মিয়ানমার থেকে মাত্র ৪২ টাকা কেজি দরে পিয়াজ কিনে ১১০ টাকায় বিক্রি করছেন আড়তদাররা, আর খুচরা পর্যায়ে সেটা ১৩০+ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এখন দেখলাম চট্টগ্রামে ম্যাজিস্টেটরা নাকি আড়তদারদের বলছে ১১০ টাকার পরিবর্তে ৮০-৮৫ টাকায় বিক্রি করতে আর তাদের কঠোর নির্দেশনা হল খুচরা পর্যায়ে যেন দাম ১০০-১০৫ টাকার মধ্যে থাকে!
প্রশ্ন থাকে মিশর থেকে ৩১ টাকা কেজি দরে কেনা পেয়াজ তাহলে বাজারে কত টাকা বিক্রি করা হবে। অবস্থা যা দেখছি তাতে পেয়াজ নিয়ে যে এক প্রকার জুয়া খেলা হচ্ছে এটা সহজেই বোঝা যায়। আর ক্যাসিনোর জুয়া থেকে এই পিয়াজের জুয়ার প্রভাব কিন্তু সাধারণের জন্য বেশি ক্ষতিকর। ক্যাসিনো সবাই না খেললেও পেয়াজ কিন্তু সবাইকে খেতে হয় সুতরাং সামগ্রিক ভাবে ক্ষতির স্বীকার এখন দেশের সকলেই।
করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন