somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আদিবাসী কিংবা উপজাতি নয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক.
গত ১৯ এপ্রিল লেখা এক চিঠিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেছে ‘আদিবাসী’ শব্দের পরিবর্তে উপজাতি শব্দটি ব্যবহার করার জন্য। এ চিঠির পর থেকে আদিবাসী, না উপজাতি—এ বিতর্ক বেশ জমে উঠেছে। সংবাদটি প্রকাশ করে আমার দেশ গত ১৩ মে। তার পর দিন অর্থাত্ ১৪ মে সম্পাদকীয় কলামে আদিবাসী শব্দটিকে সমর্থন করে সম্পাদকীয়ও লেখে আমার দেশ। তাদের এ অবস্থানকে প্রশংসা করে পরবর্তী সময়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত সাতজন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ছাত্রছাত্রী, যা আমার দেশে গুরুত্বসহকারে ছাপানো হয়েছে। সংবাদটি প্রকাশের পর আমার সহকর্মী এবং ছাত্রছাত্রীরাও এ ব্যাপারে উত্সাহ দেখিয়েছেন এবং প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন যে, আসলে তাদের কী বলা হবে?
আদিবাসী, না উপজাতি? নাকি অন্য কিছু। এ প্রশ্নের জবাব দেয়ার আগে আমি কেন এ বিষয়ে কলম ধরার তাগিদবোধ করলাম তা বলা প্রয়োজন বলে মনে করছি। মূলত তিনটি কারণে এ বিষয়ে লেখার প্রয়োজনবোধ করেছি। এক, চলমান বিতর্কে সুশীল সমাজ তথা সচেতন নাগরিকরা ইতিবাচক ভূমিকা না রাখলে বিতর্কটি বিবাদে রূপ নিতে পারে বলে আমার আশংকা। দুই, আমি নৃবিজ্ঞানের ছাত্র এবং শিক্ষক, যাদের এ জাতীয় বিষয়ে অবশ্যই কলম ধরা উচিত বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। তিন, আমি পার্বত্য চট্টগ্রামের একজন স্থায়ী বাসিন্দা। সেখানকার আলো-বাতাসে আমার বেড়ে ওঠা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লেখা সেই চিঠিতে বলা হয়েছে, গত বছর নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের আদিবাসী ইস্যু সংক্রান্ত স্থায়ী ফোরামে এ নিয়ে নানা কথা হয়। ফোরামের চতুর্থ অধিবেশনে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থা অভিযোগ করে। বাংলাদেশেই উপজাতিদের আদিবাসী হিসেবে অভিহিত করা হয়। দেশের বিভিন্ন আইনের বইতে যেমন এ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, তেমনি সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও তাদের বাণীতে ‘আদিবাসী’ শব্দটিই ব্যবহার করে থাকেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লিখিতভাবে এ অনুরোধ করার আগে এ ব্যাপারে আইন, স্বরাষ্ট্র ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতামত গ্রহণ করে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আদিবাসীর পরিবর্তে উপজাতি লেখার সপক্ষে চীন-ভারতে উপজাতি জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী বলে না। তাহলে আমরা কেন বলব—এমন মুক্তি তুলে ধরেছেন। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেয়ার আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী এবং নৃবিজ্ঞানীদের মতামত নিত তাহলে বিতর্ক এড়ানো সম্ভব হতো বলে আমার বিশ্বাস।
দুই.
