somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"ভালবাসার কোন নাম নেই"

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রতিদিনের মত ঠিক ৭-টায় ঘড়ির এর্লাম বেজে যাচ্ছে কিন্ত আজ কেউ এর্লাম বন্ধ করছে না,অন্ধকার জরানো ঘড়ে পর্দার ফাঁক গলিয়ে সূর্যের আনাগোনা আর শুনশান নিরাবতায় শুধু কর্কশ বেরসিক ঘড়িটা এক গলায় চিৎকার করে যাচ্ছে, এলার্ম বন্ধ না করায় দম নিয়ে আবার নিয়মানুসারে ঘড়িটি ক্রিং ক্রিং করে রিমাইন্ডার দেয়া শুরু করে দিল, কিন্তু না এবারো কেউ বন্ধ করলো না, এক সময় বেজে বেজে ঘড়িটি নিস্তেজ হয়ে থেমে গেল।মনে হয় এক রকম রাগ করেই থেমে গেল ঘড়িটি, তারপরেও নিলয়ের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই অথচ বিছানায় নিলয়ের বালিশ থেকে হাত ছোঁয়া দূরত্ব নিয়ে বেডসাইড টেবিলে নিলয়ের দিকে হা করে তাকিয়ে বসে আছে ঘড়িটি, তারপরেও নিলয় বেহুঁশ।

আরো মিনিট ১৫ পার হয়ে গেল,কিন্তু তারপরেও আজ সুমির কোন কথাবার্তা নেই,এই সুমি হচ্ছে নিলয়ের একমাত্র আদুরে অর্ধাংগী,প্রতিদিন ঠিক এলার্ম দেবার চার-পাঁচ মিনিট পর থেকেই সুমির অত্যাচার শুরু হয়ে যায় নিলয়ের উপর, কিন্তু আজ কি যেন হয়েছে মেয়েটার, এখনো কোন সাড়াশব্দ নেই।আর এদিকে বিছানায় উবু হয়ে নিশ্চিন্তে মাথায় বালিশ মোরা দিয়ে শুয়ে আছে নিলয়, তার সমস্ত আলসেমি জুড়ে এখন সেই সুমির হাতের ফুলতোলা বালিশের কাভারে জরানো উষ্ণতা।সে মনে মনে ভাবছে হয়তোবা সুমি কোন কাজে আজ ব্যাস্ত,আর কয়েক মিনিট পরেই আসবে অত্যাচার করতে,এই ভেবে নিলয় আবার বালিশ মোরা দিয়ে শুয়ে থাকে।

আসলে নিলয় প্রতিদিনই ঘড়ি এর্লাম দেয়ার আগেই জেগে ওঠে কিন্ত এমন করে শুয়ে থাকে যেন গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, এর পিছনে কারন ও আছে অবশ্য,আর তা হচ্ছে সুমি,সুমির মায়াবী কন্ঠ,মায়াবী ছোঁয়া।নিলয় চায়না তার প্রতিটি সকাল ঘুম ভেংগে জেগে উঠুক এই কৃত্রিমরূপী কোন শব্দের ছোঁয়ায়,তার ইচ্ছে দিনের প্রতিটি প্রহরের সূচনা যেন হয় এই বিধুশীনির কন্ঠের ছোঁয়ায়।এই মেয়েটার কন্ঠে কি যে মধু আছে,তা নিলয়ের মাথায় এখন পর্যন্ত ধরে না।কেন যে মেয়েটা গান শিখেনি, নিলয়ের ধারনা যদি সুমি গান করতো তাইলে ক্লোজ আপ কিংবা চ্যানেল আই লাগবেনা, অটোমেটিক তার গানের মায়ায় পরে যাবে দেশের সমস্ত মানুষ। সমস্ত বলতে পনেরো বছরের বালক থেকে শুরু করে আশি বছরের বৃদ্ধ পর্যন্ত, যাদের সাদা চুলেল মাথায় এখনো সাবিনা ইয়াসমিন কিংবা রুনা লায়লার গান ঘুরে বেড়ায়। সুমি যে নিলয়কে একদমি গান শুনায় না,তা কিন্তু নয়।

