somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডেভিস ফল( ভ্রমন কাহিনী)-পর্ব-৪

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ডেভিস ফল- পর্ব ৪(ভ্রমন সাল -২০০২)
ঘুম ভাঙল সকাল সাতটায়।আজ ঈদ। আড়মোড় ভেঙে দুকাপ বেড টি খেয়ে দুজনে বেরিয়ে পড়লাম। রিসেপসনে যেতেই কাউন্টারে বসা ভদ্রলোক আমাদের ঈদের শুভেচ্ছা দিয়ে অনুরোধ করল নামাজ শেষে যেন তাদের রেস্টুরেন্টে সেমাই খেয়ে যাই! তার এহেন আন্তরিকতায় আমাদের ভাল লাগল । সম্মতি জানিয়ে আমরা বিদায় নিলাম।
বেরিয়ে হোটেলের উল্টো দিকে উদ্দেশ্য বিহীন ভাবে হাটতে শুরু করলাম। যথেষ্ট খাড়া পথ পা চালাতে কষ্ট হয়। একটু এগুতেই মসজিদের দেখা পেলাম। ঈদের নামাজের জন্য তখনই তোড় জোড় শুরু হয়েছে। ভাবলাম,- যাক নামাজটা এখানেই সারা যাবে। একজনকে জিজ্ঞেস করে সময়টার জেনে নিলাম,- শুরু হবে ন’টায়।
আরেকটু হাটতেই পথের মোড়ে বিশাল ছিমছাম গির্জার দেখা মিলল। পরিবেশটা বেশ পবিত্র -সে তুলনায় মসজিদের আশেপাশটা বেশ অপরিচ্ছন্ন - আগাছা ও ভাঙ্গা ইটের স্তুপ।
গির্জার ঠিক পাশেই দেখি মাঝারি মানের একটা বিল্ডিংয়ের কন্সট্রাকশনের কাজ চলছে তার আকৃতি আর সাইনবোর্ড দেখে বুঝলাম সিনেমা হল হবে! গির্জার এত কাছে! আশ্চর্য। এখানে নাকি পুরোনো সিনেমা হল ছিল - সেটা ভেঙ্গে এখন নতুন করে হচ্ছে।
গির্জার পাশ ঘুরে আরো কিছুটা এগিয়ে গিয়ে রেলিংএ ঘেরা একটা জায়গায় দাড়াতেই নজরে এল বরফে মোড়া ধবল পর্বত শ্রেনী। মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে কাঞ্চন জংঘা তার সঙ্গী সাথী নিয়ে। যদিও আকাশে মেঘের আনাগোনা সূর্যের ঔজ্জল্য নেই তবু আমি মোহিত- কেননা এধরনের দৃশ্য আমার দেখা এই প্রথম।
এইটেই মল চত্বর। ওখানে দাড়িয়ে দু-চারটা ছবি তুলে আমাদের হোটেল অভিমুখে ফিরে চললাম।
মসজিদের সামনে আসতে আসতে সোয়া আটটা বেজে গেল। ততক্ষনে মুসুল্লিদের ভীড় জমে গেছে।
রুমে ফিরে তাড়াহুড়ো করে গোসল সেরে নামাজ পড়তে বের হলাম। গিয়ে দেখি বিশাল মসজিদের চত্বর আর পাশের ছাদ পুরোটা ভর্তি! এত মুসলিম এখানে!!! কি আর করার পিছনের দিকেই বসতে হল। কিন্তু জুতা রাখতে গিয়ে হল বিপত্তি। শেষ কাতারের পিছনে দেয়ালের পাশই সবাই সারি বেধে জুতা রাখছে -কিন্তু সেখান দিয়ে নামাজ পড়তে আসা মুসুল্লিরা যেভাবে গোয়াড় ষাড়ের মত ছুটোছুটি করছে,তাতে জুতোর দফা রফা হতে দেরী হয়না।
আমার জোড়া সেখানে রাখতেই অন্যদেরটার মত মুহুর্তের মধ্যে ধুলো কাদায় মাখামাখি হয়ে গেল। মিনিট দশেকেই তার অন্য চেহারা -কষ্ট পেলাম দেখে।
শুনেছিলাম ন’টায় শুরু হবে এখন দেখি সাড়ে নয়টা বাজে তবুও নামাজ শুরু করার নাম নেই! তখনো কাতারে কাতারে লোকজন আসছে বসার জায়গা ফুরিয়ে গেছে অনেক আগে। দু-তিনবার সবাই দাড়িয়ে দাড়িয়ে ফাঁকা জায়গাগুলো পুরন করল।
ইমাম সাহেব উর্দু ভাষায় এতক্ষনে বার তিনেক নামাজের দোয়া দরুদ আর রুকু সেজদার কায়দা কানুন সবিস্তারে বয়ান করে ফেলেছেন। তিনি আর বলার মত কথা খুজে পাচ্ছন না। বহু মাতব্বর একখানে জড়ো হয়েছে। একজনে নামাজ শুরু করার জন্য হ্যা বললে অন্য দু জনে বাধা দেয় - সেই দুজন আবার হ্যা বললে প্রথম দুজন বাগড়া দেয়। কেউ একজন রাগ করে উল্টেদিকে হাটা দেয়, অন্যজন আবার তার পিছে দৌড়ায় মান ভাঙ্গাতে। ওদের হাবে-ভাবে বদ্ধমুল ধারনা হল দার্জিলিং এ মুসলিম নেতার উৎপত্তি ঈদের জামাত থেকে।তাদের এই ঝুলো-ঝুলিতে মেজাজটাই খিঁচড়ে গেল।

অবশেষে শুরু হল দশটা নাগাদ। শেষ করতে সাড়ে দশটা। এই প্রথম দেখলাম আশে পাশের শত শত লোক ব্যালকনি ছাদ আর রাস্তায় দাড়িয়ে নামাজ পড়া দেখছে।
বের হতে ভিক্ষুকের দল চেপে ধরল। সেই একই দৃশ্য!