আদিবাসীর ইংরেজি প্রতিশব্দ অনড়ত্রমরহবং-এ শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ ধন ড়ত্রমরহব থেকে, যার অর্থ হলো from the beginning অর্থাত্ একেবারে শুরু থেকে। আদিবাসী বা Aborigines শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেছেন রোমান লেখকরা রোম যে ভূখণ্ডে গড়ে উঠেছে সেখানকার প্রাচীনতম অধিবাসীদের নির্দেশ করার জন্য।
[মোটামুটিভাবে আদিবাসী বলতে আমরা বুঝি কোনো এলাকার প্রাচীনতম কাল থেকে কিংবা ওই এলাকা পরিচিতি লাভের সময় থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত বসবাস করছে এমন জনগোষ্ঠী।] শব্দটির গভীরতা বোঝা যায় ইংরেজি আরেকটি প্রতিশব্দ থেকে আর হলো— Son of the soil অর্থাত্ People who originated in a specified field সেই বিচারে বুশম্যানরা দক্ষিণ আফ্রিকার আদিবাসী, রেড ইন্ডিয়ানরা আমেরিকার আদিবাসী আর অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীরা তো রয়েছেই। ব্রিটিশ, চাকমাসহ অন্য ঐতিহাসিকরাও এ ব্যাপারে একমত যে, পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী কোনো জনগোষ্ঠীই আদিবাসী বা Aborigines নয়। বাংলা ভাষাভাষী মুসলমানরা যেমন সমতল এলাকা এবং সন্নিহিত চট্টগ্রাম থেকে এসেছে, তেমনি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা এসেছে মিজোরাম, মিয়ানমার, চীন, লুসাই এবং আরাকান থেকে। প্রখ্যাত নৃতাত্ত্বিক ও তত্কালীন ব্রিটিশ ভারতের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের জেলা প্রশাসক লেউইনের মতে, পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী উপজাতিদের একটি বড় অংশ এসেছে মাত্র দুই পুরুষ আগে আরাকান থেকে। এ বিষয়টি চট্টগ্রাম কালেক্টরেটে রক্ষিত নথি এবং তাদের নিজস্ব রীতি-ঐতিহ্য থেকে প্রমাণিত। মারমা বা ম্রাইমারা এসেছে মিয়ানমার থেকে তাদের বর্ণমালাও বার্মিজ। গারোরা এসেছে ভারতের গারো পাহাড় থেকে আর ত্রিপুরারা এসেছে ভারতের ত্রিপুরা থেকে। পাংখোরা এসেছে লুসাই পাহাড় অথবা মিজোরাম থেকে। পাংখোরা বিশ্বাস করে, তারা অতীতে মিজোরামের পাংখোয়া নামক গ্রামে বসবাস করত। সুগত চাকমার মতে, আরাকানে খুমী ও ম্রোদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর খুমীরা ম্রোদের পার্বত্য চট্টগ্রামে বিতাড়িত করে। তার মতে, ব্যোমরা ১৮৩৮-৩৯ সালের দিকে লিয়ান কুং নামক সর্দারের নেতৃত্বে পার্বত্য অঞ্চলে প্রবেশ করে এবং বান্দরবানে থেকে যায়। লেউইনের মতে, সপ্তদশ শতাব্দীর শেষের দিকে খুমীরা আরাকান থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রবেশ করে। চাকমারা যে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমিজ সন্তান বা Son of the soil নয় তা তাদের ইতিহাসই বলে দেয়। অর্থাত্ পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাসহ অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা কেউই Son of the soil নয় এবং এত দীর্ঘ সময় আগে পার্বত্য এলাকায় আসেনি যে, তাদের আদিবাসী বলা যাবে। যেমন অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসীরা তাদের বর্তমান ভূখণ্ডে ৪০-৬০ হাজার বছর আগে এসেছিল আর সমতলে বসবাসকারী নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা তো নয়ই। তারপরও কিছুসংখ্যক দেশি ও বিদেশি এনজিও তাদের বাণিজ্য টিকিয়ে রাখার স্বার্থে এবং পাহাড়ি নেতাদের মুষ্টিমেয় কয়েকজন তাদের রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য আদিবাসী নামে পরিচিত হতে চায়।
তিন.
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার চিঠিতে উপজাতি শব্দটি ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করেছে। উপজাতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Tribe। এটি একটি ঔপনিবেশিক নির্মাণ (Colonial construction) অর্থাত্ তারা জাতির সমতুল্য নয়। এই প্রত্যয়টির মধ্যে রয়েছে অবজ্ঞা, অবহেলা এবং অসম্মানের গন্ধ। ঔপনিবেশিক শাসকরা সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীকে Inferior হিসেবে চিহ্নিত করার জন্য এ শব্দটি ব্যবহার করত। কোনো সভ্য রাষ্ট্র তার নাগরিকদের জন্য উপজাতি বা Tribe শব্দটি ব্যবহার করতে পারে না।
Ethnic group বা নৃগোষ্ঠী হলো এমন একটি জনগোষ্ঠী যেখানে সদস্যপদ উত্তরাধিকার সূত্রে অর্জিত হয় এবং যারা একটি সাধারণ পরিচয়ে পরিচিতি লাভ করে। এথনিক গ্রুপের চারটি বৈশিষ্ট্য এক. জৈবিকভাবে বিলোপ থেকে বেঁচে থাকতে সক্ষম দুই. এর সদস্যরা সমরূপ সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যর এবং মূল্যবোধ ধারণ করে তিন. সংশ্লিষ্ট নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ এবং মিথস্ক্রিয়া করে চার. সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর সদস্যরা মিলে এমন একটি প্রকরণ তৈরি করে, যা তাদের অন্যান্য সামাজিক প্রকরণ থেকে সহজেই স্বাতন্ত্র্য এনে দেয়।
চার.
