somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাণী আম্বিয়ার রাজকার্য ও একজন ইদ্রিস ব্যাংকার

২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাণী আম্বিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রাজসভা ডেকেছেন। রাজ্য নিয়ে চিন্তায় তার ঘুম হয় না যেমন ঘুম হত না তার বাবা রাজা রাব্বানীর। রাজা রাব্বানী আজ আর বেঁচে নেই। রাজা রাব্বানী এই রাজ্যটিকে নিজের মনে করতেন, তারও রাজ্য চিন্তায় ঘুম হত না। রাণী আম্বিয়াও এই রাজ্যটিকে নিজের মনে করেন, তাই তারও এই দশা! রাজা রাব্বানীর উজির-নাজিরদের অনুরোধে রাজকন্যা আম্বিয়া রাজ্যের হাল ধরেছিলেন। যেদিন রাজকন্যা আম্বিয়া রাজ্যের হাল ধরলেন, সেদিন থেকে তাকে ডাকা শুরু হল - রাণী আম্বিয়া। অবশ্য কেউ কেউ তাকে রাজমাতা/রাণীমাতা আম্বিয়াও বলে থাকেন। রাজ্যের আজ বেহাল অবস্থা। তাই আজকের এই সভা।

উজির, নাজির, কাজী, সেনাপতি সবাই একে একে দরবারে উপস্থিত হয়ে নিজ নিজ আসনে উপবিষ্ট হলেন।

দরবারে রাণীর আগমন বার্তা ঘোষণা করা হল। রাণী তার সিংহাসন গ্রহণ করলেন। রাণীর মন আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত!

রাণী সভা শুরু করলেন।

উজিরে টাকশাল কালা কুহিত, আপনিই বলেন মাটির ব্যাংক বাদ দিয়ে কে প্রথম ব্যাংকের কাজকর্ম ঘরের বাইরে চার দেয়ালের অফিসে শুরু করেছিল ? শুধু চার দেয়ালের অফিস হলেও চলত, আবার শুরু হল গেরাম ব্যাংক, বিশ্ব ব্যাংক!

উজিরে টাকশাল মাথা চুলকাচ্ছে!

রাণী বিরক্ত হয়ে উঠলেন, জবাব দিন উজিরে কালা কুহিত। আপনিই তো এখন টাকশাল দেখাশোনা করেন।

কালা কুহিত একবার সবার দিকে তাকালেন। তারপর মাথা চুলকিয়ে রাণী আম্বিয়ার দিকে তাকালেন, রাণীসাহেবা, আপনি তো সবই জানেন, এই বিষয়ে আমার কোন জ্ঞান নেই কারণ এই বিষয়ে আমি বিদ্যা অর্জন করি নাই। আমি বিশ্বভাষা নিয়ে বিদ্যা অর্জন করেছিলাম। আপনার অনুরোধেই টাকশালের দায়িত্ব নিই।

রাণী আম্বিয়ার এবার মনে পড়ল। আরে, আমিতো ইচ্ছে করেই কালা কুহিত কে টাকশালের দায়িত্ব দিয়েছিলাম যাতে কিছু না বোঝে। যুবরাজ সরফরাজই তো এই পরামর্শ দিয়েছিল। ফটকা বাজারের নেতা আরমানও একই কথা বলেছিল। কিন্তু এই বিষয়ে এখন কিছু বলা যাবে না।

-- ঠিক আছে, ঠিক আছে। ওটা আমাদের বিষয় নয়। চলুন আসল বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করা যাক। (রাণী আম্বিয়া জানে এই মাথা মোটা কালা কুহিতের দৌড় কতদূর? শুধু মাথা মোটা নয়, টাকশালের দায়িত্ব পেয়ে এই ব্যাটার পেটটাও মোটা হয়ে গেছে।)

কালা কুহিত, আপনিতো বিশ্বভাষা নিয়ে বিদ্যা অর্জন করেছেন, মানে বিশ্ব ব্যাপারটি ভালোই বোঝেন। এবার বলেন, বিশ্বব্যাংক কেন হরগঙ্গা ব্রিজের জন্য ঋণ দিবে না? আমরা তো মাগনা টাকা চাই না, ধার চাই, তাও দিবে না কেন?

