটি রাজবংশের অধীনস্থ এলাকা ছিল। পরবর্তীকালে তা¤্র থালার উপর খোদাই করা বক্তব্যের পাঠোদ্বার থেকে বুঝা যায়, ৬ষ্ট শতকে বঙ্গের এ অঞ্চলটি অপর একটি রাজবংশের ধর্মাদিত্য নামক এক রাজা দ¦ারা শাসিত হয়েছিল। তবে অন্য একটি তা¤্র থালার উপর খোদাই করা বক্তব্য অনুযায়ী ধর্মাদিত্য নামক রাজার প্রায় সমসাময়িক সময়ে রাজা গোপালচন্দ্র এ অঞ্চলের শাসক ছিল বলে আভাস পাওয়া যায়। পরবর্তীতে এ অঞ্চলটি হর্ষবর্ধন, খাদগাস, বর্মন, বিজয়সেন, দশরথদেব কর্তৃক পালাক্রমে এ বঙ্গ অঞ্চলটি শাসন করে থাকে। দশরথ দেবই হচ্ছে এ অঞ্চলের শেষ হিন্দু রাজা এবং এর পরেই এ অঞ্চলটি মুসলমানগনের শাসনে চলে আসে। ১৪৪৫ সালের দিকে ইলিয়াস শাহের বংশধর মাহমুদ শাহ (প্রথম) কর্তৃক ১৪৮৭ সাল নাগাদ এ অঞ্চলটি শাসন করেন। এই সময় বাংলার ঢাকা, ফরিদপুর, বাকেরগঞ্জ অঞ্চল নিয়ে জালালাবাদ এবং ফতেহবাদ প্রদেশ গঠন করা হয়। মিঃ ভিনসেন্ট স্মিথের মতে, হোসেন শাহ ১৪৯৩ হতে ১৫১৯ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত এ দেশ শাসন করেন। তিনিই শ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে বেশী প্রসিদ্ধ বাংলার মুসলিম রাজা। প্রফেসর ব্লকম্যানের মতে, হোসেন শাহ প্রথমে ফতেহবাদের (বৃহত্তর ফরিদপুর) ক্ষমতা দখল করেন এবং সেখানে তার প্রথম মুদ্রা ছাপানো হয়। ফতেহবাদ হোসেন শাহের প্রধান শহর ছিল যা কিনা বর্তমানের ফরিদপুর শহর। জালালউদ্দিন ফতেহশাহ নামক লাকনুতি প্রদেশের শাসকের নামানুসারে ফতেহবাদ নামকরণ হয়। ফতেহবাদ ফরিদপুর, ঢাকা, বাকেরগঞ্জ, দক্ষিণ শাহবাজপুর ও সন্ধীপ এলাকা নিয়ে গঠিত একটি সরকার বা বিভাগ ছিল। মুগলদের রাজত্বের সময়ে (১৫৭৬-১৭৫৭) সম্রাট আকবরের নির্দেশে ১৫৭৪ সালে মুরাদখান নামে এক সেনাপতির নেতৃত্বে দক্ষিণ-পুর্ব বাংলা অভিযান হয়। ‘আকবর নামা’র বিবরণ অনুযায়ী ঐ সেনাপতি ফতেহবাদ (ফরিদপুর) ও বাকেরগঞ্জ দখল করেন। জনাব মুরাদ খান এরপর ফরিদপুরেই থেকে যান এবং ছয় বছর পর এখানেই তার মৃত্যু হয়। ফরিদপুর হতে ১৩ মাইল দূরে খানাপুরেই খুব সম্ভব তার বাসস্থান ছিল। পরবর্তীতে তাঁর ছেলেরা মুকুন্দ নামক এক হিন্দু জমিদারের বিশ্বাসঘাতকতার ফলে এক ভোজের নিমন্ত্রণে এসে নিহত হন। আকবরের সময়েও মূলতঃ এ অঞ্চল মুগলদের দখলে যেতে পারেনি। এ অঞ্চল তখন প্রধানত কতিপয় মুসলমান ও হিন্দু স্থানীয় প্রধানদের দ্বারা শাসিত হতো। ইংরেজ ব্যবসায়ী রালফ ফিচ, যিনি বাংলার এ অঞ্চল ভ্রমণ করেন, তিনি উল্লেখ করেন যে এখানে তখন বহু বিদ্রোহী ছিল যারা আকবরের শাসনকে গ্রহণ করেনি। রালফ ফিচের মতে ‘‘এখানে অনেক নদী ও দ্বীপ থাকার ফলে বিদ্রোহীগণ একস্থান হতে অন্যত্র পালিয়ে বেডাতো যার ফলে আকবরের অশ্ব বাহিনী তাদের বিরুদ্ধে টিকতে পারতো না’’। এ সময় বাংলার শাসকগণই মূলতঃ বারো ভূঁইয়া নামে খ্যাত যাদের মধ্যে ঈশা খান প্রসিদ্ধ হয়ে আছেন।
