খেলা আসলে হইছে দুইটা। একটা শচীনের বিপক্ষে বাংলাদেশ, আরেকটা ইন্ডিয়ার বিপক্ষে। শচীনের বিপক্ষে আমরা হারছি, আর ইন্ডিয়ার বিপক্ষে জিতছি। দুই দলই সমান সমান। টসে জিতার পর আমি ভাবতেছিলাম বাংলাদেশ যদি আগে ব্যাট করতে নামে আর একশর নিচে অল আউট হইয়া যায়, তাইলে শচীনের আর সেঞ্চুরীর খায়েশ করতে হইতো না আজকে, সম্ভবত এই টুর্নামেন্টেও। আশি- নব্বইয়ের নিচেই অল আউট হওয়ার নজির তো আমাগো কম না।
তো, যাই হোক, শেষ পর্যন্ত খেলায় আমরা জিতছি। এই জয় ঐতিহাসিক। কারন, আমরা খেলায় খুব একটা জিততে পারি না। ইতিহাস ধুইয়া পানি খাইতে খাইতেই আমাদের ক্রিকেটিয় তৃষ্ণা মিটাইতে থাকবো আমরা।
পুঁজিবাদ একটা ফ্যাক্টর, ফলে ধারনা করি ফাইনালে ইন্ডিয়া পাকিস্তানই খেলবে। ম্যাচ যত বেশি হবে, ব্যাবসা তত ভালো হইতে থাকবে। পুঁজিবাদীদের ব্যালেন্স করার একটা টেনডেন্সি আছে সবসময়, ফলে, ইন্ডিয়া পাকিস্তান প্রথম ম্যাচে যে হারবে, ফাইনালের ট্রফি তাদের ঘরেই উঠবে ধারনা করি। দুই দলই সমান সমান।
আমার এই ধারনায় আবার কেউ বিশ্বাস যাইয়েন না যে!