আবারো, কালা কুহিত মাথা চুলকাচ্ছে।

রাণী দ্বিতীয়বার বিরক্ত হয়ে উঠলেন। পেটমোটা কুহিত, তাড়াতাড়ি উত্তর দিন।

কালা কুহিত উত্তর দিতে একই সাথে নিরুপায় ও অস্বস্তি বোধ করছেন। কিন্তু রানী আম্বিয়া প্রশ্ন করেছেন, উত্তর তো দিতেই হবে। কালা কুহিত উত্তর দিলেন, -- রাণীমাতা গোস্তাকি মাফ করবেন। আপনার ও আপনার দ্যাশের ক্রেডিট লাইন খারাপ। বিশ্বব্যাংক স্থায়ীভাবে নিষেধ করে নাই, বলছে আগে ক্রেডিট লাইন ঠিক করো, তারপর ধার।

রাণী আম্বিয়া তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠলেন। আগেও নুবেল কমিটি তার সাথে একই আচরণ করেছে। আজ বিশ্বব্যাংকও তাই করেছে। সব বদের হাড্ডি। হুঙ্কার দিয়ে উঠলেন রাণীমাতা...
-- উজিরে টাকশাল, ক্রেডিট লাইন আবার কী? ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করেন।

--- রানীমাতা, আবারো গোস্তাকি মাফ করবেন। তারা একটি ফরমান পাঠিয়েছে। সেই ফরমানে উজিরে যোগাযোগ কাবুলের কথা উল্লেখ করেছে। তারা আরো বলেছে, যুবরাজ সরফরাজের ক্রেডিট লাইনও নাকি খারাপ। লিস্টে আরো অনেক কিছু আছে।

রাণীমাতা রাগাম্বিত ও বিরক্ত।
-- এত্তোবড়ো সাহস বদের হাড্ডি বিশ্বব্যাংকের! ওইসব ব্যাংক-ফ্যাংকের আমার দরকার নাই। ওই ব্যাংকের পাছায় লাত্থি। শোনেন সভাসদবৃন্দ, আমার এই উজিরে যোগাযোগ কাবুল একজন সাচ্চা ইমানদার। সে আমাকে বলছে, তারও নাকি দ্যাশের চিন্তায় ঘুম হয় না।

এবার কাজী সাহেব হাবিব আলম মুখ খুললেন, এইসব বিশ্ব-টিশ্ব সব শয়তানের দল। রাণীমাতা আম্বিয়াকে নুবেল দিল না, দিল ইদ্রিস ব্যাংকারকে। এই ইদ্রিস ব্যাংকার তো সাক্ষাৎ শয়তান! রাজা রাব্বানীর সিংহাসনে সে বসার চক্রান্ত করেছিল। তবে রাণীমাতা আপনার বুদ্ধির তুলনা নাই। তখন যদি আপনি ইদ্রিস ব্যাংকারকে সুদখোর না বলতেন, তবে আজকের এই সভা হোত না। রাণীমাতা, এত বুদ্ধি নিয়ে ঘুমান ক্যামনে?

-- কাজী হাবিব আলম, এই রাজ্যের চিন্তায় আমার ঘুম আসে না। তবে আপনি রাজনীতি বুঝবেন না, কারণ আপনার বাবা রাজা রাব্বানী ছিলেন না। আমার বাবা ছিলেন রাজা রাব্বানী, তাই তার কন্যা আমি এখন রাণী আম্বিয়া। ঠিক বলেছি না, সভাসদ ?

এবার রাজলেখক জব্বার চৌধুরী কাজী নজরুলের কবিতার একটা লাইন শোনালেন,
"হুজুরের কথা শুনেই বুজেছি,
বাহাহা বাহাহা বাহাহা !"