আদিবাসী প্রত্যয়টি নব্য সাম্রাজ্যবাদী এবং কিছুসংখ্যক পাহাড়ি নেতার বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং সমতল এলাকায় বসবাসকারী নৃগোষ্ঠীর জন্য সার্বিক বিচারে এটি প্রয়োগযোগ্য নয়। আমি আগেই বলেছি ‘উপজাতি’ শব্দটি colonial connotation। কোনো সভ্য রাষ্ট্র তার নাগরিকদের উপজাতি বলে সম্বোধন করতে পারে না। এতে সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী এবং রাষ্ট্র উভয়েরই মর্যাদাহানি ঘটে। আবার এথনিক মাইনরিটি শব্দটি প্রয়োগের সুপারিশ করে থাকেন অনেকে। মনে রাখা দরকার, মাইনরিটি গ্রুপ শুধু সংখ্যা দিয়ে নির্ধারণ করা যায় না। সংখ্যায় বেশি হলেও যদি কোনো জনগোষ্ঠী নির্যাতিত হয় তাহলে মাইনরিটি বলে গণ্য হতে পারে। তাই সংখ্যা ও মর্যাদার বিচারে এবং বিতর্ক এড়ানোর লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বসবাসকারী ‘উপজাতি’দের আমরা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলতে পারি। সেক্ষেত্রে বলতে হবে চাকমা নৃগোষ্ঠী, মারমা নৃগোষ্ঠী, ত্রিপুরা নৃগোষ্ঠী, ম্রো নৃগোষ্ঠী, গারো নৃগোষ্ঠী, চাক নৃগোষ্ঠী, পাংখো নৃগোষ্ঠী, ব্যোম নৃগোষ্ঠী ইত্যাদি। তাহলে জাতিসংঘসহ কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থায় এ ব্যাপারে প্রশ্ন উঠবে না এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরাও তাদের যথাযথ মর্যাদা এবং গৌরব ফিরে পাবেন। নামের মাধ্যমে তাদের হেয়প্রতিপন্ন করা হবে না।
পাঁচ.
সবচেয়ে বড় কথা হলো বাংলাদেশে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর কৃষ্টি, সংস্কৃতি, সামাজিক রীতিনীতি, বিশ্বাস, মূল্যবোধ আমাদের মূল্যবান সম্পদ এবং ঐতিহ্যের অংশ। কী নামে ডাকব এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো তাদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি যথাযথ সংরক্ষণ এবং বিকশিত হওয়ার সুযোগ করে দেয়া। শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রসহ তাদের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করা। আমরা যদি তা করতে পারি তাহলেই সার্থকতা। না হলে আমাদের অবস্থাও হয়তো তাসমানিয়ার মতো হবে। সে ভূখণ্ডটি পাঁচ হাজার আদিবাসীর পদচারণায় ছিল মুখরিত শুধু রাষ্ট্রের অবহেলার কারণে তাদের সর্বশেষ ব্যক্তিটি পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছে ১৮৭৮ সালে।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

টের পেলে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

টের পেলে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

টের পেলে গুটিয়ে যায় লজ্জাবতী/ পরিপূর্ণ যৌবনে যুবতীর নিখুঁত অনুভূতি। আমার চাওয়া, ইচ্ছে, স্বপ্ন! আমার পছন্দ বুঝদার, সুন্দর হৃদয়ের রূপ! সৌন্দর্য সুন্দর যা চিরন্তন সত্য। কিন্তু সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের চার খলিফার ধারাবাহিকতা কে নির্ধারণ করেছেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব)... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×