নিলয়ের আবদারে মাঝে মাঝে সুমি আর নিলয়কে না বলতে পারেনা, মায়াবী গলা ছেরে শুনিয়ে দেয় দুই এক লাইন রবিন্দ্র সংগীত।কিন্তু পুরো গান শোনায় না সুমি,যেদিন মন খুব মেজাজি ছন্দে থাকে সেদিনই কেবল পুরো গান করে।আর তাই পুরো গান শোনার লোভে নিলয় ও খুঁজে নিয়েছে সুমির পছন্দের দিনগুলি, পছন্দের সময় গুলি।এখন নিলয় চোখ বন্ধ করেই সুমিকে পড়তে পারে,একটু ও ভুল হয়না।সুমির মন খারাপ গুলি খুব সহজেই এখন নিলয় ধরতে পারে,খুব বেশি হলে সুমির চোখের দিকে এক পলক তাকায় শুধু,একটু খানি অতন্দ্রিতা,এতেই সুমির গোটা পৃথিবী নিলয়ের হাতে তালুবন্দি হয়ে যায়।

জোৎনা খুবই পছন্দ সুমির,আর তা নিলয় খুব ভালো করেই জানে তাইতো নিলয় কষ্ট করে হলেও গতমাসের বেতনের টাকা থেকে কিছু বাঁচিয়ে সুমির জন্য একটা বেতের দোলনা কিনে এনে দক্ষিণের বেলকনিতে ঝুলিয়ে দিয়েছে। ভরা জোৎনায় সুমি যখন দক্ষিণের বেলকনিতে এসে দোলনায় বসে পা দুটি নাড়িয়ে এক দৃষ্টিতে চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকে, তখন নিলয় খুব সাবধানী পায়ে চুপি চুপি এসে সুমির পেছনে এসে দাড়িয়ে যায়,সুমির সাথে একাত্ম চাহুনিতে চাঁদের পানে হা করে তাকিয়ে কিছু একটা খোঁজে, কিন্তু না, তেমন কিছুই খুঁজে পায় না নিলয়। ছোট থেকেই জোৎনা কিংবা চাঁদের প্রতি তেমন কোন আগ্রহবোধ কখনোই ছিলনা নিলয়ের, আর তাই হয়তোবা সে কিছুই খুঁজে পায়না।তবে ওর যা একটু আধটু ভালো লাগে তা হচ্ছে গান।নিলয় হা করে একবার চাঁদের পানে আর একবার সুমির মায়াবী মুখের দিকে মুগ্ধতা নিয়ে তাকিয়ে আস্তে করে নাক গুঁজে দেয় সুমির খোলা এলো চুলে,চোখ বন্ধ হয়ে আসে নিলয়ের অজানা এক নিবিরতায়।বাঁ হাতের পঞ্চ নখের চিড়ুনির আঁচড়ে হাত গলিয়ে দেয় জোৎনার রুপালী আলোয় চিক চিক করা কৃষ্ণ কালো চুলের সাগরে, সুমি নিলয়ের উপস্থিতি বুঝতে পেরেও কিছুই বলেনা,কিছুই বলতে পারেনা সে, খানিকটা সময়ের জন্য সুমির সমস্ত শরীরের ভাঁজে ভাঁজে স্তব্ধতা ছুঁয়ে যায়,উপভোগ করতে থাকে নিলয়ের পৌরষবোধী ছোঁয়া আর রুপালী আলোর বন্যা।নিলয় সুমির কানের কাছে ঠোঁট দুটি নিয়ে ফিসফিসিয়ে গভীর আবদার করে একটা গানের জন্য,সুমি মৃদু হেসে মায়াবী গলা চাঁদের আলোয় ভাসিয়ে দিয়ে গান শুরু করে,আর নিলয় হা করে তাকিয়ে থাকে সুমির দুচোখের মায়ায় এক দৃষ্টিতে।আজ সুমি নিজের অজান্তেই পুরো গান শেষ করে আরো একটা গান শুরু করে দিয়েছে, কিন্তু নিলয়ের কোন নড়াচড়া নেই,শুধু স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকে সুমির চোখের দিকে।