হোটেলের ডাইনিং হলে আসতেই অনেকগুলো বাংলাদেশী পরিবারের সাথে দেখা হল। কুশল বিনিময় করে সেমাই খেতে বসলাম। ওহ্ কি যে সেমাই ! একটা সুপের বাটিতে একমুঠো কাচা সেমাইয়ের উপর শুধু মিস্টি পাতলা ড্যালডেলে দুধ ঢেলে দেয়া। তবে খেতে খুব বেশী খারাপ লাগেনি। ওদের খুশি করার জন্য পুরোটাই খেতে চেস্টা করলাম। সেমাই শেষে- বাটার টোষ্ট আর ডবল ডিমের অমলেট দিয়ে সকালের নাস্তা সারলাম -সাথে একপট চা।
আমাদের অনতিদুরেই মোটাসোটা এক গাইড বসে ছিল। ম্যানেজার তার সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল ‘আপনারা বাইরে কোথাও বেড়াতে যেতে চাইলে এর গাড়িতে যেতে পারেন।'
আমাদের ইচ্ছে ছিল গ্রুপে যাবার। আলাদাভাবে ঘুরতে গেলে খরচ অনেক বেশী হবারই কথা। কিন্তু এখন অফ সিজন তাই ভ্রমনের সঙ্গী পাওয়া কস্ট।
গাইডকে ডেকে জানতে চাইলাম , কোন কোন স্পট ঘোরাবে? কতক্ষন ঘোরাবে? এং ভাড়া কত নিবে?
প্রায় সারাদিন আকর্ষনীয় স্পটগুলো ঘোরানোর বিনিময়ে যে ভাড়া দাবি করল -তা নেহায়েৎ কমই মনে হল।
তবুও দরদাম করলাম।
চেয়েছিল পাচ’শ রুপি রাজি করালাম সাড়ে চারশ’তে।
দেশ থেকে সাথে করে শুধু পার্টি ও ফর্মাল সু এনেছি । পাহাড়ে হাটতে গেলে কেডস কিংবা কেডস কাম-সু হলে ভাল হয়। গাইডকে বললাম একটা জুতার দোকানে নিয়ে যেতে।
তুখুনি সে ভদ্রলোক বেশ আগ্রহভরে হোটেল থেকে বেরিয়ে আমাদের একটা রাস্তা দেখিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে অনুরোধ করে বলল,একটু সামনে গেলেই প্রচুর দোকান মিলবে। ওখানে এত ভিড় যে গাড়ি নিয়ে যাওয়া সম্ভব না।
এগিয়ে গিয়ে দেখি আসলেই প্রচন্ড ভীড়। ক্রেতা বিক্রেতা প্রায় সবই স্থানীয় অধিবাসী। বিদেশী বা ভারতের অন্য প্রদেশের লোক কম। ছোটখাট দুদান্ত দৈহিক গড়ন আর রাঙা কপোলের পাহাড়ী যুবতীদের প্রায় সবারই পরনে জিনস টি শার্ট আর পুল ওভার কিংবা জ্যাকেট। এত পশ্চিমা পোষাকের মাঝে আচমকা নজরে পড়ে দু-য়েকজনের পরনে গাঢ় গোলাপী রঙের সেলোয়ার কামিজ । এটাই মনে হয় এদের প্রিয় রঙ। ছেলেরাও ফ্যশনেবল -চেহারায় চৈনিক ছাপ থাকাতে এরাও এরাও হংকং জাপান বা থাই ফ্যাশন ফলো করে। এদের শারিরিক গড়ন দেখে একটু হিংসে তো লাগছিল। চর্বি বহুল একজন পাহাড়ীকেও খুজে পাওয়া ভার!

