১। এই মাত্র তামীম ইকবাল প্রথম হাফ সেঞ্চুরি করার যোগ্যতা অর্জন করলেন।
২। মেঘমুক্ত মাঠ, কর্দমাক্ত আকাশ, পিচের উপর দিয়ে গুরি গুরি বৃষ্টি বয়ে যেতে পারে।
৩। বোলার শ্রীনাথ তার ট্রাউসার খুলে আম্পায়ারের হাতে দিলেন।
৪। মাঠ চলে গেল বলের বাইরে, দুঃখিত দর্শকমন্ডলি, আমি একটু আবেগে আপ্লুত হয়ে গিয়েছিলাম, বল চলে গেল সীমানার বাইরে।
৫। বাংলাদেশের আশার ফুল আশরাফুল কিন্তু এখন ক্রিজে, সারা দেশের মানুষ তার ব্যাটের দিকে তাকিয়ে আছে।
৬। বল হাতে নিয়ে ছুটে আসছেন জয়ের মূল এনামুল, বল হাতে তার মতো ভয়ানক বোলার কিন্তু আমি খুব কমই দেখেছি, আজ কিন্তু যে কোনো কিছু ঘটে যেতে পারে।
৭। ব্যাটসম্যান সজোরে ব্যাট চালালেন, ছক্কা হওয়ার সম্ভাবনা, কিন্তু না, বোল্ড।
৮। মোহাম্মদ আশরাফুল সুন্দর একটি শট এবং আউট।
৯। In an interview | প্রস্নঃ বিরক্ত হন কখন? উত্তরঃ রাত ১২টায় যখন কেউ ফোন দিয়ে বলে কাল খেলা আছে, আরে ভাই একটা প্রিপ্রারেশন তো আছে নাকি?
১০। স্কয়ার কাট করে বল পাঠিয়ে দিলেন লং অন দিয়ে সোজা সীমানার বাইরে।
১১। দ্রৃস্টিনন্দন মার, চোখ চেয়ে দেখার মতো শট, বল চলে গেল মাটি কামড়ে সোজা ফাইন লেগ ফিল্ডারের হাতে - একটি রান।
১২। এন'কালা - তিনি নামেও কালা, দেখতেও কালা।
১৩। রফিক ষ্টীয়ার করলেন এবং ভেসে ভেসে চার।
১৪। বোলারের ব্যাক ড্রাইভ, কভার অঞ্চল দিয়ে বল সীমানার বাইরে।
১৫। চমতকার শট, এক্সেলেন্ট লেগ গ্লান্স, বল সীমানার বাইরে, না! তিনি বোল্ড হয়ে ফিরে আসলেন, বল লেগ স্ট্যাম্পে লেগে সীমানার বাইরে চলে গিয়েছিল।
১৬। আজ আমাদের সাথে উপস্থিত আছেন, দেশ বরেণ্য ক্রিকেটার, এক সময়ের সারা জাগানো প্লেয়ার, জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক, বর্তমানের নির্বাচক বোর্ডের সদস্য, জনাব ফারুক।
১৭। Conversation between Khoda Box and Chy Jafarullah Sharafat: খোদা বক্সঃ আমার মনে হয় সেলিম মালিকের ইঞ্চি তে ইঞ্চি তে ক্রিকেট মিশে আছে। জাফর শরাফতঃ না খোদা ভাই, আমার মনে হয় সেলিম মালিকের লোমে লোমে ক্রিকেট মিশে আছে।
১৮। এবার কিন্তু ব্যাট আর বলে হয়েছে।
১৯। ব্যাটসম্যান অত্যন্ত আস্থার সাথে প্রতিটি বলের মেধা ও গুনাগুন বিচার করে খেলছেন।
২০। আম্পায়ার কে অতিক্রম করে বোলার বল করলেন।
২১। আলফাজ চমতকার ভাবে ২ জন কে কাটিয়ে সুন্দর ভাবে বারে কিক নিলেন, কিন্তু না, ভুলপাস।
২২। এবার কিন্তু ব্যাটসম্যান সজোরে স্টীয়ার করলেন।
২৩। সুপ্রিয় দর্শকমন্ডলী, এই মাত্র আমাদের বাংলাদেশের দামাল, কামাল, আবাল সন্তানেরা এই মাত্র এক ইনিংস ও ১২৯ রানে পরাজিত হওয়ার গৌরব অর্জন করলেন।
২৪। উইকেটে আছেন আমাদের মারমুখী হার্ডহিটিং ব্যাটসম্যান জাভেদ ওমর। প্রচুর শট আছে তার হাতে।
২৫। ব্যাটসম্যান কিন্তু ঘূর্ণি যাদু তে একেবারেই পরাস্ত হলেন।
