somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জান্নাত, হুর ও জান্নাতের অন্যান্য নেয়ামতসমূহ । দুনিয়ার জীবন অপেক্ষা বেহেশ্তের জীবন উত্তম নয় কি ?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


জান্নাত হলো চিরস্হায়ী । তার নায-নেয়ামত, ভোগ-বিলাস ও সকল মন্জিল মুমিনের জন্যে প্রতিদান স্বরূপ । বর্ণিত আছে, হযরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, জান্নাতের দেওয়াল স্বর্ণ ও চান্দি দ্বারা নির্মিত , মাটি জাফরান ও মিশকের ।

এক হাদীসে আছে, একজন সাধারণ বেহেশ্তী যে স্হান লাভ করবে , তা সমগ্র দুনিয়া ও দুনিয়ার দশগুন স্হানের সমান হবে । -মুসলিম, মেশকাত ।



উল্লেখ আছে, জান্নাতে সর্বপ্রথম প্রবেশকারী দলের সুরত হবে চৈাদ্দ তারিখের চাদের উজ্জ্বলতার মত, তাদের প্রত্যেককে একশত মানুষের শক্তি প্রদান করা হবে । খানা-পিনা, নাক-মুখের ময়লা, ঘুম ও থু থু এবং পেশাব পায়খানাসহ মানবিক কোন প্রয়োজন সৃষ্টি হবে না । জান্নাতি লোকদের শরীর থেকে মিশকের মত সুঘ্রাণ নির্গত হবে ।

উল্লেখ আছে, জান্নাতি হুররা দেখতে ইয়াকুত ও মারজানের মত হবে ।


তাদের চেহারার উজ্জ্বলতা দৃষ্টি শক্তিকে দমিয়ে রাখতে পারবেনা । তারা পোশাকে আয়না অপেক্ষা অধিক স্বচ্ছ ও পরিস্কার হবে । মামুলী একজনের গায়ের উজ্জ্বলতা মাশরিক ও মাগরেবকে আলোকিত করে তুলবে । প্রত্যেক হুরই সত্তর তা কাপড়ের পোশাকে সজ্জিত থাকবে , যার সূক্ষতার দরুণ তাদের রৈাপ্য সদৃশ পায়ের গোছা পর্যন্ত দৃষ্টি গোচর হবে ।

জান্নাতে প্রত্যেক মুমিন-ই হযরত আদম (আ.) এর মত লম্বা-চওড়া হবে ,ইউসুফ (আ.) এর মত সুন্দর যুবক হবে । কখনও বৃদ্ধ হবে না । কন্ঠ হযরত দাউদ (আ.) এর মত সুন্দর হবে ।

জান্নাতী মহিলারা সকল প্রকার হিংসা-বিদ্বেষ, পরনিন্দা, ঈর্ষা ও দুঃচরিত্রয়তা থেকে মুক্ত থাকবে, কখনো অসুস্হ হবে না ।

জান্নাতী হুরদেরকে আল্লাহ তায়ালা মিশক, জাফরান দ্বারা পয়দা করেছেন, আবেহায়াত দ্বারা খামির তৈরী করেছেন । তাদের সৈান্দর্য্যের দরুণ হাড্ডির সিরা-উপসিরা পর্যন্ত দৃষ্টিগোচর হবে । বেহেশ্তী পুরুষের জন্য আয়নার দরকার হবে না । হুরের সর্ব শরীর, বুক, মুখ ও চেহারার নুরূনী আলোতেই তাদের আয়নার কাজ হবে । আকাশের বড় উজ্জ্বল তারার চেয়ে হুরদের মাথার চুল বেশি উজ্জ্বল ও পরিস্কার হবে । তাদের সমস্ত শরীর মেশক জাফরানের সুবাস ভরা ও কস্তরী মাখা । তাদের এক এক হাতে দশ গোছা করে সুন্দর মণি মুক্তার চূড়ি থাকবে ।
হাদীসে আছে, একদিন ফেরেশ্তা জিব্রাঈল (আ.) এক হুরের রূপ দেখে বেহুশ হয়ে পড়েছিলেন ।
হাদীসে আছে, গভীর অন্ধকার রাতে যদি কোন হুর তার কনিষ্ঠ আঙ্গুলকে দুনিয়ায় প্রকাশ করেন তাহলে তার দ্বারা পৃথিবী আলোকিত হয়ে যাবে, মুখের এক ফোটা লালা সমুদ্রে নিক্ষেপ করলে সমুদ্রের পানি মিষ্টি হয়ে যাবে । এতদসত্বেও তারা পৃথিবীর নারীকূলের সেবিকা হয়ে থাকবে । জান্নাতী হুরদের সৈান্দর্য সৃষ্টিগত, পৃথিবীর নারীদের সৈান্দর্য্য দু'ধরণের । এক, সৃষ্টিগত দুই, প্রতিদানী । দুনিয়ায় তারা নানা ধরণের কষ্টক্লেশ সহ্য করার কারণে তাদের এ প্রতিদান, জান্নাতী হুরদের নিকট তারা দুনিয়ার সম্রাজ্ঞীর মত এবং হুররা তাদের বাঁধি তুল্য ।