শরীয়তপুর -এর নড়িয়া থানার কেদারপুর নামক স্থান পূর্বে পদ্মা নদী-বিধৌত অঞ্চল ছিল। বারো ভূইঁয়াদের দু‘জন ভূইঁয়া চাদঁ রায় ও কেদার রায় এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। মুগল স¤্রাট আকবর এর পুত্র স¤্রাট জাহাঙ্গীরের বাংলার গভর্নর ইসলাম খার সময় থেকেই শরীয়তপুর অঞ্চলসহ বাংলার এ এলাকা মুগলদের পতন পর্যন্তই তাদের দখলে ছিল। নওয়াব শায়েস্তা খার আমলে (১৬৬৩-৭৮) ও (১৬৭৯-৮৮) সময়ে এদেশ খুবই শান্তি ও সমৃদ্ধিতে অতিবাহিত হয়। তার সময়ে টাকায় আট মন চাল পাওয়া যেতো। শায়েস্তা খাঁর পর ১৭০৩ হতে ১৭১৬ সাল পর্যন্ত নওয়াব মুর্শিদ খান অত্যন্ত দক্ষ মুগল গভর্নর হিসেবে পরিচয় দেন। ১৭৫৭ সালের সেই পলাশির মর্মান্তিক পরিণতির পূর্ব পর্যন্ত নওয়াব সিরাজউদ্দৌলা এ জেলাসহ বাংলার স্বাধীন নওয়াব হিসেবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন। পলাশীর যুদ্ধে লর্ড ক্লাইভ সিরাজদ্দৌলাকে পরাজিত করার পর ১৭৬৫ সালে এ জেলা ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সৃষ্ট প্রশাসনের আওতায় নিয়ে আসা হয়। শরীয়তপুর সহ ফরিদপুরের দক্ষিণাঞ্চল নিয়ে ঢাকা নিয়াবত গঠন করা হয়। ঢাকা নিয়াবত একজন নায়েব সুবাদার বা নায়েব নাজিম ঢাকাকে কেন্দ্রস্থল হিসেবে গঠন করে শাসন পরিচালনা করেন। ১৭৯৩ সাল হতে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত চালুর সময় থেকে শরীয়তপুর জেলা অঞ্চলসহ বৃহত্তর ঢাকা, বাকেরগঞ্জ এলাকা ”ঢাকা জামালপুর” নামে ঢাকাতে কার্যালয় স্থাপন করে একটি জেলা গঠন করা হয়। পরবর্তীতে ধাপে ধাপে এ বিশাল এলাকার জেলাকে প্রয়োজনের তাগিদেই ভাগ করা হয়। ১৮০৭ সালে ঢাকা জামালপুরের জেলা সদর ফরিদপুরে স্থানান্তরিত হয় এবং ঢাকা শহর ও বর্তমান ঢাকা জেলা পূর্বোক্ত ঢাকা জামালপুর জেলা হতে বাদ দেয়া হয়। ১৮১৫ সালে ফরিদপুর জেলা একজন সহকারী কালেক্টরের অধীনে জেলা রূপে প্রকাশ পায়, তখন ফরিদপুর জেলার আয়তন ছিল ১৩১২ বর্গমাইল। তখন শরীয়তপুর জেলা ছিল বৃহত্তর বিক্রমপুর এর অংশ। ১৮৬৯ সালে প্রশাসনের সুবিধার্থে ইহাকে বাকেরগঞ্জ জেলার অংশ করা হয়। কিন্তু এ অঞ্চলের জনগণের আন্দোলনের মুখে ১৮৭৩ সালেই এ অঞ্চলকে মাদারীপুর মহকুমার অন্তর্ভূক্ত করে ফরিদপুর জেলার অংশ হিসেবে গ্রহণ করা হয়। ভাইসরয় লর্ড কার্জনের সময় ১৯০৫ সালে বাংলাকে দু‘টো ভাগে বিভক্ত করা হয়। এ বিভক্ত বাংলার ইতিহাসে সুদুর প্রসারী ফল বিস্তারর লাভ করে। নবগঠিত পূর্ব বঙ্গ ও আসাম রাজ্য যেখানে মুসলমানগণ সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলেন সে অঞ্চলে মুসলিমগণ শিক্ষা, চাকুরী, ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে লাগলেন। কিন্তু হিন্দুগণ ইহা মেনে নিতে পারলেন না। ১৯০৬ সলে শরীয়তপুরসহ বৃহত্তর ফরিদপুরের হিন্দুগণ এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াঁলেন। তারা এ বিভক্তি বিরোধী আন্দোলন সৃষ্টি করলেন এবং স্বদেশী আন্দোলন গড়ে তুললেন। নতুন প্রদেশের গভর্নর স্যার বেনফিল্ড ফুলার এ আন্দোলন দমানোর জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করলেন। তা স¦ত্বেও আন্দোলন অধিকতর গতিশীল হলো। ফলস্বরুপ ১৯১১ সালের ডিসেম্বর মাসে এ বিভক্তি রহিত করতে হয়। ইহা-ই ইতিহাসে বংগভংগ আন্দোলন নামে খ্যাত। পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালর ১৪ ই আগষ্ট হতে ১৯৭১ সালের ১৫ই ডিসেম্বর পর্যন্ত শরীয়তপুর জেলাসহ এ প্রদেশ ছিল পাকিস্তানের একটি অংশ। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর প্রশাসনিক সুবিধার্থে ১৯৭৬ সালে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, মাদারীপুরের পূর্বাঞ্চল নিয়ে একটি নতুন মহকুমা গঠিত হবে। বিষয় নির্বাচনী কমিটির সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক, বৃটিশ বিরোধী তথা ফরায়েজী আন্দোলনের নেতা হাজী শরীয়ত উল্লাহর নামানুসারে এর নাম করণ হয় শরীয়তপুর এবং এর সদর দপ্তরের জন্য পালং থানা অঞ্চলকে বেছে নেয়া হয়। ১৯৭৭ সালের ১০ই আগষ্ট রেডিওতে সরকার কর্তৃক মহকুমা গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং ঐ বছরের ৩রা নভেম্বর এ মহকুমার আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন তৎকালীন উপদেষ্টা জনাব আবদুল মোমেন খান। প্রথম মহকুমা প্রশাসক ছিলেন জনাব আমিনুর রহমান। এরপর রাষ্ট্রপতি হুসেইন মোঃ এরশাদ সরকারের প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের ফলে শরীয়তপুর মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। ৭ই মার্চ ১৯৮৩ সালে জেলা গঠনের ঘোষণা হয়। ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ শরীয়তপুর জেলার শুভ উদ্বোধন করেন তৎকালীন তথ্য মন্ত্রী জনাব নাজিম উদ্দিন হাশিম। বর্তমান শরীয়তপুর ৬ টি উপজেলা নিয়ে বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা। এ জেলার উত্তরে মুন্সিগঞ্জ, দক্ষিনে বরিশাল, পূর্বে চাঁদপুর এবং পশ্চিমে মাদারীপুর জেলা অবস্থিত। গর্বের বিষয় হল-প্রাচীন জনপদ ”বঙ্গ” শব্দটির বিবর্তন তথা বঙ্গ-বাঙ্গালাহ-বাংলা-বাঙ্গাল-বঙ্গদেশ থেকে আজকের এ ”বাংলাদেশ” শব্দটির উৎপত্তি এবং এ ”বঙ্গ” জনপদের অধীস্থ একটি গুরুত্বপূর্ন অঞ্চল ছিল শরীয়তপুর, যা শরীয়তপুরবাসীর তথা আমাদের জন্য অত্যান্ত গর্বের।
তথ্য সূত্র- উইকিপিডিয়া, বাংলাপিডিয়া এবং http://www.shariatpur.gov.bd
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৯

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???



আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে আছি,
আমাদেরও যার যার অবস্হান থেকে করণীয় ছিল অনেক ।
বলা হয়ে থাকে গাছ না কেটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×