এই হইলো সুমি আর সুমির মায়া,কারো ঘুম যদি এমন মায়াময়ী কোন জলজন্ত পরীর ছোঁয়ায় প্রতিদিন ভাংগে তাইলে দশ পনেরো মিনিট অফিসে দেরি করে গেলে এমন কিছুই হয়না।সুমি এসে এমন আদর আর মিষ্টি করে প্রতিদিন ডেকে তোলে যে,সেই আদরের লোভে পরেই এই নকল ঘুম।আর নিলয়েরই বা কি দোষ, সুমি সকাল সকাল উঠে নিলয়ের পছন্দের নাস্তা আর কড়া লিকারের সাথে মায়া মিশিয়ে এক কাপ চা হাতে নিয়ে তারপরে নিলয়ের কাছে আসে ঘুম ভাংগাতে, এসেই মায়াবী গলায় বলে ওঠে, এই যে আমার আলসে জামাই উঠেন,তারাতারি উঠে পরেন, সময় হয়েছে তো। সাভাবিক ভাবেই নিলয়ের কোন প্রতি উত্তর না পেয়ে সোজা নিলয়ের উপর ঝাঁপিয়ে পরে সুমি, বেপরোয়া নখের ঠান্ডা হাতজোরা প্রবেশাধিকার ছারাই ছুঁয়ে দেয় নিলয়ের লোমশ বুক।আর নিলয়ের যেন হুশ হয়,উ,আ শব্দে ঘুম ভাংগে।

সেই সাথে সুমির হাতের চায়ের কাপে ঠোঁট লাগিয়ে শুরু হয় নিলয়ের আরো একটি সকাল, আরো একটি নতুন ছোঁয়ায় সুমি'ময় দিনের শুরু।নিলয় প্রতিদিনের মত আজও চায়ের কাপে চুমুক দিয়েই বলে ওঠে,ইস তোমাকে না বলেছি আর একটু চিনি দিবে,তুমি প্রতিদিন এই চিনিটুকুন দিতেই ভুলে যাও বুঝি?? এই নাও খেয়ে দেখ,একদম পানসে!!সুমি মুচকি হেসে বলে কই দেখি,আমাকে দাও দেখি বলেই কাপে একটা চুমুক দেয় আর অমনি নিলয় চায়ের কাপ সরিয়ে নেয়,বলে ওঠে হইছে হইছে আর চিনি দিতে হবেনা!! এতেই হয়ে যাবে!!বলেই চুক চুক করে সুমির হাতের মায়া গিলতে থাকে।

নিলয় আর সুমি দুই জনের ছোট্ট সংসার,বছর দেড়েক হইলো বিয়ে হয়েছে।নিলয় একটা ফার্মে অল্প বেতনের চাকুরী করে,যা আয় হয় তা দিয়েই চলে যায় টোনাটুনির সংসার, যদিওবা মাসের শেষের দিকে একটু টানাটানি করে চলতে হয় তারপরেও দুইজন মানুষের তেমন কোন সমস্যা হয় না,চলে যায়। টানাপোড়ন এসে ওদের মাঝে টিকে থাকতে পারেনা,পালিয়ে যায়। সাভাবিকতা কে সাক্ষী রেখে এই বিশাল নগরীতে ওদের কপালে ঠিক তেমন কোন আলিশান কিছু জুটেনি,যা জুটেছে থাকার জন্য,তা বলতে গেলে ছোট্ট দুই রুমের শেওলা ধরা ৫০ বছর আগের এক রুগ্ন ফ্লাট বাড়ি,মাঝে মাঝেই সেই বাড়ির দেয়াল বেয়ে ওদের গায়ে ঝরে পরে ইট সুরকির গুড়ো,মনেহয় যেন ৫০ বছরের এই সংসার জীবন পার করে ইট-সুরকি আর থাকতে চায়না একসাথে, একটু আধটু মান অভিমান করে দুরুত্ত বাড়ানোর তাগিদে ঝরে পরে দেয়ালের কোনা থেকে।কিন্তু সেই ইট আর সুরকির মান অভিমানের এক চিমটি ছোঁয়া ও নিলয় আর সুমির মাঝে এসে পরেনা, তাদের মাঝে যে অভিমান গুলি এসে খেলা করে তা কখনোই দুরুত্ত বাড়ায় না,বরং তাদের মাঝে এসে ভালবাসার সাঁকো বানিয়ে দিয়ে যায়।