তারপরে মুখ খুললেন রাণী আম্বিয়ার অত্যন্ত কাছের লোক, আতরাফ। মহামান্য আম্বিয়া, ঐ ব্যাটা তো খলিলুল্লাহর মত! সেও কলিজা খায়! সে শুধু কলিজাই খায় না, রক্তও খায়। তবে আমার রক্ত খায়নি কারণ আমার রক্তে টেস্ট নাই। আপনি তাকে রক্ত-খেকো বলে কাজের কাজ করেছেন। ঐ নুবেল কমিটি কিছুই বুঝে না। তারা খালি শাদা পানি খায়, তাগো মাথায় কোন ঘিলু নাই। তাই তারা তাকে নুবেল দিয়েছে। তবে আপনি চিন্তা করবেন না। ইদ্রিস ব্যাংকারের নুবেলের কোন দাম নাই। আমরা আপনাকে হীরার নুবেল দিব।

হানাফি বললেন, ব্যাটা ইদ্রিস ইংলিশ কথা জানে, এইজন্য তারে অন্যরাজ্যগুলা পছন্দ করে। মহামান্য রানী আম্বিয়া, আপনে তো ইদ্রিসের চেয়ে ভালো ইংলিশ জানেন। কিন্তু আপনের কপাল খারাপ! আপনে ইন্টারভিউ দিলেন শুক্কুর মিয়ার কাছে। শুক্কুর মিয়া ইংলিশ জানে না, তাই আপনার ইংলিশ সে বুঝল না। তাছাড়া বিটিশগোর এখন কোন দাম নাই, আপনার আম্রিকাতে ল্যারির সাথে একটা ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা করমুনে।

রাণী আম্বিয়া পুলকিত হলেন। তার উজির-নাজির তার দুঃখ বোঝে। এইজন্যই তিনি তার আরেক উজির রঞ্জিত রায়কেও মাফ করে দিয়েছেন। তবে রঞ্জিত রায়-কে বলে দিয়েছেন, কাঁচা কাজ আর করবানা। কাবুল আর কালা কুহিতের মাথায় ঘিলু নাই কিন্তু তোমার মাথায় তো ঘিলু আছে। আর শোন - যাই কর, কাজী সাবরে সাথে রাখবা, সে সব সামাল দিব। যুবরাজ সরফরাজের কথাটাও খেয়াল রাখবা।

এইবার রাণী আম্বিয়া বললেন, ইদ্রিস ব্যাংকারকে তো আউট কইরা ভালো টাইট দিছি। এইবার তার ফালতু গেরাম ব্যাংকেরও একটা ব্যবস্থা করতে হয়। সরফরাজ আগেই একটা রিপোর্ট দিছিল। এবার কি করা যায়, আপনারাই বলেন।

কালা কুহিত এতক্ষণ শুধু রাণী আম্বিয়ার বকা-ঝকা হজম করেছেন। এইবার তার সুযোগ। কালা কুহিত মুখ খুললেন,
--- রাণী মাতা, আপনি চিন্তা করবেন না। সব ব্যবস্থা নিয়েছি। কাজীসাহেব হাবিব আলম আর রঞ্জিত রায়ের সাথে পরামর্শ কইরা কানুন পাল্টায়া দিছি। গেরাম ব্যাংক এখন থেকে রাজ্য ব্যাংক। এটার দায়িত্ব এখন থেকে আমাদের। আমরা এটার জন্য নূতন একটি নামও ঠিক করছি। এটার নাম হবে, "রাব্বানী-সরফরাজ যৌথ ব্যাংক"। আমাদের দেশের আরো ৫১ জন গুণী ব্যক্তিও আমাদের সাথে একমত।