অনেক খুজে সাত’শ রুপী দিয়ে একখানা কেডস কাম সু কিনে নিয়ে এলাম।
আমাদের গাইড ( এদেরকে গাইড উপাধি দেয়া যায় কিনা আমি জানিনা, কেননা এরা গাড়িতে করে শুধু স্পটে নিয়ে যায়- কোন কিছু ঘুরে ঘুরে দেখিয়ে চিনিয়ে দেয় না) কাম ড্রাইভারের নাম ‘কমল’। সে জানে তার নামের মানে -কমল মানে পদ্ম। জাতে ‘গুর্খা’ । অল্প কিছুক্ষনেই আমাদের আন্তরিকতা হয়ে গেল। লোকটা আমুদে হাসি-খুশী তবে অন্যান্য পাহাড়ীদের মত কথা কম বলে। ছোট্ট একটা ছয় সিটের লাল মারুতি মাইক্রো চালায়। ওটা নিজের। পর্যটক তেমন নেই- তাই এখন আয় কম। ক্যাসেট প্লেয়ারে বর্তমানের জনপ্রিয় একটা হিন্দি গান ছেড়ে দিয়ে সে গাড়ি স্টার্ট দিল ।
প্রথমেই নিয়ে গেল ‘‘জাপানিজ টেম্পলে’।
পাইন বনে ঘেরা অনেক উচুতে একটা সাদা বৌদ্ধ মন্দির । আশে পাশের পরিবেশ দেখে প্রথমে পার্ক বলে মনে হয় । দু-চার জোড়া দেখি ডেটিংও করছে । খোলা চত্বরে বুদ্ধের বিশাল এক স্বর্ণালী মুর্তি আছে । এখান থেকেও পাইন বনের ফাক দিকে দুরে হিমালয়ের বরফে মোড়া পর্বতসারি নজরে আসে । দারুন ছিমছাম পরিবেশ ।
মন্দির থেকে বেরিয়ে গাড়িতে আবার কিছুদুর এগিয়ে ‘এভা আর্ট গ্যালারী'তে গেলাম । ছোট্ট একটা বাড়ির মধ্যে এই গ্যালারী । প্রবেশ ফি জনপ্রতি ২ রুপী। শ্রদ্ধেয়া এভা দেবী ও তার স্বামী মিলে সযতনে এই গ্যালারীটা গড়ে তুলেছেন। সুচিকর্ম যে কি উচুমাপের শিল্প তা ইঁনার কাজ না দেখলে বোঝার উপায় নেই । দুর থেকে মনে হয় কোন দক্ষ আর্টিষ্টের হাতে আকা তৈলচিত্র বা স্কেচ। একদম কাছে এসে গভীর ভাবে পর্যবেক্ষন করলে বোঝা যায় সুক্ষ সুতোর অতি জটিল কাজ। সিল্ক এমব্রোডেরী ছাড়াও আছে প্রচুর ওয়াটার কালার ও অয়েল পেইন্টংস। সবই এভা দেবীর নিজের কীর্তি ।
ক্ষনজস্মা এ মহিয়ষী নারী মারা যাবার পর অরিজিনাল পেইন্টিংস, পোট্রেট ও সিল্ক এমব্রডেরীর বিক্রি বন্ধ হয়ে গেছে।
তবে কপি বিক্রী হয়।
আর্ট গ্যালারীর এক পাশে দেয়ালে টাঙ্গানো কাচের শো কেসে চোট্ট একটা মিউজিয়াম। বহু পুরোনো একটা গোয়েন্দা ক্যামেরা, কিছু ছোটখাট মুর্তি আর বহু দেশের টাকা পয়সাই হয়তো ওর মুল আকর্ষন। আমার কাছে তেমন আহামরি কিছু মনে হয়নি।
এবার আমাদের গন্তব্য ‘রক গার্ডেন-বেশখানিকটা দুরে , মিনিট ত্রিশেকের পথ । তবে এপথে যেতে হলে একটু সাহসের প্রয়োজন। দার্জিলিংয়ে আসার পথের পাহাড়ের চড়াই উৎরাই এর কাছে নেহায়েৎ শিশু। এত বেশী খাড়া পথ দুর থেকে দেখলেই ভয় লাগে- বাঁক গুলোতে নিরাপত্তা দেয়ালও নেই! পাহাড়ের ঢাল দিয়ে সারা সময়টা ধরে গাড়ি নীচের দিকে নামছে তো নামছেই আকাশ আর দেখা যায়না।
রক গার্ডেনের সামনে দেখি বিশাল এক জটলা। কৌতুহলী হওয়াটাই স্বাভাবিক, জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম, কে নাকি পাহাড়ের চুড়ায় ছবি তুলতে গিয়ে পড়ে গেছে। বেঁচে আছে তবে অবস্থা খারাপ!