২৬। ব্যাটসম্যান দেখে শুনে না খেলে ছেড়ে দিলেন এবং বোল্ড।
২৭। আমাদের আজকের অতিথী এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, জীবন্ত কিংবদন্তী, বাংলাদেশেরে ক্রিকেটের এক অবিস্মরনীয় জাজ্জল্যমান তারকা, সবার জন্যে অনুকরনীয় উদাহরণ, যার নাম শুনলে বোলাররা কাঁপতো, যার পদচারনায় এই ক্রিকেট বিশ্ব উদ্ভাসিত হত, যিনি না থাকলে আজকের ক্রিকেট স্ব্য়ংসম্পূ্র্ণ হতো না, যার অবদান বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নিয়ে গেছে এক অসাধারন উচ্চতায়, যার আত্বত্যাগ আমাদের কাছে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে, যিনি আজকের ক্রিকেটারদের কাছে এক অভিভাবক, তিনি সেই জীবন্ত কিংবদন্তী, তিনি সেই দমকা হাওয়া বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য, সিনি সেই সেলিম শাহেদ, আজ আমাদের মাঝে উপস্থিত।
২৮। আরো চারটি রান। বাংলাদেশের রান গিয়ে দাঁড়ালো একশত তেইশ। এক দুই তিন। আমার কিন্তু জনপ্রিয় একটি হিন্দী গানের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। (২০০১ সালে বাংলাদেশ প্রায় অলআউট হবার আগে এমনিভাবে গানের কথা মনে পরাতেই তার সংগীত পিপাসু মন আমরা খুঁজে পাই।)
২৯। সুপ্রিয় দর্শক মণ্ডলী আঝকের মত আমার বলার পালা শেষ। এরপর ইংরেজিতে বলা শুরু করবেন শামীম । আমি আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। তবে বেশি দূর যাচ্ছি না। মাঠের দক্ষিণ পূর্ব পাশের একটি অফিসের ছয়তলায় আমি বসি। আপনারা কেউ এখানে এলে অবশ্যই আমার সাথে দেখা করে যাবেন। আমি খুব খুশি হবো। (এমসিসি জাতীয় কোন দলের সাথে খেলার কমেন্ট্রি দিতে গিয়ে টার করা এই ডায়লগটি তার মাঝেকার অতিথি পরায়ণ বাঙালি রূপটিকে তুলে ধরে।)
৩০। রেডিওর ঘোষিকা বললেন, সুপ্রিয় শ্রোতামণ্ডলী বাংলাদেশ এবং কেনিয়ার মাঝেকার ফাইনাল খেলা বৃষ্টিতে বন্ধ। মাঠের খবর জানাতে আপনাদের নিয়ে যাচ্ছি কিলাত ক্লাব মাঠে। এরপরে ভেসে এল চেনা কন্ঠের উদাত্ত স্বর" মেঘ কেটে গেছে, সূর্য উঠেছে। চারদিকে বইছে সুবাতাস। আমরা সবাই খেলা শুরুর প্রত্যাশায় নড়ে চড়ে বসলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই সুবাতাস দীর্ঘস্থায়ী হোক । এদিকে মাঠের খবর বৃষ্টি কিন্তু পড়ছে।
(গালি দিতে দিতে আমজার সামনের অপেক্ষমান শ্রোতারা চলে গেলো)
৩১। সুপ্রিয় শ্রোতারা দর্শকদের করতালি শুনে আপনারা বুঝতে পারছেন মাঠে নামছেন মোঃ রফিক। তার কথা বলতে গেলে মনে পড়ে যায় অনেক কথা। বাংলাদেশের প্রথম জয়ে ব্যাট হাতে কিন্তু রফিক ৭৭ রান করেছিলেন। সেদিন তিনি একটি বিশাল ছক্কা মেরেছিলেন। তাছাড়াও বোলার হিসাবে সেই সার্ক ক্রিকেট ১৯৯২ সালে--আউট আ--উ--ট,মোঃ রফিক আউট হয়ে গেলেন এইমাত্র, যাহোক যে কথা বলছিলাম.......