রাণীমাতা খুবই আনন্দিত। তবে ৫১ জন নিয়ে চিন্তিত! শুধু ৫১ জন কেন? বাকীগুলা কই? এই বেজোড় সংখ্যাটাও তার পছন্দ না। যাই হোক, তার উজির-নাজিরগণ তার বাবা রাজা রাব্বানীকে এখনও মনে রেখেছেন। তারা শুধু তার পিতার পোশাকের মত পোশাকই পরেন না, তারা রাজা রাব্বানীকে অমর করে রাখতে চান। আবার তারা তাদের তৃতীয় প্রজন্ম যুবরাজ সরফরাজ সম্পর্কেও ভাবেন।
রাণীমাতা একগাল হাসি নিয়ে বললেন, আপনারা যখন আমার বংশধর নিয়ে এতটাই ভাবেন, আমার মাথায় দুইটা আইডিয়া আছে।
১. তিনটা হীরার নুবেলের ব্যবস্থা করেন। একটা মরহুম রাজা রাব্বানীর জন্য, আরেকটা আমার জন্য। আর তৃতীয়টা এখন দেয়ার দরকার নাই, তবে লিস্টে রাখেন, যেদিন যুবরাজ সরফরাজ রাজ্যের হাল ধরবে সেদিন দিবেন।
২. এই রাজ্যের নাম পরিবর্তন করে রাখতে চাই, রাব্বানী রাজ্য।
আপনারা কী বলেন? আইডিয়া টি চমৎকার নয়?

সভাসদবৃন্দ একযোগে বলে উঠল,
“চমৎকার সে হতেই হবে যে!
হুজুরের মতে অমত কার?”

এমন সময় হঠাৎ করে দরবারের বাইরে প্রজাদের হাউ-কাউ, চেঁচামেচি শোনা গেল। রাণীমাতা খুবই বিরক্ত হলেন।
-- এইসব মূর্খ প্রজাদের জন্য তো রাজকার্য চালানো মুশকিল। পাইক-পেয়াদা-বরকন্দাজ, এই তোরা কে কোথায় আছিস? প্রজাদের দূর কর এখান থেকে।

সেনাপতি তার সিপাই আর কোতোয়ালকে নিয়ে বাইরে গেলেন। ইদ্রিস ব্যাংকারকে নিয়ে রাজ্যের সব প্রজা হাজির হয়েছে। তার রাণী আম্বিয়াকে আর চায় না। তারা ইদ্রিস ব্যাংকারকে রাজা বানাতে চায়।

সেনাপতি হুংকার ছাড়ল, ব্যাটা মূর্খের দল। তোদের জন্য দরকার ডান্ডা। ঠিকমত প্যাঁদানি দিলেই বুঝবা!

সেনাপতি তার সিপাইদের নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল প্রজাদের উপর। কিন্তু হায়! কোটি কোটি প্রজা আজ রাস্তায়। তারা আজ তলোয়ার, বন্দুক, কামানকে ভয় না। তারা নিজেদের জীবন দিতে প্রস্তত, তারা পাল্টা হামলা করল। সেনাপতি প্রজাদের সামনে আর টিকতে পারল না। না টিকতে পেরে পালাল। বেহাল অবস্থায় কোনক্রমে দরবারে প্রবেশ করে সেনাপতি বলল, আপনারা সব পালান।

রাণী আম্বিয়া বললেন, কী হয়েছে? পালাবো কেন?

উজির-নাজির ইতিমধ্যে পালাতে শুরু করেছে। সেনাপতি বলল, আমার টাইম নাই। আমি পালাচ্ছি, আপনিও পালান।

রাণী আম্বিয়াও পেছনের দরজার দিকে দৌড় শুরু করল। এমন সময় কালা কুহিতের কথা মনে পড়ল। কালা কুহিত কই? কালা কুহিত অন্য দিকে যাচ্ছে কেন? রাণী আম্বিয়া কালা কুহিতকে ধরে ফেলল। পেটমোটা কালা কুহিতের কাছ থেকে টাকশালের চাবিটা ছোঁ মেরে নিয়ে নিল। তারপর দড়াম করে কালা কুহিতের মোটা পেটে একটা লাত্থি দিয়ে সেও দৌড়াতে শুরু করল।


* At night the watchmen of the city say, "Beauty shall rise with the dawn from the east"-- Kahlil Gibran

Disclaimer:
এই কাহিনীর প্রতিটা চরিত্র কাল্পনিক। বাস্তবের কারো সাথে কোন চরিত্রের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মিল পাওয়া গেলে সেটা অনিচ্ছাকৃত।
All characters appearing in this work are fictitious. Any resemblance to real persons, living or dead, is purely coincidental.
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৩১
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×