আজ সুমি গাল ফুলিয়ে আছে,সে ঠিক করেছে সে আজ ডাকবেনা নিলয়কে এতে করে অফিস মিস হলে হোক,তবুও সে ডাকবেনা।ওরা ঢাকায় আসার পর আজই প্রথম যে,সুমি নিলয়কে ঘুম থেকে উঠানোর জন্য ডাকছেনা,খানিকটা রাগ করেছে আজ নিলয়ের উপর।নিলয় ও চুপচাপ বিছানায় শুয়ে আছে সুমির অপেক্ষায়, কিন্তু সুমির কোন পাত্তাই নেই।সুমির রাগটুকু ও অযৌক্তিক না,আজ সুমির জন্মদিন,সেই গতরাতের প্রথম প্রহর থেকেই অপেক্ষা করছে নিলয়ের উইশের জন্য,কিন্তু না।নিলয়ের কোন খবরই নেই,সে বেহুঁশ ঘুমে মগ্ন,তার ভুলোমনে এ বিষয়ে কোন কথাই নেই।বিয়ের পর এটাই সুমির প্রথম জন্মদিন,সে কতকিছু মনে মনে ভেবে রেখেছে নিলয়কে নিয়ে,কিন্ত সেই নিলয়েরই মনে নেই জন্মদিনের কথা। সুমি জানে নিলয় একটু ভুলোমনা, তাইতো সে বড় করে গোল চিহ্ন ও দিয়ে রেখেছিল ক্যালেন্ডার এর পাতায়। তারপরেও নিলয়ের কিছুই মনে নেই,এই কথা মনে হলেই সুমির প্রচন্ড রকমের কান্না আসছে ,আর রাগ বাড়ছে নিলয়ের উপর। সুমির এত সুন্দর মুখ খানা শুধু বাংলার পাঁচের মত নয়,এ যেন বাংলার ৯ হয়ে আছে।সে আজ আর ডাকবেনা নিলয়কে,এমন কি অফিস মিস হয়ে গেলেও না।

আরো খানিকক্ষণ পার হয়ে গেল,নিলয় সুমির জন্য বিছানায় শুয়ে আছে কিন্তু সুমির দেখা নেই।এতক্ষণে নিলয়ের বুঝতে আর বাকী নেই যে,সুমি মুখ গোমড়া করে আছে।নিলয় ভুলোমনা ঠিকই,কিন্তু সে সুমির জন্মদিনের কথা ভুলে যায়নি।সে চুপটি করে সুমির জন্য সারপ্রাইজ রেখেছিল,কিন্তু সারপ্রাইজের শুরুতেই গন্ডগোল পাকিয়ে দিয়েছে সুমি।নিলয় আজ অফিস থেকে অনেক কষ্টে ছুটি ম্যানেজ করেছিল শুধুমাত্র সুমির জন্য,আজ নিলয় সারাটা দিন কাটিয়ে দিবে সুমিকে নিয়ে,নিলয়ের প্লান ছিল সুমি সকালে ঘুম থেকে ডাকতে এলেই ওকে জরিয়ে ধরে কপালে আলতো করে চুমু এঁকে দিয়ে বলবে "শুভ জন্মদিন "।কিন্তু না,সুমির দেখা নেই, নিলয় বড় গলায় সুমিকে ডাকতে ডাকতে বিছানা থেকে উঠে রান্না ঘড়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।নিলয় রান্না ঘড়ে গিয়ে দেখে সুমি কি যেন কাজে খুব ব্যাস্ত,যেন নিলয়ের কোন ডাকই শুনতে পায়নি। নিলয়ের আর বুঝতে বাকী থাকেনা, নিলয় ঠিক বুঝে নিয়েছে সুমির অভিমানের ভাষা।নিলয় পেছন থেকে সুমিকে আলতো করে জরিয়ে ধরে বলে,হ্যাপি ব্যারথ ডে মাই ডিয়ার। অমনি সুমি ভ্যাঁ করে কেঁদে দিয়ে মুখ ফিরিয়ে মাথা গুঁজে দেয় নিলয়ের বুকের মাঝে,আর ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকে।সুমি যেন খুঁজে পায় তার আশ্রয় স্থল কে,এত টুকুর জন্যই যে সে অপেক্ষার প্রহর গুনছিল, এর চেয়ে বেশি কিছু চাওয়া সুমির কখনোই ছিল না।সুমি তার অধর খুঁজে পেয়েছে,যে অধরের মাঝেই সে খুঁজে পায় মায়াবী উষ্ণবীর্য।যে অধরে ঘুড়ে বেরায় তার সপ্নের মেঘমল্লারা। সুমির এই কান্নার শব্দে নিলয় আর কিছুই বলতে পারেনা আজ,সে যেন আচমকা এক পশলা বৃষালী বৃষ্টির রোষানলে পরে ভিজতে থাকে,সে আর কিছুই বলতে পারেনা।।।।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩১
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×