৩২। আরে জিতবেই তো। আমি আগেই বলেছিলাম।, বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ করবে। আর শুধু আঝকে কেন, বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে। সেদিন হয়তো আমি থাকবো না। কিন্তু যারা আমার কমেন্ট্রি শুনছেন তারা থাকবেন। তারা বলবেন , ঐ লোকগুলো বলেছিলো.......
৩৩। নিশ্চিত চার হতে পারত যদি মাঠে ফিল্ডার না থাকত।
৩৪। সুপ্রিয় দর্শকমণ্ডলী বাংলাদেশ আজ বারমুডাকে হারিয়ে সুপার এইটে খেলার গৌরব অর্জন করলো। এ জয় অনেক দিনের আশার, অনেকদিনের আকাঙ্খা অনেক বড় সম্মানের অনেক বিশাল অর্জন। সুপ্রিয় দর্শক আমি প্রথমে বলতে ভুলে গিয়েছিলাম দুটি কথা। সাবাশ বাংলাদেশ। সাবাশ বাংলাদেশ। তোরা সব জয়ধ্বণি কর। ওপু নতুনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখীর ঝড়.........
এই অতিমানবের যদি আরো কিছু মিস্ করে থাকি তাহলে দয়া করে কমেন্ট এ এড করে দিয়েন
(একটি সংকলিত পোষ্ট) ১। এই মাত্র তামীম ইকবাল প্রথম হাফ সেঞ্চুরি করার যোগ্যতা অর্জন করলেন।
২। মেঘমুক্ত মাঠ, কর্দমাক্ত আকাশ, পিচের উপর দিয়ে গুরি গুরি বৃষ্টি বয়ে যেতে পারে।
৩। বোলার শ্রীনাথ তার ট্রাউসার খুলে আম্পায়ারের হাতে দিলেন।
৪। মাঠ চলে গেল বলের বাইরে, দুঃখিত দর্শকমন্ডলি, আমি একটু আবেগে আপ্লুত হয়ে গিয়েছিলাম, বল চলে গেল সীমানার বাইরে।
৫। বাংলাদেশের আশার ফুল আশরাফুল কিন্তু এখন ক্রিজে, সারা দেশের মানুষ তার ব্যাটের দিকে তাকিয়ে আছে।
৬। বল হাতে নিয়ে ছুটে আসছেন জয়ের মূল এনামুল, বল হাতে তার মতো ভয়ানক বোলার কিন্তু আমি খুব কমই দেখেছি, আজ কিন্তু যে কোনো কিছু ঘটে যেতে পারে।
৭। ব্যাটসম্যান সজোরে ব্যাট চালালেন, ছক্কা হওয়ার সম্ভাবনা, কিন্তু না, বোল্ড।
৮। মোহাম্মদ আশরাফুল সুন্দর একটি শট এবং আউট।
৯। In an interview | প্রস্নঃ বিরক্ত হন কখন? উত্তরঃ রাত ১২টায় যখন কেউ ফোন দিয়ে বলে কাল খেলা আছে, আরে ভাই একটা প্রিপ্রারেশন তো আছে নাকি?