ড্রইভার কমল আমাদের উপদেশ দিল এখানে এখন না নেমে ফেরার পথে নামতে। -ঠিক হ্যায় চলো ।
এবার গেলাম ‘গঙ্গামাই পার্কে’। পার্কের বাইরে বিশাল চত্বরে গাড়ি ভিড়িয়ে গরম গরম কফি খেয়ে নিলাম।
একবোতল পানি নিয়ে টিকেট কেটে ভিতরে ঢুকলাম। জনপ্রতি দশ রুপি , গাড়ি পার্কিংয়ে আলাদা ফি।
২০০০ সাল তার মানে মাত্র দু’বছর আগে এই পার্কটা জনসাধারনের জন্য উন্মুক্ত হয়। ভিতরটা অপরুপ সুন্দর। প্রাকৃতিক ঝর্না, ফুল পাথর আর পাহাড়ের অপূর্ব সমন্ময়। বিশাল একটা ঝর্ণা পার্কটাকে দুইভাগে বিভক্ত করে রেখেছে। বড় বড় পাথরের চাঁই এ গোত্তা খেয়ে ফুঁসে ওঠা ঝর্নার শুভ্র ফেনিল নৃত্য দেখার মত।
কিছুদুর পরপরই ফুট ব্রিজ। দুপাশে হাজারো রং বে রঙের ফুল,আর ঝর্নার কলধ্বনির মাঝে সুদৃশ্য পাথুরে পথ দিয়ে হাটতে হাটতে যেন সপ্নলোকে পৌছে যাওয়া। পাহাড় থেকে নেমে আসা দুয়েকটা ছোট ছোট ঝর্ণার গতিপথ আটকে সু-ছাঁদ ফাউন্টেইন। সেখান থেকে আজলা ভরে দু-ঢোক সুশীতল জল পান করলাম।
ঝর্নার পানিতে সৃষ্ট ছোট্ট একটা জলাধারে প্রচুর হৃষ্টপুষ্ট রেডফিস দেখে চোখ জুড়োয় আর বিশাল এক নয়ানাভিরাম জলাধারের নীলা রাঙা পানিতে বোটিং বেশ উপভোগ্য।
ফের ফিরে আসলাম ‘ রক গার্ডেনে’। নামের সাথে সাযুজ্য রেখে পুরো বাগানটাই পাথর দিয়ে কৃত্তিম ভাবে তৈরি। এখানকারও মুল আকর্ষন ঝর্না। অদ্ভুদ সুন্দর এ ঝর্নাটার নাম ‘চান্নু সামার ফল’।
দুতিনটে পাহাড়ের মাঝ দিয়ে নেমে আসা ঝর্ণার পাশ দিয়ে পাথুরে আকাঁবাকা সুদৃশ্য সিড়ি বেয়ে অনেক উচুতে উঠে যাওয়া সম্ভব। পথের মাঝে মাঝে ব্রিজ দিয়ে এপার ওপার করতে বেশ লাগে,আর বহু উচুতে ঝর্নার মধ্যিখানে বসে ছবি তোলার মজা অন্যরকম । তবে যতই সু-ব্যাবস্থাই হোক না কেন অতদুর পায়ে হেটে ওঠা বেশ কষ্টকর। স্বাভাবিক কারনেই বয়স্ক ও শিশুরা অত উপরে ওঠতে সাহস করে না।
এবারের গন্তব্য -চিড়িয়াখানা , হিমলিয় মাউন্টেন স্কুল ও মিউজিয়াম।
পাহাড় বেয়ে উঠতে নামতে হাত পায়ে খিল ধরে যায়। চিড়িয়াখানাতে অবশ্যই দেখার মত অনেক কিছু আছে -তবুও বন্য পশু পাখিকে খাচার মধ্যে বন্দী অবস্থায় দেখতে ভাল লাগে না। খাঁচার মধ্যে ওরা স্বকীয়তা ও স্বাভাবিক সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলে। তবুও কিছুটা ঘুরে বিরল প্রজাতির রেড পান্ডা আর নানা রঙ্গের ফিজান্ট দেখলাম।
তবে এরা রেড পান্ডাকে নিয়ে এরা দর্শনার্থীদের সাথে বেশ রঙ্গ-রস করার চেস্টা করেছে বলে মনে হয়;
...চতূর্থ পর্ব সমাপ্ত।
আগের পর্বের জন্য: Click This Link
পরের পর্বের জন্যঃ Click This Link
প্রথম পর্বের জন্য: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৭
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×