এক একজন পুরুষ বেহেশ্তের মধ্যে ৭০/৭২ জন করে হুর পাবেন । বেহেশ্তেী পুরুষ হুরগণের সাথে যতই সঙ্গম করুক তবু তাদের শরীর কখনো দুর্বল হবেনা । বরং যতই সঙ্গম করবে ততই তাদের শরীরে কান্তি ফু্টে উঠবে, রূপ বাড়বে, শক্তি বৃদ্ধি পাবে । আর দুনিয়ার সঙ্গমের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি স্বাদ পাওয়া যাবে । এখন স্বামী সঙ্গমে মেয়েদের রূপ নষ্ট হয়ে যায়, শরীর ভেঙ্গে পড়ে । তখন এমন হবে না । মেয়েদের শরীর সব সময় কুমারী মেয়েদের অনুরূপ থাকবে । দুনিয়াতে মানুষ বুড়ো হয়, রোগ-শোকে শরীর ক্ষীণ হয় কিন্তু সেখানে তা হবে না । বরং দিন দিন শরীর আরো ভালো হবে । বেহ্শ্তেী নারী-পুরুষ চিরদিন এভাবে- এমন সুখেই কাটবে । তবে বেহেশ্তের হুরদের চেয়েও বেহেশ্তীদের নিকট যাহা আকর্ষণীয় হবে তা হলো আল্লাহর দিদার বা সাক্ষাত । তাই তো বাউল কবি মাহতাব বলেন -

চাইনা তোমার বেহেশ্ত-দোযখ, চাই না তোমার হুরপরী ,
দিদার আশায় মাহতাব অধম, প্রেম সাগরে বাই তরী ।



হাদিস শরীফের রেওয়ায়েত, জান্নাতী নারীরা তাদের স্বামীর কাছে এত সৈান্দর্য্যপূর্ণ ও পবিত্র হবে যার পবিত্রতায় ও স্বচ্ছতার মধ্যে তাদের হৃদয় স্বামীদের চোখে আয়নার মত এবং পুরুষদের হৃদয় তাদের জন্য আয়নার মত হবে ।

একটি হাদিসে আছে, জান্নাতী নারীদের মধ্যে দুনিয়ার নারীরা সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী হবেন । দুনিয়ায় কষ্টক্লেশ সহ্য করার কারণে তাদের মর্যাদা । দুনিয়ার নারীদের মত জান্নাতী হুরগণ জান্নাতী নারীদের প্রতি ঈর্ষা করবে তাদের এরূপ সম্মান দেখে।

উল্লেখ আছে, জান্নাতী ফল দু'ধরনের হবে । এক. দুনিয়ায় যা ভক্ষণ করা হয়েছে । দুই. যা কোনদিন কেউ দেখেনি বা ভক্ষণ করেননি । অবশ্য জান্নাতী ফলের পার্থক্য হলো তার কোন দানা , কাটা এবং খোসা থাকবেনা । পরিস্কার অথবা ছিলানোর কোন প্রয়োজন হবে না , সরাসরি ভক্ষণ করা যাবে । রোগ-ব্যাধির সৃষ্টি হবে না । মুমিন তার ইচ্ছমত ভক্ষণ করতে পারবে । দাড়িয়ে , বসে বা শয়ে সর্বাবস্হায় বিনা কষ্টে ইচ্ছা করলেই সরাসরি মুখে এসে পড়বে । সেখানে নেয়ামতের কোন কমতি নেই এবং তা কখনো শেষ হবার নয় । দুনিয়ার প্রতিটি ফলের এক ধরনের স্বাদ রয়েছে । কিন্তু জান্নাতী প্রতিটি ফলের মধ্যে সত্তর রকমের স্বাদ থাকবে । সেখানকার ফল খাবার দরুণ ক্ষুধা ও পিপাসা মিটে যাবে, সেখানে কারোর ক্ষুধা ও পিপাসা লাগবেনা । জান্নাতের এসব নেয়ামতই কেবল ভোগ-বিলাসিতা ও আনন্দের জন্য ।

বর্ণিত আছে, আল্লাহতায়ালার নির্দেশে জান্নাতে চারটি প্রস্রবণ প্রবাহিত হবে । একটি দুধের, দ্বিতীয়টি মধুর, তৃতীয়টি শরাবের এবং চতুর্থটি পানির । একটি অপরটির সাথে সংমিশ্রণ হবে না ।