১০। স্কয়ার কাট করে বল পাঠিয়ে দিলেন লং অন দিয়ে সোজা সীমানার বাইরে।
১১। দ্রৃস্টিনন্দন মার, চোখ চেয়ে দেখার মতো শট, বল চলে গেল মাটি কামড়ে সোজা ফাইন লেগ ফিল্ডারের হাতে - একটি রান।
১২। এন'কালা - তিনি নামেও কালা, দেখতেও কালা।
১৩। রফিক ষ্টীয়ার করলেন এবং ভেসে ভেসে চার।
১৪। বোলারের ব্যাক ড্রাইভ, কভার অঞ্চল দিয়ে বল সীমানার বাইরে।
১৫। চমতকার শট, এক্সেলেন্ট লেগ গ্লান্স, বল সীমানার বাইরে, না! তিনি বোল্ড হয়ে ফিরে আসলেন, বল লেগ স্ট্যাম্পে লেগে সীমানার বাইরে চলে গিয়েছিল।
১৬। আজ আমাদের সাথে উপস্থিত আছেন, দেশ বরেণ্য ক্রিকেটার, এক সময়ের সারা জাগানো প্লেয়ার, জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক, বর্তমানের নির্বাচক বোর্ডের সদস্য, জনাব ফারুক।
১৭। Conversation between Khoda Box and Chy Jafarullah Sharafat: খোদা বক্সঃ আমার মনে হয় সেলিম মালিকের ইঞ্চি তে ইঞ্চি তে ক্রিকেট মিশে আছে। জাফর শরাফতঃ না খোদা ভাই, আমার মনে হয় সেলিম মালিকের লোমে লোমে ক্রিকেট মিশে আছে।
১৮। এবার কিন্তু ব্যাট আর বলে হয়েছে।
১৯। ব্যাটসম্যান অত্যন্ত আস্থার সাথে প্রতিটি বলের মেধা ও গুনাগুন বিচার করে খেলছেন।
২০। আম্পায়ার কে অতিক্রম করে বোলার বল করলেন।
২১। আলফাজ চমতকার ভাবে ২ জন কে কাটিয়ে সুন্দর ভাবে বারে কিক নিলেন, কিন্তু না, ভুলপাস।
২২। এবার কিন্তু ব্যাটসম্যান সজোরে স্টীয়ার করলেন।
২৩। সুপ্রিয় দর্শকমন্ডলী, এই মাত্র আমাদের বাংলাদেশের দামাল, কামাল, আবাল সন্তানেরা এই মাত্র এক ইনিংস ও ১২৯ রানে পরাজিত হওয়ার গৌরব অর্জন করলেন।
২৪। উইকেটে আছেন আমাদের মারমুখী হার্ডহিটিং ব্যাটসম্যান জাভেদ ওমর। প্রচুর শট আছে তার হাতে।
২৫। ব্যাটসম্যান কিন্তু ঘূর্ণি যাদু তে একেবারেই পরাস্ত হলেন।
২৬। ব্যাটসম্যান দেখে শুনে না খেলে ছেড়ে দিলেন এবং বোল্ড।
২৭। আমাদের আজকের অতিথী এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, জীবন্ত কিংবদন্তী, বাংলাদেশেরে ক্রিকেটের এক অবিস্মরনীয় জাজ্জল্যমান তারকা, সবার জন্যে অনুকরনীয় উদাহরণ, যার নাম শুনলে বোলাররা কাঁপতো, যার পদচারনায় এই ক্রিকেট বিশ্ব উদ্ভাসিত হত, যিনি না থাকলে আজকের ক্রিকেট স্ব্য়ংসম্পূ্র্ণ হতো না, যার অবদান বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নিয়ে গেছে এক অসাধারন উচ্চতায়, যার আত্বত্যাগ আমাদের কাছে চিরস্বরণীয় হয়ে থাকবে, যিনি আজকের ক্রিকেটারদের কাছে এক অভিভাবক, তিনি সেই জীবন্ত কিংবদন্তী, তিনি সেই দমকা হাওয়া বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য, সিনি সেই সেলিম শাহেদ, আজ আমাদের মাঝে উপস্থিত।
২৮। আরো চারটি রান। বাংলাদেশের রান গিয়ে দাঁড়ালো একশত তেইশ। এক দুই তিন। আমার কিন্তু জনপ্রিয় একটি হিন্দী গানের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। (২০০১ সালে বাংলাদেশ প্রায় অলআউট হবার আগে এমনিভাবে গানের কথা মনে পরাতেই তার সংগীত পিপাসু মন আমরা খুঁজে পাই।)
২৯। সুপ্রিয় দর্শক মণ্ডলী আঝকের মত আমার বলার পালা শেষ। এরপর ইংরেজিতে বলা শুরু করবেন শামীম । আমি আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। তবে বেশি দূর যাচ্ছি না। মাঠের দক্ষিণ পূর্ব পাশের একটি অফিসের ছয়তলায় আমি বসি। আপনারা কেউ এখানে এলে অবশ্যই আমার সাথে দেখা করে যাবেন। আমি খুব খুশি হবো। (এমসিসি জাতীয় কোন দলের সাথে খেলার কমেন্ট্রি দিতে গিয়ে টার করা এই ডায়লগটি তার মাঝেকার অতিথি পরায়ণ বাঙালি রূপটিকে তুলে ধরে।)
৩০। রেডিওর ঘোষিকা বললেন, সুপ্রিয় শ্রোতামণ্ডলী বাংলাদেশ এবং কেনিয়ার মাঝেকার ফাইনাল খেলা বৃষ্টিতে বন্ধ। মাঠের খবর জানাতে আপনাদের নিয়ে যাচ্ছি কিলাত ক্লাব মাঠে। এরপরে ভেসে এল চেনা কন্ঠের উদাত্ত স্বর" মেঘ কেটে গেছে, সূর্য উঠেছে। চারদিকে বইছে সুবাতাস। আমরা সবাই খেলা শুরুর প্রত্যাশায় নড়ে চড়ে বসলাম। বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই সুবাতাস দীর্ঘস্থায়ী হোক । এদিকে মাঠের খবর বৃষ্টি কিন্তু পড়ছে।
(গালি দিতে দিতে আমজার সামনের অপেক্ষমান শ্রোতারা চলে গেলো)
৩১। সুপ্রিয় শ্রোতারা দর্শকদের করতালি শুনে আপনারা বুঝতে পারছেন মাঠে নামছেন মোঃ রফিক। তার কথা বলতে গেলে মনে পড়ে যায় অনেক কথা। বাংলাদেশের প্রথম জয়ে ব্যাট হাতে কিন্তু রফিক ৭৭ রান করেছিলেন। সেদিন তিনি একটি বিশাল ছক্কা মেরেছিলেন। তাছাড়াও বোলার হিসাবে সেই সার্ক ক্রিকেট ১৯৯২ সালে--আউট আ--উ--ট,মোঃ রফিক আউট হয়ে গেলেন এইমাত্র, যাহোক যে কথা বলছিলাম.......
৩২। আরে জিতবেই তো। আমি আগেই বলেছিলাম।, বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ করবে। আর শুধু আঝকে কেন, বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে। সেদিন হয়তো আমি থাকবো না। কিন্তু যারা আমার কমেন্ট্রি শুনছেন তারা থাকবেন। তারা বলবেন , ঐ লোকগুলো বলেছিলো.......
৩৩। নিশ্চিত চার হতে পারত যদি মাঠে ফিল্ডার না থাকত।
৩৪। সুপ্রিয় দর্শকমণ্ডলী বাংলাদেশ আজ বারমুডাকে হারিয়ে সুপার এইটে খেলার গৌরব অর্জন করলো। এ জয় অনেক দিনের আশার, অনেকদিনের আকাঙ্খা অনেক বড় সম্মানের অনেক বিশাল অর্জন। সুপ্রিয় দর্শক আমি প্রথমে বলতে ভুলে গিয়েছিলাম দুটি কথা। সাবাশ বাংলাদেশ। সাবাশ বাংলাদেশ। তোরা সব জয়ধ্বণি কর। ওপু নতুনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখীর ঝড়.........
এই অতিমানবের যদি আরো কিছু মিস্ করে থাকি তাহলে দয়া করে কমেন্ট এ এড করে দিয়েন
(একটি সংকলিত পোষ্ট)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