অন্য হাদিসে আছে, জান্নাতের শরাবে কাফুরের সুঘ্রাণ থাকবে , দুনিয়ার শরাবের মত টক ও মত্ততা হবে না । এতে সঙ্গাহীনতার অবকাশ নেই, নেই বমি হওয়ার সুযোগ । টগবগ করবেনা, থাকবেনা কোন দুর্গন্ধ- এমনই হবে জান্নাতি শরাব ।

কথিত আছে, জান্নাতী হাওয়া সকালের বাতাসের অনুরূপ । গরম বা ঠান্ডা হবে না এবং দিন রাতের হাওয়ার মতও নয় ।

বর্ণিত আছে, জান্নাতীরা বেহেশ্তী আসনে বসে থাকবে, পক্ষিকূল তাদের সামনে এসে বৃক্ষের ডালে বসে নেহায়েত মিষ্টি মধূর কন্ঠে বলবে, জান্নাতের এমন কোন প্রস্রবণ বাকী নেই যার স্বাদ গ্রহণ করিনি । এমন কোন শরাব নেই যা পান করিনি । এমন কোন লীলাভূমি নেই যা অতিক্রম করিনি । আমার স্বাদ অসাধারণ । পক্ষিকূলের অমন তারিফ শুনে মুমিনরা তাকে খাওয়ার আকাংখা করবে । আকাংখা অনুযায়ী পাখিটি তার দরস্তখানে ভূনা অবস্হায় তার ইচ্ছানুযায়ী এসে উপস্হিত হবে । মুমিন তার চাহিদামত ভক্ষণ করবেন । এরপর আল্লাহর হুকুমে পাখিটি জীবন্ত হয়ে উড়ে যাবে এবং অপরের সামনে সগর্বে বলবে, আমার চেয়ে সৈাভাগ্যবান আর কে আছে, আল্লাহর প্রিয় বান্দা আমাকে তার লোকমা হিসেবে গ্রহণ করেছেন । তারপর পুনরায় সে তার আপন স্হানে বসের পূর্বের ন্যায় বলতে থাকবে ।



হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) বলেছেন, সেই হবে নিম্নতম বেহেশ্তী , যার আশি হাজার খাদেম ও বাহাত্তর স্ত্রী থাকবে । তার জন্য মোতি এবং জবরজদ ও ইয়াকুত পাথরে নির্মিত এমন এক অট্রালিকা থাকবে, যা দৈর্ঘ্যে প্রস্হে জবীয়া হতে সানা পর্যন্ত পথের সমান বিস্তৃত । - তিরমিযি ।


সূত্রঃ কুড়ানো মানিক, মাওলানা মহিউদ্দিন (৪র্থ খন্ড) ।

বেহেশ্তের নেয়ামত আরো লিখতে গেলে লেখা আরো বড় হয়ে যাবে । দুনিয়াতে থেকে বেহেশ্তের অবস্হা ঠিক মত বুঝাও যাবেনা । সেখানে সবারই যেতে মন চায় । কিন্তু আমরা কি সে মত নিজেকে তৈরী করছি ?

আমাদের অবস্হা হচ্ছে , মুয়াজ্জিন আযান হলে আমরা নিদ্রায় পড়ে থাকি । ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যস্ততায় নামায ছেড়ে দেই । যাকাত ফরজ হলে নানা অজুহাত দাড় করাই । রমযানের রোযা এলে দিনের বেলা পানাহার করি । হজ্ব ফরয হলে সম্পদ ব্যয়ের ভয়ে হজ্ব না করে কবরে যাই । ব্যবসা-বাণিজ্যে হালাল-হারামের সামান্যতম খেয়ালও করি না । অপরের অর্থ সম্পদ মেরে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ মনে করি । দুর্বলের প্রতি জুলুম করি । গরীব ও মেহনতী মানুষকে খাটিয়ে যথার্থ পারিশ্রমিক দেই না । সুদের লেনদেন না করা নির্বোধের কাজ মনে করি । এতিমের সম্পদ অন্যায়ভাবে হরণ করি । নফল নামায আদায় সময়ের অপচয় মনে করি । কোন কাজেই আল্লাহ যে দেখছেন তা স্মরণে রাখিনা । এরপরও আমরা বেহেশ্তে লাভের উচ্চাশ পোষণ করি । এটা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছু নয় । বেহেশ্তের উচ্চ মর্যাদা লাভের জন্য প্রবৃত্তিকে দমন করতে হয় , শরীয়তের বিধান পালনে মনকে শাসন করতে হয় । হাদীসে আছে,

"প্রবৃত্তির কামনা-বাসনা দ্বারা জাহান্নাম, আর মনের অপন্দনীয় বিষয় দ্বারা বেহেশ্তকে পরিবেষ্টিত করে রাখা হয়েছে " । -মুসলিম, মেশকাত ।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯
৪৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৯

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???



আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে আছি,
আমাদেরও যার যার অবস্হান থেকে করণীয় ছিল অনেক ।
বলা হয়ে থাকে গাছ